নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বছিলায় উচ্ছেদ হওয়া ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে এবার সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তির সাইনবোর্ড লাগিয়ে দিয়েছে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। আজ সোমবার (১৫ জুলাই) রাজউকের ভ্রাম্যমাণ আদালত মোবাইল কোর্ট পরিচালনার মাধ্যমে ভবনে সতর্কতামূলক বিজ্ঞপ্তির সাইনবোর্ড স্থাপন করে।
সাইনবোর্ডে বলা হয়েছে, ঝুঁকি বিবেচনায় ভবনটির ফ্ল্যাট বা দোকান ক্রয়-বিক্রয় থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানানো হল। রাজউক থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বছিলার রামচন্দ্রপুর খালের জমি দখল করে রাজউকের অনুমোদন ব্যতীত ১০তলা ভবন নির্মাণ করায়। এরই মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) অভিযান চালিয়ে ভবনটির একাংশ অপসারণ করেছে। ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় ভবনমালিক পুনরায় নির্মাণকাজ শুরু করায় ওই ভবনে রাজউক মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেছে। এ সময় ভবনটির বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন রাজউকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ সোলায়মান। এ সময় রাজউকের জোন-৫–এর পরিচালক মো. হামিদুল ইসলামসহ অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
রাজউকের অথরাইজড অফিসার আবদুল্লাহ আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মোবাইল কোর্ট পরিচালনার সময় ভবনের মালিক পক্ষের কাউকে পাওয়া যায়নি। সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তির পরেও যদি তারা আবার ভবন নির্মাণের কাজ করে, তাহলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এর আগে গত শনিবার (১৩ জুলাই) আজকের পত্রিকার প্রথম পাতায় ‘উচ্ছেদ হওয়া ভবনের ফ্ল্যাট বিক্রির ধুম’ শিরোনামে একটি খবর প্রকাশিত হয়।
সেই খবরে বলা হয়, গত ২৩ ফেব্রুয়ারি রামচন্দ্রপুর খালের ওপর গড়ে তোলা অবৈধ ১০তলা ভবনটিতে উচ্ছেদ অভিযান শুরু করেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ভ্রাম্যমাণ আদালত। অভিযানে রামচন্দ্রপুর খালের জায়গায় অবৈধভাবে গড়ে তোলা নির্মাণাধীন ১০তলা ভবনের বেশির ভাগ অংশ গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ভাঙা অংশ সরিয়ে নিতে উন্মুক্ত নিলামের মাধ্যমে ৬০ হাজার টাকায় বিক্রয় করা হয়েছে। বর্তমানে কোনোমতে দাঁড়িয়ে আছে ১০তলা কঙ্কালসার ভবনটি। বেশির ভাগ অংশ ভেঙে ফেলায় বর্গাকার ভবনটি এখন ত্রিভুজ আকৃতির হয়ে গেছে। নড়বড়ে হয়ে গেছে ভিত। যেকোনো সময় ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। অথচ ওই ভবনের ফ্ল্যাট ও দোকান বিক্রির বিজ্ঞাপন দিচ্ছে মালিকপক্ষ। ইতিমধ্যে একাধিক ফ্ল্যাট ও দোকান বিক্রির তথ্য পাওয়া গেছে। খবর প্রকাশের দিন শনিবার দুপুরে রাজউকের পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল ভবনটিতে গিয়ে সব বিজ্ঞাপন অপসারণ করে ফ্ল্যাট ও দোকান বিক্রি বন্ধ করে দেয়।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বছিলায় উচ্ছেদ হওয়া ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে এবার সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তির সাইনবোর্ড লাগিয়ে দিয়েছে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। আজ সোমবার (১৫ জুলাই) রাজউকের ভ্রাম্যমাণ আদালত মোবাইল কোর্ট পরিচালনার মাধ্যমে ভবনে সতর্কতামূলক বিজ্ঞপ্তির সাইনবোর্ড স্থাপন করে।
সাইনবোর্ডে বলা হয়েছে, ঝুঁকি বিবেচনায় ভবনটির ফ্ল্যাট বা দোকান ক্রয়-বিক্রয় থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানানো হল। রাজউক থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বছিলার রামচন্দ্রপুর খালের জমি দখল করে রাজউকের অনুমোদন ব্যতীত ১০তলা ভবন নির্মাণ করায়। এরই মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) অভিযান চালিয়ে ভবনটির একাংশ অপসারণ করেছে। ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় ভবনমালিক পুনরায় নির্মাণকাজ শুরু করায় ওই ভবনে রাজউক মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেছে। এ সময় ভবনটির বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন রাজউকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ সোলায়মান। এ সময় রাজউকের জোন-৫–এর পরিচালক মো. হামিদুল ইসলামসহ অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
রাজউকের অথরাইজড অফিসার আবদুল্লাহ আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মোবাইল কোর্ট পরিচালনার সময় ভবনের মালিক পক্ষের কাউকে পাওয়া যায়নি। সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তির পরেও যদি তারা আবার ভবন নির্মাণের কাজ করে, তাহলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এর আগে গত শনিবার (১৩ জুলাই) আজকের পত্রিকার প্রথম পাতায় ‘উচ্ছেদ হওয়া ভবনের ফ্ল্যাট বিক্রির ধুম’ শিরোনামে একটি খবর প্রকাশিত হয়।
সেই খবরে বলা হয়, গত ২৩ ফেব্রুয়ারি রামচন্দ্রপুর খালের ওপর গড়ে তোলা অবৈধ ১০তলা ভবনটিতে উচ্ছেদ অভিযান শুরু করেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ভ্রাম্যমাণ আদালত। অভিযানে রামচন্দ্রপুর খালের জায়গায় অবৈধভাবে গড়ে তোলা নির্মাণাধীন ১০তলা ভবনের বেশির ভাগ অংশ গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ভাঙা অংশ সরিয়ে নিতে উন্মুক্ত নিলামের মাধ্যমে ৬০ হাজার টাকায় বিক্রয় করা হয়েছে। বর্তমানে কোনোমতে দাঁড়িয়ে আছে ১০তলা কঙ্কালসার ভবনটি। বেশির ভাগ অংশ ভেঙে ফেলায় বর্গাকার ভবনটি এখন ত্রিভুজ আকৃতির হয়ে গেছে। নড়বড়ে হয়ে গেছে ভিত। যেকোনো সময় ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। অথচ ওই ভবনের ফ্ল্যাট ও দোকান বিক্রির বিজ্ঞাপন দিচ্ছে মালিকপক্ষ। ইতিমধ্যে একাধিক ফ্ল্যাট ও দোকান বিক্রির তথ্য পাওয়া গেছে। খবর প্রকাশের দিন শনিবার দুপুরে রাজউকের পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল ভবনটিতে গিয়ে সব বিজ্ঞাপন অপসারণ করে ফ্ল্যাট ও দোকান বিক্রি বন্ধ করে দেয়।
পানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৪ মিনিট আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
১৩ মিনিট আগেনুর নবী সরকার কালাইয়ের কিডনি বেচাকেনার দালাল চক্রের সদস্য। এ অপরাধে তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে কিডনি, অস্ত্র ও মানবপাচারসহ একাধিক মামলা চলমান।
৩৮ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা ধাক্কা খেয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সরকার হবে। যেখানে গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলের প্রতিনিধিরা থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক...
২ ঘণ্টা আগে