নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
এবারের জব্বারের বলীখেলায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন কুমিল্লার হোমনা থানার শাহজালাল বলী। যাঁর রক্তেই কুস্তি ছিল। দাদা বলেন, বাবা বলেন—দুই প্রজন্মেরই বলীখেলার অভিজ্ঞতা আছে। শুধু তা-ই নয়, দাদা সফর আলী ও বাবা শহীদ মিয়া কুমিল্লার বিভিন্ন বলীখেলায় কয়েকবার চ্যাম্পিয়নও হয়েছেন। দাদার হাত ধরে বাবা আর বাবার হাত ধরে ছেলে শাহজালাল ১৫ বছর ধরে বলী খেলছেন। রক্তেই যাঁর কুস্তি, তিনিই তো হবেন চ্যাম্পিয়ন।
২০০৮ থেকে ২০২৩—দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে বলী খেলছেন শাহজালাল বলী। কখনো কুমিল্লায় আবার কখনো চট্টগ্রামে। অবশেষে চট্টগ্রাম বিভাগের ঐতিহ্যবাহী এই খেলায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন তিনি। নিজেকে চ্যাম্পিয়ন করতে তিন মাস ধরে প্রস্তুতিও নিয়েছেন। নিজেকে সময় দিয়েছেন। প্রতিদিন দুধ, ডিম, কলা আর রুটি খেয়ে শরীর গঠন করেছেন। গত একটি বছর প্রতি মাসে শুধু খাবারের পেছনে ব্যয় করেছেন ৭২ হাজার টাকা।
হোমনা থানা এলাকায় নিজের একটি ফলের দোকান আছে বলে জানান শাহজালাল বলী। সেটি দিয়ে সংসার চালান তিনি। আছে তিন ছেলে। বড় ছেলে পড়ে ষষ্ঠ শ্রেণিতে। মেজ ছেলে পড়ালেখা করে না। ছোট ছেলে মাদ্রাসায় পড়ে। বলীখেলার পেছনে অনেক টাকা খরচ। তাই এই খেলা চালিয়ে যেতে সাহায্যের প্রয়োজন বলে জানান শাহজালাল।
নিজের প্রতি বিশ্বাস আছে জানিয়ে শাহজালাল বলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জাতীয়ভাবেও খেলার আশা আছে। তবে সে জন্য অনেক টাকার প্রয়োজন। ফল বিক্রি করে কয় টাকা পাই। সরকারের পক্ষ থেকে সহযোগিতা পেলে প্রস্তুতি নিয়ে অনেক দূর যেতে চাই।’
ছোটবেলার কথা স্মরণ করে শাহজালাল বলী বলেন, ‘দাদা বলী খেলতেন। বিভিন্ন সময় চ্যাম্পিয়নও হয়েছেন। তাঁর হাত ধরে বাবাও বলী খেলায় অংশ নিতেন। তিনিও কুমিল্লা জেলার বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিতেন। তাঁর হাত ধরে আমার এই খেলায় আসা। বিভিন্ন সময় বাবা এদিক-সেদিক নিয়ে যেতেন। কলাকৌশল শেখাতেন। সেই ছোটবেলা থেকেই প্রস্তুতি। গত ১৫ বছর প্রতিটি আসরে অংশ নিয়েছি।’
শাহজালাল আরও বলেন, ‘বাবা খুবই ভালো প্রশিক্ষণ দিতেন। কিন্তু আরও ভালো কোচিং দরকার। কিন্তু সেই সুযোগ নেই এখানে। অর্থাভাবেই আমার মতো অনেকে কুস্তিকে ভালোবাসলেও এগোতে পারেন না। সে জন্য সাহায্য দরকার। কারণ, ভালো বলবর্ধক খাবার খুব জরুরি। কুস্তি লড়তে গেলে দুধ, ঘি, মাখন খেতে হয়। দিনে কমপক্ষে হাফ ডজন ডিম খাওয়া দরকার। আরও অনেক কিছুই খেতে হয়।’
এবারের জব্বারের বলীখেলায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন কুমিল্লার হোমনা থানার শাহজালাল বলী। যাঁর রক্তেই কুস্তি ছিল। দাদা বলেন, বাবা বলেন—দুই প্রজন্মেরই বলীখেলার অভিজ্ঞতা আছে। শুধু তা-ই নয়, দাদা সফর আলী ও বাবা শহীদ মিয়া কুমিল্লার বিভিন্ন বলীখেলায় কয়েকবার চ্যাম্পিয়নও হয়েছেন। দাদার হাত ধরে বাবা আর বাবার হাত ধরে ছেলে শাহজালাল ১৫ বছর ধরে বলী খেলছেন। রক্তেই যাঁর কুস্তি, তিনিই তো হবেন চ্যাম্পিয়ন।
২০০৮ থেকে ২০২৩—দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে বলী খেলছেন শাহজালাল বলী। কখনো কুমিল্লায় আবার কখনো চট্টগ্রামে। অবশেষে চট্টগ্রাম বিভাগের ঐতিহ্যবাহী এই খেলায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন তিনি। নিজেকে চ্যাম্পিয়ন করতে তিন মাস ধরে প্রস্তুতিও নিয়েছেন। নিজেকে সময় দিয়েছেন। প্রতিদিন দুধ, ডিম, কলা আর রুটি খেয়ে শরীর গঠন করেছেন। গত একটি বছর প্রতি মাসে শুধু খাবারের পেছনে ব্যয় করেছেন ৭২ হাজার টাকা।
হোমনা থানা এলাকায় নিজের একটি ফলের দোকান আছে বলে জানান শাহজালাল বলী। সেটি দিয়ে সংসার চালান তিনি। আছে তিন ছেলে। বড় ছেলে পড়ে ষষ্ঠ শ্রেণিতে। মেজ ছেলে পড়ালেখা করে না। ছোট ছেলে মাদ্রাসায় পড়ে। বলীখেলার পেছনে অনেক টাকা খরচ। তাই এই খেলা চালিয়ে যেতে সাহায্যের প্রয়োজন বলে জানান শাহজালাল।
নিজের প্রতি বিশ্বাস আছে জানিয়ে শাহজালাল বলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জাতীয়ভাবেও খেলার আশা আছে। তবে সে জন্য অনেক টাকার প্রয়োজন। ফল বিক্রি করে কয় টাকা পাই। সরকারের পক্ষ থেকে সহযোগিতা পেলে প্রস্তুতি নিয়ে অনেক দূর যেতে চাই।’
ছোটবেলার কথা স্মরণ করে শাহজালাল বলী বলেন, ‘দাদা বলী খেলতেন। বিভিন্ন সময় চ্যাম্পিয়নও হয়েছেন। তাঁর হাত ধরে বাবাও বলী খেলায় অংশ নিতেন। তিনিও কুমিল্লা জেলার বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিতেন। তাঁর হাত ধরে আমার এই খেলায় আসা। বিভিন্ন সময় বাবা এদিক-সেদিক নিয়ে যেতেন। কলাকৌশল শেখাতেন। সেই ছোটবেলা থেকেই প্রস্তুতি। গত ১৫ বছর প্রতিটি আসরে অংশ নিয়েছি।’
শাহজালাল আরও বলেন, ‘বাবা খুবই ভালো প্রশিক্ষণ দিতেন। কিন্তু আরও ভালো কোচিং দরকার। কিন্তু সেই সুযোগ নেই এখানে। অর্থাভাবেই আমার মতো অনেকে কুস্তিকে ভালোবাসলেও এগোতে পারেন না। সে জন্য সাহায্য দরকার। কারণ, ভালো বলবর্ধক খাবার খুব জরুরি। কুস্তি লড়তে গেলে দুধ, ঘি, মাখন খেতে হয়। দিনে কমপক্ষে হাফ ডজন ডিম খাওয়া দরকার। আরও অনেক কিছুই খেতে হয়।’
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৭ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৭ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৭ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৭ ঘণ্টা আগে