নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ও সাবেক সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থকে গতকাল বুধবার রাতে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার বনানীর সেতু ভবনে আগুন দেওয়া ও হামলার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় তাঁকে ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
আদালতে বনানী থানার সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) শাহ আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পার্থকে ১০ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পরিদর্শক আবু সাঈদ মিয়া। ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সুলতান সোহাগ উদ্দিন শুনানি শেষে পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। একই মামলায় কে এম রেজাউল হাসানাত ডেভিড নামে এক ব্যবসায়ীকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছেন একই আদালত। আন্দালিব রহমান পার্থের বিষয়ে তদন্ত কর্মকর্তা উল্লেখ করেছেন, তিনি ঘটনার ইন্ধনদাতা। আর ব্যবসায়ী ডেভিডের বিষয়ে বলা হয়েছে, তিনি ওই ঘটনার অর্থের জোগানদাতা।
এদিকে কোটাবিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে গত কয়েক দিন রাজধানীর বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা ও নাশকতার অভিযোগে বিভিন্ন থানায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার ২৩৪ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের নির্দেশে তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়। ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে বিভিন্ন নাশকতার মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ২৫৭ জনকে হাজির করা হয়। আদালত তাঁদের মধ্যে ২৩ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেন। আর ২৩৪ জনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
উত্তরা পূর্ব থানার এক নাশকতার মামলায় বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য খন্দকার নাসিরুল ইসলামসহ চারজনকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ধানমন্ডি থানায় দায়ের করা এক মামলায় চারজন, বনানী থানার আরেক মামলায় একজন, ক্যান্টনমেন্ট থানায় দায়ের করা মামলায় দুজন ও পল্টন থানায় দায়ের করা এক মামলায় চারজনকে রিমান্ডে পাঠানো হয়েছে।
যাত্রাবাড়ী থানায় দায়ের করা নাশকতার চার মামলায় ২০ জন, পল্টন থানায় দায়ের করা দুই মামলায় ১৩ জন, মতিঝিল থানায় দায়ের করা দুই মামলায় চারজন, মিরপুর থানায় দায়ের করা দুই মামলায় ১৫ জন, উত্তরা পশ্চিম থানায় দায়ের করা দুই মামলায় ছয়জন, উত্তরা পূর্ব থানায় দায়ের করা ছয় মামলায় ২৫ জন, কদমতলী থানার এক মামলায় ছয়জন, তুরাগ থানার এক মামলায় সাতজন, মোহাম্মদপুরের দুই মামলায় ১০ জন, ভাটারার এক মামলায় দুজন, বনানীর এক মামলায় চারজন, গুলশানের এক মামলায় দুজন, ধানমন্ডির দুই মামলায় তিনজন, হাতিরঝিলের দুই মামলায় ছয়জন, রমনার এক মামলায় একজন, সবুজবাগের এক মামলায় তিনজন, নিউমার্কেটের এক মামলায় চারজন, কোতোয়ালির এক মামলায় পাঁচজন, পল্লবীর এক মামলায় চারজন, কাফরুলের এক মামলায় তিনজন, সূত্রাপুরের এক মামলায় পাঁচজন, ডেমরার এক মামলায় ছয়জন, মুগদার তিনজন, রূপনগরের দুজন, বাড্ডার দুই মামলায় ২০ জন, বংশালের এক মামলায় পাঁচজন, রামপুরার এক মামলায় ১৫ জন, কলাবাগানের এক মামলায় দুজন, শেরেবাংলা নগর থানার মামলায় একজন, ওয়ারী থানার এক মামলায় ১০ জন, ক্যান্টনমেন্ট থানার এক মামলায় ১০ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এসব মামলার তদন্ত কর্মকর্তারা আসামিদের আদালতে হাজির করে তাদের কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। পুলিশ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত কয়েক দিনে বিভিন্ন স্থাপনায় হামলার সঙ্গে জড়িত বলে প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। তাঁদের রিমান্ডে নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে।
বিভিন্ন স্থাপনা ভাঙচুর, আগুন দেওয়া, গাড়ি ভাঙচুর, গাড়িতে আগুন দেওয়া, পুলিশকে মারধর ও তাদের কর্তব্যকাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে মামলাগুলোতে।
উল্লেখ্য, গত রোববার ১১৯ জন, গত সোমবার ৩৫৫ জন, গত মঙ্গলবার ৪৬৭ এবং গতকাল বুধবার ৪২৩ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়।
বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ও সাবেক সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থকে গতকাল বুধবার রাতে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার বনানীর সেতু ভবনে আগুন দেওয়া ও হামলার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় তাঁকে ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
আদালতে বনানী থানার সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) শাহ আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পার্থকে ১০ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পরিদর্শক আবু সাঈদ মিয়া। ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সুলতান সোহাগ উদ্দিন শুনানি শেষে পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। একই মামলায় কে এম রেজাউল হাসানাত ডেভিড নামে এক ব্যবসায়ীকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছেন একই আদালত। আন্দালিব রহমান পার্থের বিষয়ে তদন্ত কর্মকর্তা উল্লেখ করেছেন, তিনি ঘটনার ইন্ধনদাতা। আর ব্যবসায়ী ডেভিডের বিষয়ে বলা হয়েছে, তিনি ওই ঘটনার অর্থের জোগানদাতা।
এদিকে কোটাবিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে গত কয়েক দিন রাজধানীর বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা ও নাশকতার অভিযোগে বিভিন্ন থানায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার ২৩৪ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের নির্দেশে তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়। ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে বিভিন্ন নাশকতার মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ২৫৭ জনকে হাজির করা হয়। আদালত তাঁদের মধ্যে ২৩ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেন। আর ২৩৪ জনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
উত্তরা পূর্ব থানার এক নাশকতার মামলায় বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য খন্দকার নাসিরুল ইসলামসহ চারজনকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ধানমন্ডি থানায় দায়ের করা এক মামলায় চারজন, বনানী থানার আরেক মামলায় একজন, ক্যান্টনমেন্ট থানায় দায়ের করা মামলায় দুজন ও পল্টন থানায় দায়ের করা এক মামলায় চারজনকে রিমান্ডে পাঠানো হয়েছে।
যাত্রাবাড়ী থানায় দায়ের করা নাশকতার চার মামলায় ২০ জন, পল্টন থানায় দায়ের করা দুই মামলায় ১৩ জন, মতিঝিল থানায় দায়ের করা দুই মামলায় চারজন, মিরপুর থানায় দায়ের করা দুই মামলায় ১৫ জন, উত্তরা পশ্চিম থানায় দায়ের করা দুই মামলায় ছয়জন, উত্তরা পূর্ব থানায় দায়ের করা ছয় মামলায় ২৫ জন, কদমতলী থানার এক মামলায় ছয়জন, তুরাগ থানার এক মামলায় সাতজন, মোহাম্মদপুরের দুই মামলায় ১০ জন, ভাটারার এক মামলায় দুজন, বনানীর এক মামলায় চারজন, গুলশানের এক মামলায় দুজন, ধানমন্ডির দুই মামলায় তিনজন, হাতিরঝিলের দুই মামলায় ছয়জন, রমনার এক মামলায় একজন, সবুজবাগের এক মামলায় তিনজন, নিউমার্কেটের এক মামলায় চারজন, কোতোয়ালির এক মামলায় পাঁচজন, পল্লবীর এক মামলায় চারজন, কাফরুলের এক মামলায় তিনজন, সূত্রাপুরের এক মামলায় পাঁচজন, ডেমরার এক মামলায় ছয়জন, মুগদার তিনজন, রূপনগরের দুজন, বাড্ডার দুই মামলায় ২০ জন, বংশালের এক মামলায় পাঁচজন, রামপুরার এক মামলায় ১৫ জন, কলাবাগানের এক মামলায় দুজন, শেরেবাংলা নগর থানার মামলায় একজন, ওয়ারী থানার এক মামলায় ১০ জন, ক্যান্টনমেন্ট থানার এক মামলায় ১০ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এসব মামলার তদন্ত কর্মকর্তারা আসামিদের আদালতে হাজির করে তাদের কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। পুলিশ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত কয়েক দিনে বিভিন্ন স্থাপনায় হামলার সঙ্গে জড়িত বলে প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। তাঁদের রিমান্ডে নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে।
বিভিন্ন স্থাপনা ভাঙচুর, আগুন দেওয়া, গাড়ি ভাঙচুর, গাড়িতে আগুন দেওয়া, পুলিশকে মারধর ও তাদের কর্তব্যকাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে মামলাগুলোতে।
উল্লেখ্য, গত রোববার ১১৯ জন, গত সোমবার ৩৫৫ জন, গত মঙ্গলবার ৪৬৭ এবং গতকাল বুধবার ৪২৩ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়।
গাজীপুর মহানগরীর ছয়দানা এলাকায় একটি সোয়েটার কারখানা বন্ধ ঘোষণার প্রতিবাদে শ্রমিকেরা মহাসড়ক অবরোধ করেছেন। আজ রোববার সকালে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নেন শ্রমিকেরা। এতে মহাসড়কের উভয় দিকে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। দুর্ভোগে পড়েন মানুষ।
৭ মিনিট আগেরাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ফের সড়ক অবরোধ করেছে ব্যাটারিচালিত রিকশা চালকেরা। এতে রাজধানীর বেশ কয়েকটি সড়কে যান চলাচল বন্ধসহ তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে...
১১ মিনিট আগেরাজধানীর মিরপুরে একটি টিনশেড বাসায় গ্যাস লাইনের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুসহ ৭ জন দগ্ধ হয়েছেন। তাদেরকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে...
৩৭ মিনিট আগেফরিদপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টা মামলায় জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মেহেদী হাসান শামীম তালুকদারকে (৪৬) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে শহরের কমলাপুরে নিজবাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) একটি দল।
১ ঘণ্টা আগে