নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাফিয়াত রশিদ মিথিলা ও শবনম ফারিয়াকে ৮ সপ্তাহের আগাম জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. আতোয়ার রহমানের বেঞ্চ পৃথক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই আদেশ দেন।
প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডে সহযোগিতা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে এক গ্রাহকের করা মামলায় তাঁরা হাইকোর্টে হাজির হয়ে জামিন চাইলে আদালত জামিন দেন। একই সঙ্গে ওই সময়ের পর বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করলে তাঁদের জামিন বিবেচনা করতে বলা হয়েছে।
শবনম ফারিয়ার পক্ষে জামিন শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জেড আই খান পান্না। আর রাফিয়াত রশিদ মিথিলার পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার ইমতিয়াজ ফারুক। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, কোম্পানির বিরুদ্ধে কারও অভিযোগ থাকলে তাঁরা অবশ্যই আদালতে যেতে পারেন। তবে যাঁরা বিজ্ঞাপনে অংশ নিয়েছেন তাঁরা যেন হয়রানির শিকার না হন। যাঁরা ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর ছিলেন, তাঁদের বিরুদ্ধে এ ধরনের মামলা চলতে পারে না।
জামিন পেয়ে মিথিলা বলেন, ‘আমি যখন ইভ্যালিতে যুক্ত হয়েছি, তার আগেও ইভ্যালিতে ৪০ লাখ গ্রাহক ছিল। তারা যেভাবে আস্থা রেখেছে, আমিও সেভাবে রেখেছি। এই মামলার আসলে খুব একটা ভিত্তি নেই। আইনের প্রতি আমার আস্থা আছে। আমি আশা করছি যে, শিল্পীরা হয়রানির শিকার হবে না। শুধু এখন নয়, ভবিষ্যতেও।’
এর আগে শবনম ফারিয়ার আইনজীবী জেসমিন সুলতানা বলেন, এটি একটা মিথ্যা মামলা। হয়রানি করার জন্য এই মামলা করা হয়েছে। বাদীর অভিযোগ অনুযায়ী, ঘটনার তারিখ ২ মে। আর শবনম ফারিয়া যোগদান করেছেন ১ জুন। তিনি যোগ দেওয়ার আগেই তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ৪ ডিসেম্বর সাদ স্যাম রহমান নামে ইভ্যালির এক গ্রাহক তাহসান খান, মিথিলা, শবনম ফারিয়াসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। মামলার অন্য আসামিরা হলেন ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ রাসেল, প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ও রাসেলের স্ত্রী শামীমা নাসরিন, আকাশ, আরিফ, তাহের এবং মো. আবু তাইশ কায়েস।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, তাহসান, মিথিলা ও শবনম ফারিয়া ইভ্যালির বিভিন্ন দায়িত্বে ছিলেন। তাঁদের উপস্থিতি এবং বিভিন্ন প্রমোশনাল কথাবার্তার কারণে আস্থা রেখে বিনিয়োগ করেন সাদ স্যাম রহমান। এসব তারকার কারণে মামলার বাদী প্রতারিত হয়েছেন। প্রতারণামূলকভাবে গ্রাহকদের টাকা আত্মসাৎ ও সহায়তা করা হয়েছে। আত্মসাৎ করা টাকার পরিমাণ ৩ লাখ ১৮ হাজার টাকা। যা উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) রমনা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) সাজ্জাদুর রহমান এর আগে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা তদন্ত করছি। তদন্ত সাপেক্ষে তথ্যপ্রমাণ পেলে যে কেউ গ্রেপ্তার হতে পারেন। তদন্তে অগ্রগতি রয়েছে।’
মামলার তদারককারী কর্মকর্তা রমনা বিভাগের (ধানমন্ডি) অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) ইহসানুল ফেরদৌস আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিয়মিত মামলা হিসেবে আদালতের নির্দেশে তদন্ত চলছে। বেশ কয়েকজন আসামির বিরুদ্ধে প্রমাণ সংগ্রহের চেষ্টা চলছে। আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির শুভেচ্ছাদূত ছিলেন তাহসান। মিথিলা ছিলেন ইভ্যালির ফেস অব ইভ্যালি লাইফস্টাইলের শুভেচ্ছাদূত। শবনম ফারিয়া ছিলেন প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা।
রাফিয়াত রশিদ মিথিলা ও শবনম ফারিয়াকে ৮ সপ্তাহের আগাম জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. আতোয়ার রহমানের বেঞ্চ পৃথক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই আদেশ দেন।
প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডে সহযোগিতা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে এক গ্রাহকের করা মামলায় তাঁরা হাইকোর্টে হাজির হয়ে জামিন চাইলে আদালত জামিন দেন। একই সঙ্গে ওই সময়ের পর বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করলে তাঁদের জামিন বিবেচনা করতে বলা হয়েছে।
শবনম ফারিয়ার পক্ষে জামিন শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জেড আই খান পান্না। আর রাফিয়াত রশিদ মিথিলার পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার ইমতিয়াজ ফারুক। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, কোম্পানির বিরুদ্ধে কারও অভিযোগ থাকলে তাঁরা অবশ্যই আদালতে যেতে পারেন। তবে যাঁরা বিজ্ঞাপনে অংশ নিয়েছেন তাঁরা যেন হয়রানির শিকার না হন। যাঁরা ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর ছিলেন, তাঁদের বিরুদ্ধে এ ধরনের মামলা চলতে পারে না।
জামিন পেয়ে মিথিলা বলেন, ‘আমি যখন ইভ্যালিতে যুক্ত হয়েছি, তার আগেও ইভ্যালিতে ৪০ লাখ গ্রাহক ছিল। তারা যেভাবে আস্থা রেখেছে, আমিও সেভাবে রেখেছি। এই মামলার আসলে খুব একটা ভিত্তি নেই। আইনের প্রতি আমার আস্থা আছে। আমি আশা করছি যে, শিল্পীরা হয়রানির শিকার হবে না। শুধু এখন নয়, ভবিষ্যতেও।’
এর আগে শবনম ফারিয়ার আইনজীবী জেসমিন সুলতানা বলেন, এটি একটা মিথ্যা মামলা। হয়রানি করার জন্য এই মামলা করা হয়েছে। বাদীর অভিযোগ অনুযায়ী, ঘটনার তারিখ ২ মে। আর শবনম ফারিয়া যোগদান করেছেন ১ জুন। তিনি যোগ দেওয়ার আগেই তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ৪ ডিসেম্বর সাদ স্যাম রহমান নামে ইভ্যালির এক গ্রাহক তাহসান খান, মিথিলা, শবনম ফারিয়াসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। মামলার অন্য আসামিরা হলেন ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ রাসেল, প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ও রাসেলের স্ত্রী শামীমা নাসরিন, আকাশ, আরিফ, তাহের এবং মো. আবু তাইশ কায়েস।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, তাহসান, মিথিলা ও শবনম ফারিয়া ইভ্যালির বিভিন্ন দায়িত্বে ছিলেন। তাঁদের উপস্থিতি এবং বিভিন্ন প্রমোশনাল কথাবার্তার কারণে আস্থা রেখে বিনিয়োগ করেন সাদ স্যাম রহমান। এসব তারকার কারণে মামলার বাদী প্রতারিত হয়েছেন। প্রতারণামূলকভাবে গ্রাহকদের টাকা আত্মসাৎ ও সহায়তা করা হয়েছে। আত্মসাৎ করা টাকার পরিমাণ ৩ লাখ ১৮ হাজার টাকা। যা উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) রমনা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) সাজ্জাদুর রহমান এর আগে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা তদন্ত করছি। তদন্ত সাপেক্ষে তথ্যপ্রমাণ পেলে যে কেউ গ্রেপ্তার হতে পারেন। তদন্তে অগ্রগতি রয়েছে।’
মামলার তদারককারী কর্মকর্তা রমনা বিভাগের (ধানমন্ডি) অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) ইহসানুল ফেরদৌস আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিয়মিত মামলা হিসেবে আদালতের নির্দেশে তদন্ত চলছে। বেশ কয়েকজন আসামির বিরুদ্ধে প্রমাণ সংগ্রহের চেষ্টা চলছে। আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির শুভেচ্ছাদূত ছিলেন তাহসান। মিথিলা ছিলেন ইভ্যালির ফেস অব ইভ্যালি লাইফস্টাইলের শুভেচ্ছাদূত। শবনম ফারিয়া ছিলেন প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা।
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে সাজেদুল লস্কর (৩২) নামের এক ব্যক্তির লাঠির আঘাতে তার চাচাতো ভাই আপেল লস্করের (৫০) মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার ভোরে উপজেলার হোগলবাড়িয়া ইউনিয়নের সোনাইকুন্ডি লস্কর পাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। সাজেদুল লস্করকে আটক করেছে পুলিশ। দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আউয়াল কবির বিষয়টি নিশ
২ মিনিট আগেময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার রাজগাতি ইউনিয়নের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া সুখাইজুড়ি নদী একসময় প্রবহমান ছিল। এতে এলাকার মানুষ গোসল দিত, মাছ ধরত ও হাঁস পালন করত। সেই নদী দখল করে বাঁশ ও জালের বেড়া দিয়ে ছোট ছোট ঘের তৈরি করেছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা।
৭ মিনিট আগেকুমিল্লা নগরীর রাজগঞ্জ এলাকার একটি রেস্তোরাঁর কর্মী তোফাজ্জল হোসেন। অর্থের অভাবে লেখাপড়ার সুযোগ হয়ে ওঠেনি তাঁর। ১৩ বছর বয়সে কাজ শুরু করেন রেস্তোরাঁয়।
১১ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
৯ ঘণ্টা আগে