নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তদন্ত প্রতিবেদনের আলোকে সুপারিশ অনুযায়ী প্রতিনিয়ত ব্যবস্থা নেওয়া হয় বলেই দিন দিন নৌ সেক্টরে উন্নতি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। লঞ্চে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আজ শুক্রবার রাতে রাজধানীর শেখ হাসিনা বার্ন ইউনিটে আহতদের দেখতে এসে এ কথা বলেন তিনি।
তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হয় কি না এমন প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, ‘ব্যবস্থা নেওয়া হয় বলেই দিন দিন নৌ সেক্টরে উন্নতি হচ্ছে। সকল তদন্ত সুপারিশ আমরা ধারাবাহিকভাবে বাস্তবায়ন করেছি। করছি না যে তা না, সদরঘাটের অবস্থা এখন আর আগের মতো নাই।’
লঞ্চের ইঞ্জিন রুমের পাশেই রান্নাঘর বসানোর বিষয়ে তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরেই আমরা বলছি লঞ্চের নকশাগুলো স্বাস্থ্যসম্মত নয়। এই অবস্থা নিয়ে যাত্রীসেবা দেওয়া খুব কঠিন। এই জায়গায় আমাদের ভাবতে হবে। ইলেকট্রিসিটির যে তার লঞ্চে ব্যবহার করা হয়, সেখানে ঝুঁকি আছে। এখানে দুর্বল, সাশ্রয়ী কেবল ব্যবহৃত হয়। যাঁরা সার্ভে করেন, তাঁদের এ জায়গাগুলো সঠিকভাবে দেখতে হবে।’
আহতদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে কি না এমন প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের একটা যাত্রী কল্যাণ ফান্ড আছে। তাঁরা যেহেতু আমাদের যাত্রী ছিল, তাঁরা আমাদের অংশীজন। শুধু এ ঘটনাই না, নৌ সেক্টরে সকল ধরনের বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে সরকার আছে। এই সরকার মানবিক সরকার।’
তিনি বলেন, ঘটনাস্থলের প্রশাসন ও সংশ্লিষ্টরা সব ধরনের সহযোগিতা দিচ্ছেন। কেউ কেউ আমাদের নলেজের বাইরে নিজস্ব উদ্যোগে চলে এসেছেন, সে কারণে হয়তো সাপোর্ট পাননি। তবে সবার সব ধরনের চিকিৎসায় আমরা সহায়তা করব। পুড়ে যাওয়ার চিকিৎসা অনেক ব্যয়বহুল, অনেকের পক্ষেই এটা করা হয়তো সম্ভব না। অনেকের পক্ষে খুবই কষ্টসাধ্য হবে। এসব ক্ষেত্রে সরকার তাঁদের পাশে থাকবে।
এমন ভয়াবহ ঘটনার অভিজ্ঞতা আগে ছিল না জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা একটি তদন্ত কমিটি করেছি। অনেক ধরনের মতামত আমরা পেয়েছি। বড় জাহাজ, একেকজন ঘটনাটি একেকভাবে দেখেছে। অধিকাংশই ঘুমন্ত অবস্থায় ছিল, সে জন্য আতঙ্কটা বেশি ছড়িয়ে গেছে।’
তদন্ত প্রতিবেদনের আলোকে সুপারিশ অনুযায়ী প্রতিনিয়ত ব্যবস্থা নেওয়া হয় বলেই দিন দিন নৌ সেক্টরে উন্নতি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। লঞ্চে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আজ শুক্রবার রাতে রাজধানীর শেখ হাসিনা বার্ন ইউনিটে আহতদের দেখতে এসে এ কথা বলেন তিনি।
তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হয় কি না এমন প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, ‘ব্যবস্থা নেওয়া হয় বলেই দিন দিন নৌ সেক্টরে উন্নতি হচ্ছে। সকল তদন্ত সুপারিশ আমরা ধারাবাহিকভাবে বাস্তবায়ন করেছি। করছি না যে তা না, সদরঘাটের অবস্থা এখন আর আগের মতো নাই।’
লঞ্চের ইঞ্জিন রুমের পাশেই রান্নাঘর বসানোর বিষয়ে তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরেই আমরা বলছি লঞ্চের নকশাগুলো স্বাস্থ্যসম্মত নয়। এই অবস্থা নিয়ে যাত্রীসেবা দেওয়া খুব কঠিন। এই জায়গায় আমাদের ভাবতে হবে। ইলেকট্রিসিটির যে তার লঞ্চে ব্যবহার করা হয়, সেখানে ঝুঁকি আছে। এখানে দুর্বল, সাশ্রয়ী কেবল ব্যবহৃত হয়। যাঁরা সার্ভে করেন, তাঁদের এ জায়গাগুলো সঠিকভাবে দেখতে হবে।’
আহতদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে কি না এমন প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের একটা যাত্রী কল্যাণ ফান্ড আছে। তাঁরা যেহেতু আমাদের যাত্রী ছিল, তাঁরা আমাদের অংশীজন। শুধু এ ঘটনাই না, নৌ সেক্টরে সকল ধরনের বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে সরকার আছে। এই সরকার মানবিক সরকার।’
তিনি বলেন, ঘটনাস্থলের প্রশাসন ও সংশ্লিষ্টরা সব ধরনের সহযোগিতা দিচ্ছেন। কেউ কেউ আমাদের নলেজের বাইরে নিজস্ব উদ্যোগে চলে এসেছেন, সে কারণে হয়তো সাপোর্ট পাননি। তবে সবার সব ধরনের চিকিৎসায় আমরা সহায়তা করব। পুড়ে যাওয়ার চিকিৎসা অনেক ব্যয়বহুল, অনেকের পক্ষেই এটা করা হয়তো সম্ভব না। অনেকের পক্ষে খুবই কষ্টসাধ্য হবে। এসব ক্ষেত্রে সরকার তাঁদের পাশে থাকবে।
এমন ভয়াবহ ঘটনার অভিজ্ঞতা আগে ছিল না জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা একটি তদন্ত কমিটি করেছি। অনেক ধরনের মতামত আমরা পেয়েছি। বড় জাহাজ, একেকজন ঘটনাটি একেকভাবে দেখেছে। অধিকাংশই ঘুমন্ত অবস্থায় ছিল, সে জন্য আতঙ্কটা বেশি ছড়িয়ে গেছে।’
আয়শা আক্তার আঁখি এ পর্যন্ত তিনি ৫ শতাধিক গয়না তৈরি করেছেন। এসবের মধ্যে রয়েছে কানের দুল, গলার সেট, মালা, চুড়িসহ নানা ধরনের গয়না। মাটির গয়নায় নান্দনিক ডিজাইন ও কারুকাজ যুক্ত করে সেগুলি তৈরি করেন তিনি। শুরুতে তেমন সাড়া না পেলেও এখন তাঁর তৈরি গয়নাগুলো অনলাইনে বিক্রি হচ্ছে এবং ক্রেতারা নতুন অর্ডার...
১০ মিনিট আগেগতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, শ্বাসনালিসহ হান্নানের শরীরে ৪৫ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। ইনস্টিটিউটের ৬০২ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি রাখা হয়েছ
৩৪ মিনিট আগেঅভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
৭ ঘণ্টা আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
৭ ঘণ্টা আগে