সাবিত আল হাসান
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে টানা দুইবারের মেয়র আইভীর বিপরীতে লড়ছেন তৈমুর আলম খন্দকার। আজকের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে এসে হারিয়েছেন বিএনপির তিনটি পদ। এর পরেও অদম্য জেদ নিয়ে টিকে আছেন নির্বাচনে। তবে যাঁর বিপরীতে লড়ছেন, সেই আইভী সম্পর্কে তাঁর ভাতিজি হন। এর পরেও নৌকা প্রতীকে লড়া আইভীর বিপরীতে আত্মবিশ্বাসী অত্যন্ত রাজনৈতিক সম্পৃক্ততার মধ্য দিয়ে নারায়ণগঞ্জে উত্থান হওয়া চাচা তৈমুর আলম খন্দকার।
১৯৫৩ সালের ১৯ অক্টোবর শাহআলম খন্দকার ও রোকেয়া খন্দকারের পরিবারে তৈমুরের জন্ম। ভাই-বোনদের মধ্যে সবার বড় তৈমুর আলম খন্দকার। ১৯৬৮ সালে নারায়ণগঞ্জ হাইস্কুল থেকে মানবিক বিভাগে প্রথম শ্রেণি পেয়ে এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। এরপর ৬৯ সালে ভর্তি হন তোলারাম কলেজে। সেখান থেকেই ধীরে ধীরে নিজেকে সংগঠক হিসেবে গড়ে তোলেন। নারায়ণগঞ্জের মাসদাইরে প্রভাতী কল্যাণ সংস্থা, মুসলিম একাডেমি করার পাশাপাশি দিনমজুরদের বিভিন্ন সংগঠনে যুক্ত হন। সামনে থেকে কাজ শুরু করেন ঠেলাগাড়ি, ভ্যান গাড়ি, রিকশাচালক ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের পক্ষে।
১৯৭৪ সালে ডিগ্রি পরীক্ষায় দ্বিতীয় শ্রেণি পেয়ে উত্তীর্ণ হন। পরে ভর্তি হন নারায়ণগঞ্জ ল কলেজে। সেখান থেকেই আলী আহাম্মদ চুনকার সঙ্গে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন। চুনকার ঘনিষ্ঠ অনুসারী হিসেবেই ছিল তাঁর পরিচয়। এরই মাঝে ’৭৬ সালে ল পাশ করে ৭৮ সালে নারায়ণগঞ্জ আইনজীবী সমিতিতে যুক্ত হন। ১৯৮২ সালে ঢাকার মগবাজার এলাকার হালিমা ফারজানার সঙ্গে তৈমুর আলম খন্দকারের বিয়ে হয়।
১৯৮৪ সালে নারায়ণগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনে আলী আহাম্মদ চুনকা বনাম নাজিম উদ্দিন মাহমুদের লড়াই জমে ওঠে। সেখানে ওসমান পরিবারের সমর্থন ছিল নাজিম উদ্দিনের ওপর। পুরো শহর যখন নাজিম উদ্দিনের পক্ষে, তখনো তৈমুর পুরো সময়জুড়ে ছিলেন আলী আহাম্মদ চুনকার সঙ্গে। নির্বাচনে চুনকার পরাজয়ের পরে ব্যারিস্টারি পড়ার জন্য তৈমুর ইংল্যান্ডে চলে যান।
সেখানে ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনে ব্যারিস্টারি পড়াশোনা করে তিন পার্টের মধ্যে প্রথম ও দ্বিতীয় পার্ট শেষ করেন। ৮৫ সালে তাঁর দাদা তোরাব আলী মারা গেলে তৈমুর দেশে ফিরে আসেন। এরপর আর বিলেতে যাওয়া হয়নি। ১৯৯৬ সালে তৈমুর নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার চেয়ারম্যান হওয়ার ইচ্ছা পোষণ করলেও শামীম ওসমানের কারণে তা আর হয়ে ওঠেনি। পরে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে বিএনপিতে যোগ দেন। সে সময় চাষাঢ়ায় অবস্থিত শহীদ জিয়া হলের নাম পরিবর্তনের তীব্র বিরোধিতা করে আলোচনায় আসেন তৈমুর। সেই বছরই নিষ্ক্রিয় আবুল কালামকে সরিয়ে শহর বিএনপির সভাপতি পদ দেওয়া হয় তৈমুর আলম খন্দকারকে।
বিএনপিতে যোগদানের পর শামীম ওসমানের সঙ্গে বিরোধ আরও জোরালো হয়। শহরের শায়েস্তা খান সড়কে তৈমুরের চেম্বার থাকলেও শামীম ওসমানের সঙ্গে বিরোধের কারণে ১৯৯৭ সালে নারায়ণগঞ্জ ছেড়ে ঢাকায় আইন পেশায় যুক্ত হন। ওই সময় একটি রাজনৈতিক মামলায় হাইকোর্ট থেকে গ্রেপ্তার হয়ে রাজনীতিতে আলোচনায় উঠে আসেন। ২০০১ সালের ১৬ জুন নারায়ণগঞ্জ আওয়ামী লীগ অফিসে বোমা হামলার ঘটনায় তৈমুর আলমকে প্রধান আসামি করা হয়।
২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় আসার পর তৈমুর আলম খন্দকার বিআরটিসির চেয়ারম্যান হন। এর আগে তিনি ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল। ২০০৩ সালে তৈমুরকে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক করা হয়। ২০০৭ সালে ওয়ান ইলেভেনের পর যৌথ বাহিনী তাঁকে গ্রেপ্তার করে। তাঁর বিরুদ্ধে আটটি মামলা দায়ের করা হয়, যার মধ্যে একটি মামলায় ১২ বছরের জেল হয়। পরে অবশ্য ২০০৯ সালের মে মাসে তিনি মুক্তি পান।
ওই বছরের জুন মাসে তৈমুরকে আহ্বায়ক করে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির কমিটি গঠন করা হয়। বছরের শেষ দিকে ২৫ নভেম্বর সম্মেলনের মাধ্যমে তৈমুর হন জেলা বিএনপির সভাপতি। একই সঙ্গে তাঁকে কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-আইনবিষয়ক সম্পাদক ও জেলার ১৮ দলীয় ঐক্যজোটের আহ্বায়ক করা হয়। ২০১১ সালের ৩০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী হয়েছিলেন তৈমুর। বিএনপি প্রথম দিকে তাঁকে সমর্থন দিলেও ভোটের মাত্র ৭ ঘণ্টা আগে দলীয় চেয়ারপারসনের নির্দেশে তিনি নির্বাচন থেকে সরে আসেন।
দীর্ঘ ১১ বছর পর আবারও সিটি নির্বাচনে লড়ছেন তৈমুর আলম খন্দকার। তবে এবার স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে হাতি প্রতীকে। আলী আহাম্মদ চুনকার ঘনিষ্ঠ এই অনুসারী সেই পরিবারের মেয়ের বিরুদ্ধেই করছেন নির্বাচনী লড়াই। প্রতিপক্ষে থাকা আওয়ামী লীগের প্রার্থী সেলিনা হায়াৎ আইভী বরাবরই তাঁকে অত্যন্ত সম্মান করে কথা বলেন। চাচা সম্বোধন করে নির্বাচনে থাকার আহ্বান জানিয়ে আইভী বলেছেন, ‘আপনি জিতলে আমার চাচা জিতবে, আর আপনি হারলে আপনার মেয়ে জিতবে’। তবে কে হাসবেন শেষ হাসি, তা নির্ধারিত হবে আজ দিনভর ভোটের লড়াইয়ের পরেই।
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে টানা দুইবারের মেয়র আইভীর বিপরীতে লড়ছেন তৈমুর আলম খন্দকার। আজকের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে এসে হারিয়েছেন বিএনপির তিনটি পদ। এর পরেও অদম্য জেদ নিয়ে টিকে আছেন নির্বাচনে। তবে যাঁর বিপরীতে লড়ছেন, সেই আইভী সম্পর্কে তাঁর ভাতিজি হন। এর পরেও নৌকা প্রতীকে লড়া আইভীর বিপরীতে আত্মবিশ্বাসী অত্যন্ত রাজনৈতিক সম্পৃক্ততার মধ্য দিয়ে নারায়ণগঞ্জে উত্থান হওয়া চাচা তৈমুর আলম খন্দকার।
১৯৫৩ সালের ১৯ অক্টোবর শাহআলম খন্দকার ও রোকেয়া খন্দকারের পরিবারে তৈমুরের জন্ম। ভাই-বোনদের মধ্যে সবার বড় তৈমুর আলম খন্দকার। ১৯৬৮ সালে নারায়ণগঞ্জ হাইস্কুল থেকে মানবিক বিভাগে প্রথম শ্রেণি পেয়ে এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। এরপর ৬৯ সালে ভর্তি হন তোলারাম কলেজে। সেখান থেকেই ধীরে ধীরে নিজেকে সংগঠক হিসেবে গড়ে তোলেন। নারায়ণগঞ্জের মাসদাইরে প্রভাতী কল্যাণ সংস্থা, মুসলিম একাডেমি করার পাশাপাশি দিনমজুরদের বিভিন্ন সংগঠনে যুক্ত হন। সামনে থেকে কাজ শুরু করেন ঠেলাগাড়ি, ভ্যান গাড়ি, রিকশাচালক ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের পক্ষে।
১৯৭৪ সালে ডিগ্রি পরীক্ষায় দ্বিতীয় শ্রেণি পেয়ে উত্তীর্ণ হন। পরে ভর্তি হন নারায়ণগঞ্জ ল কলেজে। সেখান থেকেই আলী আহাম্মদ চুনকার সঙ্গে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন। চুনকার ঘনিষ্ঠ অনুসারী হিসেবেই ছিল তাঁর পরিচয়। এরই মাঝে ’৭৬ সালে ল পাশ করে ৭৮ সালে নারায়ণগঞ্জ আইনজীবী সমিতিতে যুক্ত হন। ১৯৮২ সালে ঢাকার মগবাজার এলাকার হালিমা ফারজানার সঙ্গে তৈমুর আলম খন্দকারের বিয়ে হয়।
১৯৮৪ সালে নারায়ণগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনে আলী আহাম্মদ চুনকা বনাম নাজিম উদ্দিন মাহমুদের লড়াই জমে ওঠে। সেখানে ওসমান পরিবারের সমর্থন ছিল নাজিম উদ্দিনের ওপর। পুরো শহর যখন নাজিম উদ্দিনের পক্ষে, তখনো তৈমুর পুরো সময়জুড়ে ছিলেন আলী আহাম্মদ চুনকার সঙ্গে। নির্বাচনে চুনকার পরাজয়ের পরে ব্যারিস্টারি পড়ার জন্য তৈমুর ইংল্যান্ডে চলে যান।
সেখানে ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনে ব্যারিস্টারি পড়াশোনা করে তিন পার্টের মধ্যে প্রথম ও দ্বিতীয় পার্ট শেষ করেন। ৮৫ সালে তাঁর দাদা তোরাব আলী মারা গেলে তৈমুর দেশে ফিরে আসেন। এরপর আর বিলেতে যাওয়া হয়নি। ১৯৯৬ সালে তৈমুর নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার চেয়ারম্যান হওয়ার ইচ্ছা পোষণ করলেও শামীম ওসমানের কারণে তা আর হয়ে ওঠেনি। পরে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে বিএনপিতে যোগ দেন। সে সময় চাষাঢ়ায় অবস্থিত শহীদ জিয়া হলের নাম পরিবর্তনের তীব্র বিরোধিতা করে আলোচনায় আসেন তৈমুর। সেই বছরই নিষ্ক্রিয় আবুল কালামকে সরিয়ে শহর বিএনপির সভাপতি পদ দেওয়া হয় তৈমুর আলম খন্দকারকে।
বিএনপিতে যোগদানের পর শামীম ওসমানের সঙ্গে বিরোধ আরও জোরালো হয়। শহরের শায়েস্তা খান সড়কে তৈমুরের চেম্বার থাকলেও শামীম ওসমানের সঙ্গে বিরোধের কারণে ১৯৯৭ সালে নারায়ণগঞ্জ ছেড়ে ঢাকায় আইন পেশায় যুক্ত হন। ওই সময় একটি রাজনৈতিক মামলায় হাইকোর্ট থেকে গ্রেপ্তার হয়ে রাজনীতিতে আলোচনায় উঠে আসেন। ২০০১ সালের ১৬ জুন নারায়ণগঞ্জ আওয়ামী লীগ অফিসে বোমা হামলার ঘটনায় তৈমুর আলমকে প্রধান আসামি করা হয়।
২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় আসার পর তৈমুর আলম খন্দকার বিআরটিসির চেয়ারম্যান হন। এর আগে তিনি ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল। ২০০৩ সালে তৈমুরকে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক করা হয়। ২০০৭ সালে ওয়ান ইলেভেনের পর যৌথ বাহিনী তাঁকে গ্রেপ্তার করে। তাঁর বিরুদ্ধে আটটি মামলা দায়ের করা হয়, যার মধ্যে একটি মামলায় ১২ বছরের জেল হয়। পরে অবশ্য ২০০৯ সালের মে মাসে তিনি মুক্তি পান।
ওই বছরের জুন মাসে তৈমুরকে আহ্বায়ক করে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির কমিটি গঠন করা হয়। বছরের শেষ দিকে ২৫ নভেম্বর সম্মেলনের মাধ্যমে তৈমুর হন জেলা বিএনপির সভাপতি। একই সঙ্গে তাঁকে কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-আইনবিষয়ক সম্পাদক ও জেলার ১৮ দলীয় ঐক্যজোটের আহ্বায়ক করা হয়। ২০১১ সালের ৩০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী হয়েছিলেন তৈমুর। বিএনপি প্রথম দিকে তাঁকে সমর্থন দিলেও ভোটের মাত্র ৭ ঘণ্টা আগে দলীয় চেয়ারপারসনের নির্দেশে তিনি নির্বাচন থেকে সরে আসেন।
দীর্ঘ ১১ বছর পর আবারও সিটি নির্বাচনে লড়ছেন তৈমুর আলম খন্দকার। তবে এবার স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে হাতি প্রতীকে। আলী আহাম্মদ চুনকার ঘনিষ্ঠ এই অনুসারী সেই পরিবারের মেয়ের বিরুদ্ধেই করছেন নির্বাচনী লড়াই। প্রতিপক্ষে থাকা আওয়ামী লীগের প্রার্থী সেলিনা হায়াৎ আইভী বরাবরই তাঁকে অত্যন্ত সম্মান করে কথা বলেন। চাচা সম্বোধন করে নির্বাচনে থাকার আহ্বান জানিয়ে আইভী বলেছেন, ‘আপনি জিতলে আমার চাচা জিতবে, আর আপনি হারলে আপনার মেয়ে জিতবে’। তবে কে হাসবেন শেষ হাসি, তা নির্ধারিত হবে আজ দিনভর ভোটের লড়াইয়ের পরেই।
জেলা আইনজীবী সমিতির প্রতিনিধি মো. মজিবুর রহমান চুন্নু বলেন, ‘আজকের সভায় আইনজীবীরা সর্বসম্মতিক্রমে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের অপসারণের জন্য আদালত বর্জনের সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন। আমরা আজকের মধ্যে এ রেজল্যুশন জেলা জজ আদালতের প্রধান বিচারকসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে পৌঁছে দিচ্ছি।
২ মিনিট আগেসিলেটে মাদক সেবনকালে আওয়ামী লীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের তিন নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাতে নগরের তালতলা এলাকার একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ভেতর থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
১৪ মিনিট আগেবরগুনার তালতলীতে তরমুজচাষিদের কাছে চাঁদা দাবির অভিযোগে উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা মো. জহিরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় গতকাল মঙ্গলবার রাতে তরমুজচাষি রাকিব ভদ্দর বাদী হয়ে তালতলী থানায় শহীদুল ইসলামসহ আটজনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির মামলা দায়ের করেন।
১৯ মিনিট আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) প্রশাসন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করছে বলে অভিযোগ করেছে শিক্ষার্থীদের একাংশ। আজ বুধবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে এক মানববন্ধনে তাঁরা এ অভিযোগ করেন।
২৩ মিনিট আগে