নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ড. ইউনূসসহ চারজন বিদেশ যেতে চাইলে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালকে অবহিত করতে হবে বলে আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের করা আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ সোমবার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
একই সঙ্গে শ্রম আদালতের রায়ের কার্যক্রম স্থগিত করে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের দেওয়া আদেশ কেন বাতিল হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত। আর রুল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত সাজা স্থগিতের ওপর স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়েছে।
আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। ড. ইউনূসের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আবদুল্লাহ আল মামুন। খুরশীদ আলম খান বলেন, হাইকোর্টের আদেশের ফলে তাঁদের সাজা আর স্থগিত নেই। তাঁরা দণ্ডিত আসামি।
এর আগে শুনানিতে খুরশীদ আলম খান বলেন, ‘রায়ে দুটি দিক থাকে। একটি সাজা ও অন্যটি দণ্ড। আপিল ট্রাইব্যুনাল দুটিই স্থগিত করে দিয়েছেন। অথচ সাজা স্থগিত হয় না। ওই আদেশ উচ্চ আদালতের সিদ্ধান্ত ও ফৌজদারি কার্যবিধির সঙ্গে সাংঘর্ষিক। আমরা আপিল গ্রহণ বা জামিনে সংক্ষুব্ধ নই। এ সময় তিনি ড. ইউনূসহ চারজনের আপিল দ্রুত নিষ্পত্তি এবং আদালতের অনুমতি ছাড়া তাঁদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে নির্দেশনা চান।’
শুনানিতে আইনজীবী আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের আদেশে ভুল থাকলে সেখানে আবেদন করার সুযোগ রয়েছে। আপিল ট্রাইব্যুনালের ক্ষমতা আছে। তাঁরা সেখানে যাননি। সেখানে বিবেচনা না করলে উচ্চ আদালতে আসা যেত। এ অবস্থায় করা আবেদনটি ‘আনবর্ন বেবি’। এ আবেদনের মাধ্যমে আপিল আদালতের ক্ষমতা খর্ব করতে চাচ্ছে।
আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘আপিল ট্রাইব্যুনাল জামিন দিয়েছেন, আর শর্ত চাওয়া হচ্ছে হাইকোর্টে। এতে বিচার প্রক্রিয়া প্রশ্নবিদ্ধ করা হবে। তাঁর আমন্ত্রণ থাকে, তিনি (ড.ইউনূস) বিভিন্ন দেশে যান। যতবার বিদেশে গেছেন আদালতের অনুমতি লাগেনি। এটা ম্যালাফায়েড প্রমাণ করে। এই আবেদনের কোনো ভিত্তি নেই। তাঁকে শুধু হয়রানির জন্য এই আবেদন। এটি খারিজযোগ্য।’
চলতি বছরের ১ জানুয়ারি ঢাকার শ্রম আদালত–৩–এর বিচারক শ্রম আইন লঙ্ঘনের দায়ে নোবেলজয়ী ড. ইউনূসসহ চারজনকে ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। অন্য তিনজন হলেন–গ্রামীণ টেলিকমের এমডি মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুরজাহান বেগম ও মো. শাহজাহান।
এরপর আপিলের শর্তে তাৎক্ষণিক তাঁদের এক মাসের জামিনও দেন আদালত। সে অনুযায়ী আপিল করলে ২৮ জানুয়ারি শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল ইউনূসসহ চারজনকে ৩ মার্চ পর্যন্ত জামিন দেন। এ ছাড়া ৩ মার্চ পর্যন্ত রায়ের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়।
ড. ইউনূসসহ চারজন বিদেশ যেতে চাইলে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালকে অবহিত করতে হবে বলে আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের করা আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ সোমবার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
একই সঙ্গে শ্রম আদালতের রায়ের কার্যক্রম স্থগিত করে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের দেওয়া আদেশ কেন বাতিল হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত। আর রুল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত সাজা স্থগিতের ওপর স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়েছে।
আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। ড. ইউনূসের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আবদুল্লাহ আল মামুন। খুরশীদ আলম খান বলেন, হাইকোর্টের আদেশের ফলে তাঁদের সাজা আর স্থগিত নেই। তাঁরা দণ্ডিত আসামি।
এর আগে শুনানিতে খুরশীদ আলম খান বলেন, ‘রায়ে দুটি দিক থাকে। একটি সাজা ও অন্যটি দণ্ড। আপিল ট্রাইব্যুনাল দুটিই স্থগিত করে দিয়েছেন। অথচ সাজা স্থগিত হয় না। ওই আদেশ উচ্চ আদালতের সিদ্ধান্ত ও ফৌজদারি কার্যবিধির সঙ্গে সাংঘর্ষিক। আমরা আপিল গ্রহণ বা জামিনে সংক্ষুব্ধ নই। এ সময় তিনি ড. ইউনূসহ চারজনের আপিল দ্রুত নিষ্পত্তি এবং আদালতের অনুমতি ছাড়া তাঁদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে নির্দেশনা চান।’
শুনানিতে আইনজীবী আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের আদেশে ভুল থাকলে সেখানে আবেদন করার সুযোগ রয়েছে। আপিল ট্রাইব্যুনালের ক্ষমতা আছে। তাঁরা সেখানে যাননি। সেখানে বিবেচনা না করলে উচ্চ আদালতে আসা যেত। এ অবস্থায় করা আবেদনটি ‘আনবর্ন বেবি’। এ আবেদনের মাধ্যমে আপিল আদালতের ক্ষমতা খর্ব করতে চাচ্ছে।
আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘আপিল ট্রাইব্যুনাল জামিন দিয়েছেন, আর শর্ত চাওয়া হচ্ছে হাইকোর্টে। এতে বিচার প্রক্রিয়া প্রশ্নবিদ্ধ করা হবে। তাঁর আমন্ত্রণ থাকে, তিনি (ড.ইউনূস) বিভিন্ন দেশে যান। যতবার বিদেশে গেছেন আদালতের অনুমতি লাগেনি। এটা ম্যালাফায়েড প্রমাণ করে। এই আবেদনের কোনো ভিত্তি নেই। তাঁকে শুধু হয়রানির জন্য এই আবেদন। এটি খারিজযোগ্য।’
চলতি বছরের ১ জানুয়ারি ঢাকার শ্রম আদালত–৩–এর বিচারক শ্রম আইন লঙ্ঘনের দায়ে নোবেলজয়ী ড. ইউনূসসহ চারজনকে ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। অন্য তিনজন হলেন–গ্রামীণ টেলিকমের এমডি মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুরজাহান বেগম ও মো. শাহজাহান।
এরপর আপিলের শর্তে তাৎক্ষণিক তাঁদের এক মাসের জামিনও দেন আদালত। সে অনুযায়ী আপিল করলে ২৮ জানুয়ারি শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল ইউনূসসহ চারজনকে ৩ মার্চ পর্যন্ত জামিন দেন। এ ছাড়া ৩ মার্চ পর্যন্ত রায়ের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়।
পুরানো ঢাকায় সেন্ট গ্রেগরি স্কুল অ্যান্ড কলেজে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেছেন সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার রাজধানীর ৩৫ এর অধিক কলেজের শিক্ষার্থীরা সোহরাওয়ার্দী কলেজে ভাঙচুর ও লুটপাট করার পর ক্ষুব্ধ হয়ে শিক্ষার্থীরা ৫টার দিকে এ হামলা চালায়।
১১ মিনিট আগেচট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে সাধারণ শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের ওপর ‘বহিরাগত সন্ত্রাসীদের’ হামলার প্রতিবাদে রাজশাহীতে বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার সকালে রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের প্রধান ফটকের সামনে প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন।
২১ মিনিট আগেটেকনাফে বড়শিতে ধরা পড়েছে ২৫ কেজি ওজনের একটি কোরাল মাছ। আজ রোববার উপজেলার শাহপরীর দ্বীপ জেটিতে মোজাম্মেল হক নামে এক জেলের বড়শিতে কোরালটি ধরা পড়ে। খবর পেয়ে কোরাল মাছটি দেখার জন্য স্থানীয় লোকজন জেটিতে ভিড় করেন।
৩১ মিনিট আগেভাঙারির দোকানে বিক্রি করে দেওয়া মুক্তিযোদ্ধার ভাস্কর্য দুটি ফিরিয়ে নিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) অধ্যাপক আমিরুল মোমেনিন জোসি। তাঁর অনুরোধে ভাঙারি ব্যবসায়ী মো. খোকন আজ রোববার সকালে ভাস্কর্য দুটি এই অধ্যাপকের ল্যাবে দিয়ে এসেছেন।
৩২ মিনিট আগে