নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ রাসেলের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন করেছেন ইভ্যালির মার্চেন্ট ও ভোক্তারা। আজ বুধবার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালত ভবনের (সিএমএম) সামনে রাস্তায় তাঁরা মানববন্ধন করেন।
রাসেলের মুক্তির দাবিতে ব্যানার নিয়ে সকাল ১০টায় ৭০০ থেকে ৮০০ ভোক্তা ও মার্চেন্ট অবস্থান নেন। বেলা যত বাড়তে থাকে, ততই গ্রাহকদের উপস্থিতি বাড়তে থাকে। ব্যানারে বিভিন্ন ধরনের স্লোগান লেখা রয়েছে। স্লোগানের মধ্যে রয়েছে, ‘দেশের কল্যাণে দেশীয় স্টার্টআপের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে জনাব রাসেলের মুক্তি চাই’, ‘আমরা রাসেলের মুক্তির দাবিতে এসেছি’।
মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীদের দাবি, একই আইনে দায়ের করা মামলায় যেহেতু ইতিমধ্যে মোহাম্মদ রাসেলকে জামিন দেওয়া হয়েছে, সেহেতু বাকি দুটি মামলায় তাঁকে অবিলম্বে জামিন দেওয়া হোক। তিনি কারাগারে থাকলে গ্রাহকেরা তাঁদের টাকা ফেরত পাবেন না। বিষয়টি সরকার যেন বিবেচনা করে।
পাভেল নামে মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারী একজন জানান, তিনি ঢাকায় থাকেন। ইভ্যালিতে ৫ লাখ টাকার পণ্যের অর্ডার দিয়েছিলেন। পণ্য এবং টাকা কোনোটি ফেরত পাননি। তিনি বলেন, ‘একমাত্র রাসেল ভাইয়ের মুক্তির মাধ্যমেই আমার টাকা ফেরত পাওয়া সম্ভব। এমনকি তিনি মুক্তি পেলে সব গ্রাহকই তাঁদের টাকা ফেরত পাবেন।’
পাভেল আরও বলেন, ‘ইভ্যালির সাবেক চেয়ারম্যান শামীমা ম্যাডাম বলেছেন, রাসেল ভাই মুক্তি পেলে কোম্পানিতে নতুন ইনভেস্টর নিয়োগ করা হবে। তারা গ্রাহকদের সমস্ত পণ্য সরবরাহ করবেন অথবা টাকা ফেরত দেবেন।’
ঢাকার রায়েরবাজার থেকে ইমন নামে একজন এসেছেন। তিনি ইভ্যালির অফিস পিয়ন। তিনি জানান, তাঁর স্যারেরা প্রতারণা করেননি। এজন্য তাঁর মুক্তির দাবিতে তিনি এসেছেন।
ইভ্যালি মার্চেন্ট অ্যান্ড কনজ্যুমারস কো-অর্ডিনেশন কমিটির সমন্বয়ক মো. নাসির উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইভ্যালির সঙ্গে লাখ লাখ গ্রাহক এবং মার্চেন্ট জড়িত। বিনিয়োগকৃত অনেক টাকা তাঁদের আটকে আছে। সাবেক সিইও রাসেল জামিন পেলে তিনি এই ব্যবসা আবার চাঙা করতে পারবেন এবং গ্রাহকেরা তাঁদের টাকা ফেরত পাবেন বলে মার্চেন্ট ও ভোক্তারা মনে করেন।’
নাসির উদ্দিন আরও বলেন, ‘ইভ্যালির সাবেক সিইও রাসেলের বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন স্থানে মামলা হয়েছে। এসব মামলার বেশির ভাগই নেগোশিয়েবল ইন্সট্রুমেন্ট অ্যাক্টের অধীনে চেক প্রতারণার মামলা। সেগুলো জামিনযোগ্য। অন্যদিকে প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে এ পর্যন্ত ১০টি মামলা হয়েছে। এর মধ্যে আটটি মামলায় তিনি ইতিমধ্যে জামিন পেয়েছেন। বাকি দুটি মামলায় জামিন পেলে তিনি মুক্তি পাবেন।’
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ রাসেলের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন করেছেন ইভ্যালির মার্চেন্ট ও ভোক্তারা। আজ বুধবার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালত ভবনের (সিএমএম) সামনে রাস্তায় তাঁরা মানববন্ধন করেন।
রাসেলের মুক্তির দাবিতে ব্যানার নিয়ে সকাল ১০টায় ৭০০ থেকে ৮০০ ভোক্তা ও মার্চেন্ট অবস্থান নেন। বেলা যত বাড়তে থাকে, ততই গ্রাহকদের উপস্থিতি বাড়তে থাকে। ব্যানারে বিভিন্ন ধরনের স্লোগান লেখা রয়েছে। স্লোগানের মধ্যে রয়েছে, ‘দেশের কল্যাণে দেশীয় স্টার্টআপের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে জনাব রাসেলের মুক্তি চাই’, ‘আমরা রাসেলের মুক্তির দাবিতে এসেছি’।
মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীদের দাবি, একই আইনে দায়ের করা মামলায় যেহেতু ইতিমধ্যে মোহাম্মদ রাসেলকে জামিন দেওয়া হয়েছে, সেহেতু বাকি দুটি মামলায় তাঁকে অবিলম্বে জামিন দেওয়া হোক। তিনি কারাগারে থাকলে গ্রাহকেরা তাঁদের টাকা ফেরত পাবেন না। বিষয়টি সরকার যেন বিবেচনা করে।
পাভেল নামে মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারী একজন জানান, তিনি ঢাকায় থাকেন। ইভ্যালিতে ৫ লাখ টাকার পণ্যের অর্ডার দিয়েছিলেন। পণ্য এবং টাকা কোনোটি ফেরত পাননি। তিনি বলেন, ‘একমাত্র রাসেল ভাইয়ের মুক্তির মাধ্যমেই আমার টাকা ফেরত পাওয়া সম্ভব। এমনকি তিনি মুক্তি পেলে সব গ্রাহকই তাঁদের টাকা ফেরত পাবেন।’
পাভেল আরও বলেন, ‘ইভ্যালির সাবেক চেয়ারম্যান শামীমা ম্যাডাম বলেছেন, রাসেল ভাই মুক্তি পেলে কোম্পানিতে নতুন ইনভেস্টর নিয়োগ করা হবে। তারা গ্রাহকদের সমস্ত পণ্য সরবরাহ করবেন অথবা টাকা ফেরত দেবেন।’
ঢাকার রায়েরবাজার থেকে ইমন নামে একজন এসেছেন। তিনি ইভ্যালির অফিস পিয়ন। তিনি জানান, তাঁর স্যারেরা প্রতারণা করেননি। এজন্য তাঁর মুক্তির দাবিতে তিনি এসেছেন।
ইভ্যালি মার্চেন্ট অ্যান্ড কনজ্যুমারস কো-অর্ডিনেশন কমিটির সমন্বয়ক মো. নাসির উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইভ্যালির সঙ্গে লাখ লাখ গ্রাহক এবং মার্চেন্ট জড়িত। বিনিয়োগকৃত অনেক টাকা তাঁদের আটকে আছে। সাবেক সিইও রাসেল জামিন পেলে তিনি এই ব্যবসা আবার চাঙা করতে পারবেন এবং গ্রাহকেরা তাঁদের টাকা ফেরত পাবেন বলে মার্চেন্ট ও ভোক্তারা মনে করেন।’
নাসির উদ্দিন আরও বলেন, ‘ইভ্যালির সাবেক সিইও রাসেলের বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন স্থানে মামলা হয়েছে। এসব মামলার বেশির ভাগই নেগোশিয়েবল ইন্সট্রুমেন্ট অ্যাক্টের অধীনে চেক প্রতারণার মামলা। সেগুলো জামিনযোগ্য। অন্যদিকে প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে এ পর্যন্ত ১০টি মামলা হয়েছে। এর মধ্যে আটটি মামলায় তিনি ইতিমধ্যে জামিন পেয়েছেন। বাকি দুটি মামলায় জামিন পেলে তিনি মুক্তি পাবেন।’
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
১ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
২ ঘণ্টা আগেবগুড়া সদরের নুনগোলা ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি আবু ছালেককে হত্যায় মামলায় গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় বগুড়া সদরের ঘোড়াধাপ বন্দর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেবিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, রাষ্ট্র ও সংবিধান সংস্কারের বিষয়ে ছাত্ররা কথা বলছেন, তবে এটি একটি কমিটির মাধ্যমে সম্ভব নয়। এর জন্য সাংবিধানিক বা সংসদের প্রতিনিধি প্রয়োজন। পাশাপাশি, সবার আগে প্রয়োজন সুষ্ঠু নির্বাচন।
২ ঘণ্টা আগে