নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পরনে সবুজ শাড়ি, কপালে লাল টিপ। আজ বুধবার এভাবে লাল সবুজ পতাকার সাজে সংবাদ সম্মেলনে হাজির হন বাংলাদেশের একমাত্র সেভেন সামিটজয়ী পর্বতারোহী ওয়াসফিয়া নাজরীন।
বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ এবং বিপদসংকুল পর্বতশৃঙ্গ ‘কে-টু’ জয় করা প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে নেপালের কাঠমান্ডু থেকে বিমান বাংলাদেশের একটি ফ্লাইটে দুপুরে দেশে ফেরেন ৩৯ বছর বয়সী এই পর্বতারোহী।
১৯৫৪ সালের পর পৃথিবীর সবচেয়ে দুর্গম ও ভয়ংকর পর্বতশৃঙ্গ হিসেবে পরিচিত কে-টু-তে (কারাকোরাম) আরোহণ করা ৪০ নারী পর্বতারোহীর একজন তিনি। দেশে পৌঁছানোর পর রাজধানীর শেরাটনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে দুই মাসব্যাপী কারাকোরাম অভিযানের রোমাঞ্চকর যাত্রা নিয়ে কথা বলেন ওয়াসফিয়া।
দেশের পতাকার সাজে সংবাদ সম্মেলনে এসে ওয়াসফিয়ার প্রথম কথাটিই ছিল, ‘আমার পতাকা কই।’ একাত্তরে মানচিত্র খচিত যেই পতাকা হাতে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছিলেন আমাদের বীর যোদ্ধারা, সেই পতাকা নিয়েই একের পর এক পবর্তচূড়া জয় করছেন ওয়াসফিয়া।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ যখন ৪০-এ পা দেয়, তখন আমি সেভেন সামিট জয় করার যাত্রা শুরু করি। দেশের ৫০ বছরে আমি চেয়েছিলাম কে-টু জয় করতে। এ জন্য আমি ১০ বছর ধরে কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে নিজেকে কে-টু যাত্রার জন্য তৈরি করেছি। ডেথ-জোন (অক্সিজেনের ভয়াবহ স্বল্পতার কারণে যেসব পর্বত আরোহণ অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ) পর্বতসমূহ আরোহণ করতে অনেক মানুষের প্রয়োজন হয়। আর এ সাফল্যের জন্য আমি আমার দলের প্রতি কৃতজ্ঞ। আমার এই দলে যারা ছিলেন, তাদের বেশ কয়েকজনকে এই মুহূর্তে বিশ্বের সেরা পর্বতারোহী হিসেবে মনে করা হয়। যারা আমার মঙ্গল কামনা করেছে এবং আমার ওপর ভরসা করেছে, সবাইকে ধন্যবাদ।’
এ সময় কারাকোরাম জয়ের ভয়ংকর অভিজ্ঞতার বর্ণনা করেন তিনি।
ওয়াসফিয়া প্রথম বাঙালি এবং একই সঙ্গে প্রথম বাংলাদেশি, যিনি সাত মহাদেশের সাতটি সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ জয় করলেন। তিনি পৃথিবীর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ, পাকিস্তানের উচ্চতম এবং সবচেয়ে দুর্গম ও বিপদসংকুল পর্বতশৃঙ্গকে টু বিজয়ী প্রথম বাঙালি এবং বাংলাদেশি।
পরনে সবুজ শাড়ি, কপালে লাল টিপ। আজ বুধবার এভাবে লাল সবুজ পতাকার সাজে সংবাদ সম্মেলনে হাজির হন বাংলাদেশের একমাত্র সেভেন সামিটজয়ী পর্বতারোহী ওয়াসফিয়া নাজরীন।
বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ এবং বিপদসংকুল পর্বতশৃঙ্গ ‘কে-টু’ জয় করা প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে নেপালের কাঠমান্ডু থেকে বিমান বাংলাদেশের একটি ফ্লাইটে দুপুরে দেশে ফেরেন ৩৯ বছর বয়সী এই পর্বতারোহী।
১৯৫৪ সালের পর পৃথিবীর সবচেয়ে দুর্গম ও ভয়ংকর পর্বতশৃঙ্গ হিসেবে পরিচিত কে-টু-তে (কারাকোরাম) আরোহণ করা ৪০ নারী পর্বতারোহীর একজন তিনি। দেশে পৌঁছানোর পর রাজধানীর শেরাটনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে দুই মাসব্যাপী কারাকোরাম অভিযানের রোমাঞ্চকর যাত্রা নিয়ে কথা বলেন ওয়াসফিয়া।
দেশের পতাকার সাজে সংবাদ সম্মেলনে এসে ওয়াসফিয়ার প্রথম কথাটিই ছিল, ‘আমার পতাকা কই।’ একাত্তরে মানচিত্র খচিত যেই পতাকা হাতে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছিলেন আমাদের বীর যোদ্ধারা, সেই পতাকা নিয়েই একের পর এক পবর্তচূড়া জয় করছেন ওয়াসফিয়া।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ যখন ৪০-এ পা দেয়, তখন আমি সেভেন সামিট জয় করার যাত্রা শুরু করি। দেশের ৫০ বছরে আমি চেয়েছিলাম কে-টু জয় করতে। এ জন্য আমি ১০ বছর ধরে কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে নিজেকে কে-টু যাত্রার জন্য তৈরি করেছি। ডেথ-জোন (অক্সিজেনের ভয়াবহ স্বল্পতার কারণে যেসব পর্বত আরোহণ অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ) পর্বতসমূহ আরোহণ করতে অনেক মানুষের প্রয়োজন হয়। আর এ সাফল্যের জন্য আমি আমার দলের প্রতি কৃতজ্ঞ। আমার এই দলে যারা ছিলেন, তাদের বেশ কয়েকজনকে এই মুহূর্তে বিশ্বের সেরা পর্বতারোহী হিসেবে মনে করা হয়। যারা আমার মঙ্গল কামনা করেছে এবং আমার ওপর ভরসা করেছে, সবাইকে ধন্যবাদ।’
এ সময় কারাকোরাম জয়ের ভয়ংকর অভিজ্ঞতার বর্ণনা করেন তিনি।
ওয়াসফিয়া প্রথম বাঙালি এবং একই সঙ্গে প্রথম বাংলাদেশি, যিনি সাত মহাদেশের সাতটি সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ জয় করলেন। তিনি পৃথিবীর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ, পাকিস্তানের উচ্চতম এবং সবচেয়ে দুর্গম ও বিপদসংকুল পর্বতশৃঙ্গকে টু বিজয়ী প্রথম বাঙালি এবং বাংলাদেশি।
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৩ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৩ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৪ ঘণ্টা আগে