উখিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
ভাসানচরের রোহিঙ্গাদের জন্য কাজ করতে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর এর চুক্তি সই হওয়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ করেছেন কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বসবাসরত সাধারণ রোহিঙ্গারা।
আজ মঙ্গলবার সকালে উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্প ২ /ইস্ট ও ক্যাম্প ১৭ তে স্থানীয় রোহিঙ্গা মাঝি ও ফোকালদের নেতৃত্বে আয়োজিত আনন্দ মিছিলে হাজারো সাধারণ রোহিঙ্গা অংশ নেন।
এ সময় বাংলাদেশ সরকার ও জাতিসংঘের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে স্লোগান দেন তাঁরা। মিছিলে রোহিঙ্গাদের হাতে লেখা "স্বাগত জাতিসংঘ", "ধন্যবাদ বাংলাদেশ " সহ বিভিন্ন প্ল্যাকার্ড, ব্যানার, ফেস্টুন। মিছিল শেষে উচ্ছ্বসিত রোহিঙ্গারা নিজেদের মাঝে মিষ্টি বিতরণও করেন।
মিছিলে অংশ নেওয়া ২ /ইস্ট ক্যাম্পের রোহিঙ্গা মোহাম্মদ আমিন (৩৬) আজকের পত্রিকাকে বলেন, "ভাসানচরে জাতিসংঘ কাজ করবে শুনে আমরা আনন্দিত, আশা করছি এখন আগের তুলনায় অধিক রোহিঙ্গা ভাসানচরে যেতে আগ্রহী হবে। "
রোহিঙ্গা যুব সংগঠনের বিবৃতি:
এ দিকে রোববার একইদিনে ভাসানচরে একসঙ্গে কাজ করার জন্য বাংলাদেশ-জাতিসংঘ স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারককে স্বাগত জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে রোহিঙ্গাদের একটি যুব সংগঠন।
রোহিঙ্গা ইয়ুথ অ্যাসোসিয়েশন নামে সংগঠনটির বিবৃতিতে বাংলাদেশ ও জাতিসংঘ কে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপনের পাশাপাশি রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা, শিক্ষা সহ বিভিন্ন অধিকার নিশ্চিত করার সুপারিশ জানানো হয়।
বিবৃতি প্রসঙ্গে সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা কিন মং বলেন, "আমরা চুক্তিটিকে স্বাগত জানাচ্ছি, পাশাপাশি আমরা বাংলাদেশ সরকার ও জাতিসংঘের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছি দ্বীপটিতে যেন রোহিঙ্গাদের সার্বিক নিরাপত্তা, শিক্ষা, দক্ষতা উন্নয়ন ও প্রশিক্ষণ, জীবিকার সুযোগ, স্বাস্থ্যসেবা সহ বিভিন্ন অধিকার সুনিশ্চিত করা হয়। "
এ ছাড়াও বিবৃতিতে ভাসানচর থেকে রোহিঙ্গারা যেন কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যাতায়াতের সুযোগ পায় সে দাবিও উপস্থাপন করা হয়েছে বলে জানান কিন মং।
প্রসঙ্গত, গত শনিবার ভাসানচরের রোহিঙ্গাদের জন্য কাজ শুরু করতে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সাক্ষর করে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক হাই কমিশন। সচিবালয়ে সরকারের পক্ষে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোহসীন এবং ইউএনএইচসিআরের পক্ষে বাংলাদেশের প্রতিনিধি উহানেন্স ভন ডার ক্লাও সমঝোতা স্মারকে সাক্ষর করেন।
এ সমঝোতা বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকার ও ইউএনএইচসিআর যৌথভাবে ভাসানচরে রোহিঙ্গা নাগরিকদের খাদ্য ও পুষ্টি, সুপেয় পানি, পয়োনিষ্কাশন, চিকিৎসা, দক্ষতা প্রশিক্ষণ, মিয়ানমারের ভাষায় পাঠক্রম ও অনানুষ্ঠানিক শিক্ষা এবং জীবিকায়নের ব্যবস্থা করবে।
ভাসানচরের রোহিঙ্গাদের জন্য কাজ করতে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর এর চুক্তি সই হওয়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ করেছেন কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বসবাসরত সাধারণ রোহিঙ্গারা।
আজ মঙ্গলবার সকালে উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্প ২ /ইস্ট ও ক্যাম্প ১৭ তে স্থানীয় রোহিঙ্গা মাঝি ও ফোকালদের নেতৃত্বে আয়োজিত আনন্দ মিছিলে হাজারো সাধারণ রোহিঙ্গা অংশ নেন।
এ সময় বাংলাদেশ সরকার ও জাতিসংঘের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে স্লোগান দেন তাঁরা। মিছিলে রোহিঙ্গাদের হাতে লেখা "স্বাগত জাতিসংঘ", "ধন্যবাদ বাংলাদেশ " সহ বিভিন্ন প্ল্যাকার্ড, ব্যানার, ফেস্টুন। মিছিল শেষে উচ্ছ্বসিত রোহিঙ্গারা নিজেদের মাঝে মিষ্টি বিতরণও করেন।
মিছিলে অংশ নেওয়া ২ /ইস্ট ক্যাম্পের রোহিঙ্গা মোহাম্মদ আমিন (৩৬) আজকের পত্রিকাকে বলেন, "ভাসানচরে জাতিসংঘ কাজ করবে শুনে আমরা আনন্দিত, আশা করছি এখন আগের তুলনায় অধিক রোহিঙ্গা ভাসানচরে যেতে আগ্রহী হবে। "
রোহিঙ্গা যুব সংগঠনের বিবৃতি:
এ দিকে রোববার একইদিনে ভাসানচরে একসঙ্গে কাজ করার জন্য বাংলাদেশ-জাতিসংঘ স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারককে স্বাগত জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে রোহিঙ্গাদের একটি যুব সংগঠন।
রোহিঙ্গা ইয়ুথ অ্যাসোসিয়েশন নামে সংগঠনটির বিবৃতিতে বাংলাদেশ ও জাতিসংঘ কে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপনের পাশাপাশি রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা, শিক্ষা সহ বিভিন্ন অধিকার নিশ্চিত করার সুপারিশ জানানো হয়।
বিবৃতি প্রসঙ্গে সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা কিন মং বলেন, "আমরা চুক্তিটিকে স্বাগত জানাচ্ছি, পাশাপাশি আমরা বাংলাদেশ সরকার ও জাতিসংঘের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছি দ্বীপটিতে যেন রোহিঙ্গাদের সার্বিক নিরাপত্তা, শিক্ষা, দক্ষতা উন্নয়ন ও প্রশিক্ষণ, জীবিকার সুযোগ, স্বাস্থ্যসেবা সহ বিভিন্ন অধিকার সুনিশ্চিত করা হয়। "
এ ছাড়াও বিবৃতিতে ভাসানচর থেকে রোহিঙ্গারা যেন কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যাতায়াতের সুযোগ পায় সে দাবিও উপস্থাপন করা হয়েছে বলে জানান কিন মং।
প্রসঙ্গত, গত শনিবার ভাসানচরের রোহিঙ্গাদের জন্য কাজ শুরু করতে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সাক্ষর করে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক হাই কমিশন। সচিবালয়ে সরকারের পক্ষে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোহসীন এবং ইউএনএইচসিআরের পক্ষে বাংলাদেশের প্রতিনিধি উহানেন্স ভন ডার ক্লাও সমঝোতা স্মারকে সাক্ষর করেন।
এ সমঝোতা বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকার ও ইউএনএইচসিআর যৌথভাবে ভাসানচরে রোহিঙ্গা নাগরিকদের খাদ্য ও পুষ্টি, সুপেয় পানি, পয়োনিষ্কাশন, চিকিৎসা, দক্ষতা প্রশিক্ষণ, মিয়ানমারের ভাষায় পাঠক্রম ও অনানুষ্ঠানিক শিক্ষা এবং জীবিকায়নের ব্যবস্থা করবে।
রিকশা-ভ্যানে কোনো চাঁদাবাজি হবে না। গরিবদের কষ্টার্জিত অর্থ কেউ নিতে পারবে না। স্থানীয় লোকাল মাস্তানেরা চাঁদাবাজির টাকা ভাগ করে খায়। যদি পুলিশের কোনো লোক চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত থাকে, তাহলে তাঁর আর রক্ষা নেই। গরিবের কষ্টার্জিত টাকা কেউ নিলেই ব্যবস্থা...
৫ মিনিট আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় রিকশাচালক আরজু মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
১৩ মিনিট আগেসংঘর্ষের কারণে যাত্রাবাড়ী ও আশপাশের সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। আশপাশের সড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। ঘটনাস্থলে বিপুলসংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য উপস্থিত থেকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালান।
১৬ মিনিট আগেকক্সবাজারের টেকনাফে সাগরে গোসলে নেমে নিখোঁজের ১৭ ঘণ্টা পর মাদ্রাসা পড়ুয়া দুই শিক্ষার্থীর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ সোমবার ভোর সাড়ে পাঁচটার দিকে টেকনাফ উপজেলার সদর ইউনিয়নের লেঙ্গুরবিল লম্বরীঘাট এলাকার সৈকতে মৃতদেহ দুইটি ভেসে এসেছে। টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন এ
১৬ মিনিট আগে