শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের শ্রীপুরে মা-বাবার ফেলে যাওয়া তিন শিশুর আশ্রয় হলো প্রতিবেশী বৃদ্ধ আসিফা খাতুনের ঘরে। স্থায়ী কোনো ব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত তিন শিশু ওই নারীর তত্ত্বাবধানে থাকবে। সমাজসেবা ও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান তাঁদের ভরণপোষণের ব্যবস্থা করবেন বলে নিশ্চিত করেছেন উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা।
আজ মঙ্গলবার সকালে শ্রীপুর উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা ও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের তত্ত্বাবধানে অবুঝ শিশু রুমি (৬), জান্নাত (৩) ও ফাহাদকে (২) লালনপালনের জন্য প্রতিবেশী বৃদ্ধার হাতে তুলে দেন। এ সময় বৃদ্ধার হাতে চাল, ডাল ও কিছু পোশাক তুলে দেওয়া হয়।
আসিফা খাতুন বলেন, ‘চেয়ারম্যান সাহেব আমাকে শিশুদের দেখাশোনা করতে বলেছেন। ভরণপোষণ চেয়ারম্যান দেবেন।’
উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মঞ্জরুল ইসলাম বলেন, ‘আশ্রয়হীন তিন শিশুকে আপাতত তাদের এক প্রতিবেশী নানির হেফাজতে দেওয়া হয়েছে। তিন শিশু লালনপালন ও ভরণপোষণের ব্যবস্থা করবেন সমাজসেবা কর্মকর্তা ও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান। শিশুর বাবার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা চলছে।’
গাজীপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল হক মাদবর বলেন, ‘উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তাসহ সবাই বসে তিন শিশুকে তাদের এক প্রতিবেশী বৃদ্ধার আশ্রয়ে রাখা হয়েছে।’
উল্লেখ্য, তিন শিশুর বাবা-মা রুকন মিয়া ও ফাতেমা খাতুন। সন্তানদের নিয়ে শ্রীপুরে একটি ভাড়া বাড়িতে থাকতেন তাঁরা। দেড়-দুই মাস আগে ফাতেমা খাতুন দেশের বাড়িতে যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হন। এরপর আর ফিরে আসেননি। এরপর জানা যায়, তিনি প্রেমিকের সঙ্গে চলে গেছেন। এর কিছুদিন পর বাবা রুকন মিয়াও চলে যান। পরে তাঁর মোবাইলে কল করা হলে তিনি অন্য নারীকে বিয়ে করেছেন বলে জানান।
এদিকে দীর্ঘদিন থেকে শিশু তিনটির বাবা-মা ফিরে না আসায় বাড়ির মালিক তাদের বাড়ি থেকে নামিয়ে দেয়। এরপর এলাকাবাসী শিশুদের বাবা-মা ফিরে আসবেন বলে প্রতিবেশী সরিফা খাতুনকে দেখাশোনার দায়িত্ব দেন। কিন্তু তিন শিশুর ভরণপোষণ বহন করতে না পেরে গতকাল সোমবার তিনি থানায় হাজির হন।
গাজীপুরের শ্রীপুরে মা-বাবার ফেলে যাওয়া তিন শিশুর আশ্রয় হলো প্রতিবেশী বৃদ্ধ আসিফা খাতুনের ঘরে। স্থায়ী কোনো ব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত তিন শিশু ওই নারীর তত্ত্বাবধানে থাকবে। সমাজসেবা ও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান তাঁদের ভরণপোষণের ব্যবস্থা করবেন বলে নিশ্চিত করেছেন উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা।
আজ মঙ্গলবার সকালে শ্রীপুর উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা ও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের তত্ত্বাবধানে অবুঝ শিশু রুমি (৬), জান্নাত (৩) ও ফাহাদকে (২) লালনপালনের জন্য প্রতিবেশী বৃদ্ধার হাতে তুলে দেন। এ সময় বৃদ্ধার হাতে চাল, ডাল ও কিছু পোশাক তুলে দেওয়া হয়।
আসিফা খাতুন বলেন, ‘চেয়ারম্যান সাহেব আমাকে শিশুদের দেখাশোনা করতে বলেছেন। ভরণপোষণ চেয়ারম্যান দেবেন।’
উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মঞ্জরুল ইসলাম বলেন, ‘আশ্রয়হীন তিন শিশুকে আপাতত তাদের এক প্রতিবেশী নানির হেফাজতে দেওয়া হয়েছে। তিন শিশু লালনপালন ও ভরণপোষণের ব্যবস্থা করবেন সমাজসেবা কর্মকর্তা ও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান। শিশুর বাবার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা চলছে।’
গাজীপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল হক মাদবর বলেন, ‘উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তাসহ সবাই বসে তিন শিশুকে তাদের এক প্রতিবেশী বৃদ্ধার আশ্রয়ে রাখা হয়েছে।’
উল্লেখ্য, তিন শিশুর বাবা-মা রুকন মিয়া ও ফাতেমা খাতুন। সন্তানদের নিয়ে শ্রীপুরে একটি ভাড়া বাড়িতে থাকতেন তাঁরা। দেড়-দুই মাস আগে ফাতেমা খাতুন দেশের বাড়িতে যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হন। এরপর আর ফিরে আসেননি। এরপর জানা যায়, তিনি প্রেমিকের সঙ্গে চলে গেছেন। এর কিছুদিন পর বাবা রুকন মিয়াও চলে যান। পরে তাঁর মোবাইলে কল করা হলে তিনি অন্য নারীকে বিয়ে করেছেন বলে জানান।
এদিকে দীর্ঘদিন থেকে শিশু তিনটির বাবা-মা ফিরে না আসায় বাড়ির মালিক তাদের বাড়ি থেকে নামিয়ে দেয়। এরপর এলাকাবাসী শিশুদের বাবা-মা ফিরে আসবেন বলে প্রতিবেশী সরিফা খাতুনকে দেখাশোনার দায়িত্ব দেন। কিন্তু তিন শিশুর ভরণপোষণ বহন করতে না পেরে গতকাল সোমবার তিনি থানায় হাজির হন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় রিকশাচালক আরজু মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
৪ মিনিট আগেসংঘর্ষের কারণে যাত্রাবাড়ী ও আশপাশের সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। আশপাশের সড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। ঘটনাস্থলে বিপুলসংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য উপস্থিত থেকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালান।
৭ মিনিট আগেকক্সবাজারের টেকনাফে সাগরে গোসলে নেমে নিখোঁজের ১৭ ঘণ্টা পর মাদ্রাসা পড়ুয়া দুই শিক্ষার্থীর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ সোমবার ভোর সাড়ে পাঁচটার দিকে টেকনাফ উপজেলার সদর ইউনিয়নের লেঙ্গুরবিল লম্বরীঘাট এলাকার সৈকতে মৃতদেহ দুইটি ভেসে এসেছে। টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন এ
৭ মিনিট আগেমামলাযোগ্য হলে অবশ্যই ওসিদের মামলা নিতে হবে। মামলা না নিলে সেই থানার ওসিকে এক মিনিটে সাসপেন্ড করা হবে। আমি বলে দিয়েছি- মাসে ৫০০ মামলা হবে। কোনো ঘটনা ঘটলে মামলা নেবে না, তা হবে না...
১০ মিনিট আগে