নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগের নির্যাতনের ঘটনায় শাস্তি ও বিচার না হওয়ায় সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের ঘটনা ঘটছে। আর কুমিল্লার ঘটনাকে কেন্দ্র করে দেশে হিন্দু নির্যাতনের পরিস্থিতি পূর্বের সব নির্যাতনের ইতিহাসকে ছাড়িয়েছে।
আজ শনিবার সকালে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করে এ অভিযোগ করেছেন। তাঁরা দাবি করেন, দুর্গাপূজার সময় অস্থিরতা তৈরির জন্য কুমিল্লার মন্দিরের পূজামণ্ডপে ঘটনাটি ঘটানো হয়েছে। আগামী তিন দিনের মধ্যে ওই ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তার এবং অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে বিচারের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে শনিবার সকালে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশের কর্মসূচি পালন করেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। আটটি হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন এসব কর্মসূচি পালন করে।
বাংলাদেশ হিন্দু মহাজোট এক মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করে জানিয়েছে, দেশে এর আগেও ধর্ম অবমাননার অজুহাতে নাসিরনগর, রাউজান, ফটিকছড়ি, কক্সবাজার, দিনাজপুর, সাতক্ষীরা, যশোর ও খুলনায় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর কয়েক ডজন হামলার ঘটনা ঘটেছে। ওই সব ঘটনার বিচার ও শাস্তি না হওয়ার কারণেই দেশে বারবার সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা-নির্যাতন হচ্ছে। তাঁদের কর্মসূচিতে সংগঠনের মহাসচিব গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক বলেন, একটি স্বার্থান্বেষী মহল দূরভিসন্ধিমূলকভাবে কুমিল্লার পূজামণ্ডপে ঘটনাটি ঘটিয়েছে। এরপর চাঁদপুর, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, সিরাজগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, কুড়িগ্রাম, সিলেট, মৌলভীবাজার, লক্ষ্মীপুর ও বান্দরবানের বিভিন্ন জায়গায় পূজামণ্ডপ ভাঙচুর, আগুন দেওয়া, বাড়িঘরে হামলা, সনাতনীদের পিটিয়ে আহত করার মতো ঘটনা ঘটেছে।
মহাজোট বলেছে, এসব ঘটনায় শতাধিক পূজামণ্ডপ ধ্বংস করা হয়েছে। চাঁদপুরে দুজন, কুমিল্লায় একজন এবং নোয়াখালীতে চারজনকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে। পরিকল্পিতভাবে দেশে অস্থিরতা তৈরির জন্য এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে। আগামী তিন দিনের মধ্যে সব অপরাধীকে দ্রুত গ্রেপ্তার ও মানবতাবিরোধী অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে বিচার করতে হবে, অন্যথায় হিন্দু মহাজোট সারা দেশে ব্যাপক আন্দোলন গড়ে তুলবে।
আরেকটি মানববন্ধনে বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সাজন কুমার বলেন, দেশে বর্তমান হিন্দু নির্যাতনের পরিস্থিতি ইতিহাসকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে। অসাম্প্রদায়িক সরকারের কাছে দেশের মানুষ এটি আশা করে না। মানববন্ধন থেকে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর ভিন্ন ভিন্ন নির্যাতন বন্ধ করা এবং সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়।
দেশের বিভিন্ন স্থানে পূজামণ্ডপে হামলা, হিন্দু বাড়ি-ঘরের ওপর হামলার প্রতিবাদে এবং জড়িতদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে একই সময়ে পাশাপাশি মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করে বাংলাদেশ হিন্দু ছাত্র জোট, শারদাঞ্জলি ফোরাম, বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাসংঘ, বাংলাদেশ হিন্দু যুব পরিষদ, বাংলাদেশ সনাতন কল্যাণ জোট এবং জাগো হিন্দু পরিষদ।
আগের নির্যাতনের ঘটনায় শাস্তি ও বিচার না হওয়ায় সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের ঘটনা ঘটছে। আর কুমিল্লার ঘটনাকে কেন্দ্র করে দেশে হিন্দু নির্যাতনের পরিস্থিতি পূর্বের সব নির্যাতনের ইতিহাসকে ছাড়িয়েছে।
আজ শনিবার সকালে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করে এ অভিযোগ করেছেন। তাঁরা দাবি করেন, দুর্গাপূজার সময় অস্থিরতা তৈরির জন্য কুমিল্লার মন্দিরের পূজামণ্ডপে ঘটনাটি ঘটানো হয়েছে। আগামী তিন দিনের মধ্যে ওই ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তার এবং অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে বিচারের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে শনিবার সকালে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশের কর্মসূচি পালন করেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। আটটি হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন এসব কর্মসূচি পালন করে।
বাংলাদেশ হিন্দু মহাজোট এক মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করে জানিয়েছে, দেশে এর আগেও ধর্ম অবমাননার অজুহাতে নাসিরনগর, রাউজান, ফটিকছড়ি, কক্সবাজার, দিনাজপুর, সাতক্ষীরা, যশোর ও খুলনায় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর কয়েক ডজন হামলার ঘটনা ঘটেছে। ওই সব ঘটনার বিচার ও শাস্তি না হওয়ার কারণেই দেশে বারবার সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা-নির্যাতন হচ্ছে। তাঁদের কর্মসূচিতে সংগঠনের মহাসচিব গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক বলেন, একটি স্বার্থান্বেষী মহল দূরভিসন্ধিমূলকভাবে কুমিল্লার পূজামণ্ডপে ঘটনাটি ঘটিয়েছে। এরপর চাঁদপুর, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, সিরাজগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, কুড়িগ্রাম, সিলেট, মৌলভীবাজার, লক্ষ্মীপুর ও বান্দরবানের বিভিন্ন জায়গায় পূজামণ্ডপ ভাঙচুর, আগুন দেওয়া, বাড়িঘরে হামলা, সনাতনীদের পিটিয়ে আহত করার মতো ঘটনা ঘটেছে।
মহাজোট বলেছে, এসব ঘটনায় শতাধিক পূজামণ্ডপ ধ্বংস করা হয়েছে। চাঁদপুরে দুজন, কুমিল্লায় একজন এবং নোয়াখালীতে চারজনকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে। পরিকল্পিতভাবে দেশে অস্থিরতা তৈরির জন্য এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে। আগামী তিন দিনের মধ্যে সব অপরাধীকে দ্রুত গ্রেপ্তার ও মানবতাবিরোধী অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে বিচার করতে হবে, অন্যথায় হিন্দু মহাজোট সারা দেশে ব্যাপক আন্দোলন গড়ে তুলবে।
আরেকটি মানববন্ধনে বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সাজন কুমার বলেন, দেশে বর্তমান হিন্দু নির্যাতনের পরিস্থিতি ইতিহাসকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে। অসাম্প্রদায়িক সরকারের কাছে দেশের মানুষ এটি আশা করে না। মানববন্ধন থেকে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর ভিন্ন ভিন্ন নির্যাতন বন্ধ করা এবং সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়।
দেশের বিভিন্ন স্থানে পূজামণ্ডপে হামলা, হিন্দু বাড়ি-ঘরের ওপর হামলার প্রতিবাদে এবং জড়িতদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে একই সময়ে পাশাপাশি মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করে বাংলাদেশ হিন্দু ছাত্র জোট, শারদাঞ্জলি ফোরাম, বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাসংঘ, বাংলাদেশ হিন্দু যুব পরিষদ, বাংলাদেশ সনাতন কল্যাণ জোট এবং জাগো হিন্দু পরিষদ।
সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ ও কবি নজরুল সরকারি কলেজের সঙ্গে ডেমরার ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়া এবং সংঘর্ষের ঘটনায় কেউ নিহত হয়নি। তবে ২৫ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছে
২২ মিনিট আগেচট্টগ্রামে সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘের (ইসকন) নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ হয়েছে। বিকেলে গ্রেপ্তারের খবর ছড়িয়ে পড়লে নগরীর জামালখানে তাঁর অনুসারীরা জড়ো হতে থাকেন।
২৭ মিনিট আগেঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের ভূমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য উত্তরা দিয়াবাড়ীতে নির্মিত পুনর্বাসন ভিলেজে লটারির মাধ্যমে প্রথম ধাপে ফ্ল্যাট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের সম্মেলন কক্ষে এই লটারি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
৩২ মিনিট আগেরাজধানী ঢাকায় পুলিশের গুলিভর্তি ম্যাগাজিন চুরি ও এপিসি গাড়িতে হামলা-ভাঙচুরের অভিযোগে ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজসহ বিভিন্ন কলেজের অজ্ঞাতনামা আট হাজার শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে