নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈষম্য বিলোপ আইন পাস ও স্থায়ী আবাসনের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ হরিজন ঐক্য পরিষদ। বুধবার রাজধানীর প্রেসক্লাবে বৈষম্য বিলোপ আইন পাস, গোপীবাগে রেলওয়ে হরিজন কলোনি উচ্ছেদ বন্ধ ও স্থায়ী আবাসনসহ কয়েক দফা দাবিতে মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলনে করে সংগঠনটি।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের মহাসচিব নির্মল চন্দ্র দাস। লিখিত বক্তব্যে তিনি ৬ দফা দাবি উত্থাপন করেন। এর মধ্যে রয়েছে বৈষম্য বিলোপ আইন পাস, সব জেলা-উপজেলা এবং শহর ও ইউনিয়নে বাসস্থানের ব্যবস্থা করা, ৮০ শতাংশ কোটার যথাযথ বাস্তবায়ন, লিখিত পরীক্ষা শিথিল ও আউটসোর্সিং বাতিল করা।
তিনি বলেন, ‘আমরা যখন মন্ত্রণালয় বা অন্য কোথাও, যাই তখন আমাদের ঢুকতে দেওয়া হয় না। আমরা যদি কোথাও দোকান খুলি, সেখানেও হরিজন বলে নানা সমস্যার সম্মুখীন হই। হরিজনদের জন্য যে কোটা সরকার নির্ধারণ করে দিয়েছে, তা থেকে আমাদের বঞ্চিত করা হচ্ছে। এসব নিয়োগ নিয়ে ঘুষ বাণিজ্য হচ্ছে। পরিচ্ছন্নতাকর্মী নিয়োগে লিখিত পরীক্ষার নামে হরিজনদের বঞ্চিত করা হচ্ছে। দেশের বিভিন্ন উপজেলা পর্যায়ে একজন পরিচ্ছন্নতাকর্মীকে মাত্র ১ হাজার ৪০০ থেকে ৩ হাজার টাকা বেতন দেওয়া হয়। এটা দিয়ে কি চলা যায়?’
গোপীবাগ থেকে আসা এক হরিজন নারী বলেন, ‘আমাদের দুঃখের কথা শোনার কেউ নাই, আমাদের কোথাও ঠাঁই নাই।’
হরিজন ঐক্য পরিষদের সভাপতি কৃষ্ণ লাল বলেন, ‘হরিজনদের উচ্ছেদের আগে তাদের পুনর্বাসন করতে হবে। দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে অনেক হরিজনের চাকরি চলে যাচ্ছে। আমরা মেয়রের সঙ্গে সাক্ষাৎ চেয়েও পাইনি।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য রাখেন সিনিয়র সহসভাপতি লেবু বাশকর, ঢাকা মহানগরের সাধারণ সম্পাদক বিমল ডোম ও হরিজন ছাত্র ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক আকাশ বাশকরসহ অন্যরা।
বৈষম্য বিলোপ আইন পাস ও স্থায়ী আবাসনের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ হরিজন ঐক্য পরিষদ। বুধবার রাজধানীর প্রেসক্লাবে বৈষম্য বিলোপ আইন পাস, গোপীবাগে রেলওয়ে হরিজন কলোনি উচ্ছেদ বন্ধ ও স্থায়ী আবাসনসহ কয়েক দফা দাবিতে মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলনে করে সংগঠনটি।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের মহাসচিব নির্মল চন্দ্র দাস। লিখিত বক্তব্যে তিনি ৬ দফা দাবি উত্থাপন করেন। এর মধ্যে রয়েছে বৈষম্য বিলোপ আইন পাস, সব জেলা-উপজেলা এবং শহর ও ইউনিয়নে বাসস্থানের ব্যবস্থা করা, ৮০ শতাংশ কোটার যথাযথ বাস্তবায়ন, লিখিত পরীক্ষা শিথিল ও আউটসোর্সিং বাতিল করা।
তিনি বলেন, ‘আমরা যখন মন্ত্রণালয় বা অন্য কোথাও, যাই তখন আমাদের ঢুকতে দেওয়া হয় না। আমরা যদি কোথাও দোকান খুলি, সেখানেও হরিজন বলে নানা সমস্যার সম্মুখীন হই। হরিজনদের জন্য যে কোটা সরকার নির্ধারণ করে দিয়েছে, তা থেকে আমাদের বঞ্চিত করা হচ্ছে। এসব নিয়োগ নিয়ে ঘুষ বাণিজ্য হচ্ছে। পরিচ্ছন্নতাকর্মী নিয়োগে লিখিত পরীক্ষার নামে হরিজনদের বঞ্চিত করা হচ্ছে। দেশের বিভিন্ন উপজেলা পর্যায়ে একজন পরিচ্ছন্নতাকর্মীকে মাত্র ১ হাজার ৪০০ থেকে ৩ হাজার টাকা বেতন দেওয়া হয়। এটা দিয়ে কি চলা যায়?’
গোপীবাগ থেকে আসা এক হরিজন নারী বলেন, ‘আমাদের দুঃখের কথা শোনার কেউ নাই, আমাদের কোথাও ঠাঁই নাই।’
হরিজন ঐক্য পরিষদের সভাপতি কৃষ্ণ লাল বলেন, ‘হরিজনদের উচ্ছেদের আগে তাদের পুনর্বাসন করতে হবে। দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে অনেক হরিজনের চাকরি চলে যাচ্ছে। আমরা মেয়রের সঙ্গে সাক্ষাৎ চেয়েও পাইনি।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য রাখেন সিনিয়র সহসভাপতি লেবু বাশকর, ঢাকা মহানগরের সাধারণ সম্পাদক বিমল ডোম ও হরিজন ছাত্র ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক আকাশ বাশকরসহ অন্যরা।
বাগেরহাটের কচুয়ায় ‘চলো পাল্টাই’ সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা বিনা লাভের বাজার চালু করেছে। খোলা বাজারের চেয়ে ১০-২০ টাকা কমে আলু, পেঁয়াজ, ডালসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
৪ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
২২ মিনিট আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
১ ঘণ্টা আগেসিলেট বিভাগ, মৌলভীবাজার জেলা, কমলগঞ্জ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগে