নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘১১ বছর আগে সাগর–রুনি হত্যার শিকার হয়েছেন। এই ১১ বছর একই সরকার ক্ষমতায়। অথচ এই হত্যার বিচার হয় না, কোথায় যাব আমরা?’ আক্ষেপ থেকে এ কথা বলেছেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী।
আজ শুক্রবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি। হত্যার বিচারের দাবিতে আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে প্রতীকী অনশন শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকেও স্মারকলিপি প্রদানের কর্মসূচি ঘোষণা করেন তিনি।
ডিইউজের সভাপতি বলেন, ‘সাংবাদিকতায় এসেছি, কিন্তু জীবনের কোনো নিরাপত্তা নেই। সাংবাদিকদের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন দিয়ে বারবার হয়রানি করা হচ্ছে। একের পর এক সাংবাদিক হত্যা, হয়রানি, নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। কিন্তু সরকার বা রাষ্ট্র দেখছে না। যাদের দায়িত্ব পালন করার কথা তাঁরা দায়িত্ব পালন করছেন না। আজকে আমাদের প্রতিবাদী হতে হবে। আমাদের অধিকার আদায়ের সংগ্রাম করে বিজয় ছিনিয়ে আনতে হবে।’
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএফইউজে-বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ওমর ফারুক বলেন, ‘সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের বিচার হচ্ছে না। সারা দেশে বিভিন্ন সময়ে সাংবাদিকেরা হামলার শিকার হচ্ছেন। কোনো বিচার আপনারা করছেন না। কেন সাংবাদিকদের সঙ্গে শত্রুভাবাপন্ন আচরণ করছেন? সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের প্রতিবেদন পেছানো হচ্ছে বারবার। আর যেন পেছানো না হয়। এই খুনের বিচার দাবি করছি। গত এক বছরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে চারবার দেখা করেছি। সাংবাদিক হত্যাকাণ্ডের বিষয়গুলো সুরাহা করতে বলেছি। তিনি বারবার কথা দিয়েছেন। আমরা আসার পরই তিনি সাংবাদিকদের দাবি ভুলে গেছেন। এটা ঠিক না।’
সাংবাদিকদের বেতন কাঠামোর প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, ‘নবম ওয়েজ বোর্ড আইন করেছেন। আমরা আইন মেনেছি। কিন্তু মালিকেরা মানেন না। আপনারা মালিকদের বলে দেন নবম ওয়েজ বোর্ড না মানলে সংবাদমাধ্যম চালানোর দরকার নেই। দ্রব্যমূল্যের এই ঊর্ধ্বগতির বাজারে আমরা কীভাবে জীবন-যাপন করছি তার কোনো খোঁজ নিচ্ছেন না।’
ডিইউজের সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন বলেন, ‘বিদেশ থেকে ফরেনসিক টিম আনা হয়েছিল। তারপর বলা হয়েছিল, ঘাতককে চিহ্নিত করা হয়েছে। দুজনকে শনাক্ত করার কথা জানানো হয়েছিল, যারা হত্যা করেছে। আজ পর্যন্ত সেই দুজনের নাম জানতে পারলাম না। বিচারব্যবস্থা ও তদন্তকারী সংস্থার প্রতি দিন দিন আস্থা হারিয়ে যাচ্ছে।’
ডিইউজের যুগ্ম সম্পাদক খায়রুল আলমের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএফইউজের কোষাধ্যক্ষ খায়রুজ্জামান কামাল, ডিইউজের সিনিয়র সহসভাপতি এম এ কুদ্দুস, সাংগঠনিক সম্পাদক এ জিহাদুর রহমান জিহাদ, বিজেসির ট্রাস্টি রাশেদ আহমেদ, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সভাপতি মুরসালিন নোমানীসহ অন্যরা।
সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল কদম ফোয়ারা প্রদক্ষিণ করে জাতীয় প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে গিয়ে শেষ হয়।
‘১১ বছর আগে সাগর–রুনি হত্যার শিকার হয়েছেন। এই ১১ বছর একই সরকার ক্ষমতায়। অথচ এই হত্যার বিচার হয় না, কোথায় যাব আমরা?’ আক্ষেপ থেকে এ কথা বলেছেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী।
আজ শুক্রবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি। হত্যার বিচারের দাবিতে আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে প্রতীকী অনশন শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকেও স্মারকলিপি প্রদানের কর্মসূচি ঘোষণা করেন তিনি।
ডিইউজের সভাপতি বলেন, ‘সাংবাদিকতায় এসেছি, কিন্তু জীবনের কোনো নিরাপত্তা নেই। সাংবাদিকদের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন দিয়ে বারবার হয়রানি করা হচ্ছে। একের পর এক সাংবাদিক হত্যা, হয়রানি, নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। কিন্তু সরকার বা রাষ্ট্র দেখছে না। যাদের দায়িত্ব পালন করার কথা তাঁরা দায়িত্ব পালন করছেন না। আজকে আমাদের প্রতিবাদী হতে হবে। আমাদের অধিকার আদায়ের সংগ্রাম করে বিজয় ছিনিয়ে আনতে হবে।’
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএফইউজে-বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ওমর ফারুক বলেন, ‘সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের বিচার হচ্ছে না। সারা দেশে বিভিন্ন সময়ে সাংবাদিকেরা হামলার শিকার হচ্ছেন। কোনো বিচার আপনারা করছেন না। কেন সাংবাদিকদের সঙ্গে শত্রুভাবাপন্ন আচরণ করছেন? সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের প্রতিবেদন পেছানো হচ্ছে বারবার। আর যেন পেছানো না হয়। এই খুনের বিচার দাবি করছি। গত এক বছরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে চারবার দেখা করেছি। সাংবাদিক হত্যাকাণ্ডের বিষয়গুলো সুরাহা করতে বলেছি। তিনি বারবার কথা দিয়েছেন। আমরা আসার পরই তিনি সাংবাদিকদের দাবি ভুলে গেছেন। এটা ঠিক না।’
সাংবাদিকদের বেতন কাঠামোর প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, ‘নবম ওয়েজ বোর্ড আইন করেছেন। আমরা আইন মেনেছি। কিন্তু মালিকেরা মানেন না। আপনারা মালিকদের বলে দেন নবম ওয়েজ বোর্ড না মানলে সংবাদমাধ্যম চালানোর দরকার নেই। দ্রব্যমূল্যের এই ঊর্ধ্বগতির বাজারে আমরা কীভাবে জীবন-যাপন করছি তার কোনো খোঁজ নিচ্ছেন না।’
ডিইউজের সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন বলেন, ‘বিদেশ থেকে ফরেনসিক টিম আনা হয়েছিল। তারপর বলা হয়েছিল, ঘাতককে চিহ্নিত করা হয়েছে। দুজনকে শনাক্ত করার কথা জানানো হয়েছিল, যারা হত্যা করেছে। আজ পর্যন্ত সেই দুজনের নাম জানতে পারলাম না। বিচারব্যবস্থা ও তদন্তকারী সংস্থার প্রতি দিন দিন আস্থা হারিয়ে যাচ্ছে।’
ডিইউজের যুগ্ম সম্পাদক খায়রুল আলমের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএফইউজের কোষাধ্যক্ষ খায়রুজ্জামান কামাল, ডিইউজের সিনিয়র সহসভাপতি এম এ কুদ্দুস, সাংগঠনিক সম্পাদক এ জিহাদুর রহমান জিহাদ, বিজেসির ট্রাস্টি রাশেদ আহমেদ, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সভাপতি মুরসালিন নোমানীসহ অন্যরা।
সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল কদম ফোয়ারা প্রদক্ষিণ করে জাতীয় প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে গিয়ে শেষ হয়।
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় কোচিং সেন্টারে পড়া অবস্থায় ৯ ছাত্রী অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। গতকাল বুধবার রাত ৯টার দিকে পৌর শহরের রহমতপুর জিএমএস টিচিং হোম কোচিং সেন্টারে এ ঘটনা ঘটে।
১৪ মিনিট আগেপিরোজপুরের নেছারাবাদের জলাবাড়ি ইউনিয়নে প্রায় সাত কিলোমিটার খাল খননে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। এসব খালের বেশির ভাগ স্থানে পাড় ড্রেসিং (ছেঁটে ফেলানো) করা হলেও ওপরে কোনো মাটি ওঠানো হয়নি।
৪১ মিনিট আগেঢাকার মাতুয়াইলে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ডেমরা অংশের পাশেই ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ। গত সোমবার সকালে কলেজটিতে প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাটসহ নানা তাণ্ডব চালানো হয়। এতে কলেজটির ৫০ কোটি টাকার বেশি ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি কর্তৃপক্ষের। এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে মামলা হয়েছে...
১ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওরে ধলেশ্বরী নদীর ওপর নির্মিত সেতুর আকার বৃদ্ধি এবং সংস্কারকাজ চলছে ধীরগতিতে। এদিকে নদী পারাপারে বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন এ পথে চলাচলকারী তিনটি ইউনিয়নের মানুষ। বিকল্প হিসেবে কাঠের মই ব্যবহার করে সেতুতে উঠে হেঁটে পার হচ্ছেন স্থানীয়রা।
১ ঘণ্টা আগে