হারুনুর রশিদ, জবি
সারা দিন কুয়াশাচ্ছন্ন, সূর্যের দেখা নেই আকাশে। পৌষের বিদায়ক্ষণে এমন আবহাওয়া দমিয়ে রাখতে পারেনি পুরান ঢাকাবাসীদের। প্রতিবারের মতো আজ শুক্রবার সাকরাইনে রঙিন হয়েছে পুরান ঢাকা। এবার নিষেধাজ্ঞা থাকলেও সন্ধ্যা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই বর্ণিল ফানুশ ও আতশবাজিতে ছেয়ে যায় পুরান ঢাকার আকাশ।
সাকরাইন উৎসবকে কেন্দ্র করে আজ শুক্রবার সকাল থেকেই নানা আকারের অসংখ্য ঘুড়ি মেঘাচ্ছন্ন আকাশকেই রঙিন করে তুলেছিল। বাসায় বাসায় বসেছে পিঠাপুলির আসর। এ ছাড়া জমকালো আলোকসজ্জায় সজ্জিত বাড়ি-ঘরের ছাদে আগুন নিয়ে খেলা করতে দেখা গেছে তরুণদের।
ঐতিহ্যবাহী এই উৎসব ঘুড়ি উৎসব নামে পরিচিত হলেও বর্তমানে সাকরাইন উৎসবে যোগ হয়েছে আতশবাজি, মুখে কেরোসিন নিয়ে মুখের সামনে আগুনের মশাল ধরে আগুন খেলা। যুক্ত হয়েছে ডিজে নাচ, প্রজেক্টর দিয়ে আলোর খেলা, সাউন্ড সিস্টেমসহ আধুনিক আরও অনুষঙ্গ।
এবারের সাকরাইনের সপ্তাহখানেক আগে থেকে ছিল প্রস্তুতি। সকাল থেকেই অনেক পর্যটক ভিড় জমায় এখানে। নতুন ঢাকাসহ নানা এলাকা থেকে মানুষ আসে পুরান ঢাকায়।
সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল থেকে পুরান ঢাকার গেন্ডারিয়া, লক্ষ্মীবাজার, বাংলা বাজার, ফরাশগঞ্জ, সূত্রাপুর, নারিন্দা, স্বামীবাগসহ পুরান ঢাকার বাসা-বাড়ির ছাদে ঘুড়ি ওড়ানো শুরু হয়। দুপুর গড়িয়ে বিকেল এলে বাড়তে থাকে আকাশে ঘুড়ির রাজত্ব। গোধূলি লগ্ন থেকে শুরু হয় আতশবাজি ও ফানুশের ছড়াছড়ি। সন্ধ্যা গড়ালে বাড়তে থাকে আতশবাজি, সাউন্ড সিস্টেম ও নাচ-গানের পালা।
এবার ওমিক্রনের জন্য বিধিনিষেধ থাকলেও পুরান ঢাকায় বাসা-বাড়িগুলোর ছাদে, অলিগলিতে প্রচুর ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। কাউকে করোনার বিধিনিষেধ মানতে দেখা যায়নি।
পুরান ঢাকার নারিন্দার বাসিন্দা মনির আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাকরাইন আমাদের ঐতিহ্যবাহী একটি উৎসব। প্রতি বছরই পৌষ সংক্রান্তিতে আমরা এই উৎসব পালন করি। এবারও আমাদের বাড়ির ছাদে এ আয়োজন করা হয়েছে। বন্ধুরা মিলে ঘুড়ি ওড়ানো, আতশবাজি ফোটানোর মাধ্যমে অনেক আনন্দ করেছি।’
নতুন ঢাকা থেকে ঘুরতে আসা মুজিব বলেন, ‘প্রতি বছর আমরা সাকরাইন উৎসব দেখতে পুরান ঢাকায় আসি। সারা দিন ঘুড়ি ওড়ানো, সন্ধ্যায় আতশবাজি ফোটানো ও ডিজে গানের তালে নাচতে খুবই ভালো লাগে। তাই প্রতি বছর এই দিনটিতে ছুটে আসি।’
সার্বিক বিষয়ে পুরান ঢাকার সূত্রাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মইনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা গতকাল থেকেই ফানুশ ও আতশবাজি ফোটানোর ব্যাপারে প্রচার করেছি। তার পরিপ্রেক্ষিতে এবার আতশবাজি আগের মতো সে রকম হয় নাই। আর ফানুশ দেখাই যায়নি। ফ্যামিলি প্রোগ্রামগুলোও এবার সীমিত আকারে হচ্ছে।’ বাসার ছাদে প্রোগ্রামগুলো কতক্ষণ চলবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা এবারের গান-বাজনার প্রোগ্রাম রাত সাড়ে ৮টার মধ্যে শেষ করার চেষ্টা করবে।’
সারা দিন কুয়াশাচ্ছন্ন, সূর্যের দেখা নেই আকাশে। পৌষের বিদায়ক্ষণে এমন আবহাওয়া দমিয়ে রাখতে পারেনি পুরান ঢাকাবাসীদের। প্রতিবারের মতো আজ শুক্রবার সাকরাইনে রঙিন হয়েছে পুরান ঢাকা। এবার নিষেধাজ্ঞা থাকলেও সন্ধ্যা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই বর্ণিল ফানুশ ও আতশবাজিতে ছেয়ে যায় পুরান ঢাকার আকাশ।
সাকরাইন উৎসবকে কেন্দ্র করে আজ শুক্রবার সকাল থেকেই নানা আকারের অসংখ্য ঘুড়ি মেঘাচ্ছন্ন আকাশকেই রঙিন করে তুলেছিল। বাসায় বাসায় বসেছে পিঠাপুলির আসর। এ ছাড়া জমকালো আলোকসজ্জায় সজ্জিত বাড়ি-ঘরের ছাদে আগুন নিয়ে খেলা করতে দেখা গেছে তরুণদের।
ঐতিহ্যবাহী এই উৎসব ঘুড়ি উৎসব নামে পরিচিত হলেও বর্তমানে সাকরাইন উৎসবে যোগ হয়েছে আতশবাজি, মুখে কেরোসিন নিয়ে মুখের সামনে আগুনের মশাল ধরে আগুন খেলা। যুক্ত হয়েছে ডিজে নাচ, প্রজেক্টর দিয়ে আলোর খেলা, সাউন্ড সিস্টেমসহ আধুনিক আরও অনুষঙ্গ।
এবারের সাকরাইনের সপ্তাহখানেক আগে থেকে ছিল প্রস্তুতি। সকাল থেকেই অনেক পর্যটক ভিড় জমায় এখানে। নতুন ঢাকাসহ নানা এলাকা থেকে মানুষ আসে পুরান ঢাকায়।
সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল থেকে পুরান ঢাকার গেন্ডারিয়া, লক্ষ্মীবাজার, বাংলা বাজার, ফরাশগঞ্জ, সূত্রাপুর, নারিন্দা, স্বামীবাগসহ পুরান ঢাকার বাসা-বাড়ির ছাদে ঘুড়ি ওড়ানো শুরু হয়। দুপুর গড়িয়ে বিকেল এলে বাড়তে থাকে আকাশে ঘুড়ির রাজত্ব। গোধূলি লগ্ন থেকে শুরু হয় আতশবাজি ও ফানুশের ছড়াছড়ি। সন্ধ্যা গড়ালে বাড়তে থাকে আতশবাজি, সাউন্ড সিস্টেম ও নাচ-গানের পালা।
এবার ওমিক্রনের জন্য বিধিনিষেধ থাকলেও পুরান ঢাকায় বাসা-বাড়িগুলোর ছাদে, অলিগলিতে প্রচুর ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। কাউকে করোনার বিধিনিষেধ মানতে দেখা যায়নি।
পুরান ঢাকার নারিন্দার বাসিন্দা মনির আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাকরাইন আমাদের ঐতিহ্যবাহী একটি উৎসব। প্রতি বছরই পৌষ সংক্রান্তিতে আমরা এই উৎসব পালন করি। এবারও আমাদের বাড়ির ছাদে এ আয়োজন করা হয়েছে। বন্ধুরা মিলে ঘুড়ি ওড়ানো, আতশবাজি ফোটানোর মাধ্যমে অনেক আনন্দ করেছি।’
নতুন ঢাকা থেকে ঘুরতে আসা মুজিব বলেন, ‘প্রতি বছর আমরা সাকরাইন উৎসব দেখতে পুরান ঢাকায় আসি। সারা দিন ঘুড়ি ওড়ানো, সন্ধ্যায় আতশবাজি ফোটানো ও ডিজে গানের তালে নাচতে খুবই ভালো লাগে। তাই প্রতি বছর এই দিনটিতে ছুটে আসি।’
সার্বিক বিষয়ে পুরান ঢাকার সূত্রাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মইনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা গতকাল থেকেই ফানুশ ও আতশবাজি ফোটানোর ব্যাপারে প্রচার করেছি। তার পরিপ্রেক্ষিতে এবার আতশবাজি আগের মতো সে রকম হয় নাই। আর ফানুশ দেখাই যায়নি। ফ্যামিলি প্রোগ্রামগুলোও এবার সীমিত আকারে হচ্ছে।’ বাসার ছাদে প্রোগ্রামগুলো কতক্ষণ চলবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা এবারের গান-বাজনার প্রোগ্রাম রাত সাড়ে ৮টার মধ্যে শেষ করার চেষ্টা করবে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
২ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
৩ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
৪ ঘণ্টা আগে