উত্তর (ঢাকা) প্রতিনিধি
সকাল থেকেই রাজধানীর উত্তরার আবদুল্লাহপুর এলাকায় সেনাবাহিনী, বিজিবি ও পুলিশের উপস্থিতি ছিল। বিদেশগামী যাত্রী, রোগী ও জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কাউকে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছিল না। কিন্তু মুহূর্তের মধ্যে এক দফা দাবিতে অসহযোগ আন্দোলনকারীদের বড় বড় কয়েকটি মিছিল এসব চেকপোস্ট উপেক্ষা করে উত্তরার রাজপথ দখলে নেয়।
আজ সোমবার সকাল থেকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের উত্তরার আবদুল্লাহপুর অংশে উভয় পাশেই বিজিবি ও পুলিশের চেকপোস্ট ছিল। সেই সঙ্গে বিএনএস সেন্টার এলাকায় কয়েক শ সেনাসদস্যসহ পুলিশের ভারী চেকপোস্ট ছিল। এ ছাড়া ঢাকা-আশুলিয়া মহাসড়কের তুরাগের বেড়িবাঁধ ও মিরপুর বেড়িবাঁধ রোডের বিরুলিয়া ব্রিজ এলাকায়ও ছিল সাভার ও পল্লবী থানার চেকপোস্ট।
কিন্তু বেলা ১১টার দিকে আবদুল্লাহপুর বেড়িবাঁধের কোটবাড়ী রেলগেট, জয়নাল মার্কেট, জমজম টাওয়ারের দিক থেকে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মিছিল নিয়ে হাউজবিল্ডিং এলাকায় জড়ো হয়ে ভুয়া ভুয়া স্লোগান দিতে শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। অন্যদিকে, আবদুল্লাহপুর এলাকায় বেলা ১১টা ১০ মিনিটের দিকে গাজীপুর ও আশুলিয়ার দিক থেকে আন্দোলনকারীরা এসে জড়ো হন।
ওই সময় গাজীপুর থেকে শত শত মানুষের একটি বড় মিছিল এসে আবদুল্লাহপুরের দিকে প্রবেশ করলে চেকপোস্টে থাকা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তাঁদের ছেড়ে দিতে বাধ্য হন। পরে বিএনএস সেন্টারে কয়েক শ বিক্ষোভকারী আসলে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা চেকপোস্ট সরিয়ে নেন। আন্দোলনকারীদের তোপের মুখে পিছু হটে পুলিশও। সেই সঙ্গে সেনাসদস্যরা তাঁদের তারের বেড়া ও আগে থেকে রাখা সাঁজোয়া যান একপাশে সরিয়ে ফেলেন।
এ সময় আন্দোলনকারীদের ভুয়া ভুয়া স্লোগানে স্লোগানে উত্তাল হয়ে যায় পুরো উত্তরা। এ সময় আন্দোলনকারীরা ‘আমার ভাইয়ের রক্ত, বৃথা যেতে দেব না’, ‘এক দফা এক দাবি, জাতীয় সরকার করতে হবে’, ‘শেখ হাসিনার সরকার, আর নাই দরকার’, ‘আমার ভাই কেন কবরে, খুনি কেন বাইরে’সহ নানা স্লোগান দেন।
দুপুর ১২টার দিকে আন্দোলনকারীদের একটি অংশ রাজধানীর ঢাকামুখী পদযাত্রা শুরু করেন। আন্দোলনকারীদের বড় একটি অংশ উত্তরার হাউজবিল্ডিং থেকে রাজলক্ষ্মী এলাকা পর্যন্ত অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করতে থাকেন।
এর আগে সকালের দিকে ডিএমপির উত্তরা জোনের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) সুমন কর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঢাকার প্রবেশপথগুলোর মধ্যে উত্তরার আবদুল্লাহপুর, বিএনএস সেন্টার ও তুরাগের ধউর এলাকায় রাস্তা ব্যারিকেড দিয়ে তল্লাশি করা হচ্ছে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কাউকে ঢাকায় ঢুকতে দেওয়া হবে না।’ এক প্রশ্নের জবাবে সুমন কর বলেন, ‘পরিবেশ পরিস্থিতি বলে দেবে আমরা কখন কোন সিদ্ধান্তে যাব।’
সকাল থেকেই রাজধানীর উত্তরার আবদুল্লাহপুর এলাকায় সেনাবাহিনী, বিজিবি ও পুলিশের উপস্থিতি ছিল। বিদেশগামী যাত্রী, রোগী ও জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কাউকে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছিল না। কিন্তু মুহূর্তের মধ্যে এক দফা দাবিতে অসহযোগ আন্দোলনকারীদের বড় বড় কয়েকটি মিছিল এসব চেকপোস্ট উপেক্ষা করে উত্তরার রাজপথ দখলে নেয়।
আজ সোমবার সকাল থেকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের উত্তরার আবদুল্লাহপুর অংশে উভয় পাশেই বিজিবি ও পুলিশের চেকপোস্ট ছিল। সেই সঙ্গে বিএনএস সেন্টার এলাকায় কয়েক শ সেনাসদস্যসহ পুলিশের ভারী চেকপোস্ট ছিল। এ ছাড়া ঢাকা-আশুলিয়া মহাসড়কের তুরাগের বেড়িবাঁধ ও মিরপুর বেড়িবাঁধ রোডের বিরুলিয়া ব্রিজ এলাকায়ও ছিল সাভার ও পল্লবী থানার চেকপোস্ট।
কিন্তু বেলা ১১টার দিকে আবদুল্লাহপুর বেড়িবাঁধের কোটবাড়ী রেলগেট, জয়নাল মার্কেট, জমজম টাওয়ারের দিক থেকে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মিছিল নিয়ে হাউজবিল্ডিং এলাকায় জড়ো হয়ে ভুয়া ভুয়া স্লোগান দিতে শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। অন্যদিকে, আবদুল্লাহপুর এলাকায় বেলা ১১টা ১০ মিনিটের দিকে গাজীপুর ও আশুলিয়ার দিক থেকে আন্দোলনকারীরা এসে জড়ো হন।
ওই সময় গাজীপুর থেকে শত শত মানুষের একটি বড় মিছিল এসে আবদুল্লাহপুরের দিকে প্রবেশ করলে চেকপোস্টে থাকা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তাঁদের ছেড়ে দিতে বাধ্য হন। পরে বিএনএস সেন্টারে কয়েক শ বিক্ষোভকারী আসলে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা চেকপোস্ট সরিয়ে নেন। আন্দোলনকারীদের তোপের মুখে পিছু হটে পুলিশও। সেই সঙ্গে সেনাসদস্যরা তাঁদের তারের বেড়া ও আগে থেকে রাখা সাঁজোয়া যান একপাশে সরিয়ে ফেলেন।
এ সময় আন্দোলনকারীদের ভুয়া ভুয়া স্লোগানে স্লোগানে উত্তাল হয়ে যায় পুরো উত্তরা। এ সময় আন্দোলনকারীরা ‘আমার ভাইয়ের রক্ত, বৃথা যেতে দেব না’, ‘এক দফা এক দাবি, জাতীয় সরকার করতে হবে’, ‘শেখ হাসিনার সরকার, আর নাই দরকার’, ‘আমার ভাই কেন কবরে, খুনি কেন বাইরে’সহ নানা স্লোগান দেন।
দুপুর ১২টার দিকে আন্দোলনকারীদের একটি অংশ রাজধানীর ঢাকামুখী পদযাত্রা শুরু করেন। আন্দোলনকারীদের বড় একটি অংশ উত্তরার হাউজবিল্ডিং থেকে রাজলক্ষ্মী এলাকা পর্যন্ত অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করতে থাকেন।
এর আগে সকালের দিকে ডিএমপির উত্তরা জোনের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) সুমন কর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঢাকার প্রবেশপথগুলোর মধ্যে উত্তরার আবদুল্লাহপুর, বিএনএস সেন্টার ও তুরাগের ধউর এলাকায় রাস্তা ব্যারিকেড দিয়ে তল্লাশি করা হচ্ছে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কাউকে ঢাকায় ঢুকতে দেওয়া হবে না।’ এক প্রশ্নের জবাবে সুমন কর বলেন, ‘পরিবেশ পরিস্থিতি বলে দেবে আমরা কখন কোন সিদ্ধান্তে যাব।’
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৫ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৫ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৫ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৫ ঘণ্টা আগে