ঢাবি প্রতিনিধি

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ক্যাম্পাসে জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে স্মারকলিপি দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়টিতে নিয়মতান্ত্রিক ছাত্ররাজনীতির পক্ষের ছাত্রলীগ-সমমনা একদল শিক্ষার্থী। আজ সোমবার বিকেলে উপাচার্যের পক্ষে তাঁর ব্যক্তিগত সচিব (পিএস) কামরুল হাসান স্মারকলিপিটি গ্রহণ করেন।
পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারে এক সংবাদ সম্মেলন বিষয়টি জানানো এবং স্মারকলিপি পাঠ করে শোনানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কেমিক্যাল অ্যান্ড ম্যাটেরিয়ালস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০ ব্যাচের শিক্ষার্থী আশিক আলম, সাগর বিশ্বাস, অরিত্র ঘোষ ও ২১ ব্যাচের অর্ঘ দাস, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০ ব্যাচের শিক্ষার্থী তানভীর স্বপ্নীল এবং মিশু দত্ত চাঁদসহ প্রায় ২০ জন শিক্ষার্থী।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, আমরা বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, ক্যাম্পাসে বিভিন্ন সময় একটি নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর দ্বারা আমরা প্রায়ই অনলাইনে ও বাস্তব জীবনে সরাসরি হেনস্তা ও অপমানের শিকার হয়েছি। ২০২৩ সালের ৩১ জুলাই সুনামগঞ্জে আটক হওয়া ২৪ বুয়েট শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে যেই মামলা হয়, আমরা একটি মানববন্ধনের (আগস্ট ৬,২০২৪) মাধ্যমে তার সুষ্ঠু বিচার প্রার্থনা করি মহামান্য আদালতের কাছে। যেখানে পরিষ্কারভাবে উল্লেখ ছিল, যদি কোনো শিক্ষার্থী আসলেই দোষী হয় তবে তাঁর আমরা শাস্তি চাই, নির্দোষ সকলের নিঃশর্ত মুক্তি চাই।
কিন্তু এই মানববন্ধনের পরেই বিষয়টি বদলাতে শুরু করে। মানববন্ধনে দাঁড়ানোর কারণে হল বা ডিপার্টমেন্টের সিনিয়র ব্যাচ ও নিজ নিজ ব্যাচের সহপাঠীরা আমাদের ডেকে ডেকে নানাভাবে জেরা করে। বিভিন্নভাবে হলের সিট বাতিল অথবা টার্ম বহিষ্কারের ভীতি প্রদর্শন করে। অরিত্র ঘোষ এবং মিশু দত্তকে আনুমানিক রাত ১১টা থেকে ভোর ৪টা পর্যন্ত আহসান উল্লা হলের কমন রুমে এবং মাঠে জেরা করা হয়। আমাদের ডেকে নিয়ে সবার সামনে জেরা ও বাজে আচরণ করা হয়।
সামাজিকভাবে হেয় ও কালচারাল র্যাগিং নিয়ে বুয়েট উপাচার্য বরাবর দেওয়া অভিযোগের তদন্তের দাবিতে স্মারকলিপিতে আরও বলা হয়, একদিন রাতে একসঙ্গে কাচ্চি খাওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে মিথ্যাচার হয়েছে এবং সেখানে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এসেছিল—এমন বানোয়াট মিথ্যা তথ্য বুয়েট শিক্ষার্থীদের ফেসবুক গ্রুপে বেনামে পোস্ট করা হয়। এরপর সবার সামনে আমাদের অপরাধী বানিয়ে আমাদের ওপর যে মব জাস্টিস শুরু করে—তার বিবরণ আমরা আপনার (বুয়েট উপাচার্য) বরাবর জমা দিয়েছিলাম। আপনি আমাদের আশ্বাস দিলেও আজ পর্যন্ত আমরা তাঁর কোনোরূপ তদন্ত রিপোর্ট বা দোষীদের শাস্তি আওতায় আসতে দেখিনি।
এর ফলে দিন দিন আমাদের সামাজিকভাবে হেনস্তা ও নিপীড়নের মাত্রা বাড়তে থাকে। তাঁরা নতুন নতুন উপায়ে এসব করতে থাকে। যেমন: প্রথমে সব গ্রুপগুলো থেকে বের করে দেওয়া হয়; যাতে আমরা তথ্যর অভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটমানতার সঙ্গে খাপ খেতে না পারি। বিভিন্ন ক্লাব থেকে বের করে দিয়ে সাংস্কৃতিক অঙ্গন থেকে দূরে ঠেলে দেওয়া হয়। খেলাধুলা এমনকি ব্যাচ বা ডিপার্টমেন্টের যেকোনো ধরনের অনুষ্ঠানে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে মানসিক নির্যাতন করা হয়। একপর্যায়ে আমাদের সঙ্গে পড়াশোনার বিষয়াবলি আদান-প্রদান না করার জন্য ঘোষণা দেওয়া হয়। এসব অপরাধের সঙ্গে জড়িত দলটি সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর নিজেদের মতামত চাপিয়ে দেয়। কেউ অমান্য করলে তাঁকেও হেনস্তা করার হুমকি পর্যন্ত দেওয়া হয়।
স্মারকলিপি পাঠকালে আশিক আলম বলেন, ‘বুয়েট ক্যাম্পাসে হিযবুত তাহ্রির ও শিবিরের মতো মৌলবাদী সংগঠন যে সক্রিয়—তার অভিযোগ করেছিলাম। আজকে আমাদের অভিযোগের সত্যতা বুয়েটের সিসিটিভি ফুটেজে প্রমাণিত হয়েছে। সেই সিসিটিভি ফুটেজে যাদের দেখা গেছে তাঁদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আপনার নিকট অনুরোধ জানাই। তাঁরা কি বুয়েটের নাকি বাইরের—এই বিষয়টি নিয়ে আমরা সন্দিহান। যদি তাঁরা বুয়েটের বাইরের হয়—তবে তাঁরা বুয়েটের অভ্যন্তরে কীভাবে প্রবেশ করল? আর যদি বুয়েটের হয়—তবে অতি সত্তর পরিচয় উল্লেখ করে তাঁদের ক্যাম্পাসচ্যুত ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেওয়া হোক।’
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, টাঙ্গুয়ার হাওরের রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের সঙ্গে জড়িত মামলার আসামিদের সঙ্গে একই ক্যাম্পাসে সহাবস্থান করা আমাদের জীবনের জন্য হুমকিস্বরূপ। জঙ্গিবাদের গোপন গ্রুপে আমাদের নাম-পরিচয় দিয়ে আমাদের হুমকির মধ্যে রাখা হয়েছে। আমদের ধারণা, সেখানে আমাদের পরিচয় দেওয়ার সঙ্গে অবশ্যই বুয়েটের কেউ জড়িত। কে বা কারা এটা করছে—সে বিষয়ে খতিয়ে দেখার অনুরোধ জানাই। এসবের সঙ্গে জড়িতদের রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে যত দ্রুত তুলে দেওয়া যায়, ক্যাম্পাসের নিরাপত্তার জন্য তা ততই মঙ্গল। আর ক্যাম্পাসে এমন অস্থিতিশীল পরিবেশে রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র মামলার আসামিদের সঙ্গে থাকা যেহেতু ভীতিকর—তাই মামলার নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তাঁদের সাময়িক বহিষ্কার ও ক্যাম্পাসে প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হোক। এ ছাড়া তাদের সহযোগী, মদদদাতা ও পেছন থেকে কাজ করা ব্যক্তিদেরও শনাক্ত করা হোক। তদন্তের জন্য তাঁদের গোয়েন্দা নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে তুলে দেওয়া হোক।
এই সকল ঘটনার শুরু হয় সিএসবি (কারেন্ট স্টুডেন্টস অব বুয়েট) নামক একটি ফেসবুক গ্রুপে বেনামে পোস্ট দেওয়ার মাধ্যমে। এই গ্রুপটি স্টুডেন্টদের গভর্নিং বডি হিসেবে দাবি করে—সামাজিক বয়কট ও ক্যান্সেল কালচারের ভাইরাস ছড়ায়। কালচারাল র্যাগিংয়ের পরিকল্পনা ও পরিচালনা এই গ্রুপটি থেকেই হয়। এই গ্রুপটির অ্যাডমিন কারা এবং তাদের এই ম্যান্ডেট কে দিয়েছে এবং তাদের উদ্দেশ্য কি? এই বিষয়গুলো খতিয়ে দেখার জন্য অনুরোধ জানাই।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, যেই বুয়েটে স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্নের সূচনা হয়—সেই বুয়েটে যারা স্বাধীনতার বিরুদ্ধ মতের চর্চা করে, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিনে আয়োজিত ইফতার মাহফিলে কালিমা লেপন করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী শিক্ষার্থীদের ওপর নির্যাতন করে—তাদের অতি দ্রুত তদন্তের আওতায় আনা হোক এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেওয়া হোক। আমাদের দেওয়া আগের অভিযোগের প্রেক্ষিতে কোনো যথাযথ পদক্ষেপ আমরা লক্ষ্য করি নি। তাই আপনার (উপাচার্য) নিকট আমাদের সবিনয় নিবেদন এই যে, যত দ্রুত সম্ভব ব্যবস্থা নেওয়া হোক এবং আগামী একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হওয়ার আগে বুয়েট কর্তৃপক্ষ কর্তৃক তদন্তের রিপোর্ট প্রকাশ এবং দোষীদের শাস্তি দেওয়া হোক।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ক্যাম্পাসে জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে স্মারকলিপি দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়টিতে নিয়মতান্ত্রিক ছাত্ররাজনীতির পক্ষের ছাত্রলীগ-সমমনা একদল শিক্ষার্থী। আজ সোমবার বিকেলে উপাচার্যের পক্ষে তাঁর ব্যক্তিগত সচিব (পিএস) কামরুল হাসান স্মারকলিপিটি গ্রহণ করেন।
পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারে এক সংবাদ সম্মেলন বিষয়টি জানানো এবং স্মারকলিপি পাঠ করে শোনানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কেমিক্যাল অ্যান্ড ম্যাটেরিয়ালস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০ ব্যাচের শিক্ষার্থী আশিক আলম, সাগর বিশ্বাস, অরিত্র ঘোষ ও ২১ ব্যাচের অর্ঘ দাস, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০ ব্যাচের শিক্ষার্থী তানভীর স্বপ্নীল এবং মিশু দত্ত চাঁদসহ প্রায় ২০ জন শিক্ষার্থী।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, আমরা বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, ক্যাম্পাসে বিভিন্ন সময় একটি নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর দ্বারা আমরা প্রায়ই অনলাইনে ও বাস্তব জীবনে সরাসরি হেনস্তা ও অপমানের শিকার হয়েছি। ২০২৩ সালের ৩১ জুলাই সুনামগঞ্জে আটক হওয়া ২৪ বুয়েট শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে যেই মামলা হয়, আমরা একটি মানববন্ধনের (আগস্ট ৬,২০২৪) মাধ্যমে তার সুষ্ঠু বিচার প্রার্থনা করি মহামান্য আদালতের কাছে। যেখানে পরিষ্কারভাবে উল্লেখ ছিল, যদি কোনো শিক্ষার্থী আসলেই দোষী হয় তবে তাঁর আমরা শাস্তি চাই, নির্দোষ সকলের নিঃশর্ত মুক্তি চাই।
কিন্তু এই মানববন্ধনের পরেই বিষয়টি বদলাতে শুরু করে। মানববন্ধনে দাঁড়ানোর কারণে হল বা ডিপার্টমেন্টের সিনিয়র ব্যাচ ও নিজ নিজ ব্যাচের সহপাঠীরা আমাদের ডেকে ডেকে নানাভাবে জেরা করে। বিভিন্নভাবে হলের সিট বাতিল অথবা টার্ম বহিষ্কারের ভীতি প্রদর্শন করে। অরিত্র ঘোষ এবং মিশু দত্তকে আনুমানিক রাত ১১টা থেকে ভোর ৪টা পর্যন্ত আহসান উল্লা হলের কমন রুমে এবং মাঠে জেরা করা হয়। আমাদের ডেকে নিয়ে সবার সামনে জেরা ও বাজে আচরণ করা হয়।
সামাজিকভাবে হেয় ও কালচারাল র্যাগিং নিয়ে বুয়েট উপাচার্য বরাবর দেওয়া অভিযোগের তদন্তের দাবিতে স্মারকলিপিতে আরও বলা হয়, একদিন রাতে একসঙ্গে কাচ্চি খাওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে মিথ্যাচার হয়েছে এবং সেখানে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এসেছিল—এমন বানোয়াট মিথ্যা তথ্য বুয়েট শিক্ষার্থীদের ফেসবুক গ্রুপে বেনামে পোস্ট করা হয়। এরপর সবার সামনে আমাদের অপরাধী বানিয়ে আমাদের ওপর যে মব জাস্টিস শুরু করে—তার বিবরণ আমরা আপনার (বুয়েট উপাচার্য) বরাবর জমা দিয়েছিলাম। আপনি আমাদের আশ্বাস দিলেও আজ পর্যন্ত আমরা তাঁর কোনোরূপ তদন্ত রিপোর্ট বা দোষীদের শাস্তি আওতায় আসতে দেখিনি।
এর ফলে দিন দিন আমাদের সামাজিকভাবে হেনস্তা ও নিপীড়নের মাত্রা বাড়তে থাকে। তাঁরা নতুন নতুন উপায়ে এসব করতে থাকে। যেমন: প্রথমে সব গ্রুপগুলো থেকে বের করে দেওয়া হয়; যাতে আমরা তথ্যর অভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটমানতার সঙ্গে খাপ খেতে না পারি। বিভিন্ন ক্লাব থেকে বের করে দিয়ে সাংস্কৃতিক অঙ্গন থেকে দূরে ঠেলে দেওয়া হয়। খেলাধুলা এমনকি ব্যাচ বা ডিপার্টমেন্টের যেকোনো ধরনের অনুষ্ঠানে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে মানসিক নির্যাতন করা হয়। একপর্যায়ে আমাদের সঙ্গে পড়াশোনার বিষয়াবলি আদান-প্রদান না করার জন্য ঘোষণা দেওয়া হয়। এসব অপরাধের সঙ্গে জড়িত দলটি সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর নিজেদের মতামত চাপিয়ে দেয়। কেউ অমান্য করলে তাঁকেও হেনস্তা করার হুমকি পর্যন্ত দেওয়া হয়।
স্মারকলিপি পাঠকালে আশিক আলম বলেন, ‘বুয়েট ক্যাম্পাসে হিযবুত তাহ্রির ও শিবিরের মতো মৌলবাদী সংগঠন যে সক্রিয়—তার অভিযোগ করেছিলাম। আজকে আমাদের অভিযোগের সত্যতা বুয়েটের সিসিটিভি ফুটেজে প্রমাণিত হয়েছে। সেই সিসিটিভি ফুটেজে যাদের দেখা গেছে তাঁদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আপনার নিকট অনুরোধ জানাই। তাঁরা কি বুয়েটের নাকি বাইরের—এই বিষয়টি নিয়ে আমরা সন্দিহান। যদি তাঁরা বুয়েটের বাইরের হয়—তবে তাঁরা বুয়েটের অভ্যন্তরে কীভাবে প্রবেশ করল? আর যদি বুয়েটের হয়—তবে অতি সত্তর পরিচয় উল্লেখ করে তাঁদের ক্যাম্পাসচ্যুত ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেওয়া হোক।’
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, টাঙ্গুয়ার হাওরের রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের সঙ্গে জড়িত মামলার আসামিদের সঙ্গে একই ক্যাম্পাসে সহাবস্থান করা আমাদের জীবনের জন্য হুমকিস্বরূপ। জঙ্গিবাদের গোপন গ্রুপে আমাদের নাম-পরিচয় দিয়ে আমাদের হুমকির মধ্যে রাখা হয়েছে। আমদের ধারণা, সেখানে আমাদের পরিচয় দেওয়ার সঙ্গে অবশ্যই বুয়েটের কেউ জড়িত। কে বা কারা এটা করছে—সে বিষয়ে খতিয়ে দেখার অনুরোধ জানাই। এসবের সঙ্গে জড়িতদের রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে যত দ্রুত তুলে দেওয়া যায়, ক্যাম্পাসের নিরাপত্তার জন্য তা ততই মঙ্গল। আর ক্যাম্পাসে এমন অস্থিতিশীল পরিবেশে রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র মামলার আসামিদের সঙ্গে থাকা যেহেতু ভীতিকর—তাই মামলার নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তাঁদের সাময়িক বহিষ্কার ও ক্যাম্পাসে প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হোক। এ ছাড়া তাদের সহযোগী, মদদদাতা ও পেছন থেকে কাজ করা ব্যক্তিদেরও শনাক্ত করা হোক। তদন্তের জন্য তাঁদের গোয়েন্দা নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে তুলে দেওয়া হোক।
এই সকল ঘটনার শুরু হয় সিএসবি (কারেন্ট স্টুডেন্টস অব বুয়েট) নামক একটি ফেসবুক গ্রুপে বেনামে পোস্ট দেওয়ার মাধ্যমে। এই গ্রুপটি স্টুডেন্টদের গভর্নিং বডি হিসেবে দাবি করে—সামাজিক বয়কট ও ক্যান্সেল কালচারের ভাইরাস ছড়ায়। কালচারাল র্যাগিংয়ের পরিকল্পনা ও পরিচালনা এই গ্রুপটি থেকেই হয়। এই গ্রুপটির অ্যাডমিন কারা এবং তাদের এই ম্যান্ডেট কে দিয়েছে এবং তাদের উদ্দেশ্য কি? এই বিষয়গুলো খতিয়ে দেখার জন্য অনুরোধ জানাই।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, যেই বুয়েটে স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্নের সূচনা হয়—সেই বুয়েটে যারা স্বাধীনতার বিরুদ্ধ মতের চর্চা করে, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিনে আয়োজিত ইফতার মাহফিলে কালিমা লেপন করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী শিক্ষার্থীদের ওপর নির্যাতন করে—তাদের অতি দ্রুত তদন্তের আওতায় আনা হোক এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেওয়া হোক। আমাদের দেওয়া আগের অভিযোগের প্রেক্ষিতে কোনো যথাযথ পদক্ষেপ আমরা লক্ষ্য করি নি। তাই আপনার (উপাচার্য) নিকট আমাদের সবিনয় নিবেদন এই যে, যত দ্রুত সম্ভব ব্যবস্থা নেওয়া হোক এবং আগামী একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হওয়ার আগে বুয়েট কর্তৃপক্ষ কর্তৃক তদন্তের রিপোর্ট প্রকাশ এবং দোষীদের শাস্তি দেওয়া হোক।

বাগেরহাটের শরণখোলায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বাদল মুন্সী (৬০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন জান্নাত আকন (২৫) নামের ওই মোটরসাইকেলের চালকও।
১৫ মিনিট আগে
হাতিয়ায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যা ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে বিক্ষোভ হয়েছে।
১৬ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির নামাজে জানাজার দিন রাজধানীতে বিশেষ ট্রাফিক নির্দেশনা জারি করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। আগামীকাল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এতে বিপুলসংখ্যক মানুষের সমাগমের সম্ভাবনা থাকায় ওই সময় মানিক মিয়া
১৯ মিনিট আগে
কোম্পানীগঞ্জ সীমান্তে পৃথক স্থানে ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার উপজেলায় সীমান্তের দুটি স্থানে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেশরণখোলা (বাগেরহাট) প্রতিনিধি

বাগেরহাটের শরণখোলায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বাদল মুন্সী (৬০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন জান্নাত আকন (২৫) নামের ওই মোটরসাইকেলের চালকও। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলার তাফালবাড়ি বাসস্ট্যান্ড এলাকায় সরকারি প্রাথমিক স্কুলের সামনে আঞ্চলিক মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত বাদল মুন্সীর বাড়ি রায়েন্দা ইউনিয়নের লাকুড়তলা-চালিতাবুনিয়া গ্রামে। আহত চালক জান্নাত আকনের বাড়ি উপজেলা সাউথখালী ইউনিয়নের সোনাতলা গ্রামে বলে জানা গেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বাদল মুন্সী জুমার নামাজ পড়তে বেলা সোয়া ১টার দিকে বাড়ি থেকে বের হন। স্কুলের সামনে রাস্তা পার হতে গেলে মোটরসাইকেলের সঙ্গে ধাক্কা লাগে তাঁর। এতে চালক ও বাদল মুন্সী দুজনে আহত হন। স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁদের শরণখোলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক বাদল মুন্সীকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ছাড়া আহত চালককে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
শরণখোলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আরিফ মোহাম্মদ জানান, বাদল মুন্সীকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। চালকের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে খুলনা মেডিকেলে রেফার্ড করা হয়েছে।
শরণখোলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শামিনুল হক জানান, মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় কোনো অভিযোগ করা হয়নি।

বাগেরহাটের শরণখোলায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বাদল মুন্সী (৬০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন জান্নাত আকন (২৫) নামের ওই মোটরসাইকেলের চালকও। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলার তাফালবাড়ি বাসস্ট্যান্ড এলাকায় সরকারি প্রাথমিক স্কুলের সামনে আঞ্চলিক মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত বাদল মুন্সীর বাড়ি রায়েন্দা ইউনিয়নের লাকুড়তলা-চালিতাবুনিয়া গ্রামে। আহত চালক জান্নাত আকনের বাড়ি উপজেলা সাউথখালী ইউনিয়নের সোনাতলা গ্রামে বলে জানা গেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বাদল মুন্সী জুমার নামাজ পড়তে বেলা সোয়া ১টার দিকে বাড়ি থেকে বের হন। স্কুলের সামনে রাস্তা পার হতে গেলে মোটরসাইকেলের সঙ্গে ধাক্কা লাগে তাঁর। এতে চালক ও বাদল মুন্সী দুজনে আহত হন। স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁদের শরণখোলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক বাদল মুন্সীকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ছাড়া আহত চালককে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
শরণখোলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আরিফ মোহাম্মদ জানান, বাদল মুন্সীকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। চালকের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে খুলনা মেডিকেলে রেফার্ড করা হয়েছে।
শরণখোলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শামিনুল হক জানান, মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় কোনো অভিযোগ করা হয়নি।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ক্যাম্পাসে জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে স্মারকলিপি দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়টিতে নিয়মতান্ত্রিক ছাত্ররাজনীতির পক্ষের ছাত্রলীগ-সমমনা একদল শিক্ষার্থী। আজ সোমবার বিকেলে উপাচার্যের পক্ষে তাঁর ব্যক্তিগত সচিব (পিএস) কামরুল হাসান স্মারকলিপিটি গ্রহণ করেন।
২৯ এপ্রিল ২০২৪
হাতিয়ায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যা ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে বিক্ষোভ হয়েছে।
১৬ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির নামাজে জানাজার দিন রাজধানীতে বিশেষ ট্রাফিক নির্দেশনা জারি করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। আগামীকাল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এতে বিপুলসংখ্যক মানুষের সমাগমের সম্ভাবনা থাকায় ওই সময় মানিক মিয়া
১৯ মিনিট আগে
কোম্পানীগঞ্জ সীমান্তে পৃথক স্থানে ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার উপজেলায় সীমান্তের দুটি স্থানে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেহাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

নোয়াখালীর হাতিয়ায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যা ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে বিক্ষোভ হয়েছে।
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় হাতিয়া থানার গেটে এই বিক্ষোভ সমাবেশ ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়।
বিক্ষোভকারীরা থানা গেটে অবস্থান নিয়ে ওসমান হাদি হত্যার সঙ্গে জড়িত খুনিদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠলে পুলিশ অতিরিক্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করতে দেখা যায়।
উপজেলা এনসিপির প্রধান সমন্বয়কারী শামছল তিব্রিজের সভাপতিত্বে বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক মোশাররফ হোসেন, সদস্যসচিব মো. আলা উদ্দিন, জাতীয় যুবশক্তির জেলা আহ্বায়ক নুরুল আমিন রিপন, উপজেলা আহ্বায়ক ইউসুফ রেজা, সদস্যসচিব সাইফুল ইসলাম রাকিব, কেন্দ্রীয় উপপ্রকাশনা ও গ্রন্থনা সম্পাদক হাফিজুর রহমান প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, হাতিয়ায় সন্ত্রাসীরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদিকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে, আর এখন প্রকাশ্যে এনসিপি প্রার্থী হান্নান মাসউদকে হত্যার হুমকি দেওয়া হচ্ছে।
তাঁরা হাদি হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারীসহ সব খুনিকে অনতিবিলম্বে গ্রেপ্তার, হান্নান মাসউদকে দেওয়া হুমকির সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা এবং সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশি টহল জোরদারের দাবি জানান।
বক্তারা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অপরাধীদের গ্রেপ্তার করা না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
পরে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁরা আশ্বস্ত করেন যে ওসমান হাদি হত্যা মামলার তদন্ত দ্রুত গতিতে এগিয়ে নেওয়া হচ্ছে এবং হান্নান মাসউদকে হুমকির বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে। আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নয়। দ্রুতই দোষীদের আইনের আওতায় আনা হবে বলে তারা প্রতিশ্রুতি দেন।
প্রশাসনের পক্ষ থেকে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাসের পর বিক্ষোভকারীরা সাময়িকভাবে কর্মসূচি স্থগিত করে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। তবে এলাকায় এখনো থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

নোয়াখালীর হাতিয়ায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যা ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে বিক্ষোভ হয়েছে।
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় হাতিয়া থানার গেটে এই বিক্ষোভ সমাবেশ ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়।
বিক্ষোভকারীরা থানা গেটে অবস্থান নিয়ে ওসমান হাদি হত্যার সঙ্গে জড়িত খুনিদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠলে পুলিশ অতিরিক্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করতে দেখা যায়।
উপজেলা এনসিপির প্রধান সমন্বয়কারী শামছল তিব্রিজের সভাপতিত্বে বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক মোশাররফ হোসেন, সদস্যসচিব মো. আলা উদ্দিন, জাতীয় যুবশক্তির জেলা আহ্বায়ক নুরুল আমিন রিপন, উপজেলা আহ্বায়ক ইউসুফ রেজা, সদস্যসচিব সাইফুল ইসলাম রাকিব, কেন্দ্রীয় উপপ্রকাশনা ও গ্রন্থনা সম্পাদক হাফিজুর রহমান প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, হাতিয়ায় সন্ত্রাসীরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদিকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে, আর এখন প্রকাশ্যে এনসিপি প্রার্থী হান্নান মাসউদকে হত্যার হুমকি দেওয়া হচ্ছে।
তাঁরা হাদি হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারীসহ সব খুনিকে অনতিবিলম্বে গ্রেপ্তার, হান্নান মাসউদকে দেওয়া হুমকির সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা এবং সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশি টহল জোরদারের দাবি জানান।
বক্তারা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অপরাধীদের গ্রেপ্তার করা না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
পরে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁরা আশ্বস্ত করেন যে ওসমান হাদি হত্যা মামলার তদন্ত দ্রুত গতিতে এগিয়ে নেওয়া হচ্ছে এবং হান্নান মাসউদকে হুমকির বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে। আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নয়। দ্রুতই দোষীদের আইনের আওতায় আনা হবে বলে তারা প্রতিশ্রুতি দেন।
প্রশাসনের পক্ষ থেকে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাসের পর বিক্ষোভকারীরা সাময়িকভাবে কর্মসূচি স্থগিত করে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। তবে এলাকায় এখনো থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ক্যাম্পাসে জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে স্মারকলিপি দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়টিতে নিয়মতান্ত্রিক ছাত্ররাজনীতির পক্ষের ছাত্রলীগ-সমমনা একদল শিক্ষার্থী। আজ সোমবার বিকেলে উপাচার্যের পক্ষে তাঁর ব্যক্তিগত সচিব (পিএস) কামরুল হাসান স্মারকলিপিটি গ্রহণ করেন।
২৯ এপ্রিল ২০২৪
বাগেরহাটের শরণখোলায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বাদল মুন্সী (৬০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন জান্নাত আকন (২৫) নামের ওই মোটরসাইকেলের চালকও।
১৫ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির নামাজে জানাজার দিন রাজধানীতে বিশেষ ট্রাফিক নির্দেশনা জারি করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। আগামীকাল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এতে বিপুলসংখ্যক মানুষের সমাগমের সম্ভাবনা থাকায় ওই সময় মানিক মিয়া
১৯ মিনিট আগে
কোম্পানীগঞ্জ সীমান্তে পৃথক স্থানে ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার উপজেলায় সীমান্তের দুটি স্থানে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির নামাজে জানাজার দিন রাজধানীতে বিশেষ ট্রাফিক নির্দেশনা জারি করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। আগামীকাল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এতে বিপুলসংখ্যক মানুষের সমাগমের সম্ভাবনা থাকায় ওই সময় মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ ও আশপাশের এলাকায় যান চলাচল সীমিত থাকবে।
আজ শুক্রবার ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান (পিপিএম) স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, জানাজা অনুষ্ঠানের সুবিধার্থে খেজুরবাগান ক্রসিং থেকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ পর্যন্ত সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। ফলে শনিবার সকাল থেকে জানাজা ও দাফন সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত নগরবাসীকে বিকল্প সড়ক ব্যবহার করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বিকল্প সড়ক সমূহ
১। মিরপুর রোড টু ফার্মগেট ভায়া মানিক মিয়া অ্যাভিনিউগামী যানবাহন মিরপুর রোড হয়ে উত্তর দিক থেকে আগত ফার্মগেট/সোনারগাঁও অভিমুখী যানবাহন গণভবন ক্রসিং-লেকরোড-উড়োজাহাজ ক্রসিং-বিজয় সরণি ক্রসিংয়ে ডানে মোড় নিয়ে ফার্মগেট এর দিকে গমন করবে।
২। ফার্মগেট টু মানিক মিয়া অ্যাভিনিউগামী ভায়া ইন্দিরা রোডগামী যানবাহন ফার্মগেট হতে খেজুর বাগান ক্রসিং-ডানে মোড় নিয়ে উড়োজাহাজ ক্রসিং-বামে মোড় নিয়ে লেক রোড-গণভবন ক্রসিং এর দিকে গমন করবে।
৩। ধানমন্ডি হতে ফার্মগেটগামী যানবাহন ধানমন্ডি ২৭ হতে আগত যানবাহন আসাদগেট-গণভবন ক্রসিং ডানে ইউটার্ন করে লেকরোড-উড়োজাহাজ ক্রসিং-বিজয় সরণি ক্রসিং-ডানে মোড় নিয়ে ফার্মগেট ক্রসিং এর দিকে গমনাগমন করবে।
৪। আসাদগেট হতে ফার্মগেট ক্রসিংগামী যানবাহন আসাদগেট-বামে মোড় নিয়ে গণভবন ক্রসিং-ডানে মোড় নিয়ে লেক রোড-উড়োজাহাজ ক্রসিং-বিজয় সরণি ক্রসিং-ডানে মোড় নিয়ে ফার্মগেট ক্রসিং এর দিকে গমন করবে।
৫। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে/ইন্দিরা রোড হতে ধানমন্ডিগামী যানবাহন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে/ইন্দিরা রোড হতে আগত যানবাহন খেজুর বাগান ক্রসিং-ডানে মোড় নিয়ে উড়োজাহাজ ক্রসিং-বামে মোড় নিয়ে লেক রোড-বামে মোড় নিয়ে আসাদগেট-সোজা পথে ধানমন্ডির দিকে গমন করবে।
৬। মিরপুর রোড হতে ধানমন্ডি ২৭ গামী যানাবাহন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ হতে ব্লকেড সরিয়ে ফেলা হবে বিধায় মিরপুর রোড হতে দক্ষিণ অভিমুখী যানবাহন শ্যামলী-শিশুমেলা-গণভবন-আসাদগেট হতে সোজা ধানমন্ডি ২৭ এর দিকে গমনাগমন করবে।
৭। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েগামী যানবাহন সমূহকে জানাজা নামাজ চলাকালীন সময়ে ফার্মগেট এক্সিট র্যাম্প ব্যবহারের পরিবর্তে এফডিসি (হাতিরঝিল) র্যাম্প ব্যবহারের জন্য অনুরোধ করা হলো।
নিরাপত্তার স্বার্থে জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের কোনো প্রকার ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার আহ্বান জানানো হয়েছে। সুষ্ঠু ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ও জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ নগরবাসীর সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করেছে।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির নামাজে জানাজার দিন রাজধানীতে বিশেষ ট্রাফিক নির্দেশনা জারি করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। আগামীকাল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এতে বিপুলসংখ্যক মানুষের সমাগমের সম্ভাবনা থাকায় ওই সময় মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ ও আশপাশের এলাকায় যান চলাচল সীমিত থাকবে।
আজ শুক্রবার ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান (পিপিএম) স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, জানাজা অনুষ্ঠানের সুবিধার্থে খেজুরবাগান ক্রসিং থেকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ পর্যন্ত সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। ফলে শনিবার সকাল থেকে জানাজা ও দাফন সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত নগরবাসীকে বিকল্প সড়ক ব্যবহার করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বিকল্প সড়ক সমূহ
১। মিরপুর রোড টু ফার্মগেট ভায়া মানিক মিয়া অ্যাভিনিউগামী যানবাহন মিরপুর রোড হয়ে উত্তর দিক থেকে আগত ফার্মগেট/সোনারগাঁও অভিমুখী যানবাহন গণভবন ক্রসিং-লেকরোড-উড়োজাহাজ ক্রসিং-বিজয় সরণি ক্রসিংয়ে ডানে মোড় নিয়ে ফার্মগেট এর দিকে গমন করবে।
২। ফার্মগেট টু মানিক মিয়া অ্যাভিনিউগামী ভায়া ইন্দিরা রোডগামী যানবাহন ফার্মগেট হতে খেজুর বাগান ক্রসিং-ডানে মোড় নিয়ে উড়োজাহাজ ক্রসিং-বামে মোড় নিয়ে লেক রোড-গণভবন ক্রসিং এর দিকে গমন করবে।
৩। ধানমন্ডি হতে ফার্মগেটগামী যানবাহন ধানমন্ডি ২৭ হতে আগত যানবাহন আসাদগেট-গণভবন ক্রসিং ডানে ইউটার্ন করে লেকরোড-উড়োজাহাজ ক্রসিং-বিজয় সরণি ক্রসিং-ডানে মোড় নিয়ে ফার্মগেট ক্রসিং এর দিকে গমনাগমন করবে।
৪। আসাদগেট হতে ফার্মগেট ক্রসিংগামী যানবাহন আসাদগেট-বামে মোড় নিয়ে গণভবন ক্রসিং-ডানে মোড় নিয়ে লেক রোড-উড়োজাহাজ ক্রসিং-বিজয় সরণি ক্রসিং-ডানে মোড় নিয়ে ফার্মগেট ক্রসিং এর দিকে গমন করবে।
৫। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে/ইন্দিরা রোড হতে ধানমন্ডিগামী যানবাহন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে/ইন্দিরা রোড হতে আগত যানবাহন খেজুর বাগান ক্রসিং-ডানে মোড় নিয়ে উড়োজাহাজ ক্রসিং-বামে মোড় নিয়ে লেক রোড-বামে মোড় নিয়ে আসাদগেট-সোজা পথে ধানমন্ডির দিকে গমন করবে।
৬। মিরপুর রোড হতে ধানমন্ডি ২৭ গামী যানাবাহন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ হতে ব্লকেড সরিয়ে ফেলা হবে বিধায় মিরপুর রোড হতে দক্ষিণ অভিমুখী যানবাহন শ্যামলী-শিশুমেলা-গণভবন-আসাদগেট হতে সোজা ধানমন্ডি ২৭ এর দিকে গমনাগমন করবে।
৭। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েগামী যানবাহন সমূহকে জানাজা নামাজ চলাকালীন সময়ে ফার্মগেট এক্সিট র্যাম্প ব্যবহারের পরিবর্তে এফডিসি (হাতিরঝিল) র্যাম্প ব্যবহারের জন্য অনুরোধ করা হলো।
নিরাপত্তার স্বার্থে জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের কোনো প্রকার ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার আহ্বান জানানো হয়েছে। সুষ্ঠু ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ও জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ নগরবাসীর সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করেছে।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ক্যাম্পাসে জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে স্মারকলিপি দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়টিতে নিয়মতান্ত্রিক ছাত্ররাজনীতির পক্ষের ছাত্রলীগ-সমমনা একদল শিক্ষার্থী। আজ সোমবার বিকেলে উপাচার্যের পক্ষে তাঁর ব্যক্তিগত সচিব (পিএস) কামরুল হাসান স্মারকলিপিটি গ্রহণ করেন।
২৯ এপ্রিল ২০২৪
বাগেরহাটের শরণখোলায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বাদল মুন্সী (৬০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন জান্নাত আকন (২৫) নামের ওই মোটরসাইকেলের চালকও।
১৫ মিনিট আগে
হাতিয়ায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যা ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে বিক্ষোভ হয়েছে।
১৬ মিনিট আগে
কোম্পানীগঞ্জ সীমান্তে পৃথক স্থানে ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার উপজেলায় সীমান্তের দুটি স্থানে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট

সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ সীমান্তে পৃথক স্থানে ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার উপজেলায় সীমান্তের দুটি স্থানে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার উত্তর রনিখাই ইউনিয়নের পূর্ব তুরুং গ্রামের মো. বোরহান উদ্দিনের ছেলে মো. আশিকুর রহমান এবং একই এলাকার বরম সিদ্দিপুরের আজমন আলীর ছেলে মো. ইয়াকুব আলী।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সফিকুল ইসলাম খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, অবৈধভাবে ভারতের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে খাসিয়াদের সুপারিপুঞ্জিতে ঢুকলে তাঁরা গুলি ছোড়ে। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে দুজন মারা যান। লাশ দুটি পুলিশের হেফাজতে রয়েছে। আইনিপ্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার দমদমিয়া সীমান্ত পিলার নম্বর ১২৬০/৪-এসের পাশ দিয়ে বাংলাদেশি কয়েক ব্যক্তি আনুমানিক এক থেকে দেড় কিলোমিটার ভারতের অভ্যন্তরে রাজন টিলার সুপারিবাগানে ঢোকে।
এ সময় সেখানে অবস্থানরত ভারতীয় বাগানমালিক খাসিয়ারা তাদের লক্ষ্য করে বন্দুকের কয়েক রাউন্ডটি গুলি ছোড়ে। এতে মো. আশিকুর রহমান গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান। পরে তাঁর সঙ্গে থাকা অন্যরা লাশ বাংলাদেশে নিজ বাড়িতে নিয়ে আসেন।
অন্যদিকে একই দিন বেলা ৩টায় সীমান্ত পিলার ১২৫৫/২ এস থেকে আনুমানিক ৩০০ গজ ভারতের অভ্যন্তরে বরম সিদ্দিপুর নামক স্থান দিয়ে দুই ব্যক্তি সুপারিবাগানে ঢুকলে খাসিয়ারা তাঁদের লক্ষ্য করে ছররা গুলি ছোড়ে। এতে মো. ইয়াকুব আলী নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হন। পরে স্থানীয়রা আহত ইয়াকুবকে উদ্ধার করে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।

সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ সীমান্তে পৃথক স্থানে ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার উপজেলায় সীমান্তের দুটি স্থানে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার উত্তর রনিখাই ইউনিয়নের পূর্ব তুরুং গ্রামের মো. বোরহান উদ্দিনের ছেলে মো. আশিকুর রহমান এবং একই এলাকার বরম সিদ্দিপুরের আজমন আলীর ছেলে মো. ইয়াকুব আলী।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সফিকুল ইসলাম খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, অবৈধভাবে ভারতের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে খাসিয়াদের সুপারিপুঞ্জিতে ঢুকলে তাঁরা গুলি ছোড়ে। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে দুজন মারা যান। লাশ দুটি পুলিশের হেফাজতে রয়েছে। আইনিপ্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার দমদমিয়া সীমান্ত পিলার নম্বর ১২৬০/৪-এসের পাশ দিয়ে বাংলাদেশি কয়েক ব্যক্তি আনুমানিক এক থেকে দেড় কিলোমিটার ভারতের অভ্যন্তরে রাজন টিলার সুপারিবাগানে ঢোকে।
এ সময় সেখানে অবস্থানরত ভারতীয় বাগানমালিক খাসিয়ারা তাদের লক্ষ্য করে বন্দুকের কয়েক রাউন্ডটি গুলি ছোড়ে। এতে মো. আশিকুর রহমান গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান। পরে তাঁর সঙ্গে থাকা অন্যরা লাশ বাংলাদেশে নিজ বাড়িতে নিয়ে আসেন।
অন্যদিকে একই দিন বেলা ৩টায় সীমান্ত পিলার ১২৫৫/২ এস থেকে আনুমানিক ৩০০ গজ ভারতের অভ্যন্তরে বরম সিদ্দিপুর নামক স্থান দিয়ে দুই ব্যক্তি সুপারিবাগানে ঢুকলে খাসিয়ারা তাঁদের লক্ষ্য করে ছররা গুলি ছোড়ে। এতে মো. ইয়াকুব আলী নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হন। পরে স্থানীয়রা আহত ইয়াকুবকে উদ্ধার করে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ক্যাম্পাসে জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে স্মারকলিপি দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়টিতে নিয়মতান্ত্রিক ছাত্ররাজনীতির পক্ষের ছাত্রলীগ-সমমনা একদল শিক্ষার্থী। আজ সোমবার বিকেলে উপাচার্যের পক্ষে তাঁর ব্যক্তিগত সচিব (পিএস) কামরুল হাসান স্মারকলিপিটি গ্রহণ করেন।
২৯ এপ্রিল ২০২৪
বাগেরহাটের শরণখোলায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বাদল মুন্সী (৬০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন জান্নাত আকন (২৫) নামের ওই মোটরসাইকেলের চালকও।
১৫ মিনিট আগে
হাতিয়ায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যা ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে বিক্ষোভ হয়েছে।
১৬ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির নামাজে জানাজার দিন রাজধানীতে বিশেষ ট্রাফিক নির্দেশনা জারি করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। আগামীকাল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এতে বিপুলসংখ্যক মানুষের সমাগমের সম্ভাবনা থাকায় ওই সময় মানিক মিয়া
১৯ মিনিট আগে