ফরিদপুর প্রতিনিধি
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুরের চার আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত চার প্রার্থীর অর্থাৎ নৌকা প্রতীকের বিরুদ্ধে লড়বেন আওয়ামী লীগের চার নেতা। নিজ নিজ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে তাঁরা ঘোষণাও দিয়েছেন। এবারের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে একজন করে ডামি প্রার্থী করা হবে—প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এমন ঘোষণায় তাঁরা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন।
জানা যায়, ফরিদপুর-১ (আলফাডাঙ্গা, মধুখালী ও বোয়ালখালী) আসন থেকে আওয়ামী লীগ নেতা আরিফুর রহমান দোলন, ফরিদপুর-২ (সালথা ও নগরকান্দা) আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে জেলা আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট জামাল হোসেন, ফরিদপুর-৩ (ফরিদপুর সদর) আসন থেকে জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা সদস্য ও ব্যবসায়ী এ কে আজাদ ও ফরিদপুর-৪ আসন (ভাঙ্গা, সদরপুর ও চরভদ্রাসন) থেকে যুবলীগের কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য মজিবুর রহমান চৌধুরী (নিক্সন) স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করবেন। এ ছাড়া এ সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে নির্ভরযোগ্য কয়েকটি সূত্রে জানা গেছে।
আসনগুলোর থেকে আওয়ামী লীগ প্রার্থী হিসেবে যথাক্রমে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুর রহমান, প্রয়াত সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর কনিষ্ঠ পুত্র ও বর্তমান সংসদ সদস্য শাহদাব আকবর চৌধুরী (লাবু), জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামীম হক ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর উল্যাহর নাম ঘোষণা করা হয়েছে।
ফরিদপুর-৩ অর্থাৎ সদর আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা সদস্য ও ব্যবসায়ী এ কে আজাদ। সোমবার রাতে শহরের ঝিলটুলি বাসভবনে নেতা-কর্মীদের নিয়ে মিটিং করেন তিনি। এই মিটিংয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দেন ওই আওয়ামী লীগ নেতা।
সভা শেষে এ কে আজাদ উপস্থিত নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘ফরিদপুর অঞ্চলে জননেত্রী শেখ হাসিনা যে উন্নয়নের ধারার সূচনা করেছেন সেটি অব্যাহত রাখতে ও আমার সমর্থকদের কথা বিবেচনা করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে চাই।’
তিনি বলেন, ‘ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প, শিক্ষা, চিকিৎসা এসব খাতে কাজ করতে চাই আমি। বিশেষ করে শিল্পে পিছিয়ে পড়া এই অঞ্চলে শিল্পকারখানা প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা রয়েছে আমার। অল্প শিক্ষিত ও শিক্ষিত বেকার সমাজকে কর্মসংস্থানের সুযোগ দিতে আমি রাজনীতিতে আগ্রহী হয়েছি। আমি আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়েছিলাম, সেটা না পেলেও আমি স্বতন্ত্রভাবে সংসদ সদস্য হয়ে জনগণের পাশে দাঁড়াতে চাই।’
এদিকে ফরিদপুর-১ আসনের আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুর রহমান। এই আসনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ কৃষক লীগের সাবেক সহসভাপতি ও কাঞ্চন মুন্সি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান আরিফুর রহমান দোলন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে এলাকার উন্নয়নে মানুষের সেবায় নিয়োজিত ছিলেন।
নির্বাচন করার প্রসঙ্গে আরিফুর রহমান দোলন বলেন, ‘দীর্ঘ এক যুগ ধরে চেষ্টা করেছি মানুষের সুখে-দুঃখে পাশে থাকতে। তাঁদের ইচ্ছাই দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করব। মহান আল্লাহ সহায় থাকলে অবশ্যই সাধারণ মানুষের ভালোবাসা এবং ভোটের মধ্য দিয়ে আমি বিপুল ভোটে মধ্য দিয়ে বিজয়ী হতে পারব। আমি বিশ্বাস করি এলাকার সাধারণ মানুষ আমার কষ্টের প্রতিদান দেবেন।’
ফরিদপুর-২ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার কথা জানিয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট জামাল হোসেন। গতকাল মঙ্গলবার তিনি একটি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ঘোষণা দিয়েছে যে প্রত্যেকটি আসনে একজন করে স্বতন্ত্র প্রার্থী থাকতে হবে। মাননীয় নেত্রীর নির্দেশে আমার নগরকান্দা ও সালথায় অর্থাৎ ফরিদপুর-২ আসনে উৎসবমুখর পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে। আসনটিতে জনগণের দাবিতে ও ইচ্ছায় আমি স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছি।’
এর আগে সোমবার রাতে নিজ নির্বাচনী এলাকায় তিনি নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘এলাকার সন্তান হিসেবে আপনাদের কাছে অনুরোধ করে যাই, আপনারা যে যেই দলই করেন, যে যে অবস্থানেই থাকেন, আগামী ৭ তারিখে আমি আপনাদের কাছে ভোট প্রার্থনা করছি।’
এ ছাড়া ফরিদপুর-৪ আসন থেকে তৃতীয়বারের মতো স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন বর্তমান সংসদ সদস্য মজিবুর রহমান নিক্সন চৌধুরী। তিনি আসনটি থেকে ২০১৪ ও ২০১৮ সালে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করে জয়লাভ করেছেন।
সোমবার সন্ধ্যায় ভাঙ্গা উপজেলার ব্রাহ্মণকান্দা নিজ বাসভবনে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘এবার তৃতীয়বারের মতো হ্যাটট্রিক করে চাচাকে (কাজী জাফরউল্যাহ) কুমিল্লায় পাঠিয়ে দেব। এবার আমি ইগল মার্কায় নির্বাচন করব। বাজপাখির মতো উড়ব, থাবা দিয়ে জাফরউল্যাহকে ধরব। ইনশা আল্লাহ জয়লাভ করব।’
উল্লেখ্য, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগামী বছরের ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, নির্বাচনে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ৩০ নভেম্বর। মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই করা হবে ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর। মনোনয়ন আপিল ও নিষ্পত্তি ৬ থেকে ১৫ ডিসেম্বর। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর এবং প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ১৮ ডিসেম্বর। নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা চলবে ১৮ ডিসেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত। ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ৭ জানুয়ারি।
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুরের চার আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত চার প্রার্থীর অর্থাৎ নৌকা প্রতীকের বিরুদ্ধে লড়বেন আওয়ামী লীগের চার নেতা। নিজ নিজ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে তাঁরা ঘোষণাও দিয়েছেন। এবারের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে একজন করে ডামি প্রার্থী করা হবে—প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এমন ঘোষণায় তাঁরা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন।
জানা যায়, ফরিদপুর-১ (আলফাডাঙ্গা, মধুখালী ও বোয়ালখালী) আসন থেকে আওয়ামী লীগ নেতা আরিফুর রহমান দোলন, ফরিদপুর-২ (সালথা ও নগরকান্দা) আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে জেলা আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট জামাল হোসেন, ফরিদপুর-৩ (ফরিদপুর সদর) আসন থেকে জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা সদস্য ও ব্যবসায়ী এ কে আজাদ ও ফরিদপুর-৪ আসন (ভাঙ্গা, সদরপুর ও চরভদ্রাসন) থেকে যুবলীগের কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য মজিবুর রহমান চৌধুরী (নিক্সন) স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করবেন। এ ছাড়া এ সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে নির্ভরযোগ্য কয়েকটি সূত্রে জানা গেছে।
আসনগুলোর থেকে আওয়ামী লীগ প্রার্থী হিসেবে যথাক্রমে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুর রহমান, প্রয়াত সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর কনিষ্ঠ পুত্র ও বর্তমান সংসদ সদস্য শাহদাব আকবর চৌধুরী (লাবু), জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামীম হক ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর উল্যাহর নাম ঘোষণা করা হয়েছে।
ফরিদপুর-৩ অর্থাৎ সদর আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা সদস্য ও ব্যবসায়ী এ কে আজাদ। সোমবার রাতে শহরের ঝিলটুলি বাসভবনে নেতা-কর্মীদের নিয়ে মিটিং করেন তিনি। এই মিটিংয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দেন ওই আওয়ামী লীগ নেতা।
সভা শেষে এ কে আজাদ উপস্থিত নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘ফরিদপুর অঞ্চলে জননেত্রী শেখ হাসিনা যে উন্নয়নের ধারার সূচনা করেছেন সেটি অব্যাহত রাখতে ও আমার সমর্থকদের কথা বিবেচনা করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে চাই।’
তিনি বলেন, ‘ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প, শিক্ষা, চিকিৎসা এসব খাতে কাজ করতে চাই আমি। বিশেষ করে শিল্পে পিছিয়ে পড়া এই অঞ্চলে শিল্পকারখানা প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা রয়েছে আমার। অল্প শিক্ষিত ও শিক্ষিত বেকার সমাজকে কর্মসংস্থানের সুযোগ দিতে আমি রাজনীতিতে আগ্রহী হয়েছি। আমি আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়েছিলাম, সেটা না পেলেও আমি স্বতন্ত্রভাবে সংসদ সদস্য হয়ে জনগণের পাশে দাঁড়াতে চাই।’
এদিকে ফরিদপুর-১ আসনের আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুর রহমান। এই আসনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ কৃষক লীগের সাবেক সহসভাপতি ও কাঞ্চন মুন্সি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান আরিফুর রহমান দোলন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে এলাকার উন্নয়নে মানুষের সেবায় নিয়োজিত ছিলেন।
নির্বাচন করার প্রসঙ্গে আরিফুর রহমান দোলন বলেন, ‘দীর্ঘ এক যুগ ধরে চেষ্টা করেছি মানুষের সুখে-দুঃখে পাশে থাকতে। তাঁদের ইচ্ছাই দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করব। মহান আল্লাহ সহায় থাকলে অবশ্যই সাধারণ মানুষের ভালোবাসা এবং ভোটের মধ্য দিয়ে আমি বিপুল ভোটে মধ্য দিয়ে বিজয়ী হতে পারব। আমি বিশ্বাস করি এলাকার সাধারণ মানুষ আমার কষ্টের প্রতিদান দেবেন।’
ফরিদপুর-২ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার কথা জানিয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট জামাল হোসেন। গতকাল মঙ্গলবার তিনি একটি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ঘোষণা দিয়েছে যে প্রত্যেকটি আসনে একজন করে স্বতন্ত্র প্রার্থী থাকতে হবে। মাননীয় নেত্রীর নির্দেশে আমার নগরকান্দা ও সালথায় অর্থাৎ ফরিদপুর-২ আসনে উৎসবমুখর পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে। আসনটিতে জনগণের দাবিতে ও ইচ্ছায় আমি স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছি।’
এর আগে সোমবার রাতে নিজ নির্বাচনী এলাকায় তিনি নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘এলাকার সন্তান হিসেবে আপনাদের কাছে অনুরোধ করে যাই, আপনারা যে যেই দলই করেন, যে যে অবস্থানেই থাকেন, আগামী ৭ তারিখে আমি আপনাদের কাছে ভোট প্রার্থনা করছি।’
এ ছাড়া ফরিদপুর-৪ আসন থেকে তৃতীয়বারের মতো স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন বর্তমান সংসদ সদস্য মজিবুর রহমান নিক্সন চৌধুরী। তিনি আসনটি থেকে ২০১৪ ও ২০১৮ সালে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করে জয়লাভ করেছেন।
সোমবার সন্ধ্যায় ভাঙ্গা উপজেলার ব্রাহ্মণকান্দা নিজ বাসভবনে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘এবার তৃতীয়বারের মতো হ্যাটট্রিক করে চাচাকে (কাজী জাফরউল্যাহ) কুমিল্লায় পাঠিয়ে দেব। এবার আমি ইগল মার্কায় নির্বাচন করব। বাজপাখির মতো উড়ব, থাবা দিয়ে জাফরউল্যাহকে ধরব। ইনশা আল্লাহ জয়লাভ করব।’
উল্লেখ্য, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগামী বছরের ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, নির্বাচনে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ৩০ নভেম্বর। মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই করা হবে ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর। মনোনয়ন আপিল ও নিষ্পত্তি ৬ থেকে ১৫ ডিসেম্বর। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর এবং প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ১৮ ডিসেম্বর। নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা চলবে ১৮ ডিসেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত। ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ৭ জানুয়ারি।
অন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
৮ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
৮ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
৯ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১০ ঘণ্টা আগে