নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় কমিটি বিলুপ্ত হওয়ার পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন সংগঠনটির শফীপন্থী কয়েকজন নেতা।
গতকাল রোববার রাতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ধানমন্ডির বাসায় যান মুফতি ফয়জুল্লাহ, হাসনাত আমিনী, মঈনুদ্দিন রুহীসহ বেশ কয়েকজন শফীপন্থী নেতা। সেখানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে নানা বিষয়ে কথা হয় তাদের। তবে আলোচনার বিষয়ে পুরোপুরি মুখ না খুললেও কিছু বিষয়ে ইঙ্গিত মিলেছে তাদের কথায়।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে কী নিয়ে বৈঠক হয়েছে জানতে চাইলে মঈনুদ্দিন রুহী প্রথমে বৈঠকের বিষয়টিই অস্বীকার করেন। পরে আজকের পত্রিকাকে বলেন, তেমন কোনও আলোচনা হয়নি। এমনিতেই সৌজন্যসাক্ষাৎ হয়েছে।
আর কোনও বিষয়ে আলোচনা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে বলেন, উল্লেখ করার মতো কিছু হয়নি। তবে সাধারণ ও নিরীহ মানুষকে গ্রেপ্তার না করার জন্য আমরা মন্ত্রীকে আহ্বান জানিয়েছি। একই সঙ্গে কওমি মাদরাসাগুলো খুলে দেওয়ারও আহ্বান জানিয়েছি।
নতুন কমিটি গঠনের বিষয়ে কোনও খবর আছে কিনা জানতে চাইলে রুহী বলেন, দোয়া করেন, অবশ্যই আসবে।
কমিটি বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো পরামর্শ রয়েছে কিনা এমন প্রশ্নে রুহী বলেন, হেফাজতের আগামী দিনে কী হবে, না হবে, সেটাতো আমরাই নির্ধারণ করবো।
তবে বৈঠকে অংশ নেওয়া একাধিক হেফাজত নেতা বলেন, বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। নতুন কমিটির বিষয়েও কথা হয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে কিছু পরামর্শ এসেছে। তবে আরও আলোচনা হবে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক নেতা বলেন, আমরা শফীপন্থী ছিলাম, শফীপন্থী আছি এবং শফীপন্থী থাকবো। সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা শাহ আহমদ শফীর আদর্শে সংগঠন সাজাতে চাই। এ লক্ষ্যে কাজ চলছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছেও আমরা আমাদের এ ইচ্ছা ব্যক্ত করেছি।
এর আগে ২০ এপ্রিল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের বাসায় গিয়েছিলেন হেফাজতে ইসলামের নেতারা। বিলুপ্ত কমিটির মহাসচিব নূরুল ইসলাম জিহাদী, মাহফুজুল হক, আতাউল্লাহ হাফেজীসহ আরও অনেকে সেদিন মন্ত্রীর সঙ্গে বসেছিলেন।
২০২০ সালের ১৫ নভেম্বর জুনায়েদ বাবুনগরীকে আমির ও নূর হোসাইন কাসেমীকে মহাসচিব করে দ্বিতীয়বারের মতো সর্বশেষ কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করে হেফাজতে ইসলাম। ওই বছরের ১৮ সেপ্টেম্বর সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আল্লামা আহমদ শফীর মৃত্যুর কারণে নতুন এ কমিটি করেছিল হেফাজত। এরপর ১৩ ডিসেম্বর মহাসচিব নূর হোসাইন কাসেমী মারা গেলে নায়েবে আমির মাওলানা নুরুল ইসলাম জিহাদী ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের দায়িত্ব পান।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঢাকা সফরের প্রতিবাদে ঢাকাসহ কয়েকটি জেলায় সহিংসতা ও প্রাণহানির পর দেশব্যাপী হেফাজতের নেতাকর্মীদের ধরপাকড় শুরু করে সরকার। মার্চের এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ২৫ এপ্রিল রাতে সংগঠনটির কমিটি বিলুপ্ত করার কথা জানানো হয়। একই দিন পাঁচ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটিও গঠন করা হয়েছে।
ঢাকা: হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় কমিটি বিলুপ্ত হওয়ার পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন সংগঠনটির শফীপন্থী কয়েকজন নেতা।
গতকাল রোববার রাতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ধানমন্ডির বাসায় যান মুফতি ফয়জুল্লাহ, হাসনাত আমিনী, মঈনুদ্দিন রুহীসহ বেশ কয়েকজন শফীপন্থী নেতা। সেখানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে নানা বিষয়ে কথা হয় তাদের। তবে আলোচনার বিষয়ে পুরোপুরি মুখ না খুললেও কিছু বিষয়ে ইঙ্গিত মিলেছে তাদের কথায়।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে কী নিয়ে বৈঠক হয়েছে জানতে চাইলে মঈনুদ্দিন রুহী প্রথমে বৈঠকের বিষয়টিই অস্বীকার করেন। পরে আজকের পত্রিকাকে বলেন, তেমন কোনও আলোচনা হয়নি। এমনিতেই সৌজন্যসাক্ষাৎ হয়েছে।
আর কোনও বিষয়ে আলোচনা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে বলেন, উল্লেখ করার মতো কিছু হয়নি। তবে সাধারণ ও নিরীহ মানুষকে গ্রেপ্তার না করার জন্য আমরা মন্ত্রীকে আহ্বান জানিয়েছি। একই সঙ্গে কওমি মাদরাসাগুলো খুলে দেওয়ারও আহ্বান জানিয়েছি।
নতুন কমিটি গঠনের বিষয়ে কোনও খবর আছে কিনা জানতে চাইলে রুহী বলেন, দোয়া করেন, অবশ্যই আসবে।
কমিটি বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো পরামর্শ রয়েছে কিনা এমন প্রশ্নে রুহী বলেন, হেফাজতের আগামী দিনে কী হবে, না হবে, সেটাতো আমরাই নির্ধারণ করবো।
তবে বৈঠকে অংশ নেওয়া একাধিক হেফাজত নেতা বলেন, বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। নতুন কমিটির বিষয়েও কথা হয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে কিছু পরামর্শ এসেছে। তবে আরও আলোচনা হবে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক নেতা বলেন, আমরা শফীপন্থী ছিলাম, শফীপন্থী আছি এবং শফীপন্থী থাকবো। সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা শাহ আহমদ শফীর আদর্শে সংগঠন সাজাতে চাই। এ লক্ষ্যে কাজ চলছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছেও আমরা আমাদের এ ইচ্ছা ব্যক্ত করেছি।
এর আগে ২০ এপ্রিল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের বাসায় গিয়েছিলেন হেফাজতে ইসলামের নেতারা। বিলুপ্ত কমিটির মহাসচিব নূরুল ইসলাম জিহাদী, মাহফুজুল হক, আতাউল্লাহ হাফেজীসহ আরও অনেকে সেদিন মন্ত্রীর সঙ্গে বসেছিলেন।
২০২০ সালের ১৫ নভেম্বর জুনায়েদ বাবুনগরীকে আমির ও নূর হোসাইন কাসেমীকে মহাসচিব করে দ্বিতীয়বারের মতো সর্বশেষ কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করে হেফাজতে ইসলাম। ওই বছরের ১৮ সেপ্টেম্বর সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আল্লামা আহমদ শফীর মৃত্যুর কারণে নতুন এ কমিটি করেছিল হেফাজত। এরপর ১৩ ডিসেম্বর মহাসচিব নূর হোসাইন কাসেমী মারা গেলে নায়েবে আমির মাওলানা নুরুল ইসলাম জিহাদী ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের দায়িত্ব পান।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঢাকা সফরের প্রতিবাদে ঢাকাসহ কয়েকটি জেলায় সহিংসতা ও প্রাণহানির পর দেশব্যাপী হেফাজতের নেতাকর্মীদের ধরপাকড় শুরু করে সরকার। মার্চের এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ২৫ এপ্রিল রাতে সংগঠনটির কমিটি বিলুপ্ত করার কথা জানানো হয়। একই দিন পাঁচ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটিও গঠন করা হয়েছে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থী আফসানা কারিম রাচি নিহতের ঘটনায় রিকশাচালক আরজু মিয়াকে একদিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কে এম মহিউদ্দিন এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
৮ মিনিট আগেঝালকাঠি সদর হাসপাতালের গাইনি বিভাগের পেছনে থেকে এক ছেলে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নবজাতকটির আনুমানিক বয়স হবে একদিন।
১৩ মিনিট আগেরাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ (ডিএমআরসি), কবি নজরুল ও সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষে ওই এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। পরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যাত্রাবাড়ী-ডেমরা এলাকায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে...
১৬ মিনিট আগেবড়াইগ্রামে আ.লীগ কর্মীকে মারধরের মামলায় শ্রমিকদল নেতা গ্রেপ্তার নাটোরের বড়াইগ্রামে বৃদ্ধ মা-বাবা ও অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীর সামনে আওয়ামী লীগ সমর্থক উজ্জ্বল কুমার মন্ডলকে মারধরের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। মামলায় পৌর শ্রমিকদলের এক নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
২৯ মিনিট আগে