ঘিওর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের ঘিওরে ধলেশ্বরী নদীতে ট্রলার ও বাল্কহেডের সংঘর্ষে এক কিশোর নিহত হয়েছেন। এখন পর্যন্ত নিখোঁজ রয়েছেন দুজন। এ ঘটনায় আহত চারজনকে মুমূর্ষু অবস্থায় মানিকগঞ্জের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আজ বুধবার দুপুরে এ তথ্য নিশ্চিত করে ঘিওর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুকুমার বিশ্বাস বলেন, দুর্ঘটনা কবলিত দুটি নৌযান জব্দ করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। নিখোঁজদের উদ্ধার তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার বালিয়াখোড়া ইউনিয়নের কুশুন্ডা এলাকায় ধলেশ্বরী নদীতে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত কিশোর মিলন মিয়া (১৬) সাটুরিয়া উপজেলার ধানকোড়া ইউনিয়নের কামতা গ্রামের সাহেব আলীর ছেলে। হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। নিখোঁজ রয়েছেন—সাটুরিয়া উপজেলার কামতা গ্রামের দানেজ আলীর ছেলে রফিক (৪০) ও সাটুরিয়া সদরের সেলিম হোসেনের ছেলে রাসেল (১৪)।
দুর্ঘটনা কবলিত ট্রলারের যাত্রী, থানা-পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার সকালে সাটুরিয়া উপজেলার কামতা ও গোলড়া এলাকা থেকে নারী ও শিশুসহ ৬০ জন যাত্রী নিয়ে ইঞ্জিন চালিত ট্রলারটি ভ্রমণে বের হয়। যমুনা নদীর শিবালয় ও দৌলতপুর উপজেলার মোহনায় বেড়ানো শেষে সন্ধ্যার পর বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেন ট্রলারের যাত্রীরা। পথে কুশুন্ডা এলাকায় রাত সাড়ে ১০টার দিকে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি বালুবাহী বাল্কহেডের সঙ্গে ট্রলারটির সংঘর্ষ হয়। এ সময় বেশির ভাগ যাত্রীরা সাঁতরে তীরে ওঠেন।
এদিকে বুধবার সকাল থেকে উদ্ধার তৎপরতা চালিয়ে দুপুর ১টার দিকে ঘিওর ফায়ার সার্ভিস, ঘিওর থানা-পুলিশ ও শিবালয় নৌ-পুলিশের কর্মীদের যৌথ অভিযানে ডুবে যাওয়া ট্রলারটি উদ্ধার করা হয়।
ট্রলার মালিক সিংজুরী ইউনিয়নের বেড়াডাঙা গ্রামের ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, মঙ্গলবার সকালে কামতা গ্রামের লোকজন ট্রলারটি ভাড়া নিয়ে বেড়াতে যায়। আজ সকালে শুনি ট্রলারটি দুর্ঘটনায় কবলে পড়েছে। ট্রলারটি সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
দুর্ঘটনা কবলিত যাত্রী জহিরুল ইসলাম ও আব্দুর রহিম বলেন, আমাদের ট্রলারটি একপাশ দিয়ে যাচ্ছিল। বিপরীতমুখী বাল্কহেড আমাদের ট্রলারের সামনে সজোরে ধাক্কা দেয়। মুহূর্তেই ডুবে যায় ট্রলারটি। সাঁতরে তীরে উঠি। কয়েকজন ট্রলারের সঙ্গে ডুবে যায়। বাল্কহেডের হেড লাইট ছিল না।
দুর্ঘটনাস্থলে উদ্ধার অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়া আরিচা স্থল কাম নদী ফায়ার স্টেশনের ইন্সপেক্টর মো. নাদিম হোসেন বলেন, ডুবে যাওয়া ট্রলারটি উদ্ধার করা হয়েছে। নদীতে অনেক স্রোত। নিখোঁজ দুজনকে উদ্ধার অভিযান আজ সন্ধ্যা পর্যন্ত চলমান থাকবে।
মানিকগঞ্জের ঘিওরে ধলেশ্বরী নদীতে ট্রলার ও বাল্কহেডের সংঘর্ষে এক কিশোর নিহত হয়েছেন। এখন পর্যন্ত নিখোঁজ রয়েছেন দুজন। এ ঘটনায় আহত চারজনকে মুমূর্ষু অবস্থায় মানিকগঞ্জের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আজ বুধবার দুপুরে এ তথ্য নিশ্চিত করে ঘিওর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুকুমার বিশ্বাস বলেন, দুর্ঘটনা কবলিত দুটি নৌযান জব্দ করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। নিখোঁজদের উদ্ধার তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার বালিয়াখোড়া ইউনিয়নের কুশুন্ডা এলাকায় ধলেশ্বরী নদীতে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত কিশোর মিলন মিয়া (১৬) সাটুরিয়া উপজেলার ধানকোড়া ইউনিয়নের কামতা গ্রামের সাহেব আলীর ছেলে। হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। নিখোঁজ রয়েছেন—সাটুরিয়া উপজেলার কামতা গ্রামের দানেজ আলীর ছেলে রফিক (৪০) ও সাটুরিয়া সদরের সেলিম হোসেনের ছেলে রাসেল (১৪)।
দুর্ঘটনা কবলিত ট্রলারের যাত্রী, থানা-পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার সকালে সাটুরিয়া উপজেলার কামতা ও গোলড়া এলাকা থেকে নারী ও শিশুসহ ৬০ জন যাত্রী নিয়ে ইঞ্জিন চালিত ট্রলারটি ভ্রমণে বের হয়। যমুনা নদীর শিবালয় ও দৌলতপুর উপজেলার মোহনায় বেড়ানো শেষে সন্ধ্যার পর বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেন ট্রলারের যাত্রীরা। পথে কুশুন্ডা এলাকায় রাত সাড়ে ১০টার দিকে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি বালুবাহী বাল্কহেডের সঙ্গে ট্রলারটির সংঘর্ষ হয়। এ সময় বেশির ভাগ যাত্রীরা সাঁতরে তীরে ওঠেন।
এদিকে বুধবার সকাল থেকে উদ্ধার তৎপরতা চালিয়ে দুপুর ১টার দিকে ঘিওর ফায়ার সার্ভিস, ঘিওর থানা-পুলিশ ও শিবালয় নৌ-পুলিশের কর্মীদের যৌথ অভিযানে ডুবে যাওয়া ট্রলারটি উদ্ধার করা হয়।
ট্রলার মালিক সিংজুরী ইউনিয়নের বেড়াডাঙা গ্রামের ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, মঙ্গলবার সকালে কামতা গ্রামের লোকজন ট্রলারটি ভাড়া নিয়ে বেড়াতে যায়। আজ সকালে শুনি ট্রলারটি দুর্ঘটনায় কবলে পড়েছে। ট্রলারটি সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
দুর্ঘটনা কবলিত যাত্রী জহিরুল ইসলাম ও আব্দুর রহিম বলেন, আমাদের ট্রলারটি একপাশ দিয়ে যাচ্ছিল। বিপরীতমুখী বাল্কহেড আমাদের ট্রলারের সামনে সজোরে ধাক্কা দেয়। মুহূর্তেই ডুবে যায় ট্রলারটি। সাঁতরে তীরে উঠি। কয়েকজন ট্রলারের সঙ্গে ডুবে যায়। বাল্কহেডের হেড লাইট ছিল না।
দুর্ঘটনাস্থলে উদ্ধার অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়া আরিচা স্থল কাম নদী ফায়ার স্টেশনের ইন্সপেক্টর মো. নাদিম হোসেন বলেন, ডুবে যাওয়া ট্রলারটি উদ্ধার করা হয়েছে। নদীতে অনেক স্রোত। নিখোঁজ দুজনকে উদ্ধার অভিযান আজ সন্ধ্যা পর্যন্ত চলমান থাকবে।
আয়শা আক্তার আঁখি এ পর্যন্ত তিনি ৫ শতাধিক গয়না তৈরি করেছেন। এসবের মধ্যে রয়েছে কানের দুল, গলার সেট, মালা, চুড়িসহ নানা ধরনের গয়না। মাটির গয়নায় নান্দনিক ডিজাইন ও কারুকাজ যুক্ত করে সেগুলি তৈরি করেন তিনি। শুরুতে তেমন সাড়া না পেলেও এখন তাঁর তৈরি গয়নাগুলো অনলাইনে বিক্রি হচ্ছে এবং ক্রেতারা নতুন অর্ডার...
১০ মিনিট আগেগতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, শ্বাসনালিসহ হান্নানের শরীরে ৪৫ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। ইনস্টিটিউটের ৬০২ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি রাখা হয়েছ
৩৪ মিনিট আগেঅভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
৭ ঘণ্টা আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
৭ ঘণ্টা আগে