কক্সবাজার প্রতিনিধি
ঘূর্ণিঝড় মোখার তাণ্ডবে কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে ২ হাজার ৮২৬টি ঘর ও বিভিন্ন স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে অন্তত ৭ জন রোহিঙ্গা আহত হন।
আজ সোমবার কক্সবাজার শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনারের (আরআরআরসি) কার্যালয় থেকে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো ক্ষয় ক্ষতির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে দেখা যায়, ঘূর্ণিঝড় মোখায় রোহিঙ্গা শিবিরের ১৭৮টি ঘর সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত এবং ২ হাজার ৫৪৮টি ঘর আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ ছাড়া ৩২টি লার্নিং শেল্টার, একটি স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্র, ২৯ টি মসজিদ ও মক্তব, ১৮৩ টি টয়লেট, ৩২ টি গোসল খানা, ২০ টি নলকূপ, ১৩৫ ফুট রাস্তা, ৫৮ টি অন্যান্য স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
মোখার প্রভাবে ১২০টি স্থানে ভূমিধস, ২২৬ টি গাছ উপড়ে পড়েছে। এ সময় ৭ জন আহতসহ ১ হাজার ৬১১ জন রোহিঙ্গা নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। এরই মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ স্থান থেকে ৫ হাজার ৩৮৬ জন রোহিঙ্গাকে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত ঘরসহ অন্যান্য স্থাপনা দ্রুত সংস্কারের চেষ্টা চলছে। এ নিয়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কর্মরত জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআরসহ দেশি-বিদেশি সংস্থার সমন্বয়ে কাজ চলছে।
উল্লেখ্য, মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর বলপ্রয়োগে বাস্তুচ্যুত হয়ে ২০১৭ সালে প্রায় ৮ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আশ্রয় নেয়। এর আগে আরও কয়েক লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয়ে নিয়েছিল। এ নিয়ে কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ৩৩টি আশ্রয়শিবিরে সাড়ে ১২ লাখ রোহিঙ্গা বসবাস করছে।
ঘূর্ণিঝড় মোখার তাণ্ডবে কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে ২ হাজার ৮২৬টি ঘর ও বিভিন্ন স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে অন্তত ৭ জন রোহিঙ্গা আহত হন।
আজ সোমবার কক্সবাজার শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনারের (আরআরআরসি) কার্যালয় থেকে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো ক্ষয় ক্ষতির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে দেখা যায়, ঘূর্ণিঝড় মোখায় রোহিঙ্গা শিবিরের ১৭৮টি ঘর সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত এবং ২ হাজার ৫৪৮টি ঘর আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ ছাড়া ৩২টি লার্নিং শেল্টার, একটি স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্র, ২৯ টি মসজিদ ও মক্তব, ১৮৩ টি টয়লেট, ৩২ টি গোসল খানা, ২০ টি নলকূপ, ১৩৫ ফুট রাস্তা, ৫৮ টি অন্যান্য স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
মোখার প্রভাবে ১২০টি স্থানে ভূমিধস, ২২৬ টি গাছ উপড়ে পড়েছে। এ সময় ৭ জন আহতসহ ১ হাজার ৬১১ জন রোহিঙ্গা নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। এরই মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ স্থান থেকে ৫ হাজার ৩৮৬ জন রোহিঙ্গাকে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত ঘরসহ অন্যান্য স্থাপনা দ্রুত সংস্কারের চেষ্টা চলছে। এ নিয়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কর্মরত জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআরসহ দেশি-বিদেশি সংস্থার সমন্বয়ে কাজ চলছে।
উল্লেখ্য, মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর বলপ্রয়োগে বাস্তুচ্যুত হয়ে ২০১৭ সালে প্রায় ৮ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আশ্রয় নেয়। এর আগে আরও কয়েক লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয়ে নিয়েছিল। এ নিয়ে কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ৩৩টি আশ্রয়শিবিরে সাড়ে ১২ লাখ রোহিঙ্গা বসবাস করছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা ধাক্কা খেয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সরকার হবে। যেখানে গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলের প্রতিনিধিরা থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক...
১ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত একটি সংলাপে খুলনার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ শনিবার...
১ ঘণ্টা আগেভোজ্যতেলের মূল্যবৃদ্ধি, সরবরাহ সংকটের প্রেক্ষাপটে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আজ শনিবার সিটি গ্রুপের ভোজ্যতেল পরিশোধন কারখানা ও বোতলজাতকরণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এ সময় তাঁরা সিটি গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামে অবৈধ বসতি উচ্ছেদ করে প্রায় এক একর পাহাড়ি জায়গা উদ্ধার করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ শনিবার নগরীর আকবরশাহ উত্তর লেকসিটি, সুপারিবাগান ও ইসলামাবাদ হাউজিং সোসাইটি এলাকা থেকে এসব বসতি উচ্ছেদ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে