শরীয়তপুর প্রতিনিধি
শরীয়তপুরের নড়িয়ায় তিন শিশুসন্তান নিয়ে নদীতে ঝাঁপ দেওয়ার আট দিন পার হলেও গৃহবধূ সালমা বেগমের (২৬) খোঁজ মেলেনি। ঘটনার ২৪ ঘণ্টা পর উদ্ধার অভিযান বন্ধ করে দিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। এদিকে মৃত্যুর দুয়ার থেকে বেঁচে ফেরা দুই শিশুসন্তানকে নিয়ে বিপাকে পড়েছেন তাদের বাবা আজবাহার মাদবর।
৫ নভেম্বর সকালে উপজেলার ভোজেশ্বর বাজার ব্রিজের কাছ থেকে তিন সন্তান নিয়ে কীর্তিনাশা নদীতে ঝাঁপ দেন সালমা বেগম। এরপর এক মেয়ে ও এক ছেলেকে জীবিত এবং আরেক ছেলের লাশ উদ্ধার করা হলেও খোঁজ মেলেনি সালমার। নিখোঁজ সালমা বেগম উপজেলার জপসা ইউনিয়নের মাইজপাড়া গ্রামের বাসিন্দা। তাঁর স্বামী আজবাহার ভোজেশ্বর বাজারে পাটের ব্যবসা করেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আজবাহারের সঙ্গে নড়িয়া উপজেলার পাচক গ্রামের রিকশাচালক লোকমান ছৈয়ালের মেয়ে সালমার আট বছর আগে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। তাঁদের সাহাবীর ওরফে জাফর (৭), আনিকা (৩) ও সলেমান (১) নামে তিন সন্তান ছিল। ৫ নভেম্বর সকালে টিকা দেওয়ার কথা বলে এই তিন সন্তান নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে সালমা নদীতে ঝাঁপ দেন। ডায়াপার পরানো থাকায় শিশু আনিকা ও সলেমান নদীতে ভাসতে থাকে। টের পেয়ে তাদের জীবিত উদ্ধার করেন স্থানীয়রা। পরদিন সকাল ১০টার দিকে ঘটনাস্থল থেকে ৫০০ ফুট দূরে বড় ছেলে জাফরের লাশ পাওয়া যায়।
ঘটনার পর থেকে নড়িয়া ফায়ার সার্ভিসের একটি দল ও মাদারীপুর থেকে আসা একটি ডুবুরি দল উদ্ধার অভিযান চালিয়ে ২৪ ঘণ্টা পর বন্ধ করে দেয়। কিন্তু এখনো সালমার খোঁজ মেলেনি। ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা বলছেন, কোনো ব্যক্তি পানিতে তলিয়ে গেলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ভেসে উঠবে। তাই পানিতে তলিয়ে যাওয়ার ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত তল্লাশি চালানোর নির্দেশনা রয়েছে। এরপর পানির নিচে তল্লাশি চালিয়ে কোনো লাভ নেই। পরে কোথাও লাশ পাওয়া গেলে পুলিশ ব্যবস্থা নেবে।
এদিকে আজবাহার ও তাঁর মা মিলিয়া বেগম শিশু দুটির দেখাশোনা করছেন। কিন্তু মৃত্যুর দুয়ার থেকে বেঁচে ফেরা শিশু আনিকা ও সলেমান মাকে হারিয়ে কেঁদেই চলেছে। তাদের কান্না থামানো যাচ্ছে না।
ঘটনার আকস্মিকতায় দিশেহারা ও বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে দুটি পরিবার ও তাদের স্বজনেরা। ঘটনার পর থেকে টানা দুই দিন নদীর পাড়ে আহাজারি ও বিলাপ করতে দেখা গেছে সালমার মা সেলিনা বেগম, বাবা লোকমান ছৈয়াল, বোন শারমিন আক্তার, স্বামী আজবাহারসহ স্বজনদের। তাঁদের আহাজারিতে ভারী হয়ে ওঠে নদীর দুই পাড়। তখন আশপাশের বিপুলসংখ্যক নারী-পুরুষ নদীর পাড়ে ভিড় জমায়। তাদের মাঝেও নেমে আসে শোকের ছায়া।
স্বামী, শাশুড়ি ও ননদের অত্যাচার নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে গৃহবধূ সালমা তিন সন্তান নিয়ে নদীতে ঝাঁপ দেন বলে অভিযোগ সালমার বাবার পরিবারের। তবে এ অভিযোগ মিথ্যা বলে দাবি করেছেন তাঁর স্বামী আজবাহার ও শাশুড়ি মিলিয়া বেগম।
আজ রোববার সকালে পাচক গ্রামে সালমার বাবা লোকমান ছৈয়ালের বাড়ি গিয়ে কথা হয় সালমার ভাই কাইয়ুম ছৈয়ালের সঙ্গে। তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘শ্বশুরবাড়ির লোকজনের যন্ত্রণা আর অত্যাচার সইতে না পেরে আমার বোন তাঁর তিন সন্তান নিয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়েছেন। দুজন জীবিত ও একজনকে মৃত উদ্ধার করা গেলেও আমার বোনকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। আমরা মামলা করতে থানায় গিয়েছিলাম। ওসি স্যার বলেছেন, বোনকে খুঁজে না পাওয়া পর্যন্ত মামলা নেওয়া যাবে না।’
এদিকে আজবাহারের বাড়ি গিয়ে দেখা যায়, তিনি তাঁর বেঁচে যাওয়া দুই শিশুর জন্য ঘরে গ্যাসের চুলায় রান্না করছেন। তাঁর মা মিলিয়া বেগম খাটের ওপর তাঁর ছোট ছেলেকে কোলে নিয়ে বসে আছেন। পাশেই ঘুমিয়ে আছে বেঁচে যাওয়া মেয়ে আনিকা।
জানতে চাইলে মিলিয়া বেগম বলেন, ‘ছোট দুটি দুধের শিশু নিয়ে আমরা বিপাকে পড়েছি। আমি ও শিশুর বাবা ছাড়া তাদের দেখার আর কেউ নেই। আমরাই শিশু দুটির দেখাশোনা করছি। মাকে হারিয়ে শিশু দুটি কিছুক্ষণ পরপর কান্না করছে। সারাক্ষণ তাদের নিয়েই থাকতে হচ্ছে।’
অভিযোগের বিষয়ে মিলিয়া বেগম বলেন, ‘তাদের অভিযোগ সঠিক নয়। আমরা কেউ তাকে অত্যাচার-নির্যাতন করিনি। আমার কথা বিশ্বাস না হলে আশপাশের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারেন। তার মধ্যে পাওয়া-না পাওয়া নিয়ে ক্ষোভ থাকতে পারে। তাই বলে কি তিন সন্তান নিয়ে নদীতে ঝাঁপ দিতে হবে?’
সালমার স্বামী আজবাহার কিছুটা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘ছোট দুটি বাচ্চা আমারই লালন-পালন করতে হচ্ছে। ওদের রেখে আমি কিছুই করতে পারছি না। ও (স্ত্রী) আমার সংসারটা ধ্বংস করে দিয়ে গেছে। ও মানুষ না, ও একটা ডাইনি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নড়িয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সালমার পরিবারের লোকজন অভিযোগ নিয়ে থানায় এসেছিলেন। কিন্তু তাঁকে পাওয়া না গেলে তো কোনো অভিযোগ নিতে পারি না। কারণ, তিনি বেঁচে আছেন, নাকি মরে গেছেন, নাকি আত্মগোপনে রয়েছেন কেউ বলতে পারে না। তাঁকে পাওয়া গেলে পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
নড়িয়া ফায়ার সার্ভিসের ভারপ্রাপ্ত স্টেশন অফিসার হাবিবুর রহমান বলেন, ‘কোনো লোক পানিতে ডুবে যাওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে স্বাভাবিকভাবে ভেসে উঠবে। কোনো কিছুতে আটকে না থাকলে ২৪ ঘণ্টা পর পানির নিচে খুঁজে তাঁকে আর পাওয়া যাবে না। তাই আমাদের নির্দেশনা রয়েছে, ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত খুঁজতে হবে এবং ওই সময়ের পর উদ্ধার অভিযান শেষ হবে।’
শরীয়তপুরের নড়িয়ায় তিন শিশুসন্তান নিয়ে নদীতে ঝাঁপ দেওয়ার আট দিন পার হলেও গৃহবধূ সালমা বেগমের (২৬) খোঁজ মেলেনি। ঘটনার ২৪ ঘণ্টা পর উদ্ধার অভিযান বন্ধ করে দিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। এদিকে মৃত্যুর দুয়ার থেকে বেঁচে ফেরা দুই শিশুসন্তানকে নিয়ে বিপাকে পড়েছেন তাদের বাবা আজবাহার মাদবর।
৫ নভেম্বর সকালে উপজেলার ভোজেশ্বর বাজার ব্রিজের কাছ থেকে তিন সন্তান নিয়ে কীর্তিনাশা নদীতে ঝাঁপ দেন সালমা বেগম। এরপর এক মেয়ে ও এক ছেলেকে জীবিত এবং আরেক ছেলের লাশ উদ্ধার করা হলেও খোঁজ মেলেনি সালমার। নিখোঁজ সালমা বেগম উপজেলার জপসা ইউনিয়নের মাইজপাড়া গ্রামের বাসিন্দা। তাঁর স্বামী আজবাহার ভোজেশ্বর বাজারে পাটের ব্যবসা করেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আজবাহারের সঙ্গে নড়িয়া উপজেলার পাচক গ্রামের রিকশাচালক লোকমান ছৈয়ালের মেয়ে সালমার আট বছর আগে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। তাঁদের সাহাবীর ওরফে জাফর (৭), আনিকা (৩) ও সলেমান (১) নামে তিন সন্তান ছিল। ৫ নভেম্বর সকালে টিকা দেওয়ার কথা বলে এই তিন সন্তান নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে সালমা নদীতে ঝাঁপ দেন। ডায়াপার পরানো থাকায় শিশু আনিকা ও সলেমান নদীতে ভাসতে থাকে। টের পেয়ে তাদের জীবিত উদ্ধার করেন স্থানীয়রা। পরদিন সকাল ১০টার দিকে ঘটনাস্থল থেকে ৫০০ ফুট দূরে বড় ছেলে জাফরের লাশ পাওয়া যায়।
ঘটনার পর থেকে নড়িয়া ফায়ার সার্ভিসের একটি দল ও মাদারীপুর থেকে আসা একটি ডুবুরি দল উদ্ধার অভিযান চালিয়ে ২৪ ঘণ্টা পর বন্ধ করে দেয়। কিন্তু এখনো সালমার খোঁজ মেলেনি। ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা বলছেন, কোনো ব্যক্তি পানিতে তলিয়ে গেলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ভেসে উঠবে। তাই পানিতে তলিয়ে যাওয়ার ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত তল্লাশি চালানোর নির্দেশনা রয়েছে। এরপর পানির নিচে তল্লাশি চালিয়ে কোনো লাভ নেই। পরে কোথাও লাশ পাওয়া গেলে পুলিশ ব্যবস্থা নেবে।
এদিকে আজবাহার ও তাঁর মা মিলিয়া বেগম শিশু দুটির দেখাশোনা করছেন। কিন্তু মৃত্যুর দুয়ার থেকে বেঁচে ফেরা শিশু আনিকা ও সলেমান মাকে হারিয়ে কেঁদেই চলেছে। তাদের কান্না থামানো যাচ্ছে না।
ঘটনার আকস্মিকতায় দিশেহারা ও বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে দুটি পরিবার ও তাদের স্বজনেরা। ঘটনার পর থেকে টানা দুই দিন নদীর পাড়ে আহাজারি ও বিলাপ করতে দেখা গেছে সালমার মা সেলিনা বেগম, বাবা লোকমান ছৈয়াল, বোন শারমিন আক্তার, স্বামী আজবাহারসহ স্বজনদের। তাঁদের আহাজারিতে ভারী হয়ে ওঠে নদীর দুই পাড়। তখন আশপাশের বিপুলসংখ্যক নারী-পুরুষ নদীর পাড়ে ভিড় জমায়। তাদের মাঝেও নেমে আসে শোকের ছায়া।
স্বামী, শাশুড়ি ও ননদের অত্যাচার নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে গৃহবধূ সালমা তিন সন্তান নিয়ে নদীতে ঝাঁপ দেন বলে অভিযোগ সালমার বাবার পরিবারের। তবে এ অভিযোগ মিথ্যা বলে দাবি করেছেন তাঁর স্বামী আজবাহার ও শাশুড়ি মিলিয়া বেগম।
আজ রোববার সকালে পাচক গ্রামে সালমার বাবা লোকমান ছৈয়ালের বাড়ি গিয়ে কথা হয় সালমার ভাই কাইয়ুম ছৈয়ালের সঙ্গে। তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘শ্বশুরবাড়ির লোকজনের যন্ত্রণা আর অত্যাচার সইতে না পেরে আমার বোন তাঁর তিন সন্তান নিয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়েছেন। দুজন জীবিত ও একজনকে মৃত উদ্ধার করা গেলেও আমার বোনকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। আমরা মামলা করতে থানায় গিয়েছিলাম। ওসি স্যার বলেছেন, বোনকে খুঁজে না পাওয়া পর্যন্ত মামলা নেওয়া যাবে না।’
এদিকে আজবাহারের বাড়ি গিয়ে দেখা যায়, তিনি তাঁর বেঁচে যাওয়া দুই শিশুর জন্য ঘরে গ্যাসের চুলায় রান্না করছেন। তাঁর মা মিলিয়া বেগম খাটের ওপর তাঁর ছোট ছেলেকে কোলে নিয়ে বসে আছেন। পাশেই ঘুমিয়ে আছে বেঁচে যাওয়া মেয়ে আনিকা।
জানতে চাইলে মিলিয়া বেগম বলেন, ‘ছোট দুটি দুধের শিশু নিয়ে আমরা বিপাকে পড়েছি। আমি ও শিশুর বাবা ছাড়া তাদের দেখার আর কেউ নেই। আমরাই শিশু দুটির দেখাশোনা করছি। মাকে হারিয়ে শিশু দুটি কিছুক্ষণ পরপর কান্না করছে। সারাক্ষণ তাদের নিয়েই থাকতে হচ্ছে।’
অভিযোগের বিষয়ে মিলিয়া বেগম বলেন, ‘তাদের অভিযোগ সঠিক নয়। আমরা কেউ তাকে অত্যাচার-নির্যাতন করিনি। আমার কথা বিশ্বাস না হলে আশপাশের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারেন। তার মধ্যে পাওয়া-না পাওয়া নিয়ে ক্ষোভ থাকতে পারে। তাই বলে কি তিন সন্তান নিয়ে নদীতে ঝাঁপ দিতে হবে?’
সালমার স্বামী আজবাহার কিছুটা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘ছোট দুটি বাচ্চা আমারই লালন-পালন করতে হচ্ছে। ওদের রেখে আমি কিছুই করতে পারছি না। ও (স্ত্রী) আমার সংসারটা ধ্বংস করে দিয়ে গেছে। ও মানুষ না, ও একটা ডাইনি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নড়িয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সালমার পরিবারের লোকজন অভিযোগ নিয়ে থানায় এসেছিলেন। কিন্তু তাঁকে পাওয়া না গেলে তো কোনো অভিযোগ নিতে পারি না। কারণ, তিনি বেঁচে আছেন, নাকি মরে গেছেন, নাকি আত্মগোপনে রয়েছেন কেউ বলতে পারে না। তাঁকে পাওয়া গেলে পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
নড়িয়া ফায়ার সার্ভিসের ভারপ্রাপ্ত স্টেশন অফিসার হাবিবুর রহমান বলেন, ‘কোনো লোক পানিতে ডুবে যাওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে স্বাভাবিকভাবে ভেসে উঠবে। কোনো কিছুতে আটকে না থাকলে ২৪ ঘণ্টা পর পানির নিচে খুঁজে তাঁকে আর পাওয়া যাবে না। তাই আমাদের নির্দেশনা রয়েছে, ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত খুঁজতে হবে এবং ওই সময়ের পর উদ্ধার অভিযান শেষ হবে।’
রাজধানীর সবুজবাগ থানাধীন ভাইগদিয়া এলাকায় মো. নয়ন আহম্মেদ ওরফে রমজান নামের এক যুবককে পিটিয়ে মেরেছে স্থানীয় জনতা। গতকাল বুধবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় রমজানের এক সহযোগীকে জনরোষ থেকে উদ্ধার করে মুগদা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেছে পুলিশ।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুর জেনেভা ক্যাম্পের খোলা স্পটে বর্জ্য অপসারণের সময় বোমা বিস্ফোরণে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) চারজন পরিচ্ছন্নতা কর্মী আহত হয়েছেন। তারা হলেন মো. আলমগীর হোসেন (৩৬), মো. ইয়াছিন (৪০), আসাদ মিয়া (৫৮) ও সাইফুল ইসলাম (৪৭)। আহত পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা বর্তমানে রাজধানীর শহীদ সোহ্রাওয
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানীর বনশ্রীতে লেগুনা স্ট্যান্ডের টাকা তোলাকে কেন্দ্র করে মো. হাসান হাওলাদার (১৯) হত্যা মামলায় এজাহারনামীয় দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত মঙ্গলবার রাতে রামপুরা এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর দশমিনা সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের নির্বাচনী পরীক্ষার সময় সূচি পরিবর্তন করে ওই স্কুল মাঠে ডাকসুর সাবেক ভিপি ও গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি নুরুল হক নুরের জনসভা হয়েছে। এ নিয়ে উপজেলায় চলছে আলোচনা সমালোচনার ঝড়।
৫ ঘণ্টা আগে