রায়পুরা (নরসিংদী) প্রতিনিধি
নরসিংদীর রায়পুরায় ধানখেত থেকে এক নারীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ওই নারীর নাম রুনা বেগম (২৫)। আজ মঙ্গলবার সকালে উপজেলার মরজাল ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের চর মরজাল উত্তরপাড়ার কৃষক ইব্রাহীম মিয়ার ধানখেত থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ।
জানা গেছে, শ্রমিকেরা ধান কাটতে গিয়ে জমিতে ডান চোখ ওপড়ানো নারীর মরদেহ দেখে স্থানীয়দের খবর দেয়। খবর পেয়ে ওই নারীর স্বজনরা পরিচয় নিশ্চিত করেন। রায়পুরা সার্কেলের এএসপি ও রায়পুরা থানার ওসি ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই নারীর মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। ওই নারী সৌদিপ্রবাসী আবুল কালামের স্ত্রী।
নিহতের বোন শান্তি বেগম জানান, গত রাত ৮টায় খাবার খেয়ে চর মরজাল উত্তরপাড়া গ্রামে মামার বাড়ি যাওয়ার কথা বলে বের হন রুনা। ওই রাতে আর বাড়ি ফেরেনি সে। আজ সকালে স্থানীয় কৃষক ইব্রাহীম খবর দেন তার জমিতে এক নারীর মরদেহ পড়ে আছে। রুনার ডান চোখটি ওপড়ানো অবস্থায় ছিল।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, ২০১০ সালে ভালোবেসে আবুল কালামকে বিয়ে করেন রুনা। পরিবার থেকে প্রথমে মেনে না নিলেও পরে উভয় পরিবার মেনে নেয়। তাঁদের তিন সন্তান রয়েছে। গত চার বছর আগে শ্বশুরবাড়ির টাকায় সৌদিতে পাড়ি জমান কালাম। বাবার বাড়ির ধার শোধ করতে প্রবাসী স্বামীকে প্রায়ই ফোন দিয়ে চাপ দিতেন রুনা। কিন্তু কালাম জানান, ডিভোর্স দিলে টাকা পরিশোধ করা হবে। আর না হয় টাকা পরিশোধ করা হবে না। স্বামী আবুল কালাম প্রায়ই রুনাকে ছেড়ে দেওয়ার জন্য পয়তারা করে আসছিল। আবুল কালাম রুনাকে না জানিয়ে দ্বিতীয় বিয়েও করেন। রুনা বিষয়টি জানার পর দাম্পত্য কলহ আরও বাড়ে। আবুল কালাম রুনাকে মেরে ফেলার হুমকি দেন। রুনার পরিবার স্বামী আবু কালামসহ পাঁচজনকে আসামি করে মামলা করে। গতকাল সোমবার রাতে মামার বাড়ি যাওয়ার কথা বলে বাপের বাড়ি থেকে বের হন রুনা। আজ মঙ্গলবার সকালে বাড়ির পাশের একটি ধানখেত থেকে ডান চোখ ওপড়ানো এবং ডান পা ভাঙা অবস্থায় রুনার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহতের বোন শান্তি বেগম জানান, কালাম প্রবাসে যাওয়ার ছয় মাসের মাথায় ডিভোর্সের জন্য স্ত্রীকে চাপ দেন। তাতে রাজি না হয়ে তিন সন্তান নিয়ে বাবার বাড়ি চলে আসেন রুনা। এরপর থেকে বাবার বাড়িতেই থাকছিল সে। এরই জেরে রুনাকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে আসছিল কালাম।
রুনার শাশুড়ি বলেন, ছেলে বিদেশ যাওয়ার ছয় মাস পর তিন সন্তান নিয়ে রুনা বাবার বাড়িতে চলে যায়। এরপর তাদের মধ্যে কি ঘটেছে কিছুই জানা নেই।
রায়পুরা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) গোবিন্দ্র সরকার জানান, নিহত নারীর মরদেহ সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, এটি একটি হত্যাকাণ্ড। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে এখনো লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়নি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইন অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
নরসিংদীর রায়পুরায় ধানখেত থেকে এক নারীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ওই নারীর নাম রুনা বেগম (২৫)। আজ মঙ্গলবার সকালে উপজেলার মরজাল ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের চর মরজাল উত্তরপাড়ার কৃষক ইব্রাহীম মিয়ার ধানখেত থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ।
জানা গেছে, শ্রমিকেরা ধান কাটতে গিয়ে জমিতে ডান চোখ ওপড়ানো নারীর মরদেহ দেখে স্থানীয়দের খবর দেয়। খবর পেয়ে ওই নারীর স্বজনরা পরিচয় নিশ্চিত করেন। রায়পুরা সার্কেলের এএসপি ও রায়পুরা থানার ওসি ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই নারীর মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। ওই নারী সৌদিপ্রবাসী আবুল কালামের স্ত্রী।
নিহতের বোন শান্তি বেগম জানান, গত রাত ৮টায় খাবার খেয়ে চর মরজাল উত্তরপাড়া গ্রামে মামার বাড়ি যাওয়ার কথা বলে বের হন রুনা। ওই রাতে আর বাড়ি ফেরেনি সে। আজ সকালে স্থানীয় কৃষক ইব্রাহীম খবর দেন তার জমিতে এক নারীর মরদেহ পড়ে আছে। রুনার ডান চোখটি ওপড়ানো অবস্থায় ছিল।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, ২০১০ সালে ভালোবেসে আবুল কালামকে বিয়ে করেন রুনা। পরিবার থেকে প্রথমে মেনে না নিলেও পরে উভয় পরিবার মেনে নেয়। তাঁদের তিন সন্তান রয়েছে। গত চার বছর আগে শ্বশুরবাড়ির টাকায় সৌদিতে পাড়ি জমান কালাম। বাবার বাড়ির ধার শোধ করতে প্রবাসী স্বামীকে প্রায়ই ফোন দিয়ে চাপ দিতেন রুনা। কিন্তু কালাম জানান, ডিভোর্স দিলে টাকা পরিশোধ করা হবে। আর না হয় টাকা পরিশোধ করা হবে না। স্বামী আবুল কালাম প্রায়ই রুনাকে ছেড়ে দেওয়ার জন্য পয়তারা করে আসছিল। আবুল কালাম রুনাকে না জানিয়ে দ্বিতীয় বিয়েও করেন। রুনা বিষয়টি জানার পর দাম্পত্য কলহ আরও বাড়ে। আবুল কালাম রুনাকে মেরে ফেলার হুমকি দেন। রুনার পরিবার স্বামী আবু কালামসহ পাঁচজনকে আসামি করে মামলা করে। গতকাল সোমবার রাতে মামার বাড়ি যাওয়ার কথা বলে বাপের বাড়ি থেকে বের হন রুনা। আজ মঙ্গলবার সকালে বাড়ির পাশের একটি ধানখেত থেকে ডান চোখ ওপড়ানো এবং ডান পা ভাঙা অবস্থায় রুনার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহতের বোন শান্তি বেগম জানান, কালাম প্রবাসে যাওয়ার ছয় মাসের মাথায় ডিভোর্সের জন্য স্ত্রীকে চাপ দেন। তাতে রাজি না হয়ে তিন সন্তান নিয়ে বাবার বাড়ি চলে আসেন রুনা। এরপর থেকে বাবার বাড়িতেই থাকছিল সে। এরই জেরে রুনাকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে আসছিল কালাম।
রুনার শাশুড়ি বলেন, ছেলে বিদেশ যাওয়ার ছয় মাস পর তিন সন্তান নিয়ে রুনা বাবার বাড়িতে চলে যায়। এরপর তাদের মধ্যে কি ঘটেছে কিছুই জানা নেই।
রায়পুরা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) গোবিন্দ্র সরকার জানান, নিহত নারীর মরদেহ সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, এটি একটি হত্যাকাণ্ড। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে এখনো লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়নি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইন অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
গাছে ঝুলিয়ে মারধরের একটি ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। সেই ভিডিওতে দেখা যায়, এক যুবকের দুই হাত বেঁধে গাছে ঝোলানো হয়েছে। সেই অবস্থাতেই উত্তেজিত কয়েকজন তাঁকে মারধর করছে। ঘটনার ছবি ও ভিডিও মোবাইল ফোনে ধারণ করছিল আশপাশের মানুষ। তখন নিজের দোষ স্বীকার করে ক্ষমা চাওয়ার পাশাপাশি এই কাজে সঙ্গীদের নাম ও সংখ্যা ব
৯ মিনিট আগেরাজধানী ঢাকার মিরপুরের একটি গির্জায় ১৩ বছর আগে সুব্রত বৈদ্যকে হত্যার দায়ে তিনজনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৮ (বিশেষ দায়রা জজ) এর বিচারক মো. মঞ্জুরুল হোসেন এই রায় ঘোষণা করেন। আদালত রায় বলেছেন, আসামের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে পার
১৩ মিনিট আগেপাবনা জেলা আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক ভূমি মন্ত্রী শামসুর আহমেদ শরীফ ডিলুর মেয়ে মাহজেবীন শিরিন পিয়া শরীফকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
২২ মিনিট আগেইবি প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, পরিবহন প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ফলিত পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি বিভাগের অধ্যাপক ড. শেখ মো. আব্দুর রউফ এবং তথ্য, প্রকাশনা ও জনসংযোগ অফিসের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে উপ-রেজিস্ট্রার মো. সাহেদ হাসানকে।
২৯ মিনিট আগে