রাঙামাটি প্রতিনিধি
রাঙামাটির বরকলে ত্রাণ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের দেওয়ায় কম্বল বিতরণ না করার অভিযোগ করেছেন উপজেলা ও ইউনিয়ন পরিষদের জনপ্রতিনিধিরা। এ বছর বরকল উপজেলা ৭ লাখ ৫১ হাজার ৪৮৪ টাকা বরাদ্দ পায়। কিন্তু এ টাকা দিয়ে কোনো কম্বল ক্রয় এবং বিতরণ করা হয়নি।
জনপ্রতিনিধিদের অভিযোগ, গত বছর ১৭ নভেম্বর ত্রাণ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর চট্টগ্রাম বিভাগের ১১ জেলার ১০৩টি উপজেলায় কম্বল/শীত বস্ত্র ক্রয়ের নিমিত্তে অর্থ বরাদ্দ দেয়। এ অনুযায়ী বরকল উপজেলা ৭ লাখ ৫১ হাজার ৪৮৪ টাকা বরাদ্দ পায়। এ টাকা দিয়ে কোনো কম্বল ক্রয় এবং বিতরণ করা হয়নি।
বরকল উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সুচরিতা চাকমা বলেন, উপজেলায় কম্বল বিতরণের জন্য ত্রাণ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর অর্থ বরাদ্দ দেয়। কিন্তু এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কখনো মাসিক সমন্বয় সভায় উপস্থাপন করেননি।
ভাইস চেয়ারম্যান শ্যামরতন চাকমা বলেন, শীতকাল চলে গিয়ে বসন্তকাল এসেছে। কিন্তু কম্বল বিতরণ করা হলো না। আমার জানা মতে, জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন শাখা থেকে দেওয়া কম্বলগুলো প্রতি ইউনিয়নে ৪৬০টি করে বিতরণ করা হয়। তবে ইউএনওর কাছে আসা বরাদ্দগুলো দিয়ে কম্বল কেনা এবং বিতরণ করা হয়নি।
ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মামুনুর রশীদ বলেন, আমি এ যাবৎ একবার কম্বল পেয়েছি। এরপর আর পাইনি।
সুবলং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তরুণ জ্যোতি চাকমা বলেন, আমার ইউনিয়নে একবার কম্বল এসেছে। ইউএনওর থেকে কম্বল পাওয়া যায়নি।
বরকল সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রভাত কুমার চাকমা বলেন, শীত গেল আমি এ পর্যন্ত একটি কম্বলও পাইনি।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা রোকনুজ্জামান বলেন, ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে প্রতিটি উপজেলায় দুটি করে বরাদ্দ দিয়েছে। প্রথম পর্যায়ে প্রতিটি ইউনিয়নে ৪৬০টি করে শুধু কম্বল দেওয়া হয়েছে। দ্বিতীয় বরাদ্দটি ইউএনওর মাধ্যমে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এ অর্থ দিয়ে কম্বল কিনে বিতরণ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়। বরাদ্দের টাকা দিয়ে কম্বল কেনা হয়েছে। এ কম্বলগুলো বিতরণ করা হয়েছে এ মর্মে প্রতিবেদনও উপজেলা থেকে জেলায় দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুল কাইয়ুম বলেন, বরাদ্দ পাওয়া টাকা দিয়ে কম্বল কেনা হয়েছে। এ গুলো ইউএনও স্যার নিজে বিতরণ করেছেন এবং এখনো বিতরণ চলছে। জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে এ কম্বল বিতরণ করা হয়নি। সে জন্য হয়তো তাঁরা এ অভিযোগ করছেন। কম্বল না কেনার অভিযোগটি সত্য নয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জুয়েল রানা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, কোন কোন জনপ্রতিনিধি এ অভিযোগ দিয়েছে তাঁদের নামগুলো আমাকে বলেন। তাঁরা যে অভিযোগ দিয়েছেন এগুলো সত্য নয়। কম্বলগুলো প্রায় বিতরণ করা হয়ে গেছে। এখনো কিছু কম্বল রয়ে গেছে। এগুলো বিতরণ করা হবে।
রাঙামাটির বরকলে ত্রাণ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের দেওয়ায় কম্বল বিতরণ না করার অভিযোগ করেছেন উপজেলা ও ইউনিয়ন পরিষদের জনপ্রতিনিধিরা। এ বছর বরকল উপজেলা ৭ লাখ ৫১ হাজার ৪৮৪ টাকা বরাদ্দ পায়। কিন্তু এ টাকা দিয়ে কোনো কম্বল ক্রয় এবং বিতরণ করা হয়নি।
জনপ্রতিনিধিদের অভিযোগ, গত বছর ১৭ নভেম্বর ত্রাণ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর চট্টগ্রাম বিভাগের ১১ জেলার ১০৩টি উপজেলায় কম্বল/শীত বস্ত্র ক্রয়ের নিমিত্তে অর্থ বরাদ্দ দেয়। এ অনুযায়ী বরকল উপজেলা ৭ লাখ ৫১ হাজার ৪৮৪ টাকা বরাদ্দ পায়। এ টাকা দিয়ে কোনো কম্বল ক্রয় এবং বিতরণ করা হয়নি।
বরকল উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সুচরিতা চাকমা বলেন, উপজেলায় কম্বল বিতরণের জন্য ত্রাণ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর অর্থ বরাদ্দ দেয়। কিন্তু এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কখনো মাসিক সমন্বয় সভায় উপস্থাপন করেননি।
ভাইস চেয়ারম্যান শ্যামরতন চাকমা বলেন, শীতকাল চলে গিয়ে বসন্তকাল এসেছে। কিন্তু কম্বল বিতরণ করা হলো না। আমার জানা মতে, জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন শাখা থেকে দেওয়া কম্বলগুলো প্রতি ইউনিয়নে ৪৬০টি করে বিতরণ করা হয়। তবে ইউএনওর কাছে আসা বরাদ্দগুলো দিয়ে কম্বল কেনা এবং বিতরণ করা হয়নি।
ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মামুনুর রশীদ বলেন, আমি এ যাবৎ একবার কম্বল পেয়েছি। এরপর আর পাইনি।
সুবলং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তরুণ জ্যোতি চাকমা বলেন, আমার ইউনিয়নে একবার কম্বল এসেছে। ইউএনওর থেকে কম্বল পাওয়া যায়নি।
বরকল সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রভাত কুমার চাকমা বলেন, শীত গেল আমি এ পর্যন্ত একটি কম্বলও পাইনি।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা রোকনুজ্জামান বলেন, ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে প্রতিটি উপজেলায় দুটি করে বরাদ্দ দিয়েছে। প্রথম পর্যায়ে প্রতিটি ইউনিয়নে ৪৬০টি করে শুধু কম্বল দেওয়া হয়েছে। দ্বিতীয় বরাদ্দটি ইউএনওর মাধ্যমে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এ অর্থ দিয়ে কম্বল কিনে বিতরণ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়। বরাদ্দের টাকা দিয়ে কম্বল কেনা হয়েছে। এ কম্বলগুলো বিতরণ করা হয়েছে এ মর্মে প্রতিবেদনও উপজেলা থেকে জেলায় দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুল কাইয়ুম বলেন, বরাদ্দ পাওয়া টাকা দিয়ে কম্বল কেনা হয়েছে। এ গুলো ইউএনও স্যার নিজে বিতরণ করেছেন এবং এখনো বিতরণ চলছে। জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে এ কম্বল বিতরণ করা হয়নি। সে জন্য হয়তো তাঁরা এ অভিযোগ করছেন। কম্বল না কেনার অভিযোগটি সত্য নয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জুয়েল রানা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, কোন কোন জনপ্রতিনিধি এ অভিযোগ দিয়েছে তাঁদের নামগুলো আমাকে বলেন। তাঁরা যে অভিযোগ দিয়েছেন এগুলো সত্য নয়। কম্বলগুলো প্রায় বিতরণ করা হয়ে গেছে। এখনো কিছু কম্বল রয়ে গেছে। এগুলো বিতরণ করা হবে।
লক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
২৪ মিনিট আগেবগুড়া সদরের নুনগোলা ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি আবু ছালেককে হত্যায় মামলায় গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় বগুড়া সদরের ঘোড়াধাপ বন্দর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৮ মিনিট আগেবিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, রাষ্ট্র ও সংবিধান সংস্কারের বিষয়ে ছাত্ররা কথা বলছেন, তবে এটি একটি কমিটির মাধ্যমে সম্ভব নয়। এর জন্য সাংবিধানিক বা সংসদের প্রতিনিধি প্রয়োজন। পাশাপাশি, সবার আগে প্রয়োজন সুষ্ঠু নির্বাচন।
১ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় দুই সাংবাদিককে জিম্মি করে বেধড়ক মারধরের পর মুক্তিপণ আদায় করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকা থেকে বাড়ি ফেরার পথে গাজীপুরে এই ঘটনা ঘটে। পরে সেখানে সড়কের পাশে তাঁদের ফেলে রেখে যায়।
১ ঘণ্টা আগে