কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের গৌরাঙ্গবাজার এলাকায় আন্দোলনকারীদর সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ চলছে। এদিকে শহরের পুরোনো থানা এলাকা থেকে শুরু করে স্টেশন রোডের জেলা আওয়ামী লীগ অফিস পর্যন্ত সড়কের দখলে নিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। এ সময় আওয়ামী লীগ অফিসে ভাঙচুর ও আগুন লাগিয়ে দেওয়ার ঘটনা ঘটে।
আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে লাঠিসোঁটা নিয়ে জড়ো হতে থাকে শিক্ষার্থীরা। তাদের সঙ্গে যোগ দেয় বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ। এ সময় সরকারের পদত্যাগের একদফা দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দিতে শোনা যায় তাদের।
বেলা ১১টার দিকে শহরের স্টেশন রোডের আওয়ামী লীগ কার্যালয় থেকে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের একটি মিছিল গৌরাঙ্গ বাজারে এসে আন্দোলনকারীদের ওপর হামলার চেষ্টা চালায়। এ সময় কয়েক রাউন্ড গুলির শব্দও শোনা যায়। বেলা ১১টা ১০ মিনিটের দিকে জেলা শহরের গৌরাঙ্গবাজার মোড়ে উভয় পক্ষ মুখোমুখি হলে সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
একপর্যায়ে আন্দোলনকারীদের ধাওয়ায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ নেতা–কর্মীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যান। এরপর আন্দোলনকারীরা জেলা আওয়ামী লীগ অফিস পর্যন্ত সড়ক নিজেদের নিয়ন্ত্রণ নেন। পরে জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আগুন, ভাঙচুর এবং কার্যালয়ের সামনে থাকা ৫-৬টি মোটরসাইকেলে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় সড়ক দখলে রেখে বিক্ষোভ করেন আন্দোলনকারীরা।
এদিকে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশফাকুল ইসলাম টিটুর শহরের খরমপট্টি এলাকার বাসায় আগুন দেওয়া ও ব্যাপক ভাঙচুর চালানো হয়। অন্যদিকে স্টেশন রোড থেকে গৌরাঙ্গবাজার পর্যন্ত পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধাওয়া পাল্টা-ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় পুলিশ আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার শেল ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করো।
শহরের পুরান থানা এলাকায় দুপুর ১২টার দিকে ট্রাফিক পুলিশ বক্স ভাঙচুর করেছেন আন্দোলনকারীরা।
বেলা ১টা বেজে ২০ মিনিটে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত গৌরাঙ্গবাজার এলাকায় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষ চলছে। এ ছাড়া আন্দোলনকারীদের দখলে ছিল প্রধান প্রধান কয়েকটি সড়ক। সড়কে সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনায় কয়েকজন গুরুতর আহত হয়েছেন বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে। এ ছাড়া শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ শহরের প্রায় সব সড়কে অবস্থান নেওয়ায় জেলা শহর একরকম অচল হয়ে পড়েছে। যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। বন্ধ রয়েছে শহরের দোকানপাটও। সব মিলিয়ে শহরে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। জ্বলছিল আওয়ামী লীগ অফিস।
এখন পর্যন্ত কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ২৭ জন এবং শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২৫ জন চিকিৎসা নিয়েছেন।
কিশোরগঞ্জের গৌরাঙ্গবাজার এলাকায় আন্দোলনকারীদর সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ চলছে। এদিকে শহরের পুরোনো থানা এলাকা থেকে শুরু করে স্টেশন রোডের জেলা আওয়ামী লীগ অফিস পর্যন্ত সড়কের দখলে নিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। এ সময় আওয়ামী লীগ অফিসে ভাঙচুর ও আগুন লাগিয়ে দেওয়ার ঘটনা ঘটে।
আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে লাঠিসোঁটা নিয়ে জড়ো হতে থাকে শিক্ষার্থীরা। তাদের সঙ্গে যোগ দেয় বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ। এ সময় সরকারের পদত্যাগের একদফা দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দিতে শোনা যায় তাদের।
বেলা ১১টার দিকে শহরের স্টেশন রোডের আওয়ামী লীগ কার্যালয় থেকে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের একটি মিছিল গৌরাঙ্গ বাজারে এসে আন্দোলনকারীদের ওপর হামলার চেষ্টা চালায়। এ সময় কয়েক রাউন্ড গুলির শব্দও শোনা যায়। বেলা ১১টা ১০ মিনিটের দিকে জেলা শহরের গৌরাঙ্গবাজার মোড়ে উভয় পক্ষ মুখোমুখি হলে সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
একপর্যায়ে আন্দোলনকারীদের ধাওয়ায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ নেতা–কর্মীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যান। এরপর আন্দোলনকারীরা জেলা আওয়ামী লীগ অফিস পর্যন্ত সড়ক নিজেদের নিয়ন্ত্রণ নেন। পরে জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আগুন, ভাঙচুর এবং কার্যালয়ের সামনে থাকা ৫-৬টি মোটরসাইকেলে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় সড়ক দখলে রেখে বিক্ষোভ করেন আন্দোলনকারীরা।
এদিকে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশফাকুল ইসলাম টিটুর শহরের খরমপট্টি এলাকার বাসায় আগুন দেওয়া ও ব্যাপক ভাঙচুর চালানো হয়। অন্যদিকে স্টেশন রোড থেকে গৌরাঙ্গবাজার পর্যন্ত পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধাওয়া পাল্টা-ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় পুলিশ আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার শেল ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করো।
শহরের পুরান থানা এলাকায় দুপুর ১২টার দিকে ট্রাফিক পুলিশ বক্স ভাঙচুর করেছেন আন্দোলনকারীরা।
বেলা ১টা বেজে ২০ মিনিটে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত গৌরাঙ্গবাজার এলাকায় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষ চলছে। এ ছাড়া আন্দোলনকারীদের দখলে ছিল প্রধান প্রধান কয়েকটি সড়ক। সড়কে সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনায় কয়েকজন গুরুতর আহত হয়েছেন বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে। এ ছাড়া শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ শহরের প্রায় সব সড়কে অবস্থান নেওয়ায় জেলা শহর একরকম অচল হয়ে পড়েছে। যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। বন্ধ রয়েছে শহরের দোকানপাটও। সব মিলিয়ে শহরে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। জ্বলছিল আওয়ামী লীগ অফিস।
এখন পর্যন্ত কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ২৭ জন এবং শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২৫ জন চিকিৎসা নিয়েছেন।
কুমিল্লা নগরীর রাজগঞ্জ এলাকার একটি রেস্তোরাঁর কর্মী তোফাজ্জল হোসেন। অর্থের অভাবে লেখাপড়ার সুযোগ হয়ে ওঠেনি তাঁর। ১৩ বছর বয়সে কাজ শুরু করেন রেস্তোরাঁয়।
২ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
৯ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
৯ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
১০ ঘণ্টা আগে