নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় হল-মার্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. তানভীর মাহমুদসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়েছেন ঢাকার সাবেক দুই মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট। আজ সোমবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১-এ তাঁরা সাক্ষ্য দেন।
সাক্ষ্য দেওয়া দুই ম্যাজিস্ট্রেট হলেন সাইফুর রহমান ও কেশব রায় চৌধুরী। সাক্ষ্য দেওয়ার পর তাঁদের আসামিপক্ষের আইনজীবীরা জেরা করেন। পরে বিচারক মো. আবুল কাশেম ১২ মার্চ যুক্তিতর্ক শুনানির দিন ধার্য করেন।
দুদকের পিপি মীর আহমেদ আব্দুস সালাম বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন।
গত ২৮ ফেব্রুয়ারি এই মামলায় রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত রায় থেকে মামলা উত্তোলনপূর্বক পুনরায় সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য করেন।
এর আগে গত ২৮ জানুয়ারি রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার তারিখ ধার্য করা হয়।
এ মামলার আসামিরা হলেন হল-মার্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. তানভীর মাহমুদ, তাঁর স্ত্রী ও গ্রুপের চেয়ারম্যান জেসমিন ইসলাম, তানভীরের ভায়রা ও গ্রুপের মহাব্যবস্থাপক তুষার আহমেদ, টি অ্যান্ড ব্রাদার্সের পরিচালক তসলিম হাসান, ম্যাক্স স্পিনিং মিলসের মালিক মীর জাকারিয়া, প্যারাগন গ্রুপের এমডি সাইফুল ইসলাম রাজা, নকশী নিটের এমডি মো. আবদুল মালেক ও সাভারের হেমায়েতপুরের তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. জামাল উদ্দিন সরকার।
এ ছাড়া সোনালী ব্যাংকের হোটেল শেরাটন বা রূপসী বাংলা শাখার সহকারী উপমহাব্যবস্থাপক মো. সাইফুল হাসান, নির্বাহী কর্মকর্তা আবদুল মতিন ও সোনালী ব্যাংক ধানমন্ডি শাখার জ্যেষ্ঠ নির্বাহী কর্মকর্তা মেহেরুন্নেসা মেরি, সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের জিএম অফিসের জিএম ননী গোপাল নাথ ও মীর মহিদুর রহমান, প্রধান কার্যালয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক হুমায়ুন কবির, ডিএমডি মাইনুল হক, উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) শেখ আলতাফ হোসেন ও সফিজউদ্দিন এবং এজিএম মো. কামরুল হোসেন খান।
আসামিদের মধ্যে জামাল উদ্দিন সরকার, আলতাফ হোসেন জামিনে রয়েছেন। সাইফুল, মতিন, হুমায়ুন, গোপাল নাথ, তসলিম, সাইফুল, মেরী ও জাকারিয়া পলাতক রয়েছেন। অন্যরা কারাগারে রয়েছেন।
মামলার সূত্রে জানা গেছে, ভুয়া ম্যাক্স স্পিনিং মিলসের হিসাবে সুতা রপ্তানির নামে ৫২৫ কোটি ৬২ লাখ ৯২ হাজার ৮০০ টাকা মূল্যের সুতা রপ্তানি করা হয় বলে নথিপত্রে দেখানো হয়। ওই হিসাবে পুরো অর্থ জমা করা হলে তা থেকে ১৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা হলমার্কের আরেক ভুয়া প্রতিষ্ঠান অ্যাপারেল এন্টারপ্রাইজের হিসাবে স্থানান্তর করা হয়, যা পরে তানভীর ও তার স্ত্রী তুলে নেন।
২০১২ সালের ৪ অক্টোবর প্রতারণা, জালিয়াতি, অর্থ আত্মসাৎ, পরস্পরের যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার ও অর্থের অপব্যবহার এবং পাচারের অভিযোগে রাজধানীর রমনা থানায় এ মামলা করে দুদক। ২০১৬ সালের ২৭ আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় হল-মার্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. তানভীর মাহমুদসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়েছেন ঢাকার সাবেক দুই মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট। আজ সোমবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১-এ তাঁরা সাক্ষ্য দেন।
সাক্ষ্য দেওয়া দুই ম্যাজিস্ট্রেট হলেন সাইফুর রহমান ও কেশব রায় চৌধুরী। সাক্ষ্য দেওয়ার পর তাঁদের আসামিপক্ষের আইনজীবীরা জেরা করেন। পরে বিচারক মো. আবুল কাশেম ১২ মার্চ যুক্তিতর্ক শুনানির দিন ধার্য করেন।
দুদকের পিপি মীর আহমেদ আব্দুস সালাম বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন।
গত ২৮ ফেব্রুয়ারি এই মামলায় রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত রায় থেকে মামলা উত্তোলনপূর্বক পুনরায় সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য করেন।
এর আগে গত ২৮ জানুয়ারি রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার তারিখ ধার্য করা হয়।
এ মামলার আসামিরা হলেন হল-মার্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. তানভীর মাহমুদ, তাঁর স্ত্রী ও গ্রুপের চেয়ারম্যান জেসমিন ইসলাম, তানভীরের ভায়রা ও গ্রুপের মহাব্যবস্থাপক তুষার আহমেদ, টি অ্যান্ড ব্রাদার্সের পরিচালক তসলিম হাসান, ম্যাক্স স্পিনিং মিলসের মালিক মীর জাকারিয়া, প্যারাগন গ্রুপের এমডি সাইফুল ইসলাম রাজা, নকশী নিটের এমডি মো. আবদুল মালেক ও সাভারের হেমায়েতপুরের তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. জামাল উদ্দিন সরকার।
এ ছাড়া সোনালী ব্যাংকের হোটেল শেরাটন বা রূপসী বাংলা শাখার সহকারী উপমহাব্যবস্থাপক মো. সাইফুল হাসান, নির্বাহী কর্মকর্তা আবদুল মতিন ও সোনালী ব্যাংক ধানমন্ডি শাখার জ্যেষ্ঠ নির্বাহী কর্মকর্তা মেহেরুন্নেসা মেরি, সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের জিএম অফিসের জিএম ননী গোপাল নাথ ও মীর মহিদুর রহমান, প্রধান কার্যালয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক হুমায়ুন কবির, ডিএমডি মাইনুল হক, উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) শেখ আলতাফ হোসেন ও সফিজউদ্দিন এবং এজিএম মো. কামরুল হোসেন খান।
আসামিদের মধ্যে জামাল উদ্দিন সরকার, আলতাফ হোসেন জামিনে রয়েছেন। সাইফুল, মতিন, হুমায়ুন, গোপাল নাথ, তসলিম, সাইফুল, মেরী ও জাকারিয়া পলাতক রয়েছেন। অন্যরা কারাগারে রয়েছেন।
মামলার সূত্রে জানা গেছে, ভুয়া ম্যাক্স স্পিনিং মিলসের হিসাবে সুতা রপ্তানির নামে ৫২৫ কোটি ৬২ লাখ ৯২ হাজার ৮০০ টাকা মূল্যের সুতা রপ্তানি করা হয় বলে নথিপত্রে দেখানো হয়। ওই হিসাবে পুরো অর্থ জমা করা হলে তা থেকে ১৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা হলমার্কের আরেক ভুয়া প্রতিষ্ঠান অ্যাপারেল এন্টারপ্রাইজের হিসাবে স্থানান্তর করা হয়, যা পরে তানভীর ও তার স্ত্রী তুলে নেন।
২০১২ সালের ৪ অক্টোবর প্রতারণা, জালিয়াতি, অর্থ আত্মসাৎ, পরস্পরের যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার ও অর্থের অপব্যবহার এবং পাচারের অভিযোগে রাজধানীর রমনা থানায় এ মামলা করে দুদক। ২০১৬ সালের ২৭ আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
১২ মিনিট আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
৩৭ মিনিট আগেসিলেট বিভাগ, মৌলভীবাজার জেলা, কমলগঞ্জ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেলালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় জমি দখল নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের গেন্দুকুড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ও বিজিবি ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এতে ইউপি সদস্যসহ অন্তত ১১ জন আহত হন।
১ ঘণ্টা আগে