নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নাশকতার অভিযোগে পুলিশের দায়ের করা একটি মামলায় গ্রেপ্তার ঢাকা কলেজের এইচএসসি প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী হাসনাতুল ইসলাম ফাইয়াজের রিমান্ড বাতিল করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাকে শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।
আজ রোববার ঢাকার সিএমএম আদালত ও ঢাকার শিশু আদালত-৩ রিমান্ড বাতিলের এই নির্দেশ দেন। এ সময় শিশু ফাইয়াজকে টঙ্গীর কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়।
অভিযুক্ত ফাইয়াজকে শিশু হিসেবে দাবির স্বপক্ষে এসএসসি ও জন্মসনদ দাখিল করার পর আদালত এই সিদ্ধান্ত দেন।
এর আগে গতকাল শনিবার যাত্রাবাড়ী থানা-পুলিশ হত্যা মামলার আসামি হিসেবে ফাইয়াজকে অন্য আসামিদের সঙ্গে ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করে আদালতে পাঠানো হয়।
ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। ওই দিন ফাইয়াজের বয়সের স্বপক্ষে কোনো সনদ দাখিল করতে না পারায় আদালত তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
আজ রোববার ফাইয়াজের আইনজীবী জন্মনিবন্ধন সনদ ও এসএসসির সনদ আদালতে দাখিল করেন। জন্মনিবন্ধন অনুসারে, ফাইয়াজের জন্ম ২০০৭ সালের ১৯ এপ্রিল। ২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকার শামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে গোল্ডেন এ প্লাস পেয়েছে ফাইয়াজ।
আদালত আদেশে লিখেছেন, হাসনাতুল ইসলাম ওরফে ফাইয়াজের জন্মসনদটি যাচাই করে সঠিক পাওয়া গেছে। জন্মসনদ অনুযায়ী দেখা যায় আইনের সঙ্গে সংঘাতে জড়িত শিশুর বয়স ১৭ বছর ৩ মাস। আপাতদৃষ্টিতে তার বয়স অনুরূপ প্রতীয়মান হয়। এমতাবস্থায় তাকে শিশু হিসেবে গণ্য করা হলো। পরে আদালত তার রিমান্ড বাতিল করে কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
ফাইয়াজের আইনজীবী ইশতিয়াক হোসেন রিমান্ড বাতিলের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
উল্লেখ্য, ২৪ জুলাই রাতে ফাইয়াজকে মাতুয়াইলের বাসা থেকে সাদা পোশাকে একদল লোক এসে জিজ্ঞাসাবাদের কথা বলে ধরে নিয়ে যায় বলে পরিবার জানায়।
আইনজীবী ইশতিয়াক হোসেন বলেন, শনিবার যখন তার রিমান্ড মঞ্জুর করা হয় তখনো ফাইয়াজকে শিশু হিসেবে গণ্য করার আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু আদালত ওই আবেদন আমলে না নিয়ে তাকে রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেন।
এদিকে তাকে রিমান্ডে নেওয়ার বিষয়ে হাইকোর্টে একটি রিট আবেদন করা হয় বলে জানা গেছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নাশকতার অভিযোগে পুলিশের দায়ের করা একটি মামলায় গ্রেপ্তার ঢাকা কলেজের এইচএসসি প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী হাসনাতুল ইসলাম ফাইয়াজের রিমান্ড বাতিল করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাকে শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।
আজ রোববার ঢাকার সিএমএম আদালত ও ঢাকার শিশু আদালত-৩ রিমান্ড বাতিলের এই নির্দেশ দেন। এ সময় শিশু ফাইয়াজকে টঙ্গীর কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়।
অভিযুক্ত ফাইয়াজকে শিশু হিসেবে দাবির স্বপক্ষে এসএসসি ও জন্মসনদ দাখিল করার পর আদালত এই সিদ্ধান্ত দেন।
এর আগে গতকাল শনিবার যাত্রাবাড়ী থানা-পুলিশ হত্যা মামলার আসামি হিসেবে ফাইয়াজকে অন্য আসামিদের সঙ্গে ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করে আদালতে পাঠানো হয়।
ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। ওই দিন ফাইয়াজের বয়সের স্বপক্ষে কোনো সনদ দাখিল করতে না পারায় আদালত তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
আজ রোববার ফাইয়াজের আইনজীবী জন্মনিবন্ধন সনদ ও এসএসসির সনদ আদালতে দাখিল করেন। জন্মনিবন্ধন অনুসারে, ফাইয়াজের জন্ম ২০০৭ সালের ১৯ এপ্রিল। ২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকার শামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে গোল্ডেন এ প্লাস পেয়েছে ফাইয়াজ।
আদালত আদেশে লিখেছেন, হাসনাতুল ইসলাম ওরফে ফাইয়াজের জন্মসনদটি যাচাই করে সঠিক পাওয়া গেছে। জন্মসনদ অনুযায়ী দেখা যায় আইনের সঙ্গে সংঘাতে জড়িত শিশুর বয়স ১৭ বছর ৩ মাস। আপাতদৃষ্টিতে তার বয়স অনুরূপ প্রতীয়মান হয়। এমতাবস্থায় তাকে শিশু হিসেবে গণ্য করা হলো। পরে আদালত তার রিমান্ড বাতিল করে কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
ফাইয়াজের আইনজীবী ইশতিয়াক হোসেন রিমান্ড বাতিলের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
উল্লেখ্য, ২৪ জুলাই রাতে ফাইয়াজকে মাতুয়াইলের বাসা থেকে সাদা পোশাকে একদল লোক এসে জিজ্ঞাসাবাদের কথা বলে ধরে নিয়ে যায় বলে পরিবার জানায়।
আইনজীবী ইশতিয়াক হোসেন বলেন, শনিবার যখন তার রিমান্ড মঞ্জুর করা হয় তখনো ফাইয়াজকে শিশু হিসেবে গণ্য করার আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু আদালত ওই আবেদন আমলে না নিয়ে তাকে রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেন।
এদিকে তাকে রিমান্ডে নেওয়ার বিষয়ে হাইকোর্টে একটি রিট আবেদন করা হয় বলে জানা গেছে।
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৪ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৪ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৪ ঘণ্টা আগে