জবি প্রতিনিধি
ফুল ফুটুক আর না ফুটুক, আজ বসন্ত। প্রতি বছর ঋতুরাজ বসন্তবরণ উপলক্ষে নানা অনুষ্ঠান আয়োজিত হলেও করোনা মহামারির কারণে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত হয়েছিল ‘ভার্চুয়াল বসন্তবরণ’। বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ এবার আয়োজন করেছিল ভার্চুয়াল ‘বসন্তবরণ ১৪২৮’ অনুষ্ঠান।
সোমবার বাংলা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. পারভীন আক্তার জেমীর সভাপতিত্বে সকাল সাড়ে ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘জবিয়ানস’ ফেসবুক গ্রুপ থেকে অনুষ্ঠানের ভিডিও সম্প্রচার করা হয়।
উক্ত ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক ও বিশেষ অতিথি হিসেবে ট্রেজারার অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে অধ্যাপক ড. পারভীন আক্তার জেমী বলেন, ‘বসন্ত উৎসব আয়োজন বাংলা বিভাগের ঐতিহ্য। বিগত দিনের মতো সশরীরে উৎসবমুখর আয়োজন সম্ভব না হলেও আমরা ভার্চুয়ালে করেছি। বরণ করে নিয়েছি বসন্তকে। বিভাগের পক্ষ থেকে সবাইকে বসন্তের শুভেচ্ছা।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ বলেন, ‘আমি যখন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ট্রেজারার হয়ে আসলাম তখন আমি খেয়াল করেছিলাম জগন্নাথের ভালোবাসা ও ফাল্গুনের রং। করোনাকালীন সকল প্রতিকূলতাকে পেছনে ফেলে ভালোবাসায় ভরে উঠুক সবার জীবন। বাঙালি প্রতি বছরের এই দিনের অপেক্ষায় থাকে। আমি আশা রাখব বাংলা বিভাগ তাঁর ঐতিহ্য ধরে রাখবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলকে সমৃদ্ধ করতে সহায়তা করবে।’
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘প্রতি বছরের মতো এবারও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ বসন্ত বরণ অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে। এই আয়োজনের জন্য তাঁদের ধন্যবাদ জানাই। আমরা যেমন বলি বারো মাসে তেরো পুজো তেমনি ফাল্গুন উৎসব আমাদের ঐতিহ্যের অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। পয়লা বৈশাখ যেমন সারা দেশব্যাপী উদ্যাপন করা হয়ে থাকে তেমনি আরেকটি উৎসব ফাল্গুন। করোনার কারণে আমাদের সাংস্কৃতিক অঙ্গন অনেকটা স্থবির হয়ে আছে। তারপরও বাংলা বিভাগের এই আয়োজন আমাদের ঐতিহ্যকে ধরে রেখেছে। আমি আশা রাখছি, পরবর্তী বছরে আমরা সশরীরে আনন্দঘন পরিবেশে উদ্যাপন করব।’
এ ছাড়া উক্ত ভার্চুয়াল বসন্তবরণ অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকা, শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। শিক্ষার্থীদের নৃত্য, গান ও আবৃত্তি পরিবেশনার মধ্য দিয়ে বসন্তবরণ ১৪২৮ উদ্যাপিত হয়।
ফুল ফুটুক আর না ফুটুক, আজ বসন্ত। প্রতি বছর ঋতুরাজ বসন্তবরণ উপলক্ষে নানা অনুষ্ঠান আয়োজিত হলেও করোনা মহামারির কারণে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত হয়েছিল ‘ভার্চুয়াল বসন্তবরণ’। বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ এবার আয়োজন করেছিল ভার্চুয়াল ‘বসন্তবরণ ১৪২৮’ অনুষ্ঠান।
সোমবার বাংলা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. পারভীন আক্তার জেমীর সভাপতিত্বে সকাল সাড়ে ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘জবিয়ানস’ ফেসবুক গ্রুপ থেকে অনুষ্ঠানের ভিডিও সম্প্রচার করা হয়।
উক্ত ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক ও বিশেষ অতিথি হিসেবে ট্রেজারার অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে অধ্যাপক ড. পারভীন আক্তার জেমী বলেন, ‘বসন্ত উৎসব আয়োজন বাংলা বিভাগের ঐতিহ্য। বিগত দিনের মতো সশরীরে উৎসবমুখর আয়োজন সম্ভব না হলেও আমরা ভার্চুয়ালে করেছি। বরণ করে নিয়েছি বসন্তকে। বিভাগের পক্ষ থেকে সবাইকে বসন্তের শুভেচ্ছা।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ বলেন, ‘আমি যখন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ট্রেজারার হয়ে আসলাম তখন আমি খেয়াল করেছিলাম জগন্নাথের ভালোবাসা ও ফাল্গুনের রং। করোনাকালীন সকল প্রতিকূলতাকে পেছনে ফেলে ভালোবাসায় ভরে উঠুক সবার জীবন। বাঙালি প্রতি বছরের এই দিনের অপেক্ষায় থাকে। আমি আশা রাখব বাংলা বিভাগ তাঁর ঐতিহ্য ধরে রাখবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলকে সমৃদ্ধ করতে সহায়তা করবে।’
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘প্রতি বছরের মতো এবারও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ বসন্ত বরণ অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে। এই আয়োজনের জন্য তাঁদের ধন্যবাদ জানাই। আমরা যেমন বলি বারো মাসে তেরো পুজো তেমনি ফাল্গুন উৎসব আমাদের ঐতিহ্যের অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। পয়লা বৈশাখ যেমন সারা দেশব্যাপী উদ্যাপন করা হয়ে থাকে তেমনি আরেকটি উৎসব ফাল্গুন। করোনার কারণে আমাদের সাংস্কৃতিক অঙ্গন অনেকটা স্থবির হয়ে আছে। তারপরও বাংলা বিভাগের এই আয়োজন আমাদের ঐতিহ্যকে ধরে রেখেছে। আমি আশা রাখছি, পরবর্তী বছরে আমরা সশরীরে আনন্দঘন পরিবেশে উদ্যাপন করব।’
এ ছাড়া উক্ত ভার্চুয়াল বসন্তবরণ অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকা, শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। শিক্ষার্থীদের নৃত্য, গান ও আবৃত্তি পরিবেশনার মধ্য দিয়ে বসন্তবরণ ১৪২৮ উদ্যাপিত হয়।
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৭ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৭ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৭ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৭ ঘণ্টা আগে