নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের তৈরি পোশাক কারখানার ৮০ শতাংশ নারী কর্মী মৌখিক ও শারীরিকভাবে যৌন হয়রানির শিকার হন। তবে ৮৩ শতাংশ নারী কর্মী যৌন হয়রানির ধরনগুলো সম্পর্কে সচেতন না। বাংলাদেশ সেন্টার ফর ওয়ার্কার্স সলিডারিটির এক গবেষণায় এসব তথ্য উঠে এসেছে।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এক মানববন্ধনে গবেষণা থেকে পাওয়া তথ্য তুলে ধরে সংগঠনটি। এ সময় তারা কর্মক্ষেত্রে সহিংসতা ও হয়রানি নিরসনে ৮ দফা সুপারিশও তুলে ধরে।
বাংলাদেশ সেন্টার ফর ওয়ার্কার্স সলিডারিটির নির্বাহী পরিচালক কল্পনা আক্তার জানান, ২০২২ সালে তাঁরা এই গবেষণা পরিচালনা করেন। গবেষণার তথ্যমতে, ৮১ শতাংশ নারী কর্মী যৌন হয়রানি প্রতিরোধ কমিটি গঠন এবং কার্যাবলি সম্পর্কে সচেতন না। শুধু শারীরিকভাবে যৌন হয়রানির শিকার হলেও বেশির ভাগ কারখানায় প্রতিরোধ কমিটি না থাকায়, ভুক্তভোগীরা অভিযোগ জানাতে পারেন না। যা তাদের কর্মপরিবেশে কাজ করার জন্য অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করে এবং অনেক কর্মী চাকরি ছেড়ে চলে যান।
মানববন্ধনে বক্তারা জানান, লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা একটি বহুমাত্রিক সমস্যা। এই সমস্যা সমাধানের জন্য সরকার, কারখানা, প্রতিষ্ঠান, বেসরকারি সংস্থাগুলোর অংশগ্রহণ প্রয়োজন। বিশ্বব্যাপী কর্মক্ষেত্রে সহিংসতা ও হয়রানি নিরসনে ২০১৯ সালের ২১ জুন আইএলও’র ১০৮তম অধিবেশনে ‘কনভেনশন-১৯০’ নামে গৃহীত হয়। বাংলাদেশ সরকার এই কনভেনশন অনুমোদন করে সুনির্দিষ্ট আইন ও বিধি গ্রহণ করে সমস্যা সমাধানের জন্য কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে পারে।
বাংলাদেশ সেন্টার ফর ওয়ার্কার্স সলিডারিটির ৮ দফা সুপারিশের মধ্যে রয়েছে-কর্মক্ষেত্রে উচ্চ আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী, কার্যকরী যৌন হয়রানি প্রতিরোধ কমিটি গঠন করা, ‘আইএলও কনভেনশন ১৯৯০’ অনতিবিলম্বে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুস্বাক্ষর করা, কর্মক্ষেত্রে লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা ও হয়রানি বন্ধে পূর্ণাঙ্গ আইন ও বিধি গ্রহণ করা ইত্যাদি।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন—বাংলাদেশ সেন্টার ফর ওয়ার্কার্স সলিডারিটির নির্বাহী পরিচালক কল্পনা আক্তার, বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি বাবুল আখতার, বাংলাদেশ পোশাক শিল্প শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি তাহমিনা রহমান, বাংলাদেশ মুক্ত গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি রাশেদুল আলম রাজু, বাংলাদেশ বিপ্লবী গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশন সালাউদ্দিন স্বপনসহ বাংলাদেশ সেন্টার ফর ওয়ার্কার্স সলিডারিটি এবং বিভিন্ন ট্রেড ইউনিয়নের নেত-কর্মীরা।
দেশের তৈরি পোশাক কারখানার ৮০ শতাংশ নারী কর্মী মৌখিক ও শারীরিকভাবে যৌন হয়রানির শিকার হন। তবে ৮৩ শতাংশ নারী কর্মী যৌন হয়রানির ধরনগুলো সম্পর্কে সচেতন না। বাংলাদেশ সেন্টার ফর ওয়ার্কার্স সলিডারিটির এক গবেষণায় এসব তথ্য উঠে এসেছে।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এক মানববন্ধনে গবেষণা থেকে পাওয়া তথ্য তুলে ধরে সংগঠনটি। এ সময় তারা কর্মক্ষেত্রে সহিংসতা ও হয়রানি নিরসনে ৮ দফা সুপারিশও তুলে ধরে।
বাংলাদেশ সেন্টার ফর ওয়ার্কার্স সলিডারিটির নির্বাহী পরিচালক কল্পনা আক্তার জানান, ২০২২ সালে তাঁরা এই গবেষণা পরিচালনা করেন। গবেষণার তথ্যমতে, ৮১ শতাংশ নারী কর্মী যৌন হয়রানি প্রতিরোধ কমিটি গঠন এবং কার্যাবলি সম্পর্কে সচেতন না। শুধু শারীরিকভাবে যৌন হয়রানির শিকার হলেও বেশির ভাগ কারখানায় প্রতিরোধ কমিটি না থাকায়, ভুক্তভোগীরা অভিযোগ জানাতে পারেন না। যা তাদের কর্মপরিবেশে কাজ করার জন্য অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করে এবং অনেক কর্মী চাকরি ছেড়ে চলে যান।
মানববন্ধনে বক্তারা জানান, লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা একটি বহুমাত্রিক সমস্যা। এই সমস্যা সমাধানের জন্য সরকার, কারখানা, প্রতিষ্ঠান, বেসরকারি সংস্থাগুলোর অংশগ্রহণ প্রয়োজন। বিশ্বব্যাপী কর্মক্ষেত্রে সহিংসতা ও হয়রানি নিরসনে ২০১৯ সালের ২১ জুন আইএলও’র ১০৮তম অধিবেশনে ‘কনভেনশন-১৯০’ নামে গৃহীত হয়। বাংলাদেশ সরকার এই কনভেনশন অনুমোদন করে সুনির্দিষ্ট আইন ও বিধি গ্রহণ করে সমস্যা সমাধানের জন্য কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে পারে।
বাংলাদেশ সেন্টার ফর ওয়ার্কার্স সলিডারিটির ৮ দফা সুপারিশের মধ্যে রয়েছে-কর্মক্ষেত্রে উচ্চ আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী, কার্যকরী যৌন হয়রানি প্রতিরোধ কমিটি গঠন করা, ‘আইএলও কনভেনশন ১৯৯০’ অনতিবিলম্বে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুস্বাক্ষর করা, কর্মক্ষেত্রে লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা ও হয়রানি বন্ধে পূর্ণাঙ্গ আইন ও বিধি গ্রহণ করা ইত্যাদি।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন—বাংলাদেশ সেন্টার ফর ওয়ার্কার্স সলিডারিটির নির্বাহী পরিচালক কল্পনা আক্তার, বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি বাবুল আখতার, বাংলাদেশ পোশাক শিল্প শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি তাহমিনা রহমান, বাংলাদেশ মুক্ত গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি রাশেদুল আলম রাজু, বাংলাদেশ বিপ্লবী গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশন সালাউদ্দিন স্বপনসহ বাংলাদেশ সেন্টার ফর ওয়ার্কার্স সলিডারিটি এবং বিভিন্ন ট্রেড ইউনিয়নের নেত-কর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাত ১টার পর থেকেই বাস, পিকআপ ও মাইক্রোবাসে করে বিভিন্ন জেলা থেকে লোকজন ঢাকায় আসতে শুরু করেন। রাত ১টা থেকে ভোরে শত শত মানুষ শাহবাগে এসে পৌঁছাতে শুরু করেন। অধিকাংশই জানতেন না কী ঘটতে চলেছে।
২২ মিনিট আগেরিকশা-ভ্যানে কোনো চাঁদাবাজি হবে না। গরিবদের কষ্টার্জিত অর্থ কেউ নিতে পারবে না। স্থানীয় লোকাল মাস্তানেরা চাঁদাবাজির টাকা ভাগ করে খায়। যদি পুলিশের কোনো লোক চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত থাকে, তাহলে তাঁর আর রক্ষা নেই। গরিবের কষ্টার্জিত টাকা কেউ নিলেই ব্যবস্থা...
২৮ মিনিট আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় রিকশাচালক আরজু মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
৩৭ মিনিট আগেসংঘর্ষের কারণে যাত্রাবাড়ী ও আশপাশের সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। আশপাশের সড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। ঘটনাস্থলে বিপুলসংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য উপস্থিত থেকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালান।
৪০ মিনিট আগে