সোহেল মারমা, চট্টগ্রাম
বাহিনীর সদস্যদের জন্য ইনডোর স্টেডিয়াম বানাতে প্রচলিত আইন ভঙ্গ করে দুটি বড় পাহাড় কাটার অভিযোগ উঠেছে চট্টগ্রাম নগর পুলিশের (সিএমপি) বিরুদ্ধে। দেড় মাস ধরে এই পাহাড় কাটা চলছে খোদ বন্দরনগরীর পুলিশ লাইনসের ভেতরে। ইতিমধ্যে প্রায় শখানেক ফুট উচ্চতার একটি পাহাড় পুরোপুরি কেটে সমতল বানোনো হয়েছে। এ জন্য আজ রোববার পুলিশের কাছে কারণ দর্শাও নোটিশ দিচ্ছে পরিবেশ অধিদপ্তর।
পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫ (সংশোধন ২০১০)–এর ৬ (খ) ধারা অনুযায়ী, পাহাড় ও টিলা কাটা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। জাতীয় স্বার্থে কাটার প্রয়োজন দেখা দিলে পরিবেশ অধিদপ্তরের অনুমোদন নিতে হবে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. ইদ্রিস আলমের গবেষণায় দেখা গেছে, ২০১০ সালে চট্টগ্রাম শহরে পাহাড় ছিল ২০০টি, প্রয়োজনে–অপ্রয়োজনে ক্রমাগত পাহাড় কাটতে থাকায় বর্তমানে অবশিষ্ট আছে ৪০টি।
জানা যায়, লালখান বাজার এলাকায় যে পাহাড় কেটে স্টেডিয়াম বানানো হচ্ছে, তার জন্য পরিবেশ অধিদপ্তরের কাছে কোনো আবেদনই করা হয়নি। জানতে চাইলে পরিবেশ অধিদপ্তর, চট্টগ্রামের পরিচালক মো. নুরুল্লাহ নূরীও বিষয়টি স্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘উনি (পুলিশ কমিশনার) একজন সরকারি কর্মকর্তা। সরকারি কর্মকর্তা হয়ে উনি কীভাবে পরিবেশ আইন লঙ্ঘন করে পাহাড় কেটেছেন, তা চিঠি দিয়ে জানতে চাওয়া হবে। আমরা রোববারের মধ্যেই চিঠি পাঠাব।’
গতকাল শনিবার সরেজমিনে দেখা যায়, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন শুটিং ক্লাবের পেছনে থাকা দুটি বড় পাহাড়ের একটি কেটে প্রায় সমতল করা হয়েছে। সেখানে ১৫ থেকে ২০ জন শ্রমিক কাজ করছিলেন। পাহাড় কাটা ও মাটি সমান করার পাশাপাশি তাঁরা সেখানে রাখা বড় বড় লোহার কাঠামো সাজিয়ে রাখছিলেন। এসব লোহার কাঠামো দিয়েই মূলত ইনডোর স্টেডিয়াম তৈরি করা হচ্ছে।
কাজগুলো দেখভালকারী মো. জাহিদ নামের একজন বলেন, এখানে একটি ইনডোর স্টোডিয়াম তৈরির কাজ চলছে। দেড় মাস হচ্ছে কাজ চলছে। এর বাইরে তিনি কোনো তথ্য দিতে অপারগতা জানান। এই প্রতিবেদকের তোলা কিছু ছবি তিনি মুছে দেন।
এ ব্যাপারে সিএমপির কমিশনার সালেহ আহম্মেদ তানভীরের বক্তব্য জানতে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। সিএমপির উপকমিশনার (এস্টেট ও বিল্ডিং) এস এম মোস্তাইন হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইনডোর স্টোডিয়াম নির্মাণের কাজটি সিএমপির সদর ডিসির তত্ত্বাবধানে হচ্ছে। এই প্রকল্পের বিষয়ে আমার কিছু জানা নাই।’
জানতে চাইলে নগর প্রকল্প তত্ত্বাবধানকারী কর্মকর্তা সিএমপির উপকমিশনার (সদর) আমীর জাফর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই পাহাড়ি এলাকা সিএমপির মালিকানাধীন হলেও এখানে অপরাধী, মাদকসেবী আর সন্ত্রাসীদের আনাগোনা ছিল। তাই আমরা জায়গাটিকে কাজে লাগানোর জন্য এখানে ইনডোর স্টেডিয়াম বানাচ্ছি।’ পাহাড় কাটার বিষয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র নেওয়া হয়েছে কি না, জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি এড়িয়ে যান।
বাহিনীর সদস্যদের জন্য ইনডোর স্টেডিয়াম বানাতে প্রচলিত আইন ভঙ্গ করে দুটি বড় পাহাড় কাটার অভিযোগ উঠেছে চট্টগ্রাম নগর পুলিশের (সিএমপি) বিরুদ্ধে। দেড় মাস ধরে এই পাহাড় কাটা চলছে খোদ বন্দরনগরীর পুলিশ লাইনসের ভেতরে। ইতিমধ্যে প্রায় শখানেক ফুট উচ্চতার একটি পাহাড় পুরোপুরি কেটে সমতল বানোনো হয়েছে। এ জন্য আজ রোববার পুলিশের কাছে কারণ দর্শাও নোটিশ দিচ্ছে পরিবেশ অধিদপ্তর।
পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫ (সংশোধন ২০১০)–এর ৬ (খ) ধারা অনুযায়ী, পাহাড় ও টিলা কাটা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। জাতীয় স্বার্থে কাটার প্রয়োজন দেখা দিলে পরিবেশ অধিদপ্তরের অনুমোদন নিতে হবে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. ইদ্রিস আলমের গবেষণায় দেখা গেছে, ২০১০ সালে চট্টগ্রাম শহরে পাহাড় ছিল ২০০টি, প্রয়োজনে–অপ্রয়োজনে ক্রমাগত পাহাড় কাটতে থাকায় বর্তমানে অবশিষ্ট আছে ৪০টি।
জানা যায়, লালখান বাজার এলাকায় যে পাহাড় কেটে স্টেডিয়াম বানানো হচ্ছে, তার জন্য পরিবেশ অধিদপ্তরের কাছে কোনো আবেদনই করা হয়নি। জানতে চাইলে পরিবেশ অধিদপ্তর, চট্টগ্রামের পরিচালক মো. নুরুল্লাহ নূরীও বিষয়টি স্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘উনি (পুলিশ কমিশনার) একজন সরকারি কর্মকর্তা। সরকারি কর্মকর্তা হয়ে উনি কীভাবে পরিবেশ আইন লঙ্ঘন করে পাহাড় কেটেছেন, তা চিঠি দিয়ে জানতে চাওয়া হবে। আমরা রোববারের মধ্যেই চিঠি পাঠাব।’
গতকাল শনিবার সরেজমিনে দেখা যায়, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন শুটিং ক্লাবের পেছনে থাকা দুটি বড় পাহাড়ের একটি কেটে প্রায় সমতল করা হয়েছে। সেখানে ১৫ থেকে ২০ জন শ্রমিক কাজ করছিলেন। পাহাড় কাটা ও মাটি সমান করার পাশাপাশি তাঁরা সেখানে রাখা বড় বড় লোহার কাঠামো সাজিয়ে রাখছিলেন। এসব লোহার কাঠামো দিয়েই মূলত ইনডোর স্টেডিয়াম তৈরি করা হচ্ছে।
কাজগুলো দেখভালকারী মো. জাহিদ নামের একজন বলেন, এখানে একটি ইনডোর স্টোডিয়াম তৈরির কাজ চলছে। দেড় মাস হচ্ছে কাজ চলছে। এর বাইরে তিনি কোনো তথ্য দিতে অপারগতা জানান। এই প্রতিবেদকের তোলা কিছু ছবি তিনি মুছে দেন।
এ ব্যাপারে সিএমপির কমিশনার সালেহ আহম্মেদ তানভীরের বক্তব্য জানতে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। সিএমপির উপকমিশনার (এস্টেট ও বিল্ডিং) এস এম মোস্তাইন হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইনডোর স্টোডিয়াম নির্মাণের কাজটি সিএমপির সদর ডিসির তত্ত্বাবধানে হচ্ছে। এই প্রকল্পের বিষয়ে আমার কিছু জানা নাই।’
জানতে চাইলে নগর প্রকল্প তত্ত্বাবধানকারী কর্মকর্তা সিএমপির উপকমিশনার (সদর) আমীর জাফর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই পাহাড়ি এলাকা সিএমপির মালিকানাধীন হলেও এখানে অপরাধী, মাদকসেবী আর সন্ত্রাসীদের আনাগোনা ছিল। তাই আমরা জায়গাটিকে কাজে লাগানোর জন্য এখানে ইনডোর স্টেডিয়াম বানাচ্ছি।’ পাহাড় কাটার বিষয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র নেওয়া হয়েছে কি না, জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি এড়িয়ে যান।
অন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
৬ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
৬ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
৭ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
৮ ঘণ্টা আগে