মিরসরাই (চট্টগ্রাম) ও দাগনভূঞা (ফেনী) প্রতিনিধি
ছাত্রদল নেত্রী নাদিয়া নুসরাতকে নির্যাতনের প্রতিবাদে চট্টগ্রামের মিরসরাই ও ফেনীতে আজ রোববার বিক্ষোভ করেছে বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। এর মধ্যে ফেনীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিলে পুলিশ লাঠিপেটায় অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন বলে দাবি করেছেন স্থানীয় নেতারা। এ সময় চারজনকে আটকের কথা বলছে পুলিশ।
আটক চারজন হলেন ছাত্রদলের ফেনী পৌর কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক মোহাম্মদ ইয়াসিন, পৌর এলাকার শরিফ, ছনুয়া ইউনিয়নের জসিম ও ধর্মপুরের হৃদয়।
জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মোর্শেদ আলম মিলন বলেন, কেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেত্রী নাদিয়া নুসরাতের ওপর হামলা ও মিথ্যা মামলায় নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে আজ রোববার সকালে শহরের ট্রাংক রোডের জিরো পয়েন্ট থেকে মিছিল বের করে বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে সামনে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু মিছিলটি শহীদ শহীদুল্লা কায়সার সড়কের জয়কালী মন্দির মার্কেটের সামনে গেলে পুলিশ লাঠিপেটা শুরু করে। এতে মিছিলটি ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। লাঠিপেটায় অন্তত ১৫ জন আহত হন। এ সময় পুলিশ ধাওয়া দিয়ে চারজনকে আটক করে।
এ বিষয়ে ফেনী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নিজাম উদ্দিন বলেন, মিছিলের সময় ছাত্রদলের দুই পক্ষের সংঘর্ষ শুরু হলে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে লাঠিপেটা করে চারজনকে আটক করেছে। এ ঘটনায় মামলার প্রক্রিয়া চলছে।
এদিকে মিরসরাই সদরে সকালে বিক্ষোভ মিছিল করে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল আমিন সমর্থিত উপজেলা ছাত্র ও যুবদল নেতা-কর্মীরা। তারা মিঠানালা গ্রামে নাদিয়া নুসরাতের বাড়ি গিয়ে তাঁর মাকে সান্ত্বনার পাশাপাশি বিচার আদায়ের প্রতিশ্রুতি দেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল আমিন, মিরসরাই উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব গাজী নিজাম উদ্দিন, বারইয়ারহাট পৌরসভা বিএনপির আহ্বায়ক দিদারুল আলম মিয়াজি। তাঁরা ঘটনার নিন্দা জানিয়ে জোরারগঞ্জ থানার ওসি জাহিদ হোসেনের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান।
বিএনপি ও ছাত্রদলের নেতাদের অভিযোগ, ১৪ জুন চট্টগ্রামে বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশ হয়। সেখান থেকে বাড়ি ফেরার পথে মিরসরাই উপজেলা ছাত্রদল নেত্রী নাদিয়া নুসরাতকে রাতের অন্ধকারে তুলে নিয়ে দুর্বৃত্তরা নির্যাতন চালানোর পর জোরারগঞ্জ থানা-পুলিশের হাতে তুলে দেয়।
নির্যাতনের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে পুলিশ উল্টো বিস্ফোরক আইনের মিথ্যা মামলায় নুসরাতকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে হাজতে পাঠায়।
চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল আমিন বলেন, ‘নুসরাতের ওপর হামলা ও নির্যাতনের সঙ্গে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা জড়িত। এ ঘটনায় পুলিশের ন্যক্কারজনক ভূমিকার তীব্র নিন্দা জানাই।’
জোরারগঞ্জ থানার ওসি জাহিদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, নুসরাতের বাড়ি মিঠানালা গ্রামে। তাঁকে রাত ১১টায় কাটাছড়া শাহজীবাজারে দুই ছাত্রদলকর্মীর সঙ্গে দেখে স্থানীয় লোকজন জিজ্ঞাসাবাদ করে আটকে রাখে। পরে পুলিশ গিয়ে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে নুসরাত ছাত্রদল নেত্রী পরিচয় দেন। তাঁর বিরুদ্ধে বারইয়ারহাট বাজারে একটি রাজনৈতিক মামলার তথ্য-প্রমাণ পাওয়া যায়। সে মামলায় তাঁকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
ছাত্রদল নেত্রী নাদিয়া নুসরাতকে নির্যাতনের প্রতিবাদে চট্টগ্রামের মিরসরাই ও ফেনীতে আজ রোববার বিক্ষোভ করেছে বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। এর মধ্যে ফেনীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিলে পুলিশ লাঠিপেটায় অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন বলে দাবি করেছেন স্থানীয় নেতারা। এ সময় চারজনকে আটকের কথা বলছে পুলিশ।
আটক চারজন হলেন ছাত্রদলের ফেনী পৌর কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক মোহাম্মদ ইয়াসিন, পৌর এলাকার শরিফ, ছনুয়া ইউনিয়নের জসিম ও ধর্মপুরের হৃদয়।
জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মোর্শেদ আলম মিলন বলেন, কেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেত্রী নাদিয়া নুসরাতের ওপর হামলা ও মিথ্যা মামলায় নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে আজ রোববার সকালে শহরের ট্রাংক রোডের জিরো পয়েন্ট থেকে মিছিল বের করে বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে সামনে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু মিছিলটি শহীদ শহীদুল্লা কায়সার সড়কের জয়কালী মন্দির মার্কেটের সামনে গেলে পুলিশ লাঠিপেটা শুরু করে। এতে মিছিলটি ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। লাঠিপেটায় অন্তত ১৫ জন আহত হন। এ সময় পুলিশ ধাওয়া দিয়ে চারজনকে আটক করে।
এ বিষয়ে ফেনী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নিজাম উদ্দিন বলেন, মিছিলের সময় ছাত্রদলের দুই পক্ষের সংঘর্ষ শুরু হলে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে লাঠিপেটা করে চারজনকে আটক করেছে। এ ঘটনায় মামলার প্রক্রিয়া চলছে।
এদিকে মিরসরাই সদরে সকালে বিক্ষোভ মিছিল করে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল আমিন সমর্থিত উপজেলা ছাত্র ও যুবদল নেতা-কর্মীরা। তারা মিঠানালা গ্রামে নাদিয়া নুসরাতের বাড়ি গিয়ে তাঁর মাকে সান্ত্বনার পাশাপাশি বিচার আদায়ের প্রতিশ্রুতি দেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল আমিন, মিরসরাই উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব গাজী নিজাম উদ্দিন, বারইয়ারহাট পৌরসভা বিএনপির আহ্বায়ক দিদারুল আলম মিয়াজি। তাঁরা ঘটনার নিন্দা জানিয়ে জোরারগঞ্জ থানার ওসি জাহিদ হোসেনের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান।
বিএনপি ও ছাত্রদলের নেতাদের অভিযোগ, ১৪ জুন চট্টগ্রামে বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশ হয়। সেখান থেকে বাড়ি ফেরার পথে মিরসরাই উপজেলা ছাত্রদল নেত্রী নাদিয়া নুসরাতকে রাতের অন্ধকারে তুলে নিয়ে দুর্বৃত্তরা নির্যাতন চালানোর পর জোরারগঞ্জ থানা-পুলিশের হাতে তুলে দেয়।
নির্যাতনের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে পুলিশ উল্টো বিস্ফোরক আইনের মিথ্যা মামলায় নুসরাতকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে হাজতে পাঠায়।
চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল আমিন বলেন, ‘নুসরাতের ওপর হামলা ও নির্যাতনের সঙ্গে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা জড়িত। এ ঘটনায় পুলিশের ন্যক্কারজনক ভূমিকার তীব্র নিন্দা জানাই।’
জোরারগঞ্জ থানার ওসি জাহিদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, নুসরাতের বাড়ি মিঠানালা গ্রামে। তাঁকে রাত ১১টায় কাটাছড়া শাহজীবাজারে দুই ছাত্রদলকর্মীর সঙ্গে দেখে স্থানীয় লোকজন জিজ্ঞাসাবাদ করে আটকে রাখে। পরে পুলিশ গিয়ে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে নুসরাত ছাত্রদল নেত্রী পরিচয় দেন। তাঁর বিরুদ্ধে বারইয়ারহাট বাজারে একটি রাজনৈতিক মামলার তথ্য-প্রমাণ পাওয়া যায়। সে মামলায় তাঁকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় রিকশাচালক আরজু মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
৪ মিনিট আগেসংঘর্ষের কারণে যাত্রাবাড়ী ও আশপাশের সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। আশপাশের সড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। ঘটনাস্থলে বিপুলসংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য উপস্থিত থেকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালান।
৭ মিনিট আগেকক্সবাজারের টেকনাফে সাগরে গোসলে নেমে নিখোঁজের ১৭ ঘণ্টা পর মাদ্রাসা পড়ুয়া দুই শিক্ষার্থীর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ সোমবার ভোর সাড়ে পাঁচটার দিকে টেকনাফ উপজেলার সদর ইউনিয়নের লেঙ্গুরবিল লম্বরীঘাট এলাকার সৈকতে মৃতদেহ দুইটি ভেসে এসেছে। টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন এ
৭ মিনিট আগেমামলাযোগ্য হলে অবশ্যই ওসিদের মামলা নিতে হবে। মামলা না নিলে সেই থানার ওসিকে এক মিনিটে সাসপেন্ড করা হবে। আমি বলে দিয়েছি- মাসে ৫০০ মামলা হবে। কোনো ঘটনা ঘটলে মামলা নেবে না, তা হবে না...
১০ মিনিট আগে