নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যুদ্ধাপরাধের দায়ে আমৃত্যু কারাদণ্ডে দণ্ডিত জামায়াতে ইসলামীর নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুর সংবাদ শুনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে (বিএসএমএমইউ) ভিড় করছেন তাঁর স্বজন ও দলের নেতা–কর্মীরা।
হাসপাতালের সামনে থেকে আজকের পত্রিকার প্রতিবেদক জানিয়েছেন, রাত সাড়ে ৯টার দিকে সাঈদীর দুই ছেলে ও তাঁদের স্ত্রীরা হাসপাতালের ভেতরে প্রবেশ করেছেন। মরদেহ কখন বুঝে নেবেন সে বিষয়ে আলোচনা করছেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের ডি ব্লকের গেটে সামনে উপস্থিত হতে শুরু করেছেন সাঈদীর ভক্ত ও দলীয় নেতা–কর্মীরা। হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগী ও তাঁদের স্বজনেরাও সেখানে এসেছেন। উপস্থিত জনতাকে নিয়ন্ত্রণ করতে হাসপাতালের আনসার ও পাশে থাকা শাহবাগ থানা থেকে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। সব মিলে সেখানে অন্তত পাঁচ শতাধিক মানুষ সেখানে ভিড় করছেন।
ডিএমপির রমনা জোনের সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ সালমান ফার্সী বলেন, ‘সাঈদীর মৃত্যুর পর বিএসএমএমইউ এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।’
এর আগে কাশিমপুর কারাগারে থাকা সাঈদী অসুস্থ হয়ে পড়লে গতকাল রোববার তাকে গাজীপুরের তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল। পরে রাতে তাঁকে ঢাকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
সেখানে আজ সোমবার রাত ৮টা ৪০ মিনিটে তাঁর মৃত্যু হয়। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর। মৃত্যুর বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন বিএসএমএমইউ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. রেজাউর রহমান।
সাঈদীকে মৃত ঘোষণার পর পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে হাসপাতালের পরিচালক বলেন, ‘ওনার দুই ছেলে এখানে উপস্থিত আছেন। আনুষ্ঠানিকতা সেরে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত জানানো হবে।’
যুদ্ধাপরাধের দায়ে আমৃত্যু কারাদণ্ডে দণ্ডিত জামায়াতে ইসলামীর নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুর সংবাদ শুনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে (বিএসএমএমইউ) ভিড় করছেন তাঁর স্বজন ও দলের নেতা–কর্মীরা।
হাসপাতালের সামনে থেকে আজকের পত্রিকার প্রতিবেদক জানিয়েছেন, রাত সাড়ে ৯টার দিকে সাঈদীর দুই ছেলে ও তাঁদের স্ত্রীরা হাসপাতালের ভেতরে প্রবেশ করেছেন। মরদেহ কখন বুঝে নেবেন সে বিষয়ে আলোচনা করছেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের ডি ব্লকের গেটে সামনে উপস্থিত হতে শুরু করেছেন সাঈদীর ভক্ত ও দলীয় নেতা–কর্মীরা। হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগী ও তাঁদের স্বজনেরাও সেখানে এসেছেন। উপস্থিত জনতাকে নিয়ন্ত্রণ করতে হাসপাতালের আনসার ও পাশে থাকা শাহবাগ থানা থেকে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। সব মিলে সেখানে অন্তত পাঁচ শতাধিক মানুষ সেখানে ভিড় করছেন।
ডিএমপির রমনা জোনের সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ সালমান ফার্সী বলেন, ‘সাঈদীর মৃত্যুর পর বিএসএমএমইউ এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।’
এর আগে কাশিমপুর কারাগারে থাকা সাঈদী অসুস্থ হয়ে পড়লে গতকাল রোববার তাকে গাজীপুরের তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল। পরে রাতে তাঁকে ঢাকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
সেখানে আজ সোমবার রাত ৮টা ৪০ মিনিটে তাঁর মৃত্যু হয়। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর। মৃত্যুর বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন বিএসএমএমইউ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. রেজাউর রহমান।
সাঈদীকে মৃত ঘোষণার পর পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে হাসপাতালের পরিচালক বলেন, ‘ওনার দুই ছেলে এখানে উপস্থিত আছেন। আনুষ্ঠানিকতা সেরে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত জানানো হবে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
৩ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
৩ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
৪ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
৫ ঘণ্টা আগে