সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
সাভারে ধারের টাকা ফেরত চাওয়ায় খুন হওয়া সাকিবের মোবাইল উদ্ধার হয়েছে রাজধানীর গাবতলী থেকে। সেই মোবাইলের সূত্র ধরেই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটন এবং সাকিবের বন্ধু ইমনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব ৪। ইমন প্রাথমিকভাবে স্বীকার করেছে যে, ধারের ৬ হাজার টাকা না দেওয়ার জন্যেই সাকিবকে তিন বন্ধু মিলে হত্যা করেছে।
আজ সোমবার সকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেন র্যাব ৪ সিপিসি ২ এর কোম্পানি কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কমান্ডার রাকিব মাহমুদ খান।
গ্রেপ্তারকৃত ইমন (১৮) সাভারের বনগাঁও কোটাপাড়া এলাকার পালক পিতা মো. আবদুল্লাহর ছেলে। নিহত সাকিব বনগাঁওয়ের পশ্চিম কোটাপাড়া গ্রামের কাঞ্চন মিয়ার ছেলে। সে আমিনবাজারের মফিদ ই আম কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিল এবং লেখাপড়ার পাশাপাশি একটি চাকরিও করত।
এর আগে গত ২৬ মার্চ সন্ধ্যা ৭টার দিকে সাভারের বনগাঁও ইউনিয়নের একটি নির্মাণাধীন একতলা ভবনের সেপটিক ট্যাংক থেকে সাকিবের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
মরদেহ উদ্ধারের পর নিহতের ভাই রাকিব বাদী হয়ে একটি হত্যামামলা দায়ের করেন সাভার মডেল থানায়। এর আগে ২০ মার্চ র্যাবের কাছেও অভিযোগ করেছিলেন তিনি।
র্যাব জানায়, নিখোঁজ হওয়ার পর থেকেই সাকিবের মোবাইল ফোনটি বন্ধ ছিল। পরবর্তীতে মোবাইলটি গাবতলী থেকে এক ব্যক্তির নিকট হতে উদ্ধার করে র্যাব ৪। সেই ব্যক্তির দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে এবং ভুক্তভোগীর পরিবারের সন্দেহের ভিত্তিতে র্যাব-৪ এর একটি গোয়েন্দা দল সাকিবের কয়েকজন বন্ধুকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। গত ২৭ মার্চ র্যাব-৪ সাকিব হত্যা মামলার রহস্য উদ্ঘাটন করে ইমনকে সাভারের নগরকোন্ডা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে।
রাকিব মাহমুদ খান জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার আসামি হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সরাসরি জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে। সে জানায়, তারা তিনজন বন্ধু মিলে গত ১৭ মার্চ রাত আনুমানিক ১০টার দিকে সাকিবকে ছুরি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে। হত্যার কারণ হিসেবে জানা যায় যে, আসামি মো. ইমন ও মো. পিয়াসের কাছে ৬০০০ টাকা পাওনা ছিল ভুক্তভোগী সাকিবের। ভুক্তভোগী বেশ কিছুদিন যাবৎ আসামিদের তার পাওনা টাকার জন্য চাপ প্রয়োগ করে আসছিল। কিন্তু আসামিরা ভুক্তভোগীকে টাকা ফেরত না দিয়ে তাঁকে হত্যা করার পরিকল্পনা করে। পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী সাকিবকে ওই নির্মাণাধীন বাড়িতে ডেকে নিয়ে ছুরি দিয়ে হত্যা করার পর তাঁরা মরদেহ গুমের উদ্দেশ্যে সেপটিক ট্যাংকের ভেতরে ফেলে ঢাকনা বন্ধ করে দেয়।
র্যাবের জিজ্ঞাসাবাদে ইমন আরও জানায়, সাকিব ও ইমন দুজনেই মাদক সেবী। যেহেতু ভুক্তভোগী চাকরি করত এবং তাঁর কাছে টাকা থাকত তাই আসামিরা বিভিন্ন সময়ে মাদক কেনার জন্য জোরপূর্বক টাকা নিত। এ নিয়ে পূর্বেও তাঁদের মাঝে ঝামেলা হয়েছিল।
র্যাব ৪ সিপিসি ২ এর কোম্পানি কমান্ডার বলেন, গ্রেপ্তারকৃত আসামিকে সাভার মডেল থানায় হস্তান্তর করা হচ্ছে। এছাড়াও উক্ত হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত পলাতক আসামি নাবিলকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত আরেক আসামি পিয়াসকে সাকিবের মরদেহ উদ্ধারের রাতেই গ্রেপ্তার করে সাভার থানা-পুলিশ। গতকাল রোববার ৩ দিনের রিমান্ডে সাভার থানায় পিয়াসকে আনা হয়। এ ঘটনায় জড়িত একমাত্র পলাতক আসামি নাবিল (১৮) একই এলাকার মিজানুর রহমানের ছেলে।
সাভারে ধারের টাকা ফেরত চাওয়ায় খুন হওয়া সাকিবের মোবাইল উদ্ধার হয়েছে রাজধানীর গাবতলী থেকে। সেই মোবাইলের সূত্র ধরেই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটন এবং সাকিবের বন্ধু ইমনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব ৪। ইমন প্রাথমিকভাবে স্বীকার করেছে যে, ধারের ৬ হাজার টাকা না দেওয়ার জন্যেই সাকিবকে তিন বন্ধু মিলে হত্যা করেছে।
আজ সোমবার সকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেন র্যাব ৪ সিপিসি ২ এর কোম্পানি কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কমান্ডার রাকিব মাহমুদ খান।
গ্রেপ্তারকৃত ইমন (১৮) সাভারের বনগাঁও কোটাপাড়া এলাকার পালক পিতা মো. আবদুল্লাহর ছেলে। নিহত সাকিব বনগাঁওয়ের পশ্চিম কোটাপাড়া গ্রামের কাঞ্চন মিয়ার ছেলে। সে আমিনবাজারের মফিদ ই আম কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিল এবং লেখাপড়ার পাশাপাশি একটি চাকরিও করত।
এর আগে গত ২৬ মার্চ সন্ধ্যা ৭টার দিকে সাভারের বনগাঁও ইউনিয়নের একটি নির্মাণাধীন একতলা ভবনের সেপটিক ট্যাংক থেকে সাকিবের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
মরদেহ উদ্ধারের পর নিহতের ভাই রাকিব বাদী হয়ে একটি হত্যামামলা দায়ের করেন সাভার মডেল থানায়। এর আগে ২০ মার্চ র্যাবের কাছেও অভিযোগ করেছিলেন তিনি।
র্যাব জানায়, নিখোঁজ হওয়ার পর থেকেই সাকিবের মোবাইল ফোনটি বন্ধ ছিল। পরবর্তীতে মোবাইলটি গাবতলী থেকে এক ব্যক্তির নিকট হতে উদ্ধার করে র্যাব ৪। সেই ব্যক্তির দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে এবং ভুক্তভোগীর পরিবারের সন্দেহের ভিত্তিতে র্যাব-৪ এর একটি গোয়েন্দা দল সাকিবের কয়েকজন বন্ধুকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। গত ২৭ মার্চ র্যাব-৪ সাকিব হত্যা মামলার রহস্য উদ্ঘাটন করে ইমনকে সাভারের নগরকোন্ডা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে।
রাকিব মাহমুদ খান জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার আসামি হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সরাসরি জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে। সে জানায়, তারা তিনজন বন্ধু মিলে গত ১৭ মার্চ রাত আনুমানিক ১০টার দিকে সাকিবকে ছুরি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে। হত্যার কারণ হিসেবে জানা যায় যে, আসামি মো. ইমন ও মো. পিয়াসের কাছে ৬০০০ টাকা পাওনা ছিল ভুক্তভোগী সাকিবের। ভুক্তভোগী বেশ কিছুদিন যাবৎ আসামিদের তার পাওনা টাকার জন্য চাপ প্রয়োগ করে আসছিল। কিন্তু আসামিরা ভুক্তভোগীকে টাকা ফেরত না দিয়ে তাঁকে হত্যা করার পরিকল্পনা করে। পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী সাকিবকে ওই নির্মাণাধীন বাড়িতে ডেকে নিয়ে ছুরি দিয়ে হত্যা করার পর তাঁরা মরদেহ গুমের উদ্দেশ্যে সেপটিক ট্যাংকের ভেতরে ফেলে ঢাকনা বন্ধ করে দেয়।
র্যাবের জিজ্ঞাসাবাদে ইমন আরও জানায়, সাকিব ও ইমন দুজনেই মাদক সেবী। যেহেতু ভুক্তভোগী চাকরি করত এবং তাঁর কাছে টাকা থাকত তাই আসামিরা বিভিন্ন সময়ে মাদক কেনার জন্য জোরপূর্বক টাকা নিত। এ নিয়ে পূর্বেও তাঁদের মাঝে ঝামেলা হয়েছিল।
র্যাব ৪ সিপিসি ২ এর কোম্পানি কমান্ডার বলেন, গ্রেপ্তারকৃত আসামিকে সাভার মডেল থানায় হস্তান্তর করা হচ্ছে। এছাড়াও উক্ত হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত পলাতক আসামি নাবিলকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত আরেক আসামি পিয়াসকে সাকিবের মরদেহ উদ্ধারের রাতেই গ্রেপ্তার করে সাভার থানা-পুলিশ। গতকাল রোববার ৩ দিনের রিমান্ডে সাভার থানায় পিয়াসকে আনা হয়। এ ঘটনায় জড়িত একমাত্র পলাতক আসামি নাবিল (১৮) একই এলাকার মিজানুর রহমানের ছেলে।
অন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
৮ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
৮ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
৯ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১০ ঘণ্টা আগে