বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. এনামুর রহমান জানিয়েছেন, চট্টগ্রামের বন্যাদুর্গত বিভিন্ন উপজেলায় সহায়তা হিসাবে মোট ৭০ লাখ টাকা, ৭০০ টন চাল ও শুকনো খাবারের ২১ হাজার প্যাকেট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা জানান। এ সময় মন্ত্রণালয়ের সচিব কামরুল হাসানসহ পদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘৭ আগস্ট চট্টগ্রাম, বান্দরবান, কক্সবাজার, খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিতে ১০ লাখ টাকা, ১০০ টন চাল ও ৩ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার প্রেরণ করি। আজকে আমরা জেলা প্রশাসক ও স্থানীয় সংসদ সদস্যদের সঙ্গে আলাপ করে চকরিয়া, পেকুয়া, লোহাগড়ায় ১০ লাখ টাকা, ১০০ টন চাল ও ৩ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার বরাদ্দ দিয়ে পাঠিয়ে দিয়েছি। আমরা এ পর্যন্ত ৭০ লাখ টাকা, ২১ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার এবং ৭০০ টন চাল বরাদ্দ দিয়েছি। একই সঙ্গে পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট ও পানির বোতল দেওয়া হয়েছে।’
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলার পরিস্থিতি উল্লেখ করে এনামুর রহমান বলেন, ‘টানা পাঁচ দিনের ভারী বর্ষণে পাহাড়ি ঢলের সৃষ্টি হয়। এর ফলে চট্টগ্রামের সাতকানিয়া ও লোহাগড়া উপজেলা; কক্সবাজারের চকরিয়া ও পেকুয়া উপজেলা; বান্দরবানের রামু উপজেলা এবং রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ির কিছু জায়গা প্রবলভাবে প্লাবিত হয়। হাজার হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়ে। এ পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে সেনা ও নৌবাহিনী মোতায়েনের পাশাপাশি প্রশাসন, পুলিশ, ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারাও উদ্ধার ও মানবিক সহায়তায় কাজ করছেন। গত জুলাই মাসের ৩ তারিখে আমরা প্রত্যেক জেলায় আপত্কালীন দুর্যোগ মোকাবিলায় ২০০ টন চাল, ১০ লাখ টাকা এবং ২০০০ প্যাকেট শুকনো খাবার মজুত রেখেছিলাম। সেই মজুত থেকে দুর্গত এলাকায় তাৎক্ষণিক সহায়তা পৌঁছে যায়।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, এবার পাহাড় ধসে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মা ও এক সন্তান মৃত্যুবরণ করেছেন। এ ছাড়া পেকুয়ায় মাটির ঘর ধসে তিনজন মারা গেছেন। এবার বৃষ্টিপাত দেখে পাহাড়ি এলাকার মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল। রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও চট্টগ্রামে কোনো মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি। রাঙামাটিতে ২৩৫ জায়গায় পাহাড় ধস হয়েছে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. এনামুর রহমান জানিয়েছেন, চট্টগ্রামের বন্যাদুর্গত বিভিন্ন উপজেলায় সহায়তা হিসাবে মোট ৭০ লাখ টাকা, ৭০০ টন চাল ও শুকনো খাবারের ২১ হাজার প্যাকেট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা জানান। এ সময় মন্ত্রণালয়ের সচিব কামরুল হাসানসহ পদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘৭ আগস্ট চট্টগ্রাম, বান্দরবান, কক্সবাজার, খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিতে ১০ লাখ টাকা, ১০০ টন চাল ও ৩ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার প্রেরণ করি। আজকে আমরা জেলা প্রশাসক ও স্থানীয় সংসদ সদস্যদের সঙ্গে আলাপ করে চকরিয়া, পেকুয়া, লোহাগড়ায় ১০ লাখ টাকা, ১০০ টন চাল ও ৩ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার বরাদ্দ দিয়ে পাঠিয়ে দিয়েছি। আমরা এ পর্যন্ত ৭০ লাখ টাকা, ২১ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার এবং ৭০০ টন চাল বরাদ্দ দিয়েছি। একই সঙ্গে পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট ও পানির বোতল দেওয়া হয়েছে।’
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলার পরিস্থিতি উল্লেখ করে এনামুর রহমান বলেন, ‘টানা পাঁচ দিনের ভারী বর্ষণে পাহাড়ি ঢলের সৃষ্টি হয়। এর ফলে চট্টগ্রামের সাতকানিয়া ও লোহাগড়া উপজেলা; কক্সবাজারের চকরিয়া ও পেকুয়া উপজেলা; বান্দরবানের রামু উপজেলা এবং রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ির কিছু জায়গা প্রবলভাবে প্লাবিত হয়। হাজার হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়ে। এ পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে সেনা ও নৌবাহিনী মোতায়েনের পাশাপাশি প্রশাসন, পুলিশ, ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারাও উদ্ধার ও মানবিক সহায়তায় কাজ করছেন। গত জুলাই মাসের ৩ তারিখে আমরা প্রত্যেক জেলায় আপত্কালীন দুর্যোগ মোকাবিলায় ২০০ টন চাল, ১০ লাখ টাকা এবং ২০০০ প্যাকেট শুকনো খাবার মজুত রেখেছিলাম। সেই মজুত থেকে দুর্গত এলাকায় তাৎক্ষণিক সহায়তা পৌঁছে যায়।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, এবার পাহাড় ধসে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মা ও এক সন্তান মৃত্যুবরণ করেছেন। এ ছাড়া পেকুয়ায় মাটির ঘর ধসে তিনজন মারা গেছেন। এবার বৃষ্টিপাত দেখে পাহাড়ি এলাকার মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল। রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও চট্টগ্রামে কোনো মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি। রাঙামাটিতে ২৩৫ জায়গায় পাহাড় ধস হয়েছে।
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৭ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৭ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৮ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৮ ঘণ্টা আগে