নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মিরপুর ১৪ নম্বরের পূর্ব ইব্রাহিমপুরে পোশাককর্মীদের সঙ্গে যৌথ বাহিনীর সংঘর্ষে নারীসহ দুই কর্মী গুলিবিদ্ধ ও এক সেনাসদস্য আহত হয়েছেন। শ্রমিকেরা সেনাবাহিনীর একটি ও পুলিশের একটি গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করেন। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত সংঘর্ষ চলে।
গুলিবিদ্ধ দুজন হলেন- সেনটেক্স ফ্যাশন লিমিটেডের সুইং অপারেটর আল-আমিন হোসেন (১৭) ও ঝুমা আক্তার (১৫)। আল আমিনের পিঠে ও ঝুমার ডান পায়ে গুলি লাগে। তাঁদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। চিকিৎসা শেষে ঝুমাকে বাসায় নেওয়া হয়েছে। সংঘর্ষে গুরুতর আহত সেনাসদস্যকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) ভর্তি করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও অন্যান্য সূত্র বলেছে, পূর্ব ইব্রাহিমপুরের কিউটিভ ডিজাইনার্স লিমিটেড নামের একটি পোশাক কারখানা বন্ধ করাকে কেন্দ্র করে এই অশান্তি ছড়ায়। সংঘর্ষে ওই কারখানার শ্রমিকদের সঙ্গে আশপাশের চার কারখানার শ্রমিকেরাও যোগ দেন। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ লাঠিপেটা করে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
মিরপুরের পোশাকশ্রমিকদের সহিংস বিক্ষোভের সূত্রপাত যেভাবে
শ্রমিক ও মালিকপক্ষের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ভূইয়া প্লাজার পঞ্চম থেকে দশম তলা পর্যন্ত কিউটিভ ডিজাইনার্সের কারখানা। এই কারখানার লাইন চিফ কবির হোসেনের বিরুদ্ধে অক্টোবরের শুরুতে এক নারী কর্মীকে চুল ধরে মারধরের অভিযোগ ওঠে। এতে কবিরকে চাকরিচ্যুতির দাবি করেন শ্রমিকেরা। এতে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে ২৬ অক্টোবর রাতে ডেন্টাল কলেজের পাশে বহিরাগতদের নিয়ে শরীফ নামের এক প্রতিবাদকারীকে মারধর করেন।
এর প্রতিবাদে ও কবিরকে চাকরিচ্যুতির দাবিতে শ্রমিকেরা ২৭ অক্টোবর থেকে কাজ বন্ধ রাখেন। মালিকপক্ষ কবিরকে চাকরিচ্যুত করে এবং শরীফকে চিকিৎসার জন্য টাকা দেয়। কিন্তু শ্রমিকেরা বলছেন, কবিরকে তাঁদের হাতে তুলে না দিলে কাজে ফিরবেন না।
কিউটিভ ডিজাইনার্সের মানবসম্পদ বিভাগের ম্যানেজার জাহাঙ্গীর আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাইরের কারও ইন্ধনে কারখানার ১৫-১৬ জন শ্রমিক এই ঝামেলা পাকিয়েছেন। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে যৌথ বাহিনী কয়েকবার শ্রমিকদের সঙ্গে বৈঠক করলেও তাঁরা দাবিতে অনড়।
সূত্র বলেছে, এ পরিস্থিতিতে বুধবার রাতে মালিকপক্ষ কারখানা বন্ধ ঘোষণা করে। অভিযোগ রয়েছে, একটি কারখানার শ্রমিকদের দুই মাসের বেতন বকেয়া। কয়েকটি কারখানার শ্রমিকেরা বেতন বাড়ানোর দাবি জানাচ্ছিলেন। এসব মিলেই আজকের ঘটনা ঘটেছে।
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে যৌথ বাহিনী সদস্যসংখ্যা বাড়িয়ে শ্রমিকদের ধাওয়া দেয়। গুলির ঘটনাও ঘটে। শ্রমিকেরা বিভিন্ন পোশাক কারখানার ছাদে উঠে যৌথ বাহিনীর দিকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। পরে যৌথ বাহিনী লাঠিপেটা করে কারখানা থেকে শ্রমিকদের বের করে দেয়। এ সময় দুজন গুলিবিদ্ধসহ কয়েক শ্রমিক আহত হন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, শ্রমিকদের সঙ্গে বহিরাগতরাও ছিলেন। আগুন দেওয়া হয়েছে দাহ্য পদার্থ দিয়ে, কারখানার ছাদ থেকে ককটেলও মারা হয়। এগুলো শ্রমিকদের কাজ নয়। অগ্নিসংযোগকারীদের আচরণও ছিল মারমুখী।
শিপা নামের একজন পোশাকশ্রমিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁদের কিছু না জানিয়ে কিউটিভ কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়। মালামালও মালিকপক্ষ সরিয়ে নিয়েছে। তাঁরা সকালে কারখানায় ঢুকতে চাইলে সেনাসদস্য ও পুলিশ বাধা দেয়। তাঁরা কোথায় যাবেন?
গুলিবিদ্ধ আল-আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত বুধবার রাতে বন্ধ করা কিউটিভ কারখানার শ্রমিকেরা সকালে কারখানার সামনে অবস্থান নিলে একপর্যায়ে আশপাশের সব কারখানায়ও ছুটি দেওয়া হয়। তখন সবাই একসঙ্গে রাস্তায় অবস্থান নিলে যৌথ বাহিনীর সঙ্গে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়। একপর্যায়ে গুলি ছোড়া হলে তিনিসহ দুজন গুলিবিদ্ধ হন।
ভাষানটেক থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ মোহাম্মদ ফয়সাল বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ সকাল থেকে রাস্তায় ছিল। পোশাকশ্রমিকেরা হঠাৎ পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যদের লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। একপর্যায়ে তাঁরা সেনাবাহিনী ও পুলিশের গাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পূর্ব ইব্রাহিমপুরে প্রধান সড়কে ছয়টি পোশাক কারখানা রয়েছে। এগুলো হলো কিউটিভ ডিজাইনার্স লিমিটেড, নীলা ড্রেসার লিমিটেড, সুবর্ণ গার্মেন্টস, তামান্না, সিনটেক্স ফ্যাশন লিমিটেড ও ডায়না গার্মেন্টস প্রাইভেট লিমিটেড। এর মধ্যে গতকাল পাঁচটি কারখানার শ্রমিকেরা সকাল ৭টার দিকে কাজে যোগ দিতে পারলেও ভূইয়া প্লাজায় অবস্থিত কিউটিভ ডিজাইনের ফটক ছিল বন্ধ। ফটকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণার নোটিশ টাঙানো দেখে কারখানার প্রায় ৪৫০ শ্রমিক উত্তেজিত হয়ে পড়েন এবং ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা করেন।
যৌথ বাহিনীর সদস্যরা তাঁদের নিবৃত্ত করার চেষ্টা করলে সংঘর্ষ শুরু হয়। এখবর ছড়িয়ে পড়লে আশপাশের কারখানাগুলোর চার-পাঁচ হাজার শ্রমিক এসে যোগ দেন এবং যৌথ বাহিনীর সদস্যদের লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকেন। সেখানে যৌথ বাহিনীর ৮০-৯০ জন সদস্য ছিলেন। শ্রমিকদের ধাওয়ায় তাঁরা গাড়ি রেখে পিছু হটেন। শ্রমিকেরা সেনাবাহিনীর একটি জিপ ও পুলিশের একটি ট্রাকে আগুন ধরিয়ে দেন। তাঁরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করলে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
ডিএমপির মিরপুর বিভাগের উপকমিশনার মাকসুদুর রহমান বলেন, পোশাকশ্রমিক নামধারী সন্ত্রাসীরা এই হামলা চালিয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাজধানীর মিরপুর ১৪ নম্বরের পূর্ব ইব্রাহিমপুরে পোশাককর্মীদের সঙ্গে যৌথ বাহিনীর সংঘর্ষে নারীসহ দুই কর্মী গুলিবিদ্ধ ও এক সেনাসদস্য আহত হয়েছেন। শ্রমিকেরা সেনাবাহিনীর একটি ও পুলিশের একটি গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করেন। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত সংঘর্ষ চলে।
গুলিবিদ্ধ দুজন হলেন- সেনটেক্স ফ্যাশন লিমিটেডের সুইং অপারেটর আল-আমিন হোসেন (১৭) ও ঝুমা আক্তার (১৫)। আল আমিনের পিঠে ও ঝুমার ডান পায়ে গুলি লাগে। তাঁদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। চিকিৎসা শেষে ঝুমাকে বাসায় নেওয়া হয়েছে। সংঘর্ষে গুরুতর আহত সেনাসদস্যকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) ভর্তি করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও অন্যান্য সূত্র বলেছে, পূর্ব ইব্রাহিমপুরের কিউটিভ ডিজাইনার্স লিমিটেড নামের একটি পোশাক কারখানা বন্ধ করাকে কেন্দ্র করে এই অশান্তি ছড়ায়। সংঘর্ষে ওই কারখানার শ্রমিকদের সঙ্গে আশপাশের চার কারখানার শ্রমিকেরাও যোগ দেন। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ লাঠিপেটা করে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
মিরপুরের পোশাকশ্রমিকদের সহিংস বিক্ষোভের সূত্রপাত যেভাবে
শ্রমিক ও মালিকপক্ষের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ভূইয়া প্লাজার পঞ্চম থেকে দশম তলা পর্যন্ত কিউটিভ ডিজাইনার্সের কারখানা। এই কারখানার লাইন চিফ কবির হোসেনের বিরুদ্ধে অক্টোবরের শুরুতে এক নারী কর্মীকে চুল ধরে মারধরের অভিযোগ ওঠে। এতে কবিরকে চাকরিচ্যুতির দাবি করেন শ্রমিকেরা। এতে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে ২৬ অক্টোবর রাতে ডেন্টাল কলেজের পাশে বহিরাগতদের নিয়ে শরীফ নামের এক প্রতিবাদকারীকে মারধর করেন।
এর প্রতিবাদে ও কবিরকে চাকরিচ্যুতির দাবিতে শ্রমিকেরা ২৭ অক্টোবর থেকে কাজ বন্ধ রাখেন। মালিকপক্ষ কবিরকে চাকরিচ্যুত করে এবং শরীফকে চিকিৎসার জন্য টাকা দেয়। কিন্তু শ্রমিকেরা বলছেন, কবিরকে তাঁদের হাতে তুলে না দিলে কাজে ফিরবেন না।
কিউটিভ ডিজাইনার্সের মানবসম্পদ বিভাগের ম্যানেজার জাহাঙ্গীর আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাইরের কারও ইন্ধনে কারখানার ১৫-১৬ জন শ্রমিক এই ঝামেলা পাকিয়েছেন। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে যৌথ বাহিনী কয়েকবার শ্রমিকদের সঙ্গে বৈঠক করলেও তাঁরা দাবিতে অনড়।
সূত্র বলেছে, এ পরিস্থিতিতে বুধবার রাতে মালিকপক্ষ কারখানা বন্ধ ঘোষণা করে। অভিযোগ রয়েছে, একটি কারখানার শ্রমিকদের দুই মাসের বেতন বকেয়া। কয়েকটি কারখানার শ্রমিকেরা বেতন বাড়ানোর দাবি জানাচ্ছিলেন। এসব মিলেই আজকের ঘটনা ঘটেছে।
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে যৌথ বাহিনী সদস্যসংখ্যা বাড়িয়ে শ্রমিকদের ধাওয়া দেয়। গুলির ঘটনাও ঘটে। শ্রমিকেরা বিভিন্ন পোশাক কারখানার ছাদে উঠে যৌথ বাহিনীর দিকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। পরে যৌথ বাহিনী লাঠিপেটা করে কারখানা থেকে শ্রমিকদের বের করে দেয়। এ সময় দুজন গুলিবিদ্ধসহ কয়েক শ্রমিক আহত হন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, শ্রমিকদের সঙ্গে বহিরাগতরাও ছিলেন। আগুন দেওয়া হয়েছে দাহ্য পদার্থ দিয়ে, কারখানার ছাদ থেকে ককটেলও মারা হয়। এগুলো শ্রমিকদের কাজ নয়। অগ্নিসংযোগকারীদের আচরণও ছিল মারমুখী।
শিপা নামের একজন পোশাকশ্রমিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁদের কিছু না জানিয়ে কিউটিভ কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়। মালামালও মালিকপক্ষ সরিয়ে নিয়েছে। তাঁরা সকালে কারখানায় ঢুকতে চাইলে সেনাসদস্য ও পুলিশ বাধা দেয়। তাঁরা কোথায় যাবেন?
গুলিবিদ্ধ আল-আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত বুধবার রাতে বন্ধ করা কিউটিভ কারখানার শ্রমিকেরা সকালে কারখানার সামনে অবস্থান নিলে একপর্যায়ে আশপাশের সব কারখানায়ও ছুটি দেওয়া হয়। তখন সবাই একসঙ্গে রাস্তায় অবস্থান নিলে যৌথ বাহিনীর সঙ্গে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়। একপর্যায়ে গুলি ছোড়া হলে তিনিসহ দুজন গুলিবিদ্ধ হন।
ভাষানটেক থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ মোহাম্মদ ফয়সাল বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ সকাল থেকে রাস্তায় ছিল। পোশাকশ্রমিকেরা হঠাৎ পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যদের লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। একপর্যায়ে তাঁরা সেনাবাহিনী ও পুলিশের গাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পূর্ব ইব্রাহিমপুরে প্রধান সড়কে ছয়টি পোশাক কারখানা রয়েছে। এগুলো হলো কিউটিভ ডিজাইনার্স লিমিটেড, নীলা ড্রেসার লিমিটেড, সুবর্ণ গার্মেন্টস, তামান্না, সিনটেক্স ফ্যাশন লিমিটেড ও ডায়না গার্মেন্টস প্রাইভেট লিমিটেড। এর মধ্যে গতকাল পাঁচটি কারখানার শ্রমিকেরা সকাল ৭টার দিকে কাজে যোগ দিতে পারলেও ভূইয়া প্লাজায় অবস্থিত কিউটিভ ডিজাইনের ফটক ছিল বন্ধ। ফটকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণার নোটিশ টাঙানো দেখে কারখানার প্রায় ৪৫০ শ্রমিক উত্তেজিত হয়ে পড়েন এবং ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা করেন।
যৌথ বাহিনীর সদস্যরা তাঁদের নিবৃত্ত করার চেষ্টা করলে সংঘর্ষ শুরু হয়। এখবর ছড়িয়ে পড়লে আশপাশের কারখানাগুলোর চার-পাঁচ হাজার শ্রমিক এসে যোগ দেন এবং যৌথ বাহিনীর সদস্যদের লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকেন। সেখানে যৌথ বাহিনীর ৮০-৯০ জন সদস্য ছিলেন। শ্রমিকদের ধাওয়ায় তাঁরা গাড়ি রেখে পিছু হটেন। শ্রমিকেরা সেনাবাহিনীর একটি জিপ ও পুলিশের একটি ট্রাকে আগুন ধরিয়ে দেন। তাঁরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করলে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
ডিএমপির মিরপুর বিভাগের উপকমিশনার মাকসুদুর রহমান বলেন, পোশাকশ্রমিক নামধারী সন্ত্রাসীরা এই হামলা চালিয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৩ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৩ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৪ ঘণ্টা আগে