ঢামেক প্রতিবেদক
বিরল রোগে আক্রান্ত আবুল বাজনদার আবারও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি হয়েছেন।
আজ শনিবার ঢাকা মেডিকেল বার্ন ইউনিটে ভর্তি হন তিনি। এ প্রসঙ্গে আবুল বাজনদার বলেন, ‘আবারও আমাকে চিকিৎসকেরা ভর্তি হতে বলেছেন। তাই আজকে আবার ভর্তি হয়েছি। বার্ন ইউনিটের ৭০১ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি হয়েছি।’
বাজনদার বলেন, ‘২০১৬ সাল থেকে চিকিৎসক স্যারেরা আমার ধারাবাহিকভাবে ২৫ বার অস্ত্রোপচার করেন। সে সময় আমার হাত-পায়ে ওঠা গাছের শেকড়ের মতো অংশগুলো ধারাবাহিকভাবে আস্তে আস্তে সব কেটে ফেলে। তারপরে পরিপূর্ণ সুস্থ হলেও আস্তে আস্তে সেগুলো আবার উঠতে থাকে।’ বর্তমানে আবুল বাজনদারের হাতে ও পায়ের অবস্থা সেই আগের মতোই। হাতে ও পায়ে গাছের শেকড়ের মতো শক্ত অংশ দেখা যাচ্ছে।
তাঁর বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের সমন্বয়কারী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেন, ‘আবুল বাজনদার আবার হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তার চিকিৎসার পরবর্তীতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
২০১৬ সালের জানুয়ারিতে আবুল বাজনদার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন। তখন তাঁর হাত-পা স্বাভাবিক অবস্থায় ছিল না। গাছের শিকড়ের মতো শক্ত অতিরিক্ত অংশ নিয়ে বেশ বিপাকে ছিলেন। ওই সময় তাঁর চিকিৎসার জন্য পাঁচ সদস্যের মেডিকেল বোর্ড গঠন করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। তাঁর চিকিৎসা সহায়তায় এগিয়ে আসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। চিকিৎসার সব খরচ রাষ্ট্র বহন করবে বলে ঘোষণা দেন তিনি। থাকা-খাওয়া, ওষুধ, অপারেশন কোনো কিছুর জন্যই আবুল বাজনদারকে তখন কোনো অর্থ খরচ করতে হয়নি।
ওই সময় চিকিৎসকেরা জানিয়েছিলেন, আবুল বাজনদারের শরীরে শুধু হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস নয়, হেপাটাইটিস বি ভাইরাসেরও সংক্রমণ আছে। ভাইরাসের সংক্রমণের কারণে গায়ে ব্যথা, ম্যাজম্যাজ করাসহ যে সমস্যাগুলো হয়ে থাকে, সেগুলো তাঁর আছেই। এর বাইরে ব্যাকটেরিয়ার অস্তিত্বও পাওয়া গেছে। সাধারণ কোনো অ্যান্টিবায়োটিক তাঁর শরীরে কাজ করছে না। ব্যয়বহুল এই অ্যান্টিবায়োটিকগুলোর সরবরাহও হাসপাতালে নেই। চিকিৎসকেরা নিজেরা এই ওষুধ কিনে সরবরাহ করছেন বলেও জানিয়েছিলেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর প্রকাশনায় অনুযায়ী, বিরল এই রোগে আক্রান্ত মানুষ প্রথম শনাক্ত হয় ২০০৭ সালে। তিনি ছিলেন রোমানিয়ার নাগরিক। এরপর ২০০৭ ও ২০০৯ সালে ইন্দোনেশিয়ায় দুজন শনাক্ত হয়। আবুল এই রোগে আক্রান্ত পৃথিবীর চতুর্থ মানুষ।
বিরল রোগে আক্রান্ত আবুল বাজনদার আবারও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি হয়েছেন।
আজ শনিবার ঢাকা মেডিকেল বার্ন ইউনিটে ভর্তি হন তিনি। এ প্রসঙ্গে আবুল বাজনদার বলেন, ‘আবারও আমাকে চিকিৎসকেরা ভর্তি হতে বলেছেন। তাই আজকে আবার ভর্তি হয়েছি। বার্ন ইউনিটের ৭০১ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি হয়েছি।’
বাজনদার বলেন, ‘২০১৬ সাল থেকে চিকিৎসক স্যারেরা আমার ধারাবাহিকভাবে ২৫ বার অস্ত্রোপচার করেন। সে সময় আমার হাত-পায়ে ওঠা গাছের শেকড়ের মতো অংশগুলো ধারাবাহিকভাবে আস্তে আস্তে সব কেটে ফেলে। তারপরে পরিপূর্ণ সুস্থ হলেও আস্তে আস্তে সেগুলো আবার উঠতে থাকে।’ বর্তমানে আবুল বাজনদারের হাতে ও পায়ের অবস্থা সেই আগের মতোই। হাতে ও পায়ে গাছের শেকড়ের মতো শক্ত অংশ দেখা যাচ্ছে।
তাঁর বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের সমন্বয়কারী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেন, ‘আবুল বাজনদার আবার হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তার চিকিৎসার পরবর্তীতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
২০১৬ সালের জানুয়ারিতে আবুল বাজনদার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন। তখন তাঁর হাত-পা স্বাভাবিক অবস্থায় ছিল না। গাছের শিকড়ের মতো শক্ত অতিরিক্ত অংশ নিয়ে বেশ বিপাকে ছিলেন। ওই সময় তাঁর চিকিৎসার জন্য পাঁচ সদস্যের মেডিকেল বোর্ড গঠন করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। তাঁর চিকিৎসা সহায়তায় এগিয়ে আসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। চিকিৎসার সব খরচ রাষ্ট্র বহন করবে বলে ঘোষণা দেন তিনি। থাকা-খাওয়া, ওষুধ, অপারেশন কোনো কিছুর জন্যই আবুল বাজনদারকে তখন কোনো অর্থ খরচ করতে হয়নি।
ওই সময় চিকিৎসকেরা জানিয়েছিলেন, আবুল বাজনদারের শরীরে শুধু হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস নয়, হেপাটাইটিস বি ভাইরাসেরও সংক্রমণ আছে। ভাইরাসের সংক্রমণের কারণে গায়ে ব্যথা, ম্যাজম্যাজ করাসহ যে সমস্যাগুলো হয়ে থাকে, সেগুলো তাঁর আছেই। এর বাইরে ব্যাকটেরিয়ার অস্তিত্বও পাওয়া গেছে। সাধারণ কোনো অ্যান্টিবায়োটিক তাঁর শরীরে কাজ করছে না। ব্যয়বহুল এই অ্যান্টিবায়োটিকগুলোর সরবরাহও হাসপাতালে নেই। চিকিৎসকেরা নিজেরা এই ওষুধ কিনে সরবরাহ করছেন বলেও জানিয়েছিলেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর প্রকাশনায় অনুযায়ী, বিরল এই রোগে আক্রান্ত মানুষ প্রথম শনাক্ত হয় ২০০৭ সালে। তিনি ছিলেন রোমানিয়ার নাগরিক। এরপর ২০০৭ ও ২০০৯ সালে ইন্দোনেশিয়ায় দুজন শনাক্ত হয়। আবুল এই রোগে আক্রান্ত পৃথিবীর চতুর্থ মানুষ।
যশোরের বেনাপোল পৌর বাস টার্মিনাল চালু করতে বেনাপোল বন্দর আন্তর্জাতিক বাস টার্মিনাল বন্ধ করে দিয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ। গত বৃহস্পতিবার এ সিদ্ধান্ত কার্যকরের পর গতকাল শনিবার সারা দেশ থেকে বেনাপোল রুটে বাস চলাচল বন্ধ করে দেয় পরিবহন ব্যবসায়ী সমিতি।
১ মিনিট আগেকালাবদর নদের তীরের গ্রাম বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ জাঙ্গালিয়া। গভীর রাতে খননযন্ত্রের (এক্সকাভেটর) শব্দে গ্রামটির মানুষের ঘুম ভেঙে যায়। প্রতিরাতে একদল লোক কয়েকটি ট্রলারে এসে এক্সকাভেটর দিয়ে নদের তীরের মাটি কেটে নিয়ে যায়। গ্রামবাসী ভয়ে প্রতিবাদ করার সাহস পায় না।
১৬ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বাসচাপায় মো. ফটিক ইসলাম (৩৫) নামে পথচারী এক যুবক নিহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বাড়বকুণ্ড বাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। বার আউলিয়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খোকন চন্দ্র ঘোষ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
১ ঘণ্টা আগে