নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাক
দলীয় নিয়োগের অভিযোগ এনে ২০০৬ সালে চূড়ান্ত নিয়োগ বাতিল হওয়া সেই ৭৫৭ জন পুলিশের এসআই ও সার্জেন্টরা চাকরিতে পুনর্বহালের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। দলীয় বিবেচনায় নিয়োগের অজুহাতে তৎকালীন আইজিপি নূর মোহাম্মদ ও বেনজীর আহমেদ কর্তৃক ২০০৭ সালে বাতিলকৃত নিয়োগ পুনর্বহাল চান নিয়োগবঞ্চিতরা।
আজ শুক্রবার দুপুরে প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান ১৮ বছর আগে পুলিশের চাকরিবঞ্চিত প্রার্থীরা।
সংবাদ সম্মেলনে সার্জেন্ট পদে চূড়ান্ত নিয়োগ পাওয়ার পরও চাকরিবঞ্চিত হওয়া মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ বলেন, ‘২০০৭ সালে তৎকালীন আইজিপি নূর মোহাম্মদ ও বেনজীর আহমেদ নিজেদের দলীয় স্বার্থ কায়েম করতে, আমাদের চূড়ান্ত নিয়োগ বাতিল করে দেয়। আমাদের নিয়োগ প্রক্রিয়ার বৈধতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য শুধু দলীয় বিবেচনায় নিয়োগ অজুহাতে ২০০৭ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি ৫৩৬ জন এসআই এবং ২২১ জন সার্জেন্টসহ মোট ৭৫৭ জনের চূড়ান্ত নিয়োগ বাতিল করে দেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচিত প্রার্থীরা পুলিশ ট্রেনিং একাডেমি সারদা, রাজশাহীতে যোগদানের অপেক্ষায় ছিলাম। কিন্তু বিনা কারণে হঠাৎ করে আমাদের চাকরিতে যোগদান বাতিল করে দেন তৎকালীন পুলিশপ্রধান। চাকরিতে যোগদান করতে না পেরে পরবর্তীকালে আমরা উচ্চ আদালতে রিট করেছিলাম। উচ্চ আদালতেও আমরা নিয়োগবঞ্চিত ৭৫৭ জন চাকরিপ্রার্থী ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হই।’
সংবাদ সম্মেলনে নিয়োগবঞ্চিত এসআই ও সার্জেন্টদের পক্ষ থেকে বলা হয়, ২০০৫ সালের ১৭ নভেম্বর দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি মোতাবেক, বাংলাদেশ পুলিশের এসআই পদে নিয়োগের জন্য ২০ ডিসেম্বর বাংলাদেশ পুলিশের সব রেঞ্জ ডিআইজিদের তত্ত্বাবধানে শারীরিক পরীক্ষা সম্পন্ন হয়। শারীরিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ২০০৬ সালের ১৭, ১৮ ও ১৯ ফেব্রুয়ারি লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষা ২২ সেপ্টেম্বর থেকে ১২ অক্টোবর পর্যন্ত পুলিশ সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত হয়। মৌখিক পরীক্ষায় চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত প্রার্থীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা ২২ থেকে ৩০ অক্টোবর ও পুলিশ ভেরিফিকেশন ২২ অক্টোবর থেকে ৫ নভেম্বর সালে সম্পন্ন হয়।
একইভাবে, ২০০৫ সালের ১৪ এপ্রিল অন্য একটি বিজ্ঞপ্তি মোতাবেক বাংলাদেশ পুলিশের সার্জেন্ট পদে নিয়োগে আহ্বান করা হয়। নিয়োগের জন্য ২ জুলাই রাজারবাগ পুলিশ লাইনে শারীরিক পরীক্ষা সম্পন্ন হয়। শারীরিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ২৭, ২৮ ও ২৯ সেপ্টেম্বরে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষা ২০০৬ সালের ২ আগস্ট পুলিশ সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় চাকরিবঞ্চিতরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে তাঁদের সঙ্গে ঘটে যাওয়া অন্যায়ের সুবিচারের দাবি জানান। তাঁরা মনে করেন, নিয়োগবঞ্চিত চাকরিপ্রার্থীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টা মানবিক দিক বিবেচনা করে তাঁদের ন্যায্য অধিকার ফিরিয়ে দেবেন এবং চাকরিতে পুনর্বহাল করবেন।
দলীয় নিয়োগের অভিযোগ এনে ২০০৬ সালে চূড়ান্ত নিয়োগ বাতিল হওয়া সেই ৭৫৭ জন পুলিশের এসআই ও সার্জেন্টরা চাকরিতে পুনর্বহালের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। দলীয় বিবেচনায় নিয়োগের অজুহাতে তৎকালীন আইজিপি নূর মোহাম্মদ ও বেনজীর আহমেদ কর্তৃক ২০০৭ সালে বাতিলকৃত নিয়োগ পুনর্বহাল চান নিয়োগবঞ্চিতরা।
আজ শুক্রবার দুপুরে প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান ১৮ বছর আগে পুলিশের চাকরিবঞ্চিত প্রার্থীরা।
সংবাদ সম্মেলনে সার্জেন্ট পদে চূড়ান্ত নিয়োগ পাওয়ার পরও চাকরিবঞ্চিত হওয়া মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ বলেন, ‘২০০৭ সালে তৎকালীন আইজিপি নূর মোহাম্মদ ও বেনজীর আহমেদ নিজেদের দলীয় স্বার্থ কায়েম করতে, আমাদের চূড়ান্ত নিয়োগ বাতিল করে দেয়। আমাদের নিয়োগ প্রক্রিয়ার বৈধতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য শুধু দলীয় বিবেচনায় নিয়োগ অজুহাতে ২০০৭ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি ৫৩৬ জন এসআই এবং ২২১ জন সার্জেন্টসহ মোট ৭৫৭ জনের চূড়ান্ত নিয়োগ বাতিল করে দেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচিত প্রার্থীরা পুলিশ ট্রেনিং একাডেমি সারদা, রাজশাহীতে যোগদানের অপেক্ষায় ছিলাম। কিন্তু বিনা কারণে হঠাৎ করে আমাদের চাকরিতে যোগদান বাতিল করে দেন তৎকালীন পুলিশপ্রধান। চাকরিতে যোগদান করতে না পেরে পরবর্তীকালে আমরা উচ্চ আদালতে রিট করেছিলাম। উচ্চ আদালতেও আমরা নিয়োগবঞ্চিত ৭৫৭ জন চাকরিপ্রার্থী ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হই।’
সংবাদ সম্মেলনে নিয়োগবঞ্চিত এসআই ও সার্জেন্টদের পক্ষ থেকে বলা হয়, ২০০৫ সালের ১৭ নভেম্বর দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি মোতাবেক, বাংলাদেশ পুলিশের এসআই পদে নিয়োগের জন্য ২০ ডিসেম্বর বাংলাদেশ পুলিশের সব রেঞ্জ ডিআইজিদের তত্ত্বাবধানে শারীরিক পরীক্ষা সম্পন্ন হয়। শারীরিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ২০০৬ সালের ১৭, ১৮ ও ১৯ ফেব্রুয়ারি লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষা ২২ সেপ্টেম্বর থেকে ১২ অক্টোবর পর্যন্ত পুলিশ সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত হয়। মৌখিক পরীক্ষায় চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত প্রার্থীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা ২২ থেকে ৩০ অক্টোবর ও পুলিশ ভেরিফিকেশন ২২ অক্টোবর থেকে ৫ নভেম্বর সালে সম্পন্ন হয়।
একইভাবে, ২০০৫ সালের ১৪ এপ্রিল অন্য একটি বিজ্ঞপ্তি মোতাবেক বাংলাদেশ পুলিশের সার্জেন্ট পদে নিয়োগে আহ্বান করা হয়। নিয়োগের জন্য ২ জুলাই রাজারবাগ পুলিশ লাইনে শারীরিক পরীক্ষা সম্পন্ন হয়। শারীরিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ২৭, ২৮ ও ২৯ সেপ্টেম্বরে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষা ২০০৬ সালের ২ আগস্ট পুলিশ সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় চাকরিবঞ্চিতরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে তাঁদের সঙ্গে ঘটে যাওয়া অন্যায়ের সুবিচারের দাবি জানান। তাঁরা মনে করেন, নিয়োগবঞ্চিত চাকরিপ্রার্থীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টা মানবিক দিক বিবেচনা করে তাঁদের ন্যায্য অধিকার ফিরিয়ে দেবেন এবং চাকরিতে পুনর্বহাল করবেন।
মূল সড়কে অটোরিকশা চালানোর দাবিতে রাজধানীর জুরাইন রেলগেট এলাকায় চালকেরা বিক্ষোভ করলে মারধরের শিকার হয়েছেন। পুলিশ ও স্থানীয়রা তাঁদের লাঠিপেটা করে সরিয়ে দেন। আজ শুক্রবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে...
২৪ মিনিট আগেকুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
১ ঘণ্টা আগেরংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
২ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
২ ঘণ্টা আগে