নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অর্থ পাচারের মামলায় যুবলীগের কথিত নেতা ও ঠিকাদার গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীমকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
আজ সোমবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত ১০-এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম এই রায় ঘোষণা করেন।
রায়ে জি কে শামীমের সাত সহযোগীর চার বছরের কারাদণ্ড হয়েছে। আদালত আট আসামিকে ৩ কোটি ৮৩ লাখ ৩৫ হাজার ৮১৪ টাকা জরিমানা করেছেন। অনাদায়ে আরও এক বছর কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে।
রায় ঘোষণার সময় জি কে শামীমসহ আটজনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। রায় শেষে সাজা পরোয়ানাসহ প্রত্যেককে আবার কারাগারে পাঠানো হয়।
জি কে শামীম ছাড়া বাকি আসামিরা হলেন দেলোয়ার হোসেন, মোরাদ হোসেন, জাহিদুল ইসলাম, শহীদুল ইসলাম, কামাল হোসেন, সামসাদ হোসেন ও আনিছুল ইসলাম। এরা সাতজনই জি কে শামীমের দেহরক্ষী।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন মাহমুদুল হাসান ও আজাদ রহমান। আসামির পক্ষে ছিলেন মাহমুদ আহম্মেদ ও শাহিনুর ইসলাম।
২০১৯ সালের ২০ সেপ্টেম্বর দুপুরে নিকেতনের নিজ বাসা থেকে শামীমকে আটক করা হয়। সেখান থেকে উদ্ধার করা হয় নগদ ১ কোটি ৮১ লাখ ২৮ হাজার টাকা, আরও ৭ লাখ ৪৭ হাজার টাকার বিদেশি মুদ্রা, শামীম ও তাঁর মা আয়েশা আক্তারের নামে ১৬৫ কোটি ২৭ লাখ ৬৫ হাজার টাকার এফডিআর, মায়ের নামে আরও ৪৩ কোটি ৫৭ লাখ ৪০ হাজার টাকার ব্যবসার অংশীদার এবং জি কে বি অ্যান্ড কোম্পানির শেয়ার, গাড়ি ও এফডিআর বাবদ ৩৬ কোটি ৩৫ লাখ ১৮ হাজার ৭১৯ টাকার অস্থাবর সম্পদের বৈধ উৎস পায়নি দুদক। অনুসন্ধানে শামীমের মায়ের বৈধ আয়ের উৎস খুঁজে পাওয়া যায়নি। অর্থাৎ, মোট ২৯৭ কোটি ৮ লাখ ৯৯ হাজার টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের সন্ধান পাওয়া যায়।
ঘটনার পরে পৃথক পৃথকভাবে অর্থ পাচার ও অবৈধ সম্পদের জন্য মামলা করা হয় জি কে শামীম ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে।
অর্থ পাচার মামলায় অভিযোগ করা হয়, জি কে শামীম মোট ১৯৫ কোটি টাকা পাচারের সঙ্গে জড়িত। দেহরক্ষীরা এই পাচারে সহযোগিতা করেছেন।
সিআইডির সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আবু সাঈদ তদন্ত শেষে ২০২০ সালের ৪ আগস্ট আদালতে জি কে শামীম ও তাঁর সাত দেহরক্ষীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন। ওই বছরের ১০ নভেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।
গত বছরের ২১ ডিসেম্বর মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়। গত ১৭ জানুয়ারি আসামিরা আত্মপক্ষ সমর্থন করে বক্তব্য দেন। চার্জশিটভুক্ত ২৬ জন সাক্ষীর মধ্যে ২৩ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন আদালত।
গত ১৫ জুন যুক্তিতর্ক শুনানি শেষ হওয়ার পর আদালত রায়ের তারিখ ধার্য করেন।
২০২২ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর অস্ত্র আইনের মামলায় ঢাকার একটি ট্রাইব্যুনাল জি কে শামীম ও তাঁর সাত দেহরক্ষীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেন।
অর্থ পাচারের মামলায় যুবলীগের কথিত নেতা ও ঠিকাদার গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীমকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
আজ সোমবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত ১০-এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম এই রায় ঘোষণা করেন।
রায়ে জি কে শামীমের সাত সহযোগীর চার বছরের কারাদণ্ড হয়েছে। আদালত আট আসামিকে ৩ কোটি ৮৩ লাখ ৩৫ হাজার ৮১৪ টাকা জরিমানা করেছেন। অনাদায়ে আরও এক বছর কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে।
রায় ঘোষণার সময় জি কে শামীমসহ আটজনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। রায় শেষে সাজা পরোয়ানাসহ প্রত্যেককে আবার কারাগারে পাঠানো হয়।
জি কে শামীম ছাড়া বাকি আসামিরা হলেন দেলোয়ার হোসেন, মোরাদ হোসেন, জাহিদুল ইসলাম, শহীদুল ইসলাম, কামাল হোসেন, সামসাদ হোসেন ও আনিছুল ইসলাম। এরা সাতজনই জি কে শামীমের দেহরক্ষী।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন মাহমুদুল হাসান ও আজাদ রহমান। আসামির পক্ষে ছিলেন মাহমুদ আহম্মেদ ও শাহিনুর ইসলাম।
২০১৯ সালের ২০ সেপ্টেম্বর দুপুরে নিকেতনের নিজ বাসা থেকে শামীমকে আটক করা হয়। সেখান থেকে উদ্ধার করা হয় নগদ ১ কোটি ৮১ লাখ ২৮ হাজার টাকা, আরও ৭ লাখ ৪৭ হাজার টাকার বিদেশি মুদ্রা, শামীম ও তাঁর মা আয়েশা আক্তারের নামে ১৬৫ কোটি ২৭ লাখ ৬৫ হাজার টাকার এফডিআর, মায়ের নামে আরও ৪৩ কোটি ৫৭ লাখ ৪০ হাজার টাকার ব্যবসার অংশীদার এবং জি কে বি অ্যান্ড কোম্পানির শেয়ার, গাড়ি ও এফডিআর বাবদ ৩৬ কোটি ৩৫ লাখ ১৮ হাজার ৭১৯ টাকার অস্থাবর সম্পদের বৈধ উৎস পায়নি দুদক। অনুসন্ধানে শামীমের মায়ের বৈধ আয়ের উৎস খুঁজে পাওয়া যায়নি। অর্থাৎ, মোট ২৯৭ কোটি ৮ লাখ ৯৯ হাজার টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের সন্ধান পাওয়া যায়।
ঘটনার পরে পৃথক পৃথকভাবে অর্থ পাচার ও অবৈধ সম্পদের জন্য মামলা করা হয় জি কে শামীম ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে।
অর্থ পাচার মামলায় অভিযোগ করা হয়, জি কে শামীম মোট ১৯৫ কোটি টাকা পাচারের সঙ্গে জড়িত। দেহরক্ষীরা এই পাচারে সহযোগিতা করেছেন।
সিআইডির সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আবু সাঈদ তদন্ত শেষে ২০২০ সালের ৪ আগস্ট আদালতে জি কে শামীম ও তাঁর সাত দেহরক্ষীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন। ওই বছরের ১০ নভেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।
গত বছরের ২১ ডিসেম্বর মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়। গত ১৭ জানুয়ারি আসামিরা আত্মপক্ষ সমর্থন করে বক্তব্য দেন। চার্জশিটভুক্ত ২৬ জন সাক্ষীর মধ্যে ২৩ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন আদালত।
গত ১৫ জুন যুক্তিতর্ক শুনানি শেষ হওয়ার পর আদালত রায়ের তারিখ ধার্য করেন।
২০২২ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর অস্ত্র আইনের মামলায় ঢাকার একটি ট্রাইব্যুনাল জি কে শামীম ও তাঁর সাত দেহরক্ষীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেন।
মানিকগঞ্জের দৌলতপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা মামলায় এক যুবলীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার দুপুরে জেলা জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
৪ মিনিট আগেমোস্তফা আমীনসহ আমরা বেশ কয়েকজনকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছি। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাও অনেককে আমাদের কাছে সোপর্দ করেছে। তাদের সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি যাচাই–বাছাই করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১৩ মিনিট আগেফেনীর ছাগলনাইয়ায় প্রাইভেট কারে তল্লাশি করে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় ওষুধসহ দুই যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার উপজেলার মনুর হাটে বসানো অস্থায়ী চেকপোস্টে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১৫ মিনিট আগেসমাজে জেন্ডারভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধ, নেতিবাচক জেন্ডার ধারণার পরিবর্তন এবং যুব ও যুব-নেতৃত্বাধীন সংগঠনকে শক্তিশালী করার লক্ষ্য নিয়ে জাতীয় পর্যায়ে শুরু হয়েছে সমতায় তারুণ্য প্রকল্প। আজ সোমবার (নভেম্বর ২৫) রাজধানীর গুলশানের
১৮ মিনিট আগে