নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে সীমান্ত এলাকা দিয়ে পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে ভয়ংকর মাদক ক্রিস্টাল মেথ বা আইস ও ইয়াবা আসছে। রাষ্ট্রীয়ভাবে সেই প্রতিবেশী দেশই চালান আসতে উৎসাহ দিচ্ছে। সীমান্তে অত্যাধুনিক সেন্সরের ব্যবস্থা চালু করে এসব মাদকের প্রবেশ ঠেকানো হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের সদর দপ্তরে ২৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি সংযুক্ত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধান অতিথির পক্ষ থেকে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল মনোনীতদের পদক তুলে দেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ কোনো ড্রাগ প্রডিউসিং (মাদক উৎপাদন) কান্ট্রি নয়। কিন্তু তার পরেও মাদকের ভয়াল থাবা থেকে আমাদের প্রজন্মকে রক্ষার জন্য সর্বশক্তি নিয়োগ করেছি। পার্শ্ববর্তী দেশ যারা মাদক উৎপাদন করে, তাদের সঙ্গে মন্ত্রী, ডিজি, বিজিবি ও কোস্ট গার্ড পর্যায়ে আলোচনা করছি। কোস্ট গার্ডকে আরও শক্তিশালী করছি। শক্তিশালী করার অনেকগুলো উদ্দেশ্যের মধ্যে মাদক রোধ একটি উদ্দেশ্য।’
তিনি বলেন, ‘ভয়ংকর মাদক ইয়াবা ও আইস প্রবেশ রোধে সীমান্ত শক্তিশালী করছি। সীমান্তে সেন্সর লাগানোসহ কোস্ট গার্ডকে আরও শক্তিশালী করা হচ্ছে। মাদককে জিরো টলারেন্স নীতিতে আমরা রোধ করব।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ইয়াবা ও আইস ভয়ংকর ড্রাগ। এই ড্রাগ যারা সেবন করে, তাদের শরীর ও মেধা নষ্ট হয়ে যায় এবং সমাজের জন্য সে বোঝা হয়ে যায়। এসব মাদক নিয়ন্ত্রণে শুধু কোস্ট গার্ড নয়, পুলিশ, বিজিবিসহ সবাই সতর্ক রয়েছে। ৪৭ হাজার কিলোমিটার আমাদের উপকূলীয় এলাকা। সীমান্তে একটি এলাকা মাদক নিয়ন্ত্রণে শক্তিশালী করছি, কিন্তু অন্য এলাকা দিয়ে মাদক কারবারিরা মাদক আনার চেষ্টা করছে। পার্শ্ববর্তী দেশ ইয়াবাকে উৎসাহ দেয় বলেই অহরহ দেশে আসছে।
অন্য এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘কোস্ট গার্ডে জনবলের সংকট ছিল। কোস্ট গার্ডের আইনে রয়েছে এখানকার সবাই নৌবাহিনী থেকে নিয়োগ হবে, সে জন্য একটু সংকট আছে। তাই আমরা খুব শিগগির আইনের সংশোধন করছি, যাতে নিজস্ব জনবল নিয়োগের মাধ্যমে বাহিনীটি বিজিবির মতো নিজস্ব বাহিনীতে পরিণত হয়। পটুয়াখালীতে কোস্ট গার্ডের একটি ট্রেনিং একাডেমি স্থাপন করা হয়েছে। সেখানে জনবলকে প্রশিক্ষিত করে গড়ে তোলা হবে।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৪ সালে কোস্ট গার্ডের বেসরকারি বিল এনেছিলেন বিরোধী দলীয় নেত্রী থাকাকালে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় স্বয়ংসম্পূর্ণ প্রতিষ্ঠান, বাহিনীতে পরিণত হয়েছে কোস্ট গার্ড। ১৯টি জেলা উপকূলীয়, ৪৭ হাজার কিলোমিটার কোস্টাল এরিয়ার রক্ষণাবেক্ষণ, নিরাপত্তা একটা দুরূহ কাজ। কোস্টগার্ড তৈরির আগে এগুলো ছিল অরক্ষিত।
কোস্ট গার্ডের মহাপরিচালক (ডিজি) রিয়ার অ্যাডমিরাল আশরাফুল হক চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আখতার হোসেন। এ ছাড়া আমন্ত্রিত অন্যান্য সামরিক ও বেসামরিক অতিথিরাও উপস্থিত ছিলেন।
দেশে সীমান্ত এলাকা দিয়ে পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে ভয়ংকর মাদক ক্রিস্টাল মেথ বা আইস ও ইয়াবা আসছে। রাষ্ট্রীয়ভাবে সেই প্রতিবেশী দেশই চালান আসতে উৎসাহ দিচ্ছে। সীমান্তে অত্যাধুনিক সেন্সরের ব্যবস্থা চালু করে এসব মাদকের প্রবেশ ঠেকানো হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের সদর দপ্তরে ২৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি সংযুক্ত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধান অতিথির পক্ষ থেকে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল মনোনীতদের পদক তুলে দেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ কোনো ড্রাগ প্রডিউসিং (মাদক উৎপাদন) কান্ট্রি নয়। কিন্তু তার পরেও মাদকের ভয়াল থাবা থেকে আমাদের প্রজন্মকে রক্ষার জন্য সর্বশক্তি নিয়োগ করেছি। পার্শ্ববর্তী দেশ যারা মাদক উৎপাদন করে, তাদের সঙ্গে মন্ত্রী, ডিজি, বিজিবি ও কোস্ট গার্ড পর্যায়ে আলোচনা করছি। কোস্ট গার্ডকে আরও শক্তিশালী করছি। শক্তিশালী করার অনেকগুলো উদ্দেশ্যের মধ্যে মাদক রোধ একটি উদ্দেশ্য।’
তিনি বলেন, ‘ভয়ংকর মাদক ইয়াবা ও আইস প্রবেশ রোধে সীমান্ত শক্তিশালী করছি। সীমান্তে সেন্সর লাগানোসহ কোস্ট গার্ডকে আরও শক্তিশালী করা হচ্ছে। মাদককে জিরো টলারেন্স নীতিতে আমরা রোধ করব।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ইয়াবা ও আইস ভয়ংকর ড্রাগ। এই ড্রাগ যারা সেবন করে, তাদের শরীর ও মেধা নষ্ট হয়ে যায় এবং সমাজের জন্য সে বোঝা হয়ে যায়। এসব মাদক নিয়ন্ত্রণে শুধু কোস্ট গার্ড নয়, পুলিশ, বিজিবিসহ সবাই সতর্ক রয়েছে। ৪৭ হাজার কিলোমিটার আমাদের উপকূলীয় এলাকা। সীমান্তে একটি এলাকা মাদক নিয়ন্ত্রণে শক্তিশালী করছি, কিন্তু অন্য এলাকা দিয়ে মাদক কারবারিরা মাদক আনার চেষ্টা করছে। পার্শ্ববর্তী দেশ ইয়াবাকে উৎসাহ দেয় বলেই অহরহ দেশে আসছে।
অন্য এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘কোস্ট গার্ডে জনবলের সংকট ছিল। কোস্ট গার্ডের আইনে রয়েছে এখানকার সবাই নৌবাহিনী থেকে নিয়োগ হবে, সে জন্য একটু সংকট আছে। তাই আমরা খুব শিগগির আইনের সংশোধন করছি, যাতে নিজস্ব জনবল নিয়োগের মাধ্যমে বাহিনীটি বিজিবির মতো নিজস্ব বাহিনীতে পরিণত হয়। পটুয়াখালীতে কোস্ট গার্ডের একটি ট্রেনিং একাডেমি স্থাপন করা হয়েছে। সেখানে জনবলকে প্রশিক্ষিত করে গড়ে তোলা হবে।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৪ সালে কোস্ট গার্ডের বেসরকারি বিল এনেছিলেন বিরোধী দলীয় নেত্রী থাকাকালে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় স্বয়ংসম্পূর্ণ প্রতিষ্ঠান, বাহিনীতে পরিণত হয়েছে কোস্ট গার্ড। ১৯টি জেলা উপকূলীয়, ৪৭ হাজার কিলোমিটার কোস্টাল এরিয়ার রক্ষণাবেক্ষণ, নিরাপত্তা একটা দুরূহ কাজ। কোস্টগার্ড তৈরির আগে এগুলো ছিল অরক্ষিত।
কোস্ট গার্ডের মহাপরিচালক (ডিজি) রিয়ার অ্যাডমিরাল আশরাফুল হক চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আখতার হোসেন। এ ছাড়া আমন্ত্রিত অন্যান্য সামরিক ও বেসামরিক অতিথিরাও উপস্থিত ছিলেন।
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৪ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৪ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৪ ঘণ্টা আগে