নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারি দলের নির্বাচনী ইশতিহারে সংখ্যালঘুদের দেওয়া প্রতিশ্রুতসমূহ বাস্তবায়নের দাবিতে মাঠে নামার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের নেতৃত্বাধীন সংখ্যালঘু ঐক্য মোর্চা। আগামী ৮ থেকে ২৩ সেপ্টেম্বর পৃথক পৃথক দিনে সারা দেশে গণ অনশন ও গণ অবস্থান এবং ৬ অক্টোবর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মহাসমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা দিয়েছে সংগঠনটি।
আজ সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ঐক্য মোর্চার প্রধান সমন্বয়ক ও ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আইনজীবী রাণা দাশগুপ্ত এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
ঘোষিত কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে আগামী ৮ সেপ্টেম্বর শুক্রবার রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের ১৮টি জেলা ও ২টি মহানগর; ১৫ সেপ্টেম্বর শুক্রবার ময়মনসিংহ ও রংপুর বিভাগের ১২টি জেলা ও ২টি মহানগর; ১৬ সেপ্টেম্বর শনিবার সিলেট বিভাগের ৪টি জেলা ও ১টি মহানগর; ২২ সেপ্টেম্বর শুক্রবার চট্টগ্রাম বিভাগের ১২টি জেলা ও ১টি মহানগর; ২৩ সেপ্টেম্বর শনিবার ঢাকা বিভাগের ১৩টি জেলা ও ২টি মহানগরে ভোর ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ১২ ঘণ্টার গণ অনশন ও গণসমাবেশ।
একইসঙ্গে ২২ সেপ্টেম্বর ভোর ৬টা থেকে ২৪ সেপ্টেম্বর ভোর ৬টা পর্যন্ত ৪৮ ঘণ্টা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কেন্দ্রীয় গণ অনশন ও গণ অবস্থান। এ ছাড়া আগামী ৬ অক্টোবর ২০২৩ শুক্রবার বেলা ২টায় ঢাকার ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মহাসমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। এই মহাসমাবেশ থেকে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে আইনজীবী রানা দাশগুপ্ত বলেন, ‘‘ইতিমধ্যে নির্বাচন কমিশন আগামী বছরের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা ঘোষণা করেছে। সে অর্থে সংসদ নির্বাচনের আর মাত্র চার মাস বাকি। এই নির্বাচনকে সামনে রেখে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ আজ পরাশক্তিসমূহের কূটনৈতিক রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। এতে দেশের ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু সম্প্রদায় শঙ্কিত ও উদ্বিগ্ন।
‘‘আমরা এ ব্যাপারে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সর্বস্তরের দেশপ্রেমিক জনগণের সচেতন দৃষ্টি কামনা করছি। আমরা আশা করি, আমাদের দেশের সকল রাজনৈতিক দল দেশ ও জাতির স্বার্থে এবং ভবিষ্যৎ গণতন্ত্র ও উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখার জন্য অধিকতর দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনে এগিয়ে আসবেন।’’
আওয়ামী লীগের ২০১৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে এ সংক্রান্ত লক্ষ্য ও পরিকল্পনা হিসাবে যা লিখিত রয়েছে, তা হলো:
১. অর্পিত সম্পত্তি সংশোধনী আইন দ্বারা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রকৃত স্বত্বাধিকারীদের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা হবে।
২. জাতীয় সংখ্যালঘু কমিশন গঠন করা হবে। সংখ্যালঘু বিশেষ সুরক্ষা আইন প্রণয়ন করা হবে।
৩. সমতলের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জমি, জলাধার ও বন এলাকায় অধিকার সংরক্ষণের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণসহ
ভূমি কমিশনের কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। অনগ্রসর ও অনুন্নত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, দলিত ও চা বাগান শ্রমিকদের
সন্তানদের শিক্ষা ও চাকরির ক্ষেত্রে বিশেষ কোটা এবং সুযোগ-সুবিধা অব্যাহত থাকবে।
৪. সংখ্যালঘু ও ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর প্রতি বৈষম্যমূলক সকল প্রকার আইন ও অন্যান্য অন্যায় ব্যবস্থার অবসান করা
হবে।
৫. ক্ষুদ্র জাতিসত্তা ও অন্যান্য সম্প্রদায়ের অধিকারের স্বীকৃতি এবং তাদের ভাষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও জীবনধারার
স্বাতন্ত্র্য সংরক্ষণ ও তাদের সুষম উন্নয়নের জন্য অগ্রাধিকারভিত্তিক কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হবে।
সাড়ে চার বছরেরও বেশি সময়ে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি পূরণ না করায় ক্ষোভ প্রকাশ করে আইনজীবী রাণা দাশ গুপ্ত বলেন, ‘‘আমরা আশা করেছিলাম, ২০২১ সালের মধ্যে এই সব অঙ্গীকার বাস্তবায়নে সরকার কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণে এগিয়ে আসবে। কিন্তু উক্ত সময়ের মধ্যে এ ব্যাপারে কোনোরূপ অগ্রগতি পরিলক্ষিত না হওয়ায় ২০২২ সালের জানুয়ারি মাসের পর থেকে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ ও এর নেতৃত্বাধীন ধর্মীয়-জাতিগত সংখ্যালঘু সংগঠনসমূহের ঐক্য মোর্চা সংখ্যালঘু অঙ্গীকারসমূহ বাস্তবায়নে ধারাবাহিকভাবে আন্দোলন কর্মসূচি পালন করে আসছে।
‘‘আন্দোলনের পাশাপাশি ঐক্য পরিষদ সরকারের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনাতেও বসে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এবং দলটির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান কবির বিন আনোয়ারের সঙ্গে ইতিমধ্যেই বৈঠক করা হয়েছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও এ পর্যন্ত তেমন কোনো অগ্রগতি পরিলক্ষিত হয়নি।’’
সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় সংসদের চলতি অধিবেশন এবং সামনের অধিবেশনে প্রতিশ্রুতিসমূহ বিল আকারে উপস্থাপন করে আইনে পরিণত করার আহ্বান জানানো হয়।
জগন্নাথ হল অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক নিবাস মাঝির সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন শ্রীশ্রী ভোলানন্দ গিরি আশ্রম ট্রাস্টের সভাপতি আইনজীবী সুব্রত চৌধুরী, বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরামের সহসাধারণ সম্পাদক ডা. গজেন্দ্র নাথ মাহাতো, বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের নির্বাহী মহাসচিব পলাশ কান্তি দে, মহানগর সর্বজনীন পূজা কমিটির সভাপতি মণীন্দ্র কুমার নাথ, মতুয়া মহাসংঘের মহাসচিব সাগর সাধু ঠাকুর, ভক্ত সংঘ বাংলাদেশের সিনিয়র সহ সভাপতি শ্যামল রঞ্জন মণ্ডল, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের প্রেসিডিয়াম সদস্য মিলন কান্তি দত্ত, রঞ্জন কর্মকার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আইনজীবী শ্যামল কুমার রায়, রবীন্দ্রনাথ বসু, দপ্তর সম্পাদক মিহির কান্তি হাওলাদার, ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক প্রাণতোষ আচার্য শিবু, শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক তপো গোপাল ঘোষ, সহ-পেশাজীবী বিষয়ক সম্পাদক সুবীর দত্ত, সহসাংগঠনিক সম্পাদক শম্ভু নাথ রায়, বাপ্পাদিত্য বসু প্রমুখ।
সরকারি দলের নির্বাচনী ইশতিহারে সংখ্যালঘুদের দেওয়া প্রতিশ্রুতসমূহ বাস্তবায়নের দাবিতে মাঠে নামার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের নেতৃত্বাধীন সংখ্যালঘু ঐক্য মোর্চা। আগামী ৮ থেকে ২৩ সেপ্টেম্বর পৃথক পৃথক দিনে সারা দেশে গণ অনশন ও গণ অবস্থান এবং ৬ অক্টোবর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মহাসমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা দিয়েছে সংগঠনটি।
আজ সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ঐক্য মোর্চার প্রধান সমন্বয়ক ও ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আইনজীবী রাণা দাশগুপ্ত এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
ঘোষিত কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে আগামী ৮ সেপ্টেম্বর শুক্রবার রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের ১৮টি জেলা ও ২টি মহানগর; ১৫ সেপ্টেম্বর শুক্রবার ময়মনসিংহ ও রংপুর বিভাগের ১২টি জেলা ও ২টি মহানগর; ১৬ সেপ্টেম্বর শনিবার সিলেট বিভাগের ৪টি জেলা ও ১টি মহানগর; ২২ সেপ্টেম্বর শুক্রবার চট্টগ্রাম বিভাগের ১২টি জেলা ও ১টি মহানগর; ২৩ সেপ্টেম্বর শনিবার ঢাকা বিভাগের ১৩টি জেলা ও ২টি মহানগরে ভোর ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ১২ ঘণ্টার গণ অনশন ও গণসমাবেশ।
একইসঙ্গে ২২ সেপ্টেম্বর ভোর ৬টা থেকে ২৪ সেপ্টেম্বর ভোর ৬টা পর্যন্ত ৪৮ ঘণ্টা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কেন্দ্রীয় গণ অনশন ও গণ অবস্থান। এ ছাড়া আগামী ৬ অক্টোবর ২০২৩ শুক্রবার বেলা ২টায় ঢাকার ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মহাসমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। এই মহাসমাবেশ থেকে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে আইনজীবী রানা দাশগুপ্ত বলেন, ‘‘ইতিমধ্যে নির্বাচন কমিশন আগামী বছরের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা ঘোষণা করেছে। সে অর্থে সংসদ নির্বাচনের আর মাত্র চার মাস বাকি। এই নির্বাচনকে সামনে রেখে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ আজ পরাশক্তিসমূহের কূটনৈতিক রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। এতে দেশের ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু সম্প্রদায় শঙ্কিত ও উদ্বিগ্ন।
‘‘আমরা এ ব্যাপারে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সর্বস্তরের দেশপ্রেমিক জনগণের সচেতন দৃষ্টি কামনা করছি। আমরা আশা করি, আমাদের দেশের সকল রাজনৈতিক দল দেশ ও জাতির স্বার্থে এবং ভবিষ্যৎ গণতন্ত্র ও উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখার জন্য অধিকতর দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনে এগিয়ে আসবেন।’’
আওয়ামী লীগের ২০১৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে এ সংক্রান্ত লক্ষ্য ও পরিকল্পনা হিসাবে যা লিখিত রয়েছে, তা হলো:
১. অর্পিত সম্পত্তি সংশোধনী আইন দ্বারা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রকৃত স্বত্বাধিকারীদের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা হবে।
২. জাতীয় সংখ্যালঘু কমিশন গঠন করা হবে। সংখ্যালঘু বিশেষ সুরক্ষা আইন প্রণয়ন করা হবে।
৩. সমতলের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জমি, জলাধার ও বন এলাকায় অধিকার সংরক্ষণের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণসহ
ভূমি কমিশনের কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। অনগ্রসর ও অনুন্নত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, দলিত ও চা বাগান শ্রমিকদের
সন্তানদের শিক্ষা ও চাকরির ক্ষেত্রে বিশেষ কোটা এবং সুযোগ-সুবিধা অব্যাহত থাকবে।
৪. সংখ্যালঘু ও ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর প্রতি বৈষম্যমূলক সকল প্রকার আইন ও অন্যান্য অন্যায় ব্যবস্থার অবসান করা
হবে।
৫. ক্ষুদ্র জাতিসত্তা ও অন্যান্য সম্প্রদায়ের অধিকারের স্বীকৃতি এবং তাদের ভাষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও জীবনধারার
স্বাতন্ত্র্য সংরক্ষণ ও তাদের সুষম উন্নয়নের জন্য অগ্রাধিকারভিত্তিক কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হবে।
সাড়ে চার বছরেরও বেশি সময়ে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি পূরণ না করায় ক্ষোভ প্রকাশ করে আইনজীবী রাণা দাশ গুপ্ত বলেন, ‘‘আমরা আশা করেছিলাম, ২০২১ সালের মধ্যে এই সব অঙ্গীকার বাস্তবায়নে সরকার কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণে এগিয়ে আসবে। কিন্তু উক্ত সময়ের মধ্যে এ ব্যাপারে কোনোরূপ অগ্রগতি পরিলক্ষিত না হওয়ায় ২০২২ সালের জানুয়ারি মাসের পর থেকে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ ও এর নেতৃত্বাধীন ধর্মীয়-জাতিগত সংখ্যালঘু সংগঠনসমূহের ঐক্য মোর্চা সংখ্যালঘু অঙ্গীকারসমূহ বাস্তবায়নে ধারাবাহিকভাবে আন্দোলন কর্মসূচি পালন করে আসছে।
‘‘আন্দোলনের পাশাপাশি ঐক্য পরিষদ সরকারের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনাতেও বসে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এবং দলটির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান কবির বিন আনোয়ারের সঙ্গে ইতিমধ্যেই বৈঠক করা হয়েছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও এ পর্যন্ত তেমন কোনো অগ্রগতি পরিলক্ষিত হয়নি।’’
সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় সংসদের চলতি অধিবেশন এবং সামনের অধিবেশনে প্রতিশ্রুতিসমূহ বিল আকারে উপস্থাপন করে আইনে পরিণত করার আহ্বান জানানো হয়।
জগন্নাথ হল অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক নিবাস মাঝির সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন শ্রীশ্রী ভোলানন্দ গিরি আশ্রম ট্রাস্টের সভাপতি আইনজীবী সুব্রত চৌধুরী, বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরামের সহসাধারণ সম্পাদক ডা. গজেন্দ্র নাথ মাহাতো, বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের নির্বাহী মহাসচিব পলাশ কান্তি দে, মহানগর সর্বজনীন পূজা কমিটির সভাপতি মণীন্দ্র কুমার নাথ, মতুয়া মহাসংঘের মহাসচিব সাগর সাধু ঠাকুর, ভক্ত সংঘ বাংলাদেশের সিনিয়র সহ সভাপতি শ্যামল রঞ্জন মণ্ডল, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের প্রেসিডিয়াম সদস্য মিলন কান্তি দত্ত, রঞ্জন কর্মকার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আইনজীবী শ্যামল কুমার রায়, রবীন্দ্রনাথ বসু, দপ্তর সম্পাদক মিহির কান্তি হাওলাদার, ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক প্রাণতোষ আচার্য শিবু, শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক তপো গোপাল ঘোষ, সহ-পেশাজীবী বিষয়ক সম্পাদক সুবীর দত্ত, সহসাংগঠনিক সম্পাদক শম্ভু নাথ রায়, বাপ্পাদিত্য বসু প্রমুখ।
পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর কাছে কোমরতাঁতে বোনা কাপড় খুবই জনপ্রিয়। আর এ কাপড় বোনেন পাহাড়ি নারীরা। তবে আধুনিক বয়নশিল্পের প্রভাব এবং সুতাসহ কাঁচামালের দাম বাড়ায় এখন আর পোষাতে পারছেন না তাঁরা। সরকারের পক্ষ থেকেও নেই এ শিল্পকে টিকিয়ে রাখার কোনো উদ্যোগ। তাই হারাতে বসেছে পাহাড়ের ঐতিহ্যবাহী এ শিল
১৮ মিনিট আগেহবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কে পড়ে গুরুতর আঘাত পেয়ে সাদিকুর রহমান সাদিক (৩৫) নামের এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার সন্দলপুরে নবীগঞ্জ-হবিগঞ্জ সড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
২৪ মিনিট আগেডিসেম্বরের ২০ তারিখ বিয়ে। অনুষ্ঠানের জন্য ঠিক করা হয়েছে ক্লাবও। পরিবারের পক্ষ থেকে চলছিল কেনাকাটাসহ বিয়ের নানা আয়োজন। এরমধ্যে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন ইশরাত জাহান তামান্না (২০)। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার রাতে তাঁর মৃত্যু হয়।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে দুই পক্ষের মীমাংসার সময় বিএনপির এক নেতাকে ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে নগরের ভদ্রা এলাকায় রাজশাহী মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক বজলুর রহমান মন্টুর ওপর এ হামলা হয়। তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে