নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ গ্রামীণ টেলিকমের চারজনের বিরুদ্ধে মামলায় আরও একজন সাক্ষ্য দিয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর মতিঝিলে অবস্থিত ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে সাক্ষ্য দেন মো. হাদিউজ্জামান নামে একজন।
সাক্ষ্য গ্রহণের পর তাঁকে বিবাদীপক্ষের আইনজীবীরা জেরা করেন। পরে বিচারক বেগম শেখ মেরিনা সুলতানা পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য ২৬ অক্টোবর দিন ধার্য করেন।
শ্রম আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. নুরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এই নিয়ে মামলায় দুজন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হলো। এর আগে মামলার বাদী কল-কারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের শ্রম পরিদর্শক আরিফুজ্জামান সাক্ষ্য দেন।
এই মামলার অন্য তিন আসামি হলেন গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুরজাহান বেগম ও মো. শাহজাহান।
সাক্ষ্য গ্রহণের সময় ড. ইউনূসের পক্ষে আইনজীবী হাজিরা দেন। অন্য তিনজন আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
গত ৫ সেপ্টেম্বর এই মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়।
আদালত সূত্রে আরও যানা গেছে, বাদী পক্ষে সিনিয়র আইনজীবী খুরশিদ আলম খান ও সৈয়দ হায়দার আলী উপস্থিত ছিলেন। ড. ইউনূসসহ অন্যদের পক্ষে মামলা শুনানিতে অংশ নেন ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন।
গত ৬ জুন এই মামলায় চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। অভিযোগ গঠনকে চ্যালেঞ্জ করে ড. ইউনূসের পক্ষে হাইকোর্টে আবেদন জানালে হাইকোর্ট ওই আবেদন খারিজ করেন। পরে আপিল বিভাগও হাইকোর্টের আদেশ বহাল রাখেন।
২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে কল-কারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের শ্রম পরিদর্শক আরিফুজ্জামান বাদী হয়ে ড. ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে এ মামলা করেন।
মামলায় শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনে নির্দিষ্ট লভ্যাংশ জমা না দেওয়া, শ্রমিকদের চাকরি স্থায়ী না করা, গণছুটি নগদায়ন না করায় শ্রম আইনের ৪-এর ৭, ৮, ১১৭ ও ২৩৪ ধারায় অভিযোগ আনা হয়। মামলাটি দায়ের হওয়ার পর এটা বাতিলের জন্য ড. ইউনূস হাইকোর্টে আবেদন করেন।
একই বছরের ১২ ডিসেম্বর হাইকোর্ট মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে রুল দেন। এরপর রাষ্ট্রপক্ষ আপিল বিভাগে আবেদন করে। ওই আবেদনের শুনানি নিয়ে মামলা বাতিলে জারি করা রুল দুই মাসের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ দেওয়া হয়।
গত বছরের ১৭ আগস্ট হাইকোর্টের বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামান ও বিচারপতি ফাহমিদা কাদেরের হাইকোর্ট বেঞ্চ মামলা বাতিলে ইউনূসের আবেদনে জারি করা রুল খারিজ করে রায় দেন। এরপর ড. মুহাম্মদ ইউনূস আপিল বিভাগে আবেদন করেন। আপিল বিভাগ গত ৮ মে ড. ইউনূসের আবেদন খারিজ করে দেন।
এর আগে ৩১ মে কর ফাঁকির অভিযোগ প্রমাণ হওয়ায় প্রায় ১২ কোটি টাকা পরিশোধ করতে গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।
শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ গ্রামীণ টেলিকমের চারজনের বিরুদ্ধে মামলায় আরও একজন সাক্ষ্য দিয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর মতিঝিলে অবস্থিত ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে সাক্ষ্য দেন মো. হাদিউজ্জামান নামে একজন।
সাক্ষ্য গ্রহণের পর তাঁকে বিবাদীপক্ষের আইনজীবীরা জেরা করেন। পরে বিচারক বেগম শেখ মেরিনা সুলতানা পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য ২৬ অক্টোবর দিন ধার্য করেন।
শ্রম আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. নুরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এই নিয়ে মামলায় দুজন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হলো। এর আগে মামলার বাদী কল-কারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের শ্রম পরিদর্শক আরিফুজ্জামান সাক্ষ্য দেন।
এই মামলার অন্য তিন আসামি হলেন গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুরজাহান বেগম ও মো. শাহজাহান।
সাক্ষ্য গ্রহণের সময় ড. ইউনূসের পক্ষে আইনজীবী হাজিরা দেন। অন্য তিনজন আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
গত ৫ সেপ্টেম্বর এই মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়।
আদালত সূত্রে আরও যানা গেছে, বাদী পক্ষে সিনিয়র আইনজীবী খুরশিদ আলম খান ও সৈয়দ হায়দার আলী উপস্থিত ছিলেন। ড. ইউনূসসহ অন্যদের পক্ষে মামলা শুনানিতে অংশ নেন ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন।
গত ৬ জুন এই মামলায় চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। অভিযোগ গঠনকে চ্যালেঞ্জ করে ড. ইউনূসের পক্ষে হাইকোর্টে আবেদন জানালে হাইকোর্ট ওই আবেদন খারিজ করেন। পরে আপিল বিভাগও হাইকোর্টের আদেশ বহাল রাখেন।
২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে কল-কারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের শ্রম পরিদর্শক আরিফুজ্জামান বাদী হয়ে ড. ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে এ মামলা করেন।
মামলায় শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনে নির্দিষ্ট লভ্যাংশ জমা না দেওয়া, শ্রমিকদের চাকরি স্থায়ী না করা, গণছুটি নগদায়ন না করায় শ্রম আইনের ৪-এর ৭, ৮, ১১৭ ও ২৩৪ ধারায় অভিযোগ আনা হয়। মামলাটি দায়ের হওয়ার পর এটা বাতিলের জন্য ড. ইউনূস হাইকোর্টে আবেদন করেন।
একই বছরের ১২ ডিসেম্বর হাইকোর্ট মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে রুল দেন। এরপর রাষ্ট্রপক্ষ আপিল বিভাগে আবেদন করে। ওই আবেদনের শুনানি নিয়ে মামলা বাতিলে জারি করা রুল দুই মাসের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ দেওয়া হয়।
গত বছরের ১৭ আগস্ট হাইকোর্টের বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামান ও বিচারপতি ফাহমিদা কাদেরের হাইকোর্ট বেঞ্চ মামলা বাতিলে ইউনূসের আবেদনে জারি করা রুল খারিজ করে রায় দেন। এরপর ড. মুহাম্মদ ইউনূস আপিল বিভাগে আবেদন করেন। আপিল বিভাগ গত ৮ মে ড. ইউনূসের আবেদন খারিজ করে দেন।
এর আগে ৩১ মে কর ফাঁকির অভিযোগ প্রমাণ হওয়ায় প্রায় ১২ কোটি টাকা পরিশোধ করতে গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৩ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৩ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৩ ঘণ্টা আগে