প্রতিবেদক, সাভার (ঢাকা)
বাড়িতে তিতাস গ্যাসের সংযোগ আছে। কিন্তু লাকড়ি দিয়ে মাটির চুলায় বা সিলিন্ডার গ্যাসে রান্না করছেন সাভার পৌর এলাকার কাজিমুকমাপাড়ার বাসিন্দারা। কিন্তু প্রতি মাসে নিয়মিত গ্যাস বিল দিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা। প্রায় এক বছর ধরে পৌর এলাকার কাজিমুকমা পাড়া ও এর আশপাশের তিন শতাধিক পরিবারের এই ভোগান্তি চলছে।
আজ মঙ্গলবার কাজিমুকমাপাড়া ও আশপাশের এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, প্রায় প্রতিটি বাড়িতে তিতাস গ্যাসের সংযোগ আছে। কিন্তু লাইনে গ্যাস সরবরাহ নেই। রান্নার কাজ চলছে মাটির চুলা অথবা সিলিন্ডার গ্যাসে।
ভুক্তভোগী সুশীল দাস বলেন, দীর্ঘদিন ধরে আমি তিতাস গ্যাস ব্যবহার করে আসছি। বছর খানেক আগেও কোনো সমস্যা ছিল না। কিন্তু এক বছর ধরে আর গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে মাটির চুলা ব্যবহার করতে হচ্ছে। এরপরও সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেবে সেই ভয়ে নিয়মিত বিল পরিশোধ করে যাচ্ছি।
আরেক ভুক্তভোগী নুরুন্নাহার বেগম বলেন, নিয়মিত বিল দিচ্ছি কিন্তু গ্যাস পাচ্ছি না। এভাবে আমাদের আর কত গচ্চা দিতে হবে জানতে চাইলে তিতাস কর্তৃপক্ষ কোনো জবাব দেয় না।
গ্যাসের সরবরাহ চালু না করা পর্যন্ত বিল আদায় বন্ধ রাখার দাবি জানিয়েছেন ওই এলাকার ভুক্তভোগীরা। গৃহিণী সালমা আক্তার বলেন, গ্যাস না দিয়ে বিল নেবে এটা অন্যায়। এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আমাদের আইনি লড়াইয়ে নামা দরকার।
পৌর মেয়র আব্দুল গনির বাড়ি কাজিমুকমাপাড়ার পাশের এলাকা ব্যাংক কলোনিতে। তাঁর বাড়িতেও পর্যাপ্ত গ্যাসের সরবরাহ নেই। মেয়র বলেন, কয়েক মাস ধরে তাঁর বাড়িতে যে পরিমাণ গ্যাসের সরবরাহ থাকে তাতে রান্না করা যায় না। রান্নার জন্য তাঁদের সিলিন্ডার গ্যাস ব্যবহার করতে হয়।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির সাভারের ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী আবু সাদাৎ মোহাম্মদ সায়েম বলেন, মূল লাইন থেকে কাজিমুকমাপাড়াসহ আশপাশেরর এলাকায় যে লাইন গেছে তাতে গ্যাস সরবরাহের অবস্থা নেই। ময়লা ও আবর্জনা জমে লাইন বন্ধ হয়ে গেছে। এ কারণে ওই এলাকার গ্রাহকেরা গ্যাস ব্যবহার করতে পারছেন না।
আবু সাদাৎ মোহাম্মদ সায়েম আরও বলেন, গ্রাহকদের সমস্যার কথা ভেবে ওই এলাকায় নতুন লাইন করার জন্য প্রধান কার্যালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন পাওয়া গেলে নতুন লাইন করে দেওয়া হবে। নতুন লাইন হলে সমস্যা থাকবে না। তবে কবে নাগাদ অনুমোদন মিলবে তা বলা মুশকিল।
বাড়িতে তিতাস গ্যাসের সংযোগ আছে। কিন্তু লাকড়ি দিয়ে মাটির চুলায় বা সিলিন্ডার গ্যাসে রান্না করছেন সাভার পৌর এলাকার কাজিমুকমাপাড়ার বাসিন্দারা। কিন্তু প্রতি মাসে নিয়মিত গ্যাস বিল দিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা। প্রায় এক বছর ধরে পৌর এলাকার কাজিমুকমা পাড়া ও এর আশপাশের তিন শতাধিক পরিবারের এই ভোগান্তি চলছে।
আজ মঙ্গলবার কাজিমুকমাপাড়া ও আশপাশের এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, প্রায় প্রতিটি বাড়িতে তিতাস গ্যাসের সংযোগ আছে। কিন্তু লাইনে গ্যাস সরবরাহ নেই। রান্নার কাজ চলছে মাটির চুলা অথবা সিলিন্ডার গ্যাসে।
ভুক্তভোগী সুশীল দাস বলেন, দীর্ঘদিন ধরে আমি তিতাস গ্যাস ব্যবহার করে আসছি। বছর খানেক আগেও কোনো সমস্যা ছিল না। কিন্তু এক বছর ধরে আর গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে মাটির চুলা ব্যবহার করতে হচ্ছে। এরপরও সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেবে সেই ভয়ে নিয়মিত বিল পরিশোধ করে যাচ্ছি।
আরেক ভুক্তভোগী নুরুন্নাহার বেগম বলেন, নিয়মিত বিল দিচ্ছি কিন্তু গ্যাস পাচ্ছি না। এভাবে আমাদের আর কত গচ্চা দিতে হবে জানতে চাইলে তিতাস কর্তৃপক্ষ কোনো জবাব দেয় না।
গ্যাসের সরবরাহ চালু না করা পর্যন্ত বিল আদায় বন্ধ রাখার দাবি জানিয়েছেন ওই এলাকার ভুক্তভোগীরা। গৃহিণী সালমা আক্তার বলেন, গ্যাস না দিয়ে বিল নেবে এটা অন্যায়। এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আমাদের আইনি লড়াইয়ে নামা দরকার।
পৌর মেয়র আব্দুল গনির বাড়ি কাজিমুকমাপাড়ার পাশের এলাকা ব্যাংক কলোনিতে। তাঁর বাড়িতেও পর্যাপ্ত গ্যাসের সরবরাহ নেই। মেয়র বলেন, কয়েক মাস ধরে তাঁর বাড়িতে যে পরিমাণ গ্যাসের সরবরাহ থাকে তাতে রান্না করা যায় না। রান্নার জন্য তাঁদের সিলিন্ডার গ্যাস ব্যবহার করতে হয়।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির সাভারের ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী আবু সাদাৎ মোহাম্মদ সায়েম বলেন, মূল লাইন থেকে কাজিমুকমাপাড়াসহ আশপাশেরর এলাকায় যে লাইন গেছে তাতে গ্যাস সরবরাহের অবস্থা নেই। ময়লা ও আবর্জনা জমে লাইন বন্ধ হয়ে গেছে। এ কারণে ওই এলাকার গ্রাহকেরা গ্যাস ব্যবহার করতে পারছেন না।
আবু সাদাৎ মোহাম্মদ সায়েম আরও বলেন, গ্রাহকদের সমস্যার কথা ভেবে ওই এলাকায় নতুন লাইন করার জন্য প্রধান কার্যালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন পাওয়া গেলে নতুন লাইন করে দেওয়া হবে। নতুন লাইন হলে সমস্যা থাকবে না। তবে কবে নাগাদ অনুমোদন মিলবে তা বলা মুশকিল।
খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলায় ১০ হাজারের বেশি বিদ্যুৎ-সংযোগ রয়েছে আবাসিক গ্রাহকের বাসাবাড়িতে। কিন্তু অনেকের বাড়ি, এমনকি মূল লাইনেও বিদ্যুতের খুঁটি নেই। স্থায়ী খুঁটিতে সংযোগ টানার কথা বলে খুঁটিপ্রতি ১৭-১৮ হাজার টাকা নেওয়া হলেও সেটি হয়নি।
৬ মিনিট আগেআজ সোমবার ভোর ৫টার দিকে এ ঘটনার পর চার ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ঢাকার কমলাপুর থেকে টঙ্গী পর্যন্ত রেল চলাচলে বিঘ্ন ঘটেছে বলে জানান কমলাপুরের স্টেশন মাস্টার মো. আনোয়ার হোসেন।
১৩ মিনিট আগেহবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় মোস্তাকিন মিয়া (১৭) নামে এক কিশোরের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের পুরানগাঁও গ্রামের বসতঘর থেকে মোস্তাকিন মিয়ার লাশ উদ্ধার করা হয়। নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
২৩ মিনিট আগেআজ ২৫ নভেম্বর খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুবি) দিবস। এ বছর প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষা কার্যক্রমের ৩৪ বছর পূর্ণ করে ৩৫ বছরে পদার্পণ করছে। এমন মুহূর্তে এসে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পাওয়া নতুন বাংলাদেশে খুবিকে নব আবহে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
২৬ মিনিট আগে