নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সন্তান জন্মের সময় প্রসূতি মায়েদের ব্যথা উপশম ও অপারেশনের সময় বা পরে ব্যবহার করা হয় ‘জি-পেথিডিন’ ইনজেকশন। এটি তৈরির অনুমোদন রয়েছে শুধু গণস্বাস্থ্য ফার্মাসিউটিক্যালসের। অথচ ঘুমের ইনজেকশন ‘জি-ডায়াজিপাম’কে ঘরোয়াভাবে রূপান্তর করে চেতনানাশক ‘জি-পেথিডিন’ ইনজেকশন বানিয়ে দীর্ঘ ৭সাত-আট বছর ধরে বাজারজাত করে আসছিল একটি চক্র। জি-ডায়াজিপাম’-এর লেবেল পাল্টে চেতনানাশক জি-পেথিডিন ইনজেকশন হিসেবে বিক্রি করতেন তাঁরা।
গত সোমবার মতিঝিল, বাড্ডা ও যাত্রাবাড়ী এলাকায় অভিযান চালিয়ে চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন—আলমগীর খাঁন (৪০), মাসুদ রানা (২৯) ও আহসান হাবীব শাওন (৩০)। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে জি-পেথিডিন ইনজেকশন ২০০ পিস, ২২০ পিস জি-পেথিডিনের অ্যাম্পুল, ১ হাজার ১০ পিস জি-ডায়াজিপামের অ্যাম্পুল, ৫২০ পিস জি-পেথিডিনের খালি বক্স, ২০০ পাতা জি-পেথিডিন ইনটেক স্টিকার, ৫ কেজি অ্যাসিডসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম জব্দ করা হয়।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর মিন্টু রোডে নিজ কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়ে ডিবির প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, গ্রেপ্তার আলমগীর মিটফোর্ড এলাকা থেকে ঘুমের ইনজেকশন জি-ডায়াজিপাম প্রতি পিস ৮ টাকায় কেনেন। বাসায় এনে অ্যাসিডে ভিজিয়ে রেখে লেবেলগুলো তুলে ফেলেন। পরে সেগুলোতে ব্যথানাশক জি-পেথিডিনের লেবেল লাগিয়ে ফয়েল পেপার দিয়ে প্যাকেটজাত করেন। ৮ টাকায় কেনা জি-ডায়াজিপাম ইনজেকশনের লেবেল পাল্টে প্রতি পিস ৬০০ টাকায় বাজারজাত করে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নেয় চক্রটি।
ডিবিপ্রধান আরও বলেন, পেথিডিন ইনজেকশন ব্যবহার করতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অনুমতি নিতে হয়। কিন্তু অনুমতি ছাড়াই বিভিন্ন নামী-দামি হাসপাতালের ফার্মেসিতে এসব ভেজাল পেথিডিন ইনজেকশন বিক্রি করা হতো। বারিধারা জেনারেল হাসপাতালের ফার্মেসিতে অভিযান চালিয়ে ২০০ ভেজাল পেথিডিনসহ সেখান থেকে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এক প্রশ্নের জবাবে হারুন অর রশীদ বলেন, মিটফোর্ডে কারা এসব ঘুমের ইনজেকশন বিক্রি করত এবং কোন কোন স্থানে এসব পেথিডিন বিক্রি করা হচ্ছে—এসব বিষয়ে খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এই পেথিডিন ইনজেকশন প্রয়োগে কেউ মৃত্যুঝুঁকিতে পড়েছে কি না, সে বিষয়েও খোঁজ নেওয়া হচ্ছে।
সন্তান জন্মের সময় প্রসূতি মায়েদের ব্যথা উপশম ও অপারেশনের সময় বা পরে ব্যবহার করা হয় ‘জি-পেথিডিন’ ইনজেকশন। এটি তৈরির অনুমোদন রয়েছে শুধু গণস্বাস্থ্য ফার্মাসিউটিক্যালসের। অথচ ঘুমের ইনজেকশন ‘জি-ডায়াজিপাম’কে ঘরোয়াভাবে রূপান্তর করে চেতনানাশক ‘জি-পেথিডিন’ ইনজেকশন বানিয়ে দীর্ঘ ৭সাত-আট বছর ধরে বাজারজাত করে আসছিল একটি চক্র। জি-ডায়াজিপাম’-এর লেবেল পাল্টে চেতনানাশক জি-পেথিডিন ইনজেকশন হিসেবে বিক্রি করতেন তাঁরা।
গত সোমবার মতিঝিল, বাড্ডা ও যাত্রাবাড়ী এলাকায় অভিযান চালিয়ে চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন—আলমগীর খাঁন (৪০), মাসুদ রানা (২৯) ও আহসান হাবীব শাওন (৩০)। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে জি-পেথিডিন ইনজেকশন ২০০ পিস, ২২০ পিস জি-পেথিডিনের অ্যাম্পুল, ১ হাজার ১০ পিস জি-ডায়াজিপামের অ্যাম্পুল, ৫২০ পিস জি-পেথিডিনের খালি বক্স, ২০০ পাতা জি-পেথিডিন ইনটেক স্টিকার, ৫ কেজি অ্যাসিডসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম জব্দ করা হয়।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর মিন্টু রোডে নিজ কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়ে ডিবির প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, গ্রেপ্তার আলমগীর মিটফোর্ড এলাকা থেকে ঘুমের ইনজেকশন জি-ডায়াজিপাম প্রতি পিস ৮ টাকায় কেনেন। বাসায় এনে অ্যাসিডে ভিজিয়ে রেখে লেবেলগুলো তুলে ফেলেন। পরে সেগুলোতে ব্যথানাশক জি-পেথিডিনের লেবেল লাগিয়ে ফয়েল পেপার দিয়ে প্যাকেটজাত করেন। ৮ টাকায় কেনা জি-ডায়াজিপাম ইনজেকশনের লেবেল পাল্টে প্রতি পিস ৬০০ টাকায় বাজারজাত করে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নেয় চক্রটি।
ডিবিপ্রধান আরও বলেন, পেথিডিন ইনজেকশন ব্যবহার করতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অনুমতি নিতে হয়। কিন্তু অনুমতি ছাড়াই বিভিন্ন নামী-দামি হাসপাতালের ফার্মেসিতে এসব ভেজাল পেথিডিন ইনজেকশন বিক্রি করা হতো। বারিধারা জেনারেল হাসপাতালের ফার্মেসিতে অভিযান চালিয়ে ২০০ ভেজাল পেথিডিনসহ সেখান থেকে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এক প্রশ্নের জবাবে হারুন অর রশীদ বলেন, মিটফোর্ডে কারা এসব ঘুমের ইনজেকশন বিক্রি করত এবং কোন কোন স্থানে এসব পেথিডিন বিক্রি করা হচ্ছে—এসব বিষয়ে খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এই পেথিডিন ইনজেকশন প্রয়োগে কেউ মৃত্যুঝুঁকিতে পড়েছে কি না, সে বিষয়েও খোঁজ নেওয়া হচ্ছে।
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৭ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৭ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৭ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৭ ঘণ্টা আগে