নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভোটার তালিকা প্রণয়নে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ তুলেছেন ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের (আইডিইবি) কার্যনির্বাহী কমিটি নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রার্থীদের একাংশ। তাঁদের অভিযোগ, নতুন ভোটার তালিকায় বিপুলসংখ্যক ভুয়া ভোটার রয়েছেন।
প্রকৌশলী মো. ফজলুল হক মল্লিক ও প্রকৌশলী খন্দকার মঈনুর রহমান প্যানেলের পক্ষ থেকে ২০২০-২০২৫ টার্মের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করার ঘোষণা দিয়েছেন সদস্যরা। আজ মঙ্গলবার সকালে এ নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে করেন প্যানেলের সদস্যরা।
অভিযোগ করা হয়, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির ২০২৩-২৫ সেশনের নির্বাচনে ৭ হাজার ৪২৩টি নামসর্বস্ব ও ভুয়া ভোটার, একই ব্যক্তিকে একাধিকবার ভোটার করা, ঠিকানাবিহীন ভোটার, বিতর্কিত ব্যবসায়ী ও আত্মীয়দের নিয়ে নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে।
লিখিত বক্তব্যে মো. ফজলুল হক মল্লিক উল্লেখ করেন, ৭১টি জেলা নির্বাহী কমিটিতে প্রায় ১৮ হাজার ৪০০ জন ভোটার তালিকাভুক্ত করা হলেও মাত্র ১১ হাজার ভোটারের মোবাইল ফোন নম্বর সরবরাহ করা হয়েছে। অবশিষ্ট ৭ হাজার ৪০০ ভোটারের মোবাইল ফোন নম্বরসহ যোগাযোগের ঠিকানা সরবরাহ করা হয়নি। আমরা মনে করি, উল্লেখিত ৭ হাজার ৪০০ ভোটার নামসর্বস্ব। এমন ভোটার তালিকা দিয়ে কোনোভাবেই সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব নয়।
তিনি আরও অভিযোগ করেন, ২০২১ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও তা করা হয়নি। চাকরিরত সদস্যরা কর্মস্থল এবং অন্য সদস্যরা বসবাসের স্থান অনুযায়ী সেই জেলার সদস্য হিসেবে বিবেচিত হবেন—গঠনতন্ত্রে এমন বলা হলেও অসম্পূর্ণ ঠিকানায় অনেকে সদস্য হয়েছেন। অনেক সদস্য সংশ্লিষ্ট শাখায় চাঁদা পরিশোধ করলেও তাঁদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।
বর্তমানে সদস্যসংখ্যা আনুমানিক ৬৬ হাজার হলেও কমপক্ষে ৩৫ হাজার ভোটার হওয়া উচিত দাবি করে ফজলুল হক বলেন, বাস্তবে ভোটার মাত্র ১৮ হাজার ৪৩১ জন। ভোটারদের বার্তা পাঠানোর জন্য যোগাযোগের ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর সরবরাহ করার জন্য নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধ করা হলেও তা সরবরাহ করা হয়নি।
শতভাগ প্রস্তুতি থাকার কথা উল্লেখ করে আইডিইবি ভবনে প্রবেশ করতে না পারার কারণে কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করতে বাধ্য হয়েছেন বলে উল্লেখ করেন ফজলুল হক।
ভোটার তালিকা প্রণয়নে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ তুলেছেন ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের (আইডিইবি) কার্যনির্বাহী কমিটি নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রার্থীদের একাংশ। তাঁদের অভিযোগ, নতুন ভোটার তালিকায় বিপুলসংখ্যক ভুয়া ভোটার রয়েছেন।
প্রকৌশলী মো. ফজলুল হক মল্লিক ও প্রকৌশলী খন্দকার মঈনুর রহমান প্যানেলের পক্ষ থেকে ২০২০-২০২৫ টার্মের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করার ঘোষণা দিয়েছেন সদস্যরা। আজ মঙ্গলবার সকালে এ নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে করেন প্যানেলের সদস্যরা।
অভিযোগ করা হয়, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির ২০২৩-২৫ সেশনের নির্বাচনে ৭ হাজার ৪২৩টি নামসর্বস্ব ও ভুয়া ভোটার, একই ব্যক্তিকে একাধিকবার ভোটার করা, ঠিকানাবিহীন ভোটার, বিতর্কিত ব্যবসায়ী ও আত্মীয়দের নিয়ে নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে।
লিখিত বক্তব্যে মো. ফজলুল হক মল্লিক উল্লেখ করেন, ৭১টি জেলা নির্বাহী কমিটিতে প্রায় ১৮ হাজার ৪০০ জন ভোটার তালিকাভুক্ত করা হলেও মাত্র ১১ হাজার ভোটারের মোবাইল ফোন নম্বর সরবরাহ করা হয়েছে। অবশিষ্ট ৭ হাজার ৪০০ ভোটারের মোবাইল ফোন নম্বরসহ যোগাযোগের ঠিকানা সরবরাহ করা হয়নি। আমরা মনে করি, উল্লেখিত ৭ হাজার ৪০০ ভোটার নামসর্বস্ব। এমন ভোটার তালিকা দিয়ে কোনোভাবেই সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব নয়।
তিনি আরও অভিযোগ করেন, ২০২১ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও তা করা হয়নি। চাকরিরত সদস্যরা কর্মস্থল এবং অন্য সদস্যরা বসবাসের স্থান অনুযায়ী সেই জেলার সদস্য হিসেবে বিবেচিত হবেন—গঠনতন্ত্রে এমন বলা হলেও অসম্পূর্ণ ঠিকানায় অনেকে সদস্য হয়েছেন। অনেক সদস্য সংশ্লিষ্ট শাখায় চাঁদা পরিশোধ করলেও তাঁদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।
বর্তমানে সদস্যসংখ্যা আনুমানিক ৬৬ হাজার হলেও কমপক্ষে ৩৫ হাজার ভোটার হওয়া উচিত দাবি করে ফজলুল হক বলেন, বাস্তবে ভোটার মাত্র ১৮ হাজার ৪৩১ জন। ভোটারদের বার্তা পাঠানোর জন্য যোগাযোগের ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর সরবরাহ করার জন্য নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধ করা হলেও তা সরবরাহ করা হয়নি।
শতভাগ প্রস্তুতি থাকার কথা উল্লেখ করে আইডিইবি ভবনে প্রবেশ করতে না পারার কারণে কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করতে বাধ্য হয়েছেন বলে উল্লেখ করেন ফজলুল হক।
রোববার দিবাগত রাত ১টার পর থেকেই বাস, পিকআপ ও মাইক্রোবাসে করে বিভিন্ন জেলা থেকে লোকজন ঢাকায় আসতে শুরু করেন। রাত ১টা থেকে ভোরে শত শত মানুষ শাহবাগে এসে পৌঁছাতে শুরু করেন। অধিকাংশই জানতেন না কী ঘটতে চলেছে।
২৪ মিনিট আগেরিকশা-ভ্যানে কোনো চাঁদাবাজি হবে না। গরিবদের কষ্টার্জিত অর্থ কেউ নিতে পারবে না। স্থানীয় লোকাল মাস্তানেরা চাঁদাবাজির টাকা ভাগ করে খায়। যদি পুলিশের কোনো লোক চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত থাকে, তাহলে তাঁর আর রক্ষা নেই। গরিবের কষ্টার্জিত টাকা কেউ নিলেই ব্যবস্থা...
৩১ মিনিট আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় রিকশাচালক আরজু মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
৩৯ মিনিট আগেসংঘর্ষের কারণে যাত্রাবাড়ী ও আশপাশের সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। আশপাশের সড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। ঘটনাস্থলে বিপুলসংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য উপস্থিত থেকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালান।
৪৩ মিনিট আগে