নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রমজান মাসে রাজধানীর ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে চিহ্নিত করে এর শৃঙ্খলা বজায় রাখতে ইফতারের আগে ও পরে চার ঘণ্টার বিশেষ ব্যবস্থা রাখার কথা জানিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। আজ সোমবার দুপুরে রমজান উপলক্ষে ঢাকা মহানগর এলাকায় সার্বিক নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান।
তিনি বলেন, ‘রমজানে মানুষজন যেন বাসায় গিয়ে প্রিয়জনের সঙ্গে ইফতার করতে পারেন, সে লক্ষ্যে ট্রাফিক পুলিশের পাশাপাশি ক্রাইম বিভাগও কাজ করবে। বিকেল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত আমাদের বিশেষ ব্যবস্থা থাকবে। একই সময়ে রাস্তায় আমাদের বিশেষ ডেপ্লোয়মেন্ট থাকবে। যেন মানুষ ঘরে গিয়ে ইফতার করতে পারে। মার্কেটসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ট্রাফিক সমস্যা সমাধানে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করবে আমাদের ট্রাফিক ও ক্রাইমের অফিসাররা।’
রমজানে ট্রাফিক ব্যবস্থা সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে উল্লেখ করে, নগরবাসীর সচেতনতা ও সহযোগিতা প্রত্যাশা করেছেন ডিএমপি কমিশনার। তিনি বলেন, ‘যারা গাড়ি ব্যবহার করছেন, যারা গাড়িতে চড়ছেন এবং যারা রাস্তার আশপাশে ব্যবসা করছেন, তাদের সহযোগিতা দরকার। অন্যথায় ৩০৬ বর্গকিলোমিটার জায়গার ভেতরে যেখানে সোয়া ২ কোটি লোক বসবাস করে, সেখানে পুলিশ রাতারাতি ট্রাফিক সমস্যা সমাধান করে দিতে পারবে না। তবে আমরা আশাবাদী, সবাই যদি সহযোগিতা করেন তাহলে ট্রাফিক সমস্যা সমাধান করা সম্ভব। আর পুরান ঢাকার ব্যবসায়ীরা পুলিশের সহযোগিতায় স্থানীয়ভাবে ট্রাফিক সমস্যা সমাধান করতে পারেন।’
রমজান মাসে রাজধানীর সড়কগুলোতে সংস্কার কাজ করে বিভিন্ন সংস্থা। ট্রাফিক শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এসব সংস্থাগুলোকে চিঠি দেওয়া হবে উল্লেখ করে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘রাস্তায় যারা সংস্কার কাজ করেন-ওয়াসা, বিদ্যুৎ ও গ্যাসসহ অন্যান্য সংস্থা...তারা রমজান মাসে সবার স্বার্থের কথা মাথায় রেখে যেন এসব কাজ বন্ধ রাখবেন। এসব কাজ বন্ধ রাখার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সংস্থাকে চিঠি দিয়ে জানাব।’
রমজানে ছিনতাই ও কারসাজি করে দ্রব্যমূল্য বাড়ানো রোধ করতে ডিএমপি কাজ করবে। এই বিষয়ে হাবিবুর রহমান বলেন, ‘রমজানে মাসে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মধ্যে আরও একটি চ্যালেঞ্জ হচ্ছে বিভিন্ন শপিংমল ও রাস্তায় এবং ব্যাংকের সামনে থেকে ছিনতাই। এ ছাড়া অবৈধ মজুত করে কৃত্রিমভাবে মূল্য বৃদ্ধি এবং খাদ্যদ্রব্যে ভেজালও রমজান মাসে আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জ। এসব সমস্যা সমাধানে পুলিশ ইতিমধ্যে পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। এই সমস্যাগুলো সমাধানে আমাদের পোশাকধারী ও সাদা পোশাকের পুলিশ কাজ করবে।’
সংবাদ সম্মেলনের আগে ডিএমপি কমিশনার ব্যবসায়ী, গোয়েন্দা সংস্থা, দুই সিটি করপোরেশনের ২২টি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বশীলদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। সেখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দেন এসব সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্টরা।
মতবিনিময় শেষে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘কোনো মার্কেটে আগুন লাগলে সেই দায়-দায়িত্ব মার্কেট কর্তৃপক্ষকেই নিতে হবে। এমনকি কর্তৃপক্ষের অবহেলার কারণে আগুন লাগলে সেই মার্কেট বন্ধ করে দেওয়া হবে।’
মতবিনিময় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন—পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ, র্যাব, ডিজিএফআই, এনএসআই, ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স, সিটি-এসবি, পুলিশ সদর দপ্তর, এমআরটি পুলিশ, তিতাস গ্যাস, ঢাকা ওয়াসা, ডিপিডিসি, বাংলাদেশ ব্যাংক, এফবিসিসিআই, বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি, ঢাকা মহানগর দোকান মালিক সমিতি, ইসলামপুর কাপড় ব্যবসায়ী সমিতি, বাংলাদেশ ডাল ও ছোলার ডাল ব্যবসায়ী সমিতি, পেঁয়াজ ব্যবসায়ী সমিতি, কারওয়ান বাজার কাঁচামাল ব্যবসায়ী সমিতি ও বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতির দায়িত্বশীলরা।
রমজান মাসে রাজধানীর ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে চিহ্নিত করে এর শৃঙ্খলা বজায় রাখতে ইফতারের আগে ও পরে চার ঘণ্টার বিশেষ ব্যবস্থা রাখার কথা জানিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। আজ সোমবার দুপুরে রমজান উপলক্ষে ঢাকা মহানগর এলাকায় সার্বিক নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান।
তিনি বলেন, ‘রমজানে মানুষজন যেন বাসায় গিয়ে প্রিয়জনের সঙ্গে ইফতার করতে পারেন, সে লক্ষ্যে ট্রাফিক পুলিশের পাশাপাশি ক্রাইম বিভাগও কাজ করবে। বিকেল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত আমাদের বিশেষ ব্যবস্থা থাকবে। একই সময়ে রাস্তায় আমাদের বিশেষ ডেপ্লোয়মেন্ট থাকবে। যেন মানুষ ঘরে গিয়ে ইফতার করতে পারে। মার্কেটসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ট্রাফিক সমস্যা সমাধানে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করবে আমাদের ট্রাফিক ও ক্রাইমের অফিসাররা।’
রমজানে ট্রাফিক ব্যবস্থা সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে উল্লেখ করে, নগরবাসীর সচেতনতা ও সহযোগিতা প্রত্যাশা করেছেন ডিএমপি কমিশনার। তিনি বলেন, ‘যারা গাড়ি ব্যবহার করছেন, যারা গাড়িতে চড়ছেন এবং যারা রাস্তার আশপাশে ব্যবসা করছেন, তাদের সহযোগিতা দরকার। অন্যথায় ৩০৬ বর্গকিলোমিটার জায়গার ভেতরে যেখানে সোয়া ২ কোটি লোক বসবাস করে, সেখানে পুলিশ রাতারাতি ট্রাফিক সমস্যা সমাধান করে দিতে পারবে না। তবে আমরা আশাবাদী, সবাই যদি সহযোগিতা করেন তাহলে ট্রাফিক সমস্যা সমাধান করা সম্ভব। আর পুরান ঢাকার ব্যবসায়ীরা পুলিশের সহযোগিতায় স্থানীয়ভাবে ট্রাফিক সমস্যা সমাধান করতে পারেন।’
রমজান মাসে রাজধানীর সড়কগুলোতে সংস্কার কাজ করে বিভিন্ন সংস্থা। ট্রাফিক শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এসব সংস্থাগুলোকে চিঠি দেওয়া হবে উল্লেখ করে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘রাস্তায় যারা সংস্কার কাজ করেন-ওয়াসা, বিদ্যুৎ ও গ্যাসসহ অন্যান্য সংস্থা...তারা রমজান মাসে সবার স্বার্থের কথা মাথায় রেখে যেন এসব কাজ বন্ধ রাখবেন। এসব কাজ বন্ধ রাখার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সংস্থাকে চিঠি দিয়ে জানাব।’
রমজানে ছিনতাই ও কারসাজি করে দ্রব্যমূল্য বাড়ানো রোধ করতে ডিএমপি কাজ করবে। এই বিষয়ে হাবিবুর রহমান বলেন, ‘রমজানে মাসে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মধ্যে আরও একটি চ্যালেঞ্জ হচ্ছে বিভিন্ন শপিংমল ও রাস্তায় এবং ব্যাংকের সামনে থেকে ছিনতাই। এ ছাড়া অবৈধ মজুত করে কৃত্রিমভাবে মূল্য বৃদ্ধি এবং খাদ্যদ্রব্যে ভেজালও রমজান মাসে আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জ। এসব সমস্যা সমাধানে পুলিশ ইতিমধ্যে পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। এই সমস্যাগুলো সমাধানে আমাদের পোশাকধারী ও সাদা পোশাকের পুলিশ কাজ করবে।’
সংবাদ সম্মেলনের আগে ডিএমপি কমিশনার ব্যবসায়ী, গোয়েন্দা সংস্থা, দুই সিটি করপোরেশনের ২২টি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বশীলদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। সেখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দেন এসব সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্টরা।
মতবিনিময় শেষে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘কোনো মার্কেটে আগুন লাগলে সেই দায়-দায়িত্ব মার্কেট কর্তৃপক্ষকেই নিতে হবে। এমনকি কর্তৃপক্ষের অবহেলার কারণে আগুন লাগলে সেই মার্কেট বন্ধ করে দেওয়া হবে।’
মতবিনিময় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন—পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ, র্যাব, ডিজিএফআই, এনএসআই, ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স, সিটি-এসবি, পুলিশ সদর দপ্তর, এমআরটি পুলিশ, তিতাস গ্যাস, ঢাকা ওয়াসা, ডিপিডিসি, বাংলাদেশ ব্যাংক, এফবিসিসিআই, বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি, ঢাকা মহানগর দোকান মালিক সমিতি, ইসলামপুর কাপড় ব্যবসায়ী সমিতি, বাংলাদেশ ডাল ও ছোলার ডাল ব্যবসায়ী সমিতি, পেঁয়াজ ব্যবসায়ী সমিতি, কারওয়ান বাজার কাঁচামাল ব্যবসায়ী সমিতি ও বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতির দায়িত্বশীলরা।
রাজধানীর সবুজবাগ থানাধীন ভাইগদিয়া এলাকায় মো. নয়ন আহম্মেদ ওরফে রমজান নামের এক যুবককে পিটিয়ে মেরেছে স্থানীয় জনতা। গতকাল বুধবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় রমজানের এক সহযোগীকে জনরোষ থেকে উদ্ধার করে মুগদা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেছে পুলিশ।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুর জেনেভা ক্যাম্পের খোলা স্পটে বর্জ্য অপসারণের সময় বোমা বিস্ফোরণে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) চারজন পরিচ্ছন্নতা কর্মী আহত হয়েছেন। তারা হলেন মো. আলমগীর হোসেন (৩৬), মো. ইয়াছিন (৪০), আসাদ মিয়া (৫৮) ও সাইফুল ইসলাম (৪৭)। আহত পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা বর্তমানে রাজধানীর শহীদ সোহ্রাওয
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানীর বনশ্রীতে লেগুনা স্ট্যান্ডের টাকা তোলাকে কেন্দ্র করে মো. হাসান হাওলাদার (১৯) হত্যা মামলায় এজাহারনামীয় দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত মঙ্গলবার রাতে রামপুরা এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর দশমিনা সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের নির্বাচনী পরীক্ষার সময় সূচি পরিবর্তন করে ওই স্কুল মাঠে ডাকসুর সাবেক ভিপি ও গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি নুরুল হক নুরের জনসভা হয়েছে। এ নিয়ে উপজেলায় চলছে আলোচনা সমালোচনার ঝড়।
৫ ঘণ্টা আগে