শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের সোনাব গ্রামের চৌধুরীঘাট এলাকায় মাটিকাটা নদীর ওপর নির্মিত চৌধুরী ঘাট বেইলি ব্রিজটি এর আগে ২২ বার দেবে গেছে। এবার ব্রিজের দুটি স্লিপার খুলে নদীতে পড়ে গেল। এতে জৈনা বাজার থেকে কাওরাইদ সংযোগ সড়কের যোগাযোগ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, বেইলি ব্রিজটির মাঝখানের স্টিলের দুটি স্লিপার খুলে মাটিকাটা নদীতে পড়ে গেছে। ব্রিজের পাটাতনও ভেঙে নিচে পড়ে গেছে।
এর আগে ঝুঁকিপূর্ণ এই ব্রিজটি ২২ দফায় দেবে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। জোড়াতালি দিয়ে চলছে। এবারও মেরামতের কথা জানিয়েছেন উপজেলা প্রকৌশলী। এই সড়কে চলাচল করে পার্শ্ববর্তী গফরগাঁও ভালুকা উপজেলার হাজার হাজার শ্রমিক।
স্থানীয় বাসিন্দা খায়রুল চৌধুরী বলেন, আজ বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে গুরুত্বপূর্ণ চৌধুরী ঘাটে মাটিকাটা নদীর ওপর নির্মিত বেইলি ব্রিজের দুটি স্লিপার খুলে মাটিকাটা নদীতে পড়ে যায়। স্থানীয় বাসিন্দারা দাঁড়িয়ে জনগণকে চলাচলে সতর্ক করা হচ্ছে।
সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, দেবে যাওয়া ব্রিজে লাল নিশান টানিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে ভারী যানবাহন। এতে দায়িত্ব পালন করছেন একজন গ্রাম পুলিশ। তবুও ঝুঁকি মাথায় নিয়ে চলছে সিএনজি ও ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা।
স্থানীয় গ্রামের বাসিন্দা হুমায়ুন কবির বলেন, সন্ধ্যার পর থেকে বেইলি ব্রিজটির আস্তে আস্তে দেবে গিয়ে, রাতে হঠাৎ করে পানিতে পড়ে যায়।
এর আগেও গুরুত্বপূর্ণ এই বেইলি ব্রিজটি অনেকবার দেবে যায়। মেরামত করা হলেও স্থায়ী কোনো ব্যবস্থা নেয়নি কর্তৃপক্ষ।
সিএনজি চালক মো. মিলন মিয়া বলেন, ‘বেশ কয়েকবার বেইলি ব্রিজটি ভেঙে গেলেও স্থায়ী ভাবে সমাধান হচ্ছে না। এই ব্রিজটি অচল হয়ে যাওয়াতে ১০ কিলোমিটার ঘুরে আমাদের চলাচল করতে হবে। কিন্তু ওই সড়কটির অবস্থাও বেশি ভালো না।’
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. আশরাফুল ঢালী বলেন, ‘কাওরাইদ জৈনা বাজার সংযোগ সড়কের হাজার হাজার শিল্প কারখানার শ্রমিকেরা চলাচল করে থাকেন। শ্রীপুরসহ আশপাশের প্রায় ২০ টিরও বেশি গ্রামের মানুষ এই ব্রিজ ব্যবহার করেন। পার্শ্ববর্তী ময়মনসিংহ জেলার গফরগাঁও উপজেলার পাগলা থানার হাজার হাজার শ্রমিক এই সড়ক ব্যবহার করে অফিসে যাতায়াত করেন। এসব এলাকার হাজার হাজার মানুষের অসহনীয় দুর্ভোগ শুরু হলো আজ থেকে।’
একই কথা বলেন কাওরাইদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আজিজুল হক। তিনি বলেন, ব্রিজটি এর আগে অনেকবার দেবে গেছে। এবার পুরোপুরি ভেঙে গেল।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে শ্রীপুর উপজেলা প্রকৌশলী এজেডএম রফিকুল আহসান বলেন, ‘দ্রুত সময়ের মধ্যে বেইলি ব্রিজটি সংস্কার করে স্বাভাবিক যানচলাচলের ব্যবস্থা করা হবে। এরই মধ্যে স্থানীয় চেয়ারম্যানকে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে। আগামী এক মাসের মধ্যে এই নদীর ওপর একটি নতুন ব্রিজ নির্মাণের কাজ শুরু হবে।’
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের সোনাব গ্রামের চৌধুরীঘাট এলাকায় মাটিকাটা নদীর ওপর নির্মিত চৌধুরী ঘাট বেইলি ব্রিজটি এর আগে ২২ বার দেবে গেছে। এবার ব্রিজের দুটি স্লিপার খুলে নদীতে পড়ে গেল। এতে জৈনা বাজার থেকে কাওরাইদ সংযোগ সড়কের যোগাযোগ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, বেইলি ব্রিজটির মাঝখানের স্টিলের দুটি স্লিপার খুলে মাটিকাটা নদীতে পড়ে গেছে। ব্রিজের পাটাতনও ভেঙে নিচে পড়ে গেছে।
এর আগে ঝুঁকিপূর্ণ এই ব্রিজটি ২২ দফায় দেবে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। জোড়াতালি দিয়ে চলছে। এবারও মেরামতের কথা জানিয়েছেন উপজেলা প্রকৌশলী। এই সড়কে চলাচল করে পার্শ্ববর্তী গফরগাঁও ভালুকা উপজেলার হাজার হাজার শ্রমিক।
স্থানীয় বাসিন্দা খায়রুল চৌধুরী বলেন, আজ বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে গুরুত্বপূর্ণ চৌধুরী ঘাটে মাটিকাটা নদীর ওপর নির্মিত বেইলি ব্রিজের দুটি স্লিপার খুলে মাটিকাটা নদীতে পড়ে যায়। স্থানীয় বাসিন্দারা দাঁড়িয়ে জনগণকে চলাচলে সতর্ক করা হচ্ছে।
সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, দেবে যাওয়া ব্রিজে লাল নিশান টানিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে ভারী যানবাহন। এতে দায়িত্ব পালন করছেন একজন গ্রাম পুলিশ। তবুও ঝুঁকি মাথায় নিয়ে চলছে সিএনজি ও ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা।
স্থানীয় গ্রামের বাসিন্দা হুমায়ুন কবির বলেন, সন্ধ্যার পর থেকে বেইলি ব্রিজটির আস্তে আস্তে দেবে গিয়ে, রাতে হঠাৎ করে পানিতে পড়ে যায়।
এর আগেও গুরুত্বপূর্ণ এই বেইলি ব্রিজটি অনেকবার দেবে যায়। মেরামত করা হলেও স্থায়ী কোনো ব্যবস্থা নেয়নি কর্তৃপক্ষ।
সিএনজি চালক মো. মিলন মিয়া বলেন, ‘বেশ কয়েকবার বেইলি ব্রিজটি ভেঙে গেলেও স্থায়ী ভাবে সমাধান হচ্ছে না। এই ব্রিজটি অচল হয়ে যাওয়াতে ১০ কিলোমিটার ঘুরে আমাদের চলাচল করতে হবে। কিন্তু ওই সড়কটির অবস্থাও বেশি ভালো না।’
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. আশরাফুল ঢালী বলেন, ‘কাওরাইদ জৈনা বাজার সংযোগ সড়কের হাজার হাজার শিল্প কারখানার শ্রমিকেরা চলাচল করে থাকেন। শ্রীপুরসহ আশপাশের প্রায় ২০ টিরও বেশি গ্রামের মানুষ এই ব্রিজ ব্যবহার করেন। পার্শ্ববর্তী ময়মনসিংহ জেলার গফরগাঁও উপজেলার পাগলা থানার হাজার হাজার শ্রমিক এই সড়ক ব্যবহার করে অফিসে যাতায়াত করেন। এসব এলাকার হাজার হাজার মানুষের অসহনীয় দুর্ভোগ শুরু হলো আজ থেকে।’
একই কথা বলেন কাওরাইদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আজিজুল হক। তিনি বলেন, ব্রিজটি এর আগে অনেকবার দেবে গেছে। এবার পুরোপুরি ভেঙে গেল।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে শ্রীপুর উপজেলা প্রকৌশলী এজেডএম রফিকুল আহসান বলেন, ‘দ্রুত সময়ের মধ্যে বেইলি ব্রিজটি সংস্কার করে স্বাভাবিক যানচলাচলের ব্যবস্থা করা হবে। এরই মধ্যে স্থানীয় চেয়ারম্যানকে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে। আগামী এক মাসের মধ্যে এই নদীর ওপর একটি নতুন ব্রিজ নির্মাণের কাজ শুরু হবে।’
বরগুনার তালতলীর জেলেরা নিষিদ্ধ বেহুন্দি জাল দিয়ে বঙ্গোপসাগর উপকূলে দেদার নিধন করছেন মাছের পোনাসহ ছোট চিংড়ি। এতে ধ্বংস হচ্ছে সমুদ্রের জীববৈচিত্র্য। এ ক্ষেত্রে দাদন ব্যবসায়ীরা মদদ দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তাঁরা প্রশাসনকে হাত করতে জেলেদের কাছ থেকে চাঁদা তোলেন। তবে সরকারি কর্মকর্তারা এ অভিযোগ...
২ মিনিট আগেডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৭ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৮ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৮ ঘণ্টা আগে