নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নওগাঁয় র্যাব হেফাজতে নিহত নারী সুলতানা জেসমিন ভূমি অফিসের অফিস সহকারী হিসেবে কাজ করার পাশাপাশি দীর্ঘদিন ধরে বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের যুগ্ম সচিবের ফেসবুক আইডি হ্যাক করে নিজের মোবাইল ফোনে ব্যবহার করছিলেন। এই আইডি ব্যবহার করে দীর্ঘদিন ধরে প্রতারণার মাধ্যমে টাকা আদায়ের অভিযোগে জেসমিনকে আটক করা হয়।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন র্যাব সদর দপ্তরের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। আল মঈন জানান, জেসমিনকে আটকের ঘটনায় দায়িত্বরত র্যাব সদস্যদের কোনো অবহেলা ছিল কি না, খতিয়ে দেখতে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে র্যাব। তদন্তে কেউ দোষী সাব্যস্ত হলে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
র্যাব হেফাজতে নারীর মৃত্যু ও র্যাব সদস্যদের কারও দায়িত্বে অবহেলা ছিল কি না—জানতে চাইলে কমান্ডার মঈন বলেন, রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ে কর্মরত যুগ্ম সচিব এনামুল হকের ফেসবুক আইডি হ্যাক করে তাঁর নামে চাকরি দেওয়া এবং বিভিন্ন কাজ পাইয়ে দেওয়ার নাম করে বিপুল পরিমাণ অর্থ প্রতারণা করে আসছিল একটি চক্র। এনামুল হক ২০২২ সালের মার্চে থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন। সেখানে তিনি এ ব্যাপারে অভিযোগ করেন।
একজন নারী এনামুল হকের ফেসবুক আইডি ব্যবহার করে প্রতারণা করছেন অভিযোগে আদালতে মামলাও করেন তিনি। গত ১৯ ও ২০ মার্চ নিজ কার্যালয়ের সামনেই এনামুল হকের নাম ব্যবহার করে প্রতারক চক্র অর্থ আত্মসাৎ করে। এ খবর পেয়ে তিনি খোঁজ নেন যে প্রতারণায় আল আমিন নামে একজনের যোগসাজশ রয়েছে। এরপর তিনি খবর পান জেসমিন নামে এক নারীর নাম।
এনামুল হক অফিসে যাওয়ার পথে র্যাবের টহল টিমকে অভিযোগ করেন। তাঁর সামনেই অভিযুক্ত নারীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়। এ সময় র্যাবের নারী সদস্যরা ছিলেন। অভিযোগকারী এনামুল হকসহ স্থানীয় দুজন সাক্ষী ছিলেন।
কমান্ডার মঈন বলেন, সাক্ষীদের উপস্থিতিতে জিজ্ঞাসাবাদের সময় আটক জেসমিন অকপটে সব অভিযোগ স্বীকার করেন। তাঁর মোবাইল ফোনে চলমান অবস্থায় এনামুল হকের নামে খোলা ভুয়া ফেসবুক আইডি দেখা যায় এবং সোনালী ব্যাংকের অ্যাকাউন্টের তথ্য মেলে, যেখানে লাখ লাখ টাকা জমা রসিদের তথ্য পাওয়া গেছে।
পরে সাক্ষীদের সামনে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে জেসমিনকে আটক করা হয়। এরপর জব্দ আলামত নিয়ে একটি কম্পিউটারের দোকানে প্রিন্ট করা হয়। সেখান থেকে থানায় মামলার উদ্দেশ্যে যাওয়ার পথে ওই নারী অসুস্থ বোধ করেন। তখন র্যাব মামলার চেয়ে তাকে হাসপাতালে নেওয়াকেই অধিক গুরুত্ব দেয়।
কমান্ডার মঈন বলেন, র্যাব শুধু না, প্রতিটি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নারী ও শিশু অধিকার রক্ষার ক্ষেত্রে অনেক বেশি সিরিয়াস। আমরা ওই নারীকে নওগাঁ হাসপাতালে নিয়ে যাই। তিনি গাড়ি থেকে নিজে নেমে হেঁটে হাসপাতালে ঢোকেন। তাঁর আত্মীয়স্বজন ও তাঁর এসিল্যান্ডসহ ভূমি অফিসে তাঁর সহকর্মীদের খবর দেওয়া হয়। সন্ধ্যার দিকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ স্ট্রোক সন্দেহে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করে তাঁকে। সেখানে সিটি স্ক্যানে স্ট্রোকের আলামত আসে। তাঁকে তখন আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
কমান্ডার মঈন বলেন, ওই নারী কি কারণে মৃত্যুবরণ করেছেন তা কর্তব্যরত চিকিৎসক বলেছেন, ডেথ সার্টিফিকেটে তা উঠে এসেছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করতে অনুমতি লাগে। ভুক্তভোগী যুগ্ম সচিব এনামুল হক অনুমতি সাপেক্ষে পরে থানায় বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন।
যেহেতু অভিযোগ উঠেছে, জেসমিন নামে ওই নারী র্যাব হেফাজতে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন, পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছেন। এখানে র্যাব সদর দপ্তরে আমাদের তদন্ত সেল রয়েছে। ইতিমধ্যে একটি তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। তদন্ত কমিটি কাজ করছে। তদন্তে দেখা হচ্ছে কারও কোনো ধরনের অবহেলা, গাফিলতি বা যোগসাজশ কিংবা অনৈতিক কিছু ছিল কি না। তদন্তে যদি কেউ দোষী সাব্যস্ত হয়, তাহলে অতীতের মতো চাকরিচ্যুতিসহ কঠোর বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
কারও অবহেলা বা গাফিলতি র্যাব পেয়েছে কি না জানতে চাইলে কমান্ডার মঈন বলেন, এটা এখনই বলার মতো সময় আসেনি। মেডিকেল রিপোর্টে সব ক্লিয়ার। তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্ত কমিটি তদন্তে যদি কারও কোনো ধরনের গাফিলতি পায়, তাহলে অবশ্যই আইনানুগ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
দেশের মানবাধিকার সংগঠনের জোট হিউম্যান রাইটস ফোরাম (এইচআরএফবি) এক বিবৃতিতে বলছে, পুরো ঘটনা বিশ্লেষণ করে এইচআরএফবি মনে করে, পরিবারের পক্ষ থেকে উত্থাপিত অভিযোগ যথাযথ আইনানুগ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে খতিয়ে দেখে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা আবশ্যক। একই সঙ্গে মামলা দায়েরের আগে আটক, বেআইনি জিজ্ঞাসাবাদ ও পুলিশকে না জানানো সংবিধান, মানবাধিকার, মূলনীতি, উচ্চ আদালতের নির্দেশনা ও বিদ্যমান আইনের লঙ্ঘন এবং ক্ষমতার অপব্যবহারের নিকৃষ্ট উদাহরণ। এ ক্ষেত্রে দ্রুততার সঙ্গে সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে জবাবদিহি ও বিচার নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি।
আরও পড়ুন:
নওগাঁয় র্যাব হেফাজতে নিহত নারী সুলতানা জেসমিন ভূমি অফিসের অফিস সহকারী হিসেবে কাজ করার পাশাপাশি দীর্ঘদিন ধরে বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের যুগ্ম সচিবের ফেসবুক আইডি হ্যাক করে নিজের মোবাইল ফোনে ব্যবহার করছিলেন। এই আইডি ব্যবহার করে দীর্ঘদিন ধরে প্রতারণার মাধ্যমে টাকা আদায়ের অভিযোগে জেসমিনকে আটক করা হয়।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন র্যাব সদর দপ্তরের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। আল মঈন জানান, জেসমিনকে আটকের ঘটনায় দায়িত্বরত র্যাব সদস্যদের কোনো অবহেলা ছিল কি না, খতিয়ে দেখতে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে র্যাব। তদন্তে কেউ দোষী সাব্যস্ত হলে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
র্যাব হেফাজতে নারীর মৃত্যু ও র্যাব সদস্যদের কারও দায়িত্বে অবহেলা ছিল কি না—জানতে চাইলে কমান্ডার মঈন বলেন, রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ে কর্মরত যুগ্ম সচিব এনামুল হকের ফেসবুক আইডি হ্যাক করে তাঁর নামে চাকরি দেওয়া এবং বিভিন্ন কাজ পাইয়ে দেওয়ার নাম করে বিপুল পরিমাণ অর্থ প্রতারণা করে আসছিল একটি চক্র। এনামুল হক ২০২২ সালের মার্চে থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন। সেখানে তিনি এ ব্যাপারে অভিযোগ করেন।
একজন নারী এনামুল হকের ফেসবুক আইডি ব্যবহার করে প্রতারণা করছেন অভিযোগে আদালতে মামলাও করেন তিনি। গত ১৯ ও ২০ মার্চ নিজ কার্যালয়ের সামনেই এনামুল হকের নাম ব্যবহার করে প্রতারক চক্র অর্থ আত্মসাৎ করে। এ খবর পেয়ে তিনি খোঁজ নেন যে প্রতারণায় আল আমিন নামে একজনের যোগসাজশ রয়েছে। এরপর তিনি খবর পান জেসমিন নামে এক নারীর নাম।
এনামুল হক অফিসে যাওয়ার পথে র্যাবের টহল টিমকে অভিযোগ করেন। তাঁর সামনেই অভিযুক্ত নারীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়। এ সময় র্যাবের নারী সদস্যরা ছিলেন। অভিযোগকারী এনামুল হকসহ স্থানীয় দুজন সাক্ষী ছিলেন।
কমান্ডার মঈন বলেন, সাক্ষীদের উপস্থিতিতে জিজ্ঞাসাবাদের সময় আটক জেসমিন অকপটে সব অভিযোগ স্বীকার করেন। তাঁর মোবাইল ফোনে চলমান অবস্থায় এনামুল হকের নামে খোলা ভুয়া ফেসবুক আইডি দেখা যায় এবং সোনালী ব্যাংকের অ্যাকাউন্টের তথ্য মেলে, যেখানে লাখ লাখ টাকা জমা রসিদের তথ্য পাওয়া গেছে।
পরে সাক্ষীদের সামনে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে জেসমিনকে আটক করা হয়। এরপর জব্দ আলামত নিয়ে একটি কম্পিউটারের দোকানে প্রিন্ট করা হয়। সেখান থেকে থানায় মামলার উদ্দেশ্যে যাওয়ার পথে ওই নারী অসুস্থ বোধ করেন। তখন র্যাব মামলার চেয়ে তাকে হাসপাতালে নেওয়াকেই অধিক গুরুত্ব দেয়।
কমান্ডার মঈন বলেন, র্যাব শুধু না, প্রতিটি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নারী ও শিশু অধিকার রক্ষার ক্ষেত্রে অনেক বেশি সিরিয়াস। আমরা ওই নারীকে নওগাঁ হাসপাতালে নিয়ে যাই। তিনি গাড়ি থেকে নিজে নেমে হেঁটে হাসপাতালে ঢোকেন। তাঁর আত্মীয়স্বজন ও তাঁর এসিল্যান্ডসহ ভূমি অফিসে তাঁর সহকর্মীদের খবর দেওয়া হয়। সন্ধ্যার দিকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ স্ট্রোক সন্দেহে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করে তাঁকে। সেখানে সিটি স্ক্যানে স্ট্রোকের আলামত আসে। তাঁকে তখন আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
কমান্ডার মঈন বলেন, ওই নারী কি কারণে মৃত্যুবরণ করেছেন তা কর্তব্যরত চিকিৎসক বলেছেন, ডেথ সার্টিফিকেটে তা উঠে এসেছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করতে অনুমতি লাগে। ভুক্তভোগী যুগ্ম সচিব এনামুল হক অনুমতি সাপেক্ষে পরে থানায় বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন।
যেহেতু অভিযোগ উঠেছে, জেসমিন নামে ওই নারী র্যাব হেফাজতে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন, পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছেন। এখানে র্যাব সদর দপ্তরে আমাদের তদন্ত সেল রয়েছে। ইতিমধ্যে একটি তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। তদন্ত কমিটি কাজ করছে। তদন্তে দেখা হচ্ছে কারও কোনো ধরনের অবহেলা, গাফিলতি বা যোগসাজশ কিংবা অনৈতিক কিছু ছিল কি না। তদন্তে যদি কেউ দোষী সাব্যস্ত হয়, তাহলে অতীতের মতো চাকরিচ্যুতিসহ কঠোর বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
কারও অবহেলা বা গাফিলতি র্যাব পেয়েছে কি না জানতে চাইলে কমান্ডার মঈন বলেন, এটা এখনই বলার মতো সময় আসেনি। মেডিকেল রিপোর্টে সব ক্লিয়ার। তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্ত কমিটি তদন্তে যদি কারও কোনো ধরনের গাফিলতি পায়, তাহলে অবশ্যই আইনানুগ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
দেশের মানবাধিকার সংগঠনের জোট হিউম্যান রাইটস ফোরাম (এইচআরএফবি) এক বিবৃতিতে বলছে, পুরো ঘটনা বিশ্লেষণ করে এইচআরএফবি মনে করে, পরিবারের পক্ষ থেকে উত্থাপিত অভিযোগ যথাযথ আইনানুগ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে খতিয়ে দেখে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা আবশ্যক। একই সঙ্গে মামলা দায়েরের আগে আটক, বেআইনি জিজ্ঞাসাবাদ ও পুলিশকে না জানানো সংবিধান, মানবাধিকার, মূলনীতি, উচ্চ আদালতের নির্দেশনা ও বিদ্যমান আইনের লঙ্ঘন এবং ক্ষমতার অপব্যবহারের নিকৃষ্ট উদাহরণ। এ ক্ষেত্রে দ্রুততার সঙ্গে সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে জবাবদিহি ও বিচার নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি।
আরও পড়ুন:
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় রিকশাচালক আরজু মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
৮ মিনিট আগেসংঘর্ষের কারণে যাত্রাবাড়ী ও আশপাশের সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। আশপাশের সড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। ঘটনাস্থলে বিপুলসংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য উপস্থিত থেকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালান।
১১ মিনিট আগেকক্সবাজারের টেকনাফে সাগরে গোসলে নেমে নিখোঁজের ১৭ ঘণ্টা পর মাদ্রাসা পড়ুয়া দুই শিক্ষার্থীর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ সোমবার ভোর সাড়ে পাঁচটার দিকে টেকনাফ উপজেলার সদর ইউনিয়নের লেঙ্গুরবিল লম্বরীঘাট এলাকার সৈকতে মৃতদেহ দুইটি ভেসে এসেছে। টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন এ
১১ মিনিট আগেমামলাযোগ্য হলে অবশ্যই ওসিদের মামলা নিতে হবে। মামলা না নিলে সেই থানার ওসিকে এক মিনিটে সাসপেন্ড করা হবে। আমি বলে দিয়েছি- মাসে ৫০০ মামলা হবে। কোনো ঘটনা ঘটলে মামলা নেবে না, তা হবে না...
১৪ মিনিট আগে