নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মুক্তিযুদ্ধে নিজের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে ‘‘স্বাধীনতা’ ৭১ মুক্তিযুদ্ধে জনযোদ্ধা’’ নামক বই লিখেছেন বীর বিক্রম লে. কর্নেল (অব.) মুন্সি আবদুর রউফ। আজ সোমবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে বইটি নিয়ে একাডেমিক আলোচনা ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সুনামগঞ্জে আবদুর রউফের নেতৃত্বে পাইওনিয়ার কোম্পানি (যা শুধুমাত্র ছাত্র-শ্রমিক-কৃষক দ্বারা গঠিত) ৩টি পরিকল্পিত গেরিলাযুদ্ধে অংশ নেয় এবং বিজয় লাভ করে। মূলত এই ৩টি যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী জনযোদ্ধাদের বীরত্ব গাথা এবং সংশ্লিষ্ট সকলের অবদান নিয়েই বইটি রচিত হয়েছে বলে জানান বীর বিক্রম আবদুর রউফ। অভিযান ৩টি উল্লেখ করা হয়েছে ১৯৭১ সালের ১২ নভেম্বর সিলেট-সুনামগঞ্জ রাস্তার ওপর অবস্থিত ডাবরফেরী ও জাউয়া বাজার সড়কসেতু দখল ও ধ্বংস করা। ২৯ নভেম্বর, সিলেট-ছাতক রাস্তার ওপর অবস্থিত সড়ক ও রেলসেতু একসঙ্গে দখল ও ধ্বংস করা। ৩ ডিসেম্বর বুরকী গ্রামে যুদ্ধে শতাধিক পাক সৈন্য হতাহত হয় বলে উল্লেখ করেন লেখক।
বইটি সম্পর্কে আবদুর রউফ বলেন, ‘জীবনের পড়ন্ত বেলায় মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লেখার কাজটি ছিল আমার জন্য একটি চ্যালেঞ্জ। একাত্তর সালে সংগঠিত যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী আমার অধীনস্থ জনযোদ্ধা এবং যুদ্ধের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নির্ভুল তথ্যসমূহ সংগ্রহ করতে ১৫ বৎসরের অধিক সময় লেগে যায়। যা ছিল আরেকটি যুদ্ধ। এ দীর্ঘ পরিক্রমণে যাদের আন্তরিক সহযোগিতায় বইটি রচনা সম্ভব হয়েছে তাঁরা হলেন—জীবিত মুক্তিযোদ্ধাগণ, নৌকার মাঝি, সংগ্রাম কমিটি, নৌ-কমান্ডো, সংবাদ সংগ্রহকারীগণ ও গোলাবারুদ বহনকারীগণ।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রাবস্থায় আবদুর রউফ মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করেন। ৯ অক্টোবর সেনাবাহিনীতে সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট পদে কমিশন এবং ৫ নম্বর সেক্টরে পাইওনিয়ার কোম্পানি নামক জনযোদ্ধা কোম্পানি কমান্ডার নিযুক্ত হয়ে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন তিনি।
বইটি প্রধানমন্ত্রীকে উৎসর্গ করার বিষয়ে তিনি উল্লেখ করেন, ‘আমি রাজনীতি করার উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রীকে বই উৎসর্গ করিনি। আমার সবচেয়ে বড় অর্জন আমি একজন জাতীয় বীর। আর এটাই আমার রাজনীতি।’
বইটির প্রকাশক প্রতিষ্ঠান স্টুডেন্ট ওয়েজ-এর কর্ণধার মোহাম্মদ মাশফিকউল্লাহ বলেন, ‘বইটি শতভাগ সত্য ঘটনা ও তথ্যের ওপর ভিত্তি করে রচিত। লেখক আবেগ, অনুরাগ-বিরাগ পরিহার করে নির্মোহভাবে বইটি রচনা করেছেন। আমাদের লক্ষ্য বাংলা সাহিত্যের সৃজনশীল গ্রন্থ প্রকাশের পাশাপাশি বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের ওপর গবেষণা গ্রন্থ প্রকাশ করা।’
মুক্তিযুদ্ধে নিজের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে ‘‘স্বাধীনতা’ ৭১ মুক্তিযুদ্ধে জনযোদ্ধা’’ নামক বই লিখেছেন বীর বিক্রম লে. কর্নেল (অব.) মুন্সি আবদুর রউফ। আজ সোমবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে বইটি নিয়ে একাডেমিক আলোচনা ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সুনামগঞ্জে আবদুর রউফের নেতৃত্বে পাইওনিয়ার কোম্পানি (যা শুধুমাত্র ছাত্র-শ্রমিক-কৃষক দ্বারা গঠিত) ৩টি পরিকল্পিত গেরিলাযুদ্ধে অংশ নেয় এবং বিজয় লাভ করে। মূলত এই ৩টি যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী জনযোদ্ধাদের বীরত্ব গাথা এবং সংশ্লিষ্ট সকলের অবদান নিয়েই বইটি রচিত হয়েছে বলে জানান বীর বিক্রম আবদুর রউফ। অভিযান ৩টি উল্লেখ করা হয়েছে ১৯৭১ সালের ১২ নভেম্বর সিলেট-সুনামগঞ্জ রাস্তার ওপর অবস্থিত ডাবরফেরী ও জাউয়া বাজার সড়কসেতু দখল ও ধ্বংস করা। ২৯ নভেম্বর, সিলেট-ছাতক রাস্তার ওপর অবস্থিত সড়ক ও রেলসেতু একসঙ্গে দখল ও ধ্বংস করা। ৩ ডিসেম্বর বুরকী গ্রামে যুদ্ধে শতাধিক পাক সৈন্য হতাহত হয় বলে উল্লেখ করেন লেখক।
বইটি সম্পর্কে আবদুর রউফ বলেন, ‘জীবনের পড়ন্ত বেলায় মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লেখার কাজটি ছিল আমার জন্য একটি চ্যালেঞ্জ। একাত্তর সালে সংগঠিত যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী আমার অধীনস্থ জনযোদ্ধা এবং যুদ্ধের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নির্ভুল তথ্যসমূহ সংগ্রহ করতে ১৫ বৎসরের অধিক সময় লেগে যায়। যা ছিল আরেকটি যুদ্ধ। এ দীর্ঘ পরিক্রমণে যাদের আন্তরিক সহযোগিতায় বইটি রচনা সম্ভব হয়েছে তাঁরা হলেন—জীবিত মুক্তিযোদ্ধাগণ, নৌকার মাঝি, সংগ্রাম কমিটি, নৌ-কমান্ডো, সংবাদ সংগ্রহকারীগণ ও গোলাবারুদ বহনকারীগণ।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রাবস্থায় আবদুর রউফ মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করেন। ৯ অক্টোবর সেনাবাহিনীতে সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট পদে কমিশন এবং ৫ নম্বর সেক্টরে পাইওনিয়ার কোম্পানি নামক জনযোদ্ধা কোম্পানি কমান্ডার নিযুক্ত হয়ে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন তিনি।
বইটি প্রধানমন্ত্রীকে উৎসর্গ করার বিষয়ে তিনি উল্লেখ করেন, ‘আমি রাজনীতি করার উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রীকে বই উৎসর্গ করিনি। আমার সবচেয়ে বড় অর্জন আমি একজন জাতীয় বীর। আর এটাই আমার রাজনীতি।’
বইটির প্রকাশক প্রতিষ্ঠান স্টুডেন্ট ওয়েজ-এর কর্ণধার মোহাম্মদ মাশফিকউল্লাহ বলেন, ‘বইটি শতভাগ সত্য ঘটনা ও তথ্যের ওপর ভিত্তি করে রচিত। লেখক আবেগ, অনুরাগ-বিরাগ পরিহার করে নির্মোহভাবে বইটি রচনা করেছেন। আমাদের লক্ষ্য বাংলা সাহিত্যের সৃজনশীল গ্রন্থ প্রকাশের পাশাপাশি বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের ওপর গবেষণা গ্রন্থ প্রকাশ করা।’
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের সঙ্গে কবি নজরুল সরকারি কলেজে ও সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীদের চলমান সংঘর্ষে আহত হয়ে ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসেছে ৩০ জন শিক্ষার্থী।
৪ মিনিট আগেবরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (শেবাচিম) পরিচালকের দায়িত্বভার গ্রহণ করছেন সেনাবাহিনীর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ কে এম মশিউল মুনীর। আজ সোমবার দুপুরে তিনি এই দায়িত্ব বুঝে নেন। তিনি হাসপাতালের ৬৮তম পরিচালক।
১০ মিনিট আগেজুলাই অভ্যুত্থানের হত্যা মামলায় গাজীপুরের শ্রীপুরে যুবলীগ নেতা মো. আব্দুস সাত্তার সরকাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে উপজেলার বাউনী বাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১৭ মিনিট আগেবগুড়ায় ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় নিহত আব্দুল মান্নানের মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে। আজ সোমবার সকালে সদর উপজেলার এরুলিয়া বানদিঘী পূর্বপাড়া গ্রামের কবরস্থান থেকে লাশ তুলে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
২৩ মিনিট আগে