নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আজ মঙ্গলবার ঈদ উপলক্ষে ট্রেনের টিকিট দেওয়ার পঞ্চম ও শেষ দিন। গত চার দিন ভোগান্তি আর দীর্ঘ অপেক্ষা করে টিকিট পেতে হয়েছে যাত্রীদের। তবে শেষ দিনে কমলাপুর রেলস্টেশনে দেখা গেছে ভিন্ন চিত্র। অগ্রিম টিকিটের জন্য কাউন্টারগুলোতে নেই মানুষের দীর্ঘ সারি। হাতে গোনা কয়েকজন আছেন। ৫ থেকে ১০ মিনিটের মধ্যেই পেয়ে যাচ্ছেন কাঙ্ক্ষিত ঈদযাত্রার টিকিট। সকালে কিছুটা ভিড় থাকলেও বেলা বাড়তেই কাউন্টার ফাঁকা হয়ে যায়।
সরেজমিনে দেখা যায়, পুরুষদের জন্য ৯টি কাউন্টারে কেউ এলে সঙ্গে সঙ্গেই টিকিট পাচ্ছেন। নারী ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের জন্য একটি কাউন্টারেও টিকিট আছে। পাশাপাশি অনলাইনেও টিকিট পাওয়া যাচ্ছে।
ঢাকার মতিঝিলের একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মী নাজমুল ইসলাম। ঈদের ছুটিতে ৯ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়িয়া যাবেন। দুপুরে লাঞ্চ ব্রেকে কাউন্টারে এসেছেন টিকিট কাটতে। মাত্র ৭ মিনিট অপেক্ষায় পেয়ে গেছেন দুটি টিকিট। তিনি বলেন, ‘এত দ্রুত টিকিট পেয়েছি বিশ্বাসই হচ্ছে না। চট্টলা এক্সপ্রেসে আগামী ৯ তারিখ বাড়িতে যাব। খুবই ভালো লাগছে আরামে বাড়ি যেতে পারব।’
এদিকে গতকাল রাত ১১টায় কমলাপুরে এসে টিকিটের সারিতে দাঁড়ান আশিকুর রহমান। বাড্ডার এই বাসিন্দা এবারের ঈদে গ্রামের বাড়ি দিনাজপুরে যাবেন। তিনি আজ সকাল ৯টার দিকে দুইটি টিকিট কেনেন। আশিকুর বলেন, ‘দুইটি টিকিট চেয়েছিলাম, দুইটিই কিনতে পেরেছি। সারা রাত স্টেশনে পেপার বিছিয়ে ছিলাম। রাতে পাশের হোটেলে খেয়েছি। টিকিট হাতে পেয়ে মনে হচ্ছে কষ্ট করাটা সার্থক হলো।’
কমলাপুর স্টেশনের ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ মাসুদ সারওয়ার বলেন, ‘৯ জুলাই ঈদের আগের দিন। এদিন ঢাকা থেকে পঞ্চগড়, লালমনিরহাট, খুলনা, বেনাপোলসহ কয়েকটি আন্তনগর গন্তব্যের ট্রেনগুলোতে টিকিট বিক্রি বা চাহিদা খুবই কম। এ কারণেই কাউন্টারগুলোর সামনে টিকিটপ্রত্যাশীদের ভিড় একদমই নেই। বেলা ১টা পর্যন্ত মাত্র ৫০ ভাগ টিকিট বিক্রি হয়েছে। সংখ্যা হিসাবে যা ১৪ হাজার ৫০০ টিকিট বিভিন্ন রুটের যাত্রীদের দেওয়া হয়েছে।’
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শেষ দিনের জন্য অনলাইন ও অফলাইনে ২৯ হাজার টিকিট দেওয়ার কথা ছিল। বেলা ১টা পর্যন্ত ৫০ ভাগ টিকিট বিক্রি হয়েছে। সকাল ৮টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত ছয় ঘণ্টায় মাত্র ১৪ হাজার ৫০০ টিকিট বিক্রি হয়েছে। ঈদযাত্রা উপলক্ষে ১ জুলাই থেকে রেলপথের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হয়। প্রথম দিনে ৫ জুলাইয়ের টিকিট বিক্রি হয়। আজ বিক্রি হচ্ছে ৯ জুলাইয়ের টিকিট। এবার রাজধানী থেকে প্রতিদিনের জন্য ২৬ হাজার ৭১৩টি আসনের টিকিট বিক্রি করা হয়েছে। এসব টিকিটের ৫০ শতাংশ রেলস্টেশনের কাউন্টারে এবং ৫০ শতাংশ অনলাইনে বিক্রি করা হয়।
ফিরতি টিকিট সম্পর্কে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানায়, ঈদযাত্রার ফিরতি টিকিট বিক্রি শুরু হবে ৭ জুলাই থেকে। ওই দিন ১১ জুলাইয়ের টিকিট বিক্রি হবে। ৮ জুলাই দেওয়া হবে ১২ জুলাইয়ের টিকিট, ৯ জুলাই দেওয়া হবে ১৩ জুলাইয়ের টিকিট, ১১ জুলাইয়ে দেওয়া হবে ১৪ এবং ১৫ জুলাইয়ের টিকিট বিক্রি হবে। তবে ১১ জুলাই সীমিত কয়েকটি আন্তনগর ট্রেন চলাচল করবে। ১২ জুলাই থেকে সব ট্রেন চলাচল করবে।
আজ মঙ্গলবার ঈদ উপলক্ষে ট্রেনের টিকিট দেওয়ার পঞ্চম ও শেষ দিন। গত চার দিন ভোগান্তি আর দীর্ঘ অপেক্ষা করে টিকিট পেতে হয়েছে যাত্রীদের। তবে শেষ দিনে কমলাপুর রেলস্টেশনে দেখা গেছে ভিন্ন চিত্র। অগ্রিম টিকিটের জন্য কাউন্টারগুলোতে নেই মানুষের দীর্ঘ সারি। হাতে গোনা কয়েকজন আছেন। ৫ থেকে ১০ মিনিটের মধ্যেই পেয়ে যাচ্ছেন কাঙ্ক্ষিত ঈদযাত্রার টিকিট। সকালে কিছুটা ভিড় থাকলেও বেলা বাড়তেই কাউন্টার ফাঁকা হয়ে যায়।
সরেজমিনে দেখা যায়, পুরুষদের জন্য ৯টি কাউন্টারে কেউ এলে সঙ্গে সঙ্গেই টিকিট পাচ্ছেন। নারী ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের জন্য একটি কাউন্টারেও টিকিট আছে। পাশাপাশি অনলাইনেও টিকিট পাওয়া যাচ্ছে।
ঢাকার মতিঝিলের একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মী নাজমুল ইসলাম। ঈদের ছুটিতে ৯ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়িয়া যাবেন। দুপুরে লাঞ্চ ব্রেকে কাউন্টারে এসেছেন টিকিট কাটতে। মাত্র ৭ মিনিট অপেক্ষায় পেয়ে গেছেন দুটি টিকিট। তিনি বলেন, ‘এত দ্রুত টিকিট পেয়েছি বিশ্বাসই হচ্ছে না। চট্টলা এক্সপ্রেসে আগামী ৯ তারিখ বাড়িতে যাব। খুবই ভালো লাগছে আরামে বাড়ি যেতে পারব।’
এদিকে গতকাল রাত ১১টায় কমলাপুরে এসে টিকিটের সারিতে দাঁড়ান আশিকুর রহমান। বাড্ডার এই বাসিন্দা এবারের ঈদে গ্রামের বাড়ি দিনাজপুরে যাবেন। তিনি আজ সকাল ৯টার দিকে দুইটি টিকিট কেনেন। আশিকুর বলেন, ‘দুইটি টিকিট চেয়েছিলাম, দুইটিই কিনতে পেরেছি। সারা রাত স্টেশনে পেপার বিছিয়ে ছিলাম। রাতে পাশের হোটেলে খেয়েছি। টিকিট হাতে পেয়ে মনে হচ্ছে কষ্ট করাটা সার্থক হলো।’
কমলাপুর স্টেশনের ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ মাসুদ সারওয়ার বলেন, ‘৯ জুলাই ঈদের আগের দিন। এদিন ঢাকা থেকে পঞ্চগড়, লালমনিরহাট, খুলনা, বেনাপোলসহ কয়েকটি আন্তনগর গন্তব্যের ট্রেনগুলোতে টিকিট বিক্রি বা চাহিদা খুবই কম। এ কারণেই কাউন্টারগুলোর সামনে টিকিটপ্রত্যাশীদের ভিড় একদমই নেই। বেলা ১টা পর্যন্ত মাত্র ৫০ ভাগ টিকিট বিক্রি হয়েছে। সংখ্যা হিসাবে যা ১৪ হাজার ৫০০ টিকিট বিভিন্ন রুটের যাত্রীদের দেওয়া হয়েছে।’
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শেষ দিনের জন্য অনলাইন ও অফলাইনে ২৯ হাজার টিকিট দেওয়ার কথা ছিল। বেলা ১টা পর্যন্ত ৫০ ভাগ টিকিট বিক্রি হয়েছে। সকাল ৮টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত ছয় ঘণ্টায় মাত্র ১৪ হাজার ৫০০ টিকিট বিক্রি হয়েছে। ঈদযাত্রা উপলক্ষে ১ জুলাই থেকে রেলপথের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হয়। প্রথম দিনে ৫ জুলাইয়ের টিকিট বিক্রি হয়। আজ বিক্রি হচ্ছে ৯ জুলাইয়ের টিকিট। এবার রাজধানী থেকে প্রতিদিনের জন্য ২৬ হাজার ৭১৩টি আসনের টিকিট বিক্রি করা হয়েছে। এসব টিকিটের ৫০ শতাংশ রেলস্টেশনের কাউন্টারে এবং ৫০ শতাংশ অনলাইনে বিক্রি করা হয়।
ফিরতি টিকিট সম্পর্কে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানায়, ঈদযাত্রার ফিরতি টিকিট বিক্রি শুরু হবে ৭ জুলাই থেকে। ওই দিন ১১ জুলাইয়ের টিকিট বিক্রি হবে। ৮ জুলাই দেওয়া হবে ১২ জুলাইয়ের টিকিট, ৯ জুলাই দেওয়া হবে ১৩ জুলাইয়ের টিকিট, ১১ জুলাইয়ে দেওয়া হবে ১৪ এবং ১৫ জুলাইয়ের টিকিট বিক্রি হবে। তবে ১১ জুলাই সীমিত কয়েকটি আন্তনগর ট্রেন চলাচল করবে। ১২ জুলাই থেকে সব ট্রেন চলাচল করবে।
আয়শা আক্তার আঁখি এ পর্যন্ত তিনি ৫ শতাধিক গয়না তৈরি করেছেন। এসবের মধ্যে রয়েছে কানের দুল, গলার সেট, মালা, চুড়িসহ নানা ধরনের গয়না। মাটির গয়নায় নান্দনিক ডিজাইন ও কারুকাজ যুক্ত করে সেগুলি তৈরি করেন তিনি। শুরুতে তেমন সাড়া না পেলেও এখন তাঁর তৈরি গয়নাগুলো অনলাইনে বিক্রি হচ্ছে এবং ক্রেতারা নতুন অর্ডার...
৫ মিনিট আগেগতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, শ্বাসনালিসহ হান্নানের শরীরে ৪৫ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। ইনস্টিটিউটের ৬০২ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি রাখা হয়েছ
২৯ মিনিট আগেঅভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
৭ ঘণ্টা আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
৭ ঘণ্টা আগে