নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানী ঢাকার গুলশান বিভাগের ট্রাফিকের উপকমিশনার আব্দুল মোমেন গতকাল রোববার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট করেন। তাঁর পোস্ট ঘিরে চলছে আলোচনা। পোস্টে ট্রাফিক সমস্যা নিয়ে পরামর্শ চাইলে সেখানে অনেকেই বিভিন্ন মতামত দেন।
গতকাল বিকেল ৩টা ৪৭ মিনিটে উপকমিশনার আব্দুল মোমেন ফেসবুকে পাবলিক গ্রুপ ‘ট্রাফিক অ্যালার্ট’–এ লিখেন, ‘সম্মানিত নাগরিকবাসী, আমি গুলশান ট্রাফিক বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার। ঢাকা শহরে আমাদের প্রতি দিনের অফিস গমনে যানজট সব থেকে বড় সমস্যা, আমরা সেটা সবাই জানি। এ বিষয়ে আর বিস্তারিত আলোচনার প্রয়োজন নেই। গুলশান, বনানী, প্রগতিসরণী, মহাখালী বাস টার্মিনাল এ গুলোতে একেক জায়গার সমস্যা একেক ধরনের। উপরিউক্ত সমস্যা সমূহের মধ্যে যেগুলো পুলিশের পক্ষে সমাধানযোগ্য বা অন্য কারও ওপর নির্ভরশীল নয়, পুলিশ নিজেরাই বাস্তবায়ন করতে পারে, এই বিষয়ে আপনাদের যদি কোনো বাস্তবভিত্তিক পরামর্শ থাকে তাহলে আমাদের জানানোর জন্য অনুরোধ করা হলো। হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ করতে পারেন। ফোন: ০১৩২০০৪৪৩৬০। সবার জন্য শুভকামনা।’
তাঁর এই পোস্টে আজ সোমবার বিকেল ৫টা পর্যন্ত লাইক পড়েছে ১ হাজার ৪০০টি। মন্তব্য করেছেন ২৬৭ জন।
ট্রাফিকের উপকমিশনারের এই পোস্টে ব্যাপক সাড়া দিয়েছেন ওই অঞ্চল দিয়ে চলাচলকারী রাজধানীবাসী। বিভিন্নভাবে তাঁরা গুলশান অঞ্চলের ট্রাফিকের সমস্যা নিয়ে কথা বলেছেন মন্তব্যের সেকশনে।
বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরা বাসের যত্রতত্র যাত্রী ওঠানামাকে যানজটের সবচেয়ে বড় কারণ বলে মনে করেছেন। একই সঙ্গে মহাখালী এলাকায় বাস টার্মিনাল ও রাস্তায় অতিরিক্ত মোটরচালিত রিকশা ও পার্কিংকেও দায়ী করেছেন অনেকে। কেউ কেউ একসঙ্গে অনেকগুলো পরামর্শ দিয়েছেন।
অর্ঘ পাল নামে এক ফেসবুক ব্যবহারকারী লিখেন, মহাখালী বাস টার্মিনাল অপসারণ এবং শাহীন স্কুল অ্যান্ড কলেজের পার্কিংয়ের ব্যবস্থা করা। বনানীর আগে একটা বাড্ডার মতো ইউলুপ করা এবং মিরপুর-১৪ থেকে ক্যান্টনমেন্টের ওপর দিয়ে বনানী মহাখালী ও জাহাঙ্গীর গেট পার করে ফ্লাইওভার নির্মাণ করা। বিজয় সরণিতে ক্রসিং ফ্লাইওভার নির্মাণ ইত্যাদি।
নাজমুল হোসেইন শুভ লিখেন, শুধু বাস স্টপেজে বাস দাঁড়ানো এবং যাত্রী ওঠা-নামা নিশ্চিত করা, অবৈধ অটোরিকশা বন্ধ করা (অবশ্য এটা পুলিশের পক্ষে সমাধানযোগ্য কিনা জানা নেই, কারণ অটোরিকশার তো কিছুই লাগে না!), রাস্তার প্রতিটি লেন চলাচল যোগ্য রাখা (অবৈধ ফুটপাত দখল, ভ্যানগাড়ি দ্বারা ভাসমান বাজার, অবৈধ পার্কিং এবং দোকান কিংবা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের রাস্তা দখল বন্ধ করা), কিছু রাস্তায় পার্কিংয়ের জন্য লেন নির্ধারণ করে দেওয়া।
মাহামুদুল হাসান নামে আরেকজন লিখেন, সৈনিক ক্লাব থেকে কাকলি সিগন্যাল পর্যন্ত রাস্তা কম, বাস স্ট্যান্ড বেশি মনে হয়। পুলিশের সামনেই বাস থামিয়ে যাত্রী ওঠা–নামা করায়। এখানে বাস থামতে না দিলে ওই খানের জ্যাম অনেক কমে যাবে।
শিবাজি রয় নামের একজন লিখেন, ‘ধন্যবাদ এ রকম একটা ইনিশিয়েটিভ নেওয়ার জন্য। পাবলিক বাসগুলো যাতে স্টপেজ ছাড়া কোথাও না দাঁড়ায়, আপনারা নির্দিষ্ট স্টপেজ করে দিন। আর বাসগুলোকে বলুন স্টপেজ ছাড়া যাতে কোনো ওঠা–নামা না হয়। এই একটা কাজ করলে আমার মনে হয় এই লাইনে যানজট অনেক কমে যাবে।’
তবে অনেকেই ট্রাফিক পুলিশের সঠিকভাবে কাজ না করার কথাও তুলে ধরেছেন পোস্টের মন্তব্য সেকশনে। বদরুল হায়দার নামে একজন লিখেছেন, ‘পোস্ট দিয়েছেন ভালো। কিন্তু এই বিষয় বা কারণগুলো কারওরই অজানা নয় একটু কম আর বেশি। আপনার পদবি “ট্রাফিক বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার” সে অনুযায়ী এই যানজট বিষয়ে আপনার জ্ঞানটা আমি অন্য যারা বেশি জানে তাঁদের গ্রুপেই ধরে নেব। সমস্যা খোঁজা বা সমাধান খোঁজার থেকে আপনারা আপনাদের কাজ সৎভাবে পালন করেন সমস্যা এমনিই সমাধান হয়ে যাবে।’
হাবিব আকতারুল নামে একজন লিখেন, জনগণের মতামতকে কখনই গুরুত্ব দেওয়া হয় না। বাস রাস্তার মাঝখানে দাঁড়িয়ে যাত্রী ওঠায় আর নামায়। হাত তুললেই দাঁড়িয়ে পড়ে। পুলিশ দেখেও দেখে না। তারা ব্যস্ত থাকে কখন পিকআপ যায় সেটির দিকে।
ইমরানুর হক শাওন লিখেন, ট্রাফিক সার্জেন্ট, কনস্টেবল সবাই মিলে রাস্তায় বাইক আর গাড়ি থামিয়ে কাগজ চেকিং করা বাদ দিয়ে সবাইকে নিয়ম মেনে চলার নির্দেশনা দেওয়া আর যানজট নিরসনে মনোযোগী হওয়া বেশি জরুরি। এতে যানজট ৫০ ভাগ কমে যাবে।
অনেকেই আবার এই অঞ্চলের বিভিন্ন রাস্তার ছবি ও ভিডিও যুক্ত করেছেন। সেখানে ফুটপাত ও রাস্তা দখল করে দোকান বসানোর চিত্র উঠে এসেছে। অনেকেই আবার রাস্তা ডাইভারশনের কথা বলেছেন।
শাহারিয়ার শোভন নামে একজন লিখেন, মহাখালী বা আমতলী থেকে আসা গাড়িগুলোকে সরাসরি ডিওএইচএস ঢোকার ব্যবস্থা করতে পারলে ভালো হবে। এখন এই গাড়িগুলো সব জাহাঙ্গীরগেট ঘুরে আসে যার জন্য দুই পাশের রাস্তায় গাড়ির চাপ বেশি থাকে। যদি এগুলো সোজাসুজি এসকেএস টাওয়ারের পাশ দিয়ে বা রাওয়া গেটের পাশ দিয়ে ঢুকতে পারত তাহলে জাহাঙ্গীরগেট আর বিএএফ শাহিন কলেজের সামনে গাড়ির চাপ কিছুটা কমতো।
মানিউল বাড়ই নামে একজন লিখেন, কারওয়ান বাজার, বিজয় সরণি, মহাখালী টার্মিনাল, কাকলি বনানী, আবুল হোটেল, উত্তর বাড্ডা প্রতিটি সিগনালে ইউলুপ দিতে হবে।
এমন অনেকেই এসব এলাকায় রাস্তার সমস্যা নিয়ে লিখেছেন, কেউ কেউ পরামর্শ দিয়েছেন।
এসব বিষয়ে জানার জন্য উপকমিশনার আব্দুল মোমেনের নম্বরে যোগাযোগ করা হলে তাঁকে পাওয়া যায়নি।
রাজধানী ঢাকার গুলশান বিভাগের ট্রাফিকের উপকমিশনার আব্দুল মোমেন গতকাল রোববার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট করেন। তাঁর পোস্ট ঘিরে চলছে আলোচনা। পোস্টে ট্রাফিক সমস্যা নিয়ে পরামর্শ চাইলে সেখানে অনেকেই বিভিন্ন মতামত দেন।
গতকাল বিকেল ৩টা ৪৭ মিনিটে উপকমিশনার আব্দুল মোমেন ফেসবুকে পাবলিক গ্রুপ ‘ট্রাফিক অ্যালার্ট’–এ লিখেন, ‘সম্মানিত নাগরিকবাসী, আমি গুলশান ট্রাফিক বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার। ঢাকা শহরে আমাদের প্রতি দিনের অফিস গমনে যানজট সব থেকে বড় সমস্যা, আমরা সেটা সবাই জানি। এ বিষয়ে আর বিস্তারিত আলোচনার প্রয়োজন নেই। গুলশান, বনানী, প্রগতিসরণী, মহাখালী বাস টার্মিনাল এ গুলোতে একেক জায়গার সমস্যা একেক ধরনের। উপরিউক্ত সমস্যা সমূহের মধ্যে যেগুলো পুলিশের পক্ষে সমাধানযোগ্য বা অন্য কারও ওপর নির্ভরশীল নয়, পুলিশ নিজেরাই বাস্তবায়ন করতে পারে, এই বিষয়ে আপনাদের যদি কোনো বাস্তবভিত্তিক পরামর্শ থাকে তাহলে আমাদের জানানোর জন্য অনুরোধ করা হলো। হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ করতে পারেন। ফোন: ০১৩২০০৪৪৩৬০। সবার জন্য শুভকামনা।’
তাঁর এই পোস্টে আজ সোমবার বিকেল ৫টা পর্যন্ত লাইক পড়েছে ১ হাজার ৪০০টি। মন্তব্য করেছেন ২৬৭ জন।
ট্রাফিকের উপকমিশনারের এই পোস্টে ব্যাপক সাড়া দিয়েছেন ওই অঞ্চল দিয়ে চলাচলকারী রাজধানীবাসী। বিভিন্নভাবে তাঁরা গুলশান অঞ্চলের ট্রাফিকের সমস্যা নিয়ে কথা বলেছেন মন্তব্যের সেকশনে।
বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরা বাসের যত্রতত্র যাত্রী ওঠানামাকে যানজটের সবচেয়ে বড় কারণ বলে মনে করেছেন। একই সঙ্গে মহাখালী এলাকায় বাস টার্মিনাল ও রাস্তায় অতিরিক্ত মোটরচালিত রিকশা ও পার্কিংকেও দায়ী করেছেন অনেকে। কেউ কেউ একসঙ্গে অনেকগুলো পরামর্শ দিয়েছেন।
অর্ঘ পাল নামে এক ফেসবুক ব্যবহারকারী লিখেন, মহাখালী বাস টার্মিনাল অপসারণ এবং শাহীন স্কুল অ্যান্ড কলেজের পার্কিংয়ের ব্যবস্থা করা। বনানীর আগে একটা বাড্ডার মতো ইউলুপ করা এবং মিরপুর-১৪ থেকে ক্যান্টনমেন্টের ওপর দিয়ে বনানী মহাখালী ও জাহাঙ্গীর গেট পার করে ফ্লাইওভার নির্মাণ করা। বিজয় সরণিতে ক্রসিং ফ্লাইওভার নির্মাণ ইত্যাদি।
নাজমুল হোসেইন শুভ লিখেন, শুধু বাস স্টপেজে বাস দাঁড়ানো এবং যাত্রী ওঠা-নামা নিশ্চিত করা, অবৈধ অটোরিকশা বন্ধ করা (অবশ্য এটা পুলিশের পক্ষে সমাধানযোগ্য কিনা জানা নেই, কারণ অটোরিকশার তো কিছুই লাগে না!), রাস্তার প্রতিটি লেন চলাচল যোগ্য রাখা (অবৈধ ফুটপাত দখল, ভ্যানগাড়ি দ্বারা ভাসমান বাজার, অবৈধ পার্কিং এবং দোকান কিংবা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের রাস্তা দখল বন্ধ করা), কিছু রাস্তায় পার্কিংয়ের জন্য লেন নির্ধারণ করে দেওয়া।
মাহামুদুল হাসান নামে আরেকজন লিখেন, সৈনিক ক্লাব থেকে কাকলি সিগন্যাল পর্যন্ত রাস্তা কম, বাস স্ট্যান্ড বেশি মনে হয়। পুলিশের সামনেই বাস থামিয়ে যাত্রী ওঠা–নামা করায়। এখানে বাস থামতে না দিলে ওই খানের জ্যাম অনেক কমে যাবে।
শিবাজি রয় নামের একজন লিখেন, ‘ধন্যবাদ এ রকম একটা ইনিশিয়েটিভ নেওয়ার জন্য। পাবলিক বাসগুলো যাতে স্টপেজ ছাড়া কোথাও না দাঁড়ায়, আপনারা নির্দিষ্ট স্টপেজ করে দিন। আর বাসগুলোকে বলুন স্টপেজ ছাড়া যাতে কোনো ওঠা–নামা না হয়। এই একটা কাজ করলে আমার মনে হয় এই লাইনে যানজট অনেক কমে যাবে।’
তবে অনেকেই ট্রাফিক পুলিশের সঠিকভাবে কাজ না করার কথাও তুলে ধরেছেন পোস্টের মন্তব্য সেকশনে। বদরুল হায়দার নামে একজন লিখেছেন, ‘পোস্ট দিয়েছেন ভালো। কিন্তু এই বিষয় বা কারণগুলো কারওরই অজানা নয় একটু কম আর বেশি। আপনার পদবি “ট্রাফিক বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার” সে অনুযায়ী এই যানজট বিষয়ে আপনার জ্ঞানটা আমি অন্য যারা বেশি জানে তাঁদের গ্রুপেই ধরে নেব। সমস্যা খোঁজা বা সমাধান খোঁজার থেকে আপনারা আপনাদের কাজ সৎভাবে পালন করেন সমস্যা এমনিই সমাধান হয়ে যাবে।’
হাবিব আকতারুল নামে একজন লিখেন, জনগণের মতামতকে কখনই গুরুত্ব দেওয়া হয় না। বাস রাস্তার মাঝখানে দাঁড়িয়ে যাত্রী ওঠায় আর নামায়। হাত তুললেই দাঁড়িয়ে পড়ে। পুলিশ দেখেও দেখে না। তারা ব্যস্ত থাকে কখন পিকআপ যায় সেটির দিকে।
ইমরানুর হক শাওন লিখেন, ট্রাফিক সার্জেন্ট, কনস্টেবল সবাই মিলে রাস্তায় বাইক আর গাড়ি থামিয়ে কাগজ চেকিং করা বাদ দিয়ে সবাইকে নিয়ম মেনে চলার নির্দেশনা দেওয়া আর যানজট নিরসনে মনোযোগী হওয়া বেশি জরুরি। এতে যানজট ৫০ ভাগ কমে যাবে।
অনেকেই আবার এই অঞ্চলের বিভিন্ন রাস্তার ছবি ও ভিডিও যুক্ত করেছেন। সেখানে ফুটপাত ও রাস্তা দখল করে দোকান বসানোর চিত্র উঠে এসেছে। অনেকেই আবার রাস্তা ডাইভারশনের কথা বলেছেন।
শাহারিয়ার শোভন নামে একজন লিখেন, মহাখালী বা আমতলী থেকে আসা গাড়িগুলোকে সরাসরি ডিওএইচএস ঢোকার ব্যবস্থা করতে পারলে ভালো হবে। এখন এই গাড়িগুলো সব জাহাঙ্গীরগেট ঘুরে আসে যার জন্য দুই পাশের রাস্তায় গাড়ির চাপ বেশি থাকে। যদি এগুলো সোজাসুজি এসকেএস টাওয়ারের পাশ দিয়ে বা রাওয়া গেটের পাশ দিয়ে ঢুকতে পারত তাহলে জাহাঙ্গীরগেট আর বিএএফ শাহিন কলেজের সামনে গাড়ির চাপ কিছুটা কমতো।
মানিউল বাড়ই নামে একজন লিখেন, কারওয়ান বাজার, বিজয় সরণি, মহাখালী টার্মিনাল, কাকলি বনানী, আবুল হোটেল, উত্তর বাড্ডা প্রতিটি সিগনালে ইউলুপ দিতে হবে।
এমন অনেকেই এসব এলাকায় রাস্তার সমস্যা নিয়ে লিখেছেন, কেউ কেউ পরামর্শ দিয়েছেন।
এসব বিষয়ে জানার জন্য উপকমিশনার আব্দুল মোমেনের নম্বরে যোগাযোগ করা হলে তাঁকে পাওয়া যায়নি।
অন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
৭ মিনিট আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
১১ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
১ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
২ ঘণ্টা আগে